ফটোগ্রাফি পোস্ট- রাতের শপিংমলের কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন বন্ধুরা ? আশা করি আপনারা বেশ ভালই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে এবং আপনারদের দোয়ায় বেশ ভালই আছি। আমি মাকসুদা আক্তার। আমি একজন নিয়মিত ইউজার হিসাবে প্রতিনিয়েত চেষ্টা করি ভাল কিছু পোস্ট করার মাধ্যমে আপনাদের কে কিছুটা আনন্দ দেওয়ার জন্য। আমি সেটা কতটুকু করতে পেরেছি সে বিচারের ভার আজ আপনাদের কে দিলাম।
গরমে জন জীবন অতিষ্ঠ। মানুষ গুলো আজ পার করছে এক দূর্বি সহ জীবন। একটু স্বস্থি আর ঠান্ডা অনুভুতির জন্য সবাই যেন ব্যকুল হয়ে আছে। দিশেহারা হয়ে উঠছে এক চিলতে বৃষ্টির আশায়। কিন্তু তারপরও মানুষ থেমে নেই । থেমে নেই সামনে ঈদ কে ঘিরে নতুন কিছু পোশাক কেনার সারিতে দাড়াঁতে। নিজের আর পরিবারের পছন্দের কিছু কেনার আশায় মানু ছুটে চলছে এই শপিং মল হতে অন্য কোথাও। আর সবার মত আমিও কিন্তু থেকে নেই। আমি বরাবরই ঈদের শপিং গুলো মার্কেট গুলোতে ঘুরে ঘুরে করতেই পছন্দ করি।
আর তো বেশী দিন নেই। চারদিকে যেন ঈদের আমেজ বইতে শুরু করে দিয়েছে। শপিং মলগুলো সেজেছে আজ আলোকিত সজ্জায়। আর এসব আলোকিত সময় গুলো যেন আমাকেও হাতছানি দিয়ে ডাকছে আর বলছে আমাকে তোমার ক্যামেরা বন্দী কর। আর আমিও তাই করলাম আমাদের খিঁলগায়ের বেশ কিছু শপিং মলের আলোক সজ্জার কিছু ফটোগ্রাফি করে নিলাম আপনাদের জন্য।আমার মনে হয় আপনারা যারা রাতে শপিং করতে বাহিরে যান না তাদের কে আমার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো কিছু টা হলেও আনন্দ দিবে।
ছবি সোর্স
Made By-@maksudakawsar
আমি বরাবরই ঈদের শপিং গুলো রাতে করতে পছন্দ করি । কারন সারাদিন রোজা রেখে ঘুরাঘুরি করতে ভাল লাগে না। আর এর মধ্যে তো আবার হানা দিলো গরম মামা। এদিক আবার অফিস। তো বুঝতেই তো পারছেন রাতে শপিং করতেই হয়। তো আজ শপিং করতে যাচ্ছি। সাধারণ তো আমার বাসা হতে খিলঁগাও তালতলা হাটার পথ। তাই হেটে হেটেই যাচ্ছি। কিছুদূর যেতেই দেখি যে সম্পূর্ণ রাস্তা কে আলোক সজ্জা করা হয়েছে। আর আলোক সজ্জার কারনে রাস্তাগুলোকে দেখতে কিন্তু বেশ লাগছে। কি বিশ্বাস হচেছ না? তাহলে নিজ চোখেই দেখুন তো।
আমাদের খিঁলগা এখন ঢাকা শহরের গুলশান বনানী কেও হার মানায়। তাই তো দেশের অনেক নাম করা ব্রান্ডের আউটলেট ও এখন খিঁলগায়ে আছে। ইনফিনিটি, ইজি, কানট্রিবয় এভন আরো অনেক ব্রান্ডের আউট লেট থাকায় খিঁলগায়ের লোকজন এখন তাদের প্রয়োজনীয় অনেক কিছু এসব আউটলেট হতে খুব সহজেই কিনে নিতে পারে। যদিও ঈদ আমেজে প্রতিটি জিনিসের দাম বিষণ চড়া। তবুও মানুষ এখন সময়ের অভাবে এসব জায়গা থেকে শপিং করতে বেশী পছন্দ করে। আর আমি এসব আউটলেটে কিছু নাইট ভিউ ফটোগ্রাফিও করে নিলাম।
এবার আপনাদের সাথে শেয়ার করবো প্রিয় তালতলা সিটি সুপার মার্কেটের রাতের দৃশ্য। কত শত মানুষ যে এই তালতলা মার্কেটে আসে শপিং করতে তা হিসেব মিলা ভার্ডন্ তিন তলা বিশিষ্ট এই মার্কেটটিতে কি নেই সেটাই হলো বড় কথা। যারা এক মার্কে ট থেকে সবকিছু কেনাকাটা করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন তারা এই মার্কে টিতে যেতে পারেন।
