নাটক রিভিউ- ঈদের বিশেষ নাটক পথে হলো পরিচয় এর রিভিউ

in আমার বাংলা ব্লগlast year (edited)

পথে হলো পরিচয় নাটকের রিভিউ

আসসালামু আলাইকুম

সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও বেশ ভালো আছি। আজকে আমি আবারো একটি বাংলা নাটককে রিভিউ করার চেষ্টা করেছি ও আপনাদের সাথে নাটকের সম্পূর্ণ কাহিনী সুন্দর ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি আমার আজকের নাটকের রিভিউটিও আপনাদের কাছে বেশ ভাল লাগবে।

1.png

প্রাপ্তি: YouTube

এ কথা সত্য যে বাংলাদেশের নাটক গুলো বেশ সুন্দর হয়। কারন এ দেশের বেশীর ভাগ নাটকীয় হয় বিনোদন ভিত্তিক। আজকাল কেমন জানি ব্যস্ততার মধ্যে সময় যায়। তার মধ্যে তো আছে পারিবারিক আর অফিসিয়াল চাপ। কিন্তু এসব কিছুর মাঝে নিজেকে প্রাণবন্ত রাখতে দরকার একটু রিলাক্স। অবশ্য যদি প্রকৃতির মাঝে ঘুরে আসা যায় তাহলে মনটা অনেকটাই ফ্রেস লাগে। কিন্তু সেই সময় কোথায়? তাই তো মাঝে মাঝে ইউটিউব এর পর্দায় একটু চোখ রাখি দুই একটি নাটক দেখার জন্য।তাতে যদি একটু স্বস্থি পাওয়া যায়। আর আপনাদের সাথে সে নাটকের রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করি। আজ আমি আপনাদের সাথে এবার ঈদে বাংলা ভিশন টেলিভিশনে প্রচারিত একটি নাটক এর রিভিউ শেয়ার করবো ।

নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

নাটকপথে হলো পরিচয়
পরিচালকজাকারিয়া সৌখিন
অভিনয়েঅপূর্ব, টটিনী, শহীদুল ইসলাম সাচ্চু, নীলা ইসলাম, আনন্দ খালেদ এবং আরও অনেকে
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা ভাষা
প্রচার২০২৩
সময়১ ঘন্টা
প্লাটফর্মবাংলা ভিশন ও ইউটিউব

নাটকটির বিবরণ

রেল স্টেশনের শেষের গাড়ীটি মিস করা দুজন অপিরিচিত তরুন তরুনী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন যে তারা একত্রে ঢাকায় ফিরবে। কিন্তু তাদের একত্রে ঢাকায় ফেরার পথে ঘটে যায় নানাবিধ ঘটনা। এদিকে এক রাত্রির পরিচয়ে দুজন দুজন কে ভালবেসে ফেলে। অথচ ঢাকায় ফিরে অনেক খুঁজ করেও কেউ কাউকেই খুঁজে পায় না। অবশেষে কি হলো তা জানতে চলুন ঘুরে আসি নাটকটির মূল কাহিনীতে।

নাটকটির মূল কাহিনী

অপূর্ব এবং টটিনী দুজন ঢাকার উদ্দেশ্যে রেল স্টেশনে আসলেও দুজনই ঢাকার ট্রেন মিস করে পরের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। একটি সুন্দরী মেয়েকে দেখে অপূর্ব তাকে চা পাঠালে চা ওয়ালার কথায় রেগে যায় টটিনী। তাই সে অপূর্ব কে অনেক বকা বাদ্য করে। এদিকে স্টেশন মাস্টার তাদের কে জানিয়ে দেয় যে সেদিন আর কোন ট্রেন আসার সম্ভবনা নেই। তাই অপূর্ব টটীনি কে তার সাথে যাওয়ার অফার করলেও টটেনী যেতে রাজি হয় না। এক সময়ে স্টেশন মাষ্টারের মধ্যস্থতায় টটেনী অপূর্বর সাথে ঢাকায় যেতে রাজি হয়। তবে অপূর্বর ভোটার আইডির ছবি তুলে তার বান্ধবীর মোবাইলে আগে পাঠিয়ে দেয়। এদিকে স্টেশন মাষ্টার অপূর্বকে বলে যদি রাস্তার মধ্যে কোন প্রেমের কাহিনী ঘটে তাহলে তাকে জানিয়ে যেতে। তিনি একটা গল্প লিখবে।

