কচুর মুখি এবং পুঁইশাক একসাথে রান্না
আসসালামু আলাইকুম,
সবাই কেমন আছেন ?আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন ।আমি অনেক ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি কচুর মুখি এবং পুঁইশাক একসাথে রান্না। এটা একসাথে রান্না করে খেতে খুব ভালো লাগে।
তো চলুন বন্ধুরা দেখে আসি কচুর মুখি এবং পুঁইশাক আমি একসাথে কিভাবে রান্না করেছি।
এখানে আমি 500 গ্রাম কচুমুখী নিয়েছি। কচুর মুখি গুলো ভালভাবে ধুয়ে নিয়েছি। এবার চুলায় একটি কড়া বসিয়ে কড়াইতে পানি দিয়ে পানি গরম হয়ে গেলে কতগুলো সিদ্ধ করতে দিয়েছি।
কচুমুখী গুলো আমি 5 থেকে 7 মিনিট সিদ্ধ করে নিয়েছি। আমার কচুর মুখি গুলো ভালোভাবে সিদ্ধ করা হয়ে গেছে। এবার কচুর মুখির খোসা ভালোভাবে ছাড়িয়ে নিয়েছি।
AGyYWB/20210714_123306.jpg)
এদিকে আমি পুঁইশাকগুলোকে ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি। এগুলো ভালোভাবে ধুয়ে এনেছি।
আবারো চুলা একটা কড়া বসিয়ে কড়াইতে তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা এবং কাঁচা মরিচ বাটা দিয়ে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে নিয়েছি।
এবারের ভিতরে পুঁইশাক গুলো তুলে দিয়ে লবণ এবং হলুদ গুঁড়া দিয়ে দিয়েছি। এবার এগুলোকে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে কিছুক্ষন পর এর ভিতরে কচুর মুখি গুলো দিয়ে দিয়েছি।
এবার পুঁইশাক এবং কচুর মুখি একসাথে নাড়াচাড়া করে ভালোভাবে কষিয়ে নিয়ে এর ভিতর পরিমাণমতো পানি দিয়ে দিয়েছি। ঝোল কমে আসলে এর ভিতরে জিরে বাটা দিয়ে আবারও ভালো হবে নাড়াচাড়া করে কিছুক্ষণ রেখে দিয়েছি।
কিছুক্ষণ পর ঝোলটা যখন আঠালো হয়ে আসলে এটা কি আমি নামিয়ে নিয়েছি।আমার পুঁইশাক এবং কচুর মুখি একসাথে রান্না করা হয়ে গেছে। পুঁইশাক এবং কচুর মুখি রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়।
তো বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা করি। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
খোদা হাফেজ।
কচুর মুখি এবং পুঁইশাক দুটোই আমার বেশ প্রিয় কিন্তু দুটো দিয়ে এইভাবে রান্না এটা প্রথম দেখলাম, চেক করে দেখবো একদিন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।