বন্ধুরা সবাই বেশ ভালো আছেন তাই না? ভালো থাকারই তো কথা। চারদিকের গরমের তাপদাহ তো দুদিন যাবৎ একটু কমেছে। আর এর মাঝেই আমরা সবাই নিতে পারছি একটু প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস। কিন্তু তাই বলে কি আমি কিন্তু তেমন ভালো নেই। ভালো থাকবো কি করে? দুর্ঘটনার তো আর কোন শেষ নেই। তেমনি একটি দুর্ঘটনার মাঝেই পড়েছে আমি। তাই আপনাদের সকলের দোয়া চাই। আপনাদের দোয়া পেলেই আমি কাটিয়ে উঠতে পারবো এই বিপদের মূহূর্ত।

বিপদ বা ব্যাস্ততা যতই থাক। কাজ তো থেমে থাকবে না। আর তাই তো প্রতিদিনের মত করে আজও কিন্তু আপনাদের মাঝে চলে আসলাম। চলে আসলাম নতুন কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে। সত্যি বলতে এখন কেমন যেন একটি অভ্যাস হয়ে গেছে। যেখানেই যাই হাতের মোবাইলে কিছু না কিছু ফটোগ্রাফি করা চাই। আর তাই তো মোবাইল হলো এখন ফটোগ্রাফির পাহাড়। সেই ফটোগ্রাফির পাহাড় হতে আজ কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

ফুল ভালোবাসে না এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হয় না। ফুল তো পবিত্র। এই ফুল এক একজন মানুষ এক এক ভাবে ব্যবহার করে। কেউ ভালোবাসার উপহার হিসাবে ফুল কে তার প্রিয় মানুষের হাতে তুলে দেয়। কেউ বা ফুল দিয়ে খুব সুন্দর করে ঘর সাজায়। তাই তো ফুল মানুষের কাছে এত এত প্রিয়। আর তাই তো কোথাও গেলে আমিও কিন্তু ফুল দেখলে দৌঁড়ে যাই ফুলের ঘ্রান নিতে। সেই সাথে করে নেই কিছু ফটোগ্রাফিও।

শীত বসন্ত বা অন্য যে কোন সময় ফুল এক এক রঙে সাজে। তবে যে সময়েই ফুল যে সাজে সাজুক না কেন আমার কাছে সব সময়ের জন্য গোলাপ ফুল কিন্তু বেশী প্রিয়। গোলাপ শুধু গোলাপী নয় যে কোন রং এর গোলাপ এখন সবার কাছেই প্রিয়। বিশেষ করে বিশেষ কোন দিবসে যদি ফুলের দোকানের সামনে একবার ঘুরে আসা যায় তাহলেই বুঝা যায় যে সেই গোলাপের মর্ম কত? অবশ্য অনেক সময় এই গোলাপ কেই খুঁজে পাওয়া যায় না।

অবশ্য আমি কিন্তু অনেক ফুলের নাম জানিনা। কিন্তু তাই বলে তো তাদের প্রতি আর ভালোবাসা কমানো যাবে না। আর কমেও যায় না। ফুলের বাগান বা ফুল দুটোই আমায় আকর্ষণ করে অনেকটাই। টগর বা বনোফুলের কথা যদি বলি তাহলে কিন্তু আগে আমি সেগুলো চিনতাম না। এই কমিউনিটিতে কাজ করতে করতে আজ আমার বেশ করে জানা হয়ে গেছে কোন টা টগর আর কোন টা বনফুল।

শেষ কথা