image.png

image.png

image.png

image.png

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

এদিকে অপূর্ব এবং টটিনী ঢাকায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বড় রাস্তায় এসে কোন গাড়ী পান না। হঠাৎ অপূর্ব দেখেন যে একজন লোক রাস্তার পাশে বাইক রেখে প্রাকৃতক কাজ সাড়তে গেছে। অপূর্ব টটিনী কে নিয়ে সেই বাইকে উঠে বাইক নিয়ে চলে যান। এদিকে ঐ লোক তো চিৎকার করতে থাকে আমার বাইক আমার বাই বলে। অন্যদিকে টুটীনি অপূর্ব কে বকতে থাকে। অপূর্ব তাকে বলে জাস্ট ট্রাস্ট। কিন্তু সেই বাইকটি নিয়ে তারা বেশী দূর যেতে পারে না। বাইকের তেল শেষ হয়ে যায়। এদিকে সেই বাইক ওয়ালাও চলে আসে। তখন তারা বাইক রেখে দৌড়ে গাছের আড়ালে যেয়ে পালায়। সেই সময় তাদের মধ্যে একটি চোখে চোখ পড়ে। এদিকে সেই লোক তাদের কে ‍খুঁজে না পেয়ে চলে যায়।

image.png

image.png

image.png

image.png

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

টটীনি এই নিয়ে বেশ রাগ করে অপূর্ব সাথে কিন্তু অপূর্ব বার বার একটি কথাই বলে জাস্ট ট্রাস্ট মি। তারপর তারা আমার আবার রাস্তায় এসে দাঁড়ায়। তখন রাস্তায় একটি মাইক্রোবাস আসে। অপূর্ব সেটি থামিয়ে লিভ চাইলে তারা লিভ দিতে রাজি হয়। কিন্তু ‍টুটিনীর একটু সন্দেহ হলে সে যেতে চায় না। অবশেষে অপূর্বর জড়াজুড়িতে সে যেতে রাজি হয় এবং গাড়ীতে উঠে বসে। এক সময়ে গাড়ীর ভিতরে থাকা দুই জন লোক তাদের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তাদের সব কিছু রেখে গাড়ী থেকে নামিয়ে দেয়। এতে করে টুটিনী অনেক রাগ করেন এবং একাই ঢাকায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তারপর তারা দুজনে হাটঁতে হাটঁতে অনেক দূরে একটা রেস্তরায় ঢুকে। কিন্তু টুটিনী অপূর্ব কে সহ্য করতে পারে না। তাকে চলে যেতে বলে। এদিকে অপূর্ব ওয়াশ রুমে যেতে গেলে হঠাৎ দেখে সেই গুন্ডা গুলো তাদের থেকে ছিনতাই করা জিনিস গুলো ভাগাভাগি করছে। এসব দেখে অপূর্ব টুটিনিকে জোড় করে নিয়ে আসে এবং বুদ্ধি করে সেই ছিনতাই কারীদের থেকে সব কিছু উদ্ধার করে নেন।

image.png

image.png

image.png

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

এরপর তারা ঢাকায় যাওয়ার জন্য একটি মাছের গাড়ী কে অনুরোধ করে। তারপর তারা মাছের গাড়ী করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করে। হঠাৎ করে মাছের গাড়ীটি রাস্তায় নষ্ট হয়ে যায়। তখন গাড়ীর হেলপার বলে চিন্তার কোন কারন নাই। গাড়ীতে টাবু আছে রাতটা এখানেই কাটাতে হবে। তারপর টাবু টানানো হলে সেখানে তারা ফ্রেশ হয়ে আগুন জ্বালিয়ে বসে। এরপর অপূর্ব মেয়েটিকে একটি গান শোনায়। মেয়েটির কাছে অপূর্ব ফোন নাম্বার চাইলে, মেয়েটি তাকে ভুল ঠিকানা, ভুল নাস্বার দেয়। এমন কি নিজের নামটাও ভুল বলে। রাতে মেয়েটি টাবুর ভিতরে এবং অপূর্ব টাবুর বাহিরে রাত যাপন করে। সে সময়ে মেয়েটি অপূর্ব কে নিজের একটি চাদর দিয়ে ঢেকে দেয়। পরদিন গাড়ী ঠিক হলে তারা ঢাকায় পৌছে যায় এবং যে যে যার যার ঠিকানায় চলে যায়।