সত্যি বলতে নিজের এলাকায় বসে বসে এত সুন্দর সুন্দর আউট লেট আর শপিংমল থেকে কেনাকাটা করতে সময় ও অর্থ দুই বাঁচে। আর খিলঁগায়ে কখন যে এত বড় বড় ব্রান্ডের আউটলেট হয়ে গেছে। সেটা বুজতেও পারিনি। আর আজ যখন রাতের আলোতে তালতলায় গেলাম তখন এখানকার এবং আশে পাশের আউট লেটগুলোর ফটোগ্রাফি করে নিলাম আপনাদের জন্য। কি বলুন তো আপনারা ভাল করিনি কাজটি? হিহিহি।
বন্ধুরা আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি আপনাদের কে নতুন নতুন কিছু উপহার দিতে। জানিনা কতটুকু পেরিছি।
বিষয় | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ডিভাইস | VIVO-S22 |
ফটোগ্রাফার | @maksudakawsar |
ভৌগলিক অবস্থান | খিলগাঁও, তালতলা, ঢাকা, বাংলাদেশ |
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রাতের শপিংমলের কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লেগেছে, আপনার শপিং করার আনন্দময় ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
ভাই আপনার মন্তব্যটিও বেশ অসাধারণ ছিল।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বিভিন্ন শপিংমলের ছবি তুলে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রত্যেকটি শপিংমলের ছবি আমার কাছে বিশেষ করে অনেক ভালো লেগেছে। আমার কাছে সব থেকে পরিচিত শপিংমল ইজি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন আপু গরমের জনজীবন অতিষ্ট বাহিরে বের হতে ভয় লাগছে এর উপরে আবার মার্কেট আমি তো এখন পর্যন্ত বেশি মানুষের মধ্যে যাওয়ার সাহসই করতে পারছেনা।।
কেননা যেখানে মানুষ বেশি সেখানে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেশি অনেকেই দেখছি হুটহাট করে স্টপ করছে।।
যাহোক ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ছিল। সব জায়গাতেই ঝলমলে পরিবেশ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর এবং গঠনমূলক একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
রাতের শপিংমলের এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভাল লাগলো। এই গরমে রোজা রেখে দিনে মার্কেটে যাওয়া যায় না। রাতে গিয়ে ভালোই করেছেন।অনেক ভাল লাগলো ফটোগ্রাফিগুলো দেখে।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বর্তমান সময়ে প্রচণ্ড গরম পড়ছে আর এই গরমের দিনে বাহিরে মার্কেট করাটা যেন নিজের কাছে সবসময়ই অনেক বেশি কষ্টসাধ্য মনে হচ্ছে। এই প্রচন্ড গরমে কিছুতেই মন চায় না মার্কেটে গিয়ে কেনাকাটা করতে তবুও ঈদ উপলক্ষে মার্কেটে যেতেই হবে। শপিং করতে গিয়ে খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া এই গরমে ঘর থেকে বের হতে মন চায় না।
বাহ চমৎকার ফটোগ্রাফি নিয়েছেন আপনি ঈদের রাতের মার্কেটে অনেক জমজমাট পরিবেশ দেখে বুঝা যাচ্ছে। মানুষের অনেক জ্যাম লেগে গেছে সবাই বের হচ্ছে তো ঈদকে সামনে রেখে তাই। জনজীবন অতিষ্টের কথা কি আর বলব আমার মনে হয় আমরা আগে সেই দিনগুলো আর ফিরে পাবোনা দিনদিন গরমের তাপমাত্রা বেরিয়ে চলতেছে। আজকাল অনেক ধরনের শোরুম বের হয়েছে কাপড়ের এক এক শো রুমের কাপড়ের ডিজাইন একেক রকম বেশ ভালোই লাগে।
আমিও ভাবছি গরমের তাপমাত্রা যেভাবে