image.png

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

এদিকে অপূর্ব বাসায় আসার পথে তার বন্ধু তাকে ফোন দিলে তার সাথে কথা বলতে বলতে মোবাইল ছিনতাই হয়ে যায়। এতে করে অপূর্বর মন বেশ খারাপ হয়ে যায়। কারন সেই মোবাইলটিতে টটীনির নাম্বার ছিল। এরপর অপূর্ব বাসায় এসে তার বন্ধুকে সব খুলে বলে। ঐদিকে টটীনি তার বান্ধবী কে সব খুলে বলে। সেই থেকে দুইজন দুইজন কে অনেক খোঁ করে। কিন্তু কোথাও পায় না। এমন কি অপূর্ব কয়েকবার টটীনির দেওয়া মহিলা হোস্টেলে যেয়ে খোজঁ করে। কিন্তু হোস্টেল সুপার অনেক রাগী থাকে। তাই সেখানে বার বার যেয়েও কোন কাজ হয় না। অবশেষে হোস্টেল সুপার সেই নামের যে দুটি কে দেখায় অপূর্ব তাদের কে দেখে দৌড়ে পালায়। এদিকে অপূর্ব মেয়েটির চিন্তা চিন্তায় নিজের চাকুরী পর্যন্ত ছেড়ে দেয়।

image.png

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

অপর দিকে মেয়েটি অপূর্ব কে খোঁজার জন্য তার দেওয়া সেই হোস্টেলের গেইটে প্রতিদিন যায় যদি অপূর্ব আসে। কিন্তু না অপূব আসে না। অবশেষে হাল ছেড়ে দিয়ে অপূর্ব আবার তার আগের বসের অফিসে যায়। পূর্বের চাকুরী ফেরত পাওয়ার জন্য। বস অপূর্ব কে দেখে বেশ খুশি হয়। এদিকে টটিনী সিদ্ধান্ত নেয় ছেলেটির ভোটর আইডিরে মধ্যে যে ঠিকানা সেখানে যেয়ে তাকে খুজঁবে। তাই সে সুজানগরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। আর ঐ দিকে অপূর্ব হঠাৎ দেখে বসের মোবাইলে একটা ফোন আসে। তখন অপূর্বর বস তাকে ফোনটা রিসিভ করতে বলে। অপূর্ব ফোন টা রিসিভ করতে যেয়ে দেখে যে তার সেই না খঁজে পাওয়া মেয়েটিই সে। কিন্তু নাম তো আলাদা। তখন অপূর্ব তার বসকে বলে যে বস রিতু ফোন দিয়েছে। বস অপূর্ব কে ফোনটি রিসিভ করে স্পিকারে দিতে বলেন। তখন অপূর্ব জানতে পারে যে মেয়েটি তার খুঁজে সোজা নগর যাচেছ।

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

অপূর্ব। বসের থেকে বিদায় নিয়ে তাড়াহুড়া করে রাস্তায় যেয়ে একটি বাইক নিয়ে সোজা সোজা নগর চলে যায়। সেখানে যেয়ে অপূর্ব দেখে স্টেশনে মেয়েটি বসে আছে। অপূর্ব কাছে আসলে দুজন দুজন কে জড়িয়ে ধরে । তারপর আবার ছেড়ে দেয়। তারপর তারা তাদের সম্পর্কের নাম দেয় প্রেম। তারা বলে যে তারা একে অপর কে খুব মিস করেছে। এ দিকে তাদের মিল দেখে স্টেশন মাস্টার বেশ খুশি হন। তিনি ভাবেন তিনি তার গল্প খুজে পেয়েছে। আর এর মধ্য দিয়েই সমাপ্তি ঘটে নাটকটির।

image.png

image.png

image.png

image.png

(ইউটিউব হতে লাইট শর্টে স্কিনশর্ট)

নাটকটি নিয়ে আমার ব্যক্তিগত মতামত

আসলে ভালোবাসা যে কখন কার সাথে কি করে হয়ে যায়? কখন যে কাকে ভালো লেগে যায় এ কথা কেউ বলতে পারবে না। দুজন তরুন তরুনীর একরাত্রির পথ চলার মাঝে দিয়ে তাদের মাঝে ভালো লাগা আর ভালোবাসা সৃষ্টি হয়ে যায়। আর সে ভালোবাসার কারনে তারা দুজন দুজন কে এতটাই মিস করে যে অবশেষে হতাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। আসলে নাটকটির মধ্য দিয়ে পরিচালক প্রকৃত ভালোবাসা কেমন হয় সে কথাটিই সবাই কে মেসেজ দিতে চেয়েছেন।

নাটকটির লিংক

রেটিং

পরিচালনা১০/১০
কাহিনী১০/১০
অভিনয়ে১০/১০

ভাল থাকবেন , সুস্থ্য থাকবেন।

image.png

❤️ধন্যবাদ সকলকে।❤️

@maksudakawsar

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

খুব সুন্দর নাটক রিভিউ করেছেন আপনি। নাটক টি আমি দেখেছি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে অপূর্বের নাটক গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। এ নাটকের দৃশ্যপট এবং সংলাপ খুবই অসাধারণ। এত চমৎকার নাটক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই ‌।

 last year 

আমার কাছেও কিন্তু নাটকটি বেশ ভালো লেগেছে। তাইতো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 last year 

এই অভিনেতার অভিনয় আমার ভীষণ ভালো লাগে । যদি ওনার নাম আমি জানতাম না। আপনার পোস্টের থেকে জানতে পারলাম। আমি মাঝে মাঝেই ফেসবুকে বিভিন্ন ক্লিপিং দেখি। এনার অভিনয় ভীষণই সাবলীল। নাটকের বর্ণনা পড়ে এটাই বুঝলাম যে এরকম ঘটনা অনেক মানুষের জীবনেই ঘটে।কখন কার সাথে ভালোবাসা সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়, তা সে নিজেও জানে না। অনেক সময় ভালোবাসার তৈরি হলেও তার বুঝতে অনেক দেরি হয়ে যায় যে সে তাকে ভালোবাসে। অসাধারণ গল্প।

 last year 

জি আপু অপূর্ব বাংলাদেশী অনেক মেয়ের ক্রাশ। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা নাটকটি দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল। আমি এই নাটকটি কিছুদিন আগে দেখেছিলাম। এমনিতেই আমার কাছে অপূর্ব এর নাটক দেখতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য।

 last year 

অপূর্বের নাটকগুলো দেখতে আমারও বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

 last year 

পথে এলো পরিচয় নাটকটার রিভিউ আপনি খুবই সুন্দর ভাবে লিখেছেন। আসলে নাটকের রিভিউ পড়তে আমি একটু বেশি পছন্দ করি। আপনি সম্পূর্ণ নাটকটির রিভিউ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সাজিয়ে গুছিয়ে খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরে আমাদের মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে আমার কাছে। অপূর্বের নাটক গুলো আমি একটু বেশি পছন্দ করি বিশেষ করে তার অভিনয় খুবই সুন্দর হয়। রিভিউ টা বেশ ভালো ছিল বলতে হচ্ছে।

 last year 

আপু আমিও অপূর্বের নাটকগুলো বেশ পছন্দ করি।তাইতো আজ আপনাদের জন্য তার অভিনিত একটি নাটক রিভিউ করে নিলাম। ধন্যবাদ আপু ।

 last year 

সত্যি কথা বলতে কি অপূর্ব নাটকগুলো অনেক সুন্দর রোমান্টিক নাটক হয়ে থাকে, তাই তার নাটকগুলো সারাদেশে খুব জনপ্রিয়তা পায়। আজ আপনি অপূর্বর ঈদ নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন দেখে আমি অনেক আনন্দিত এবং খুশি খুব। ভাল লেগেছে আপনার এই রিভিউ দেখে। আশা করি পরবর্তীতে এভাবে আরো অনেক নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখাবেন।

 last year 

আসলে আমার কাছে অপূর্ব একজন ভালো অভিনেতা । তাই তার নাটকগুলো রিভিউ করতে আমার ও বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 67408.93
ETH 3491.49
USDT 1.00
SBD 2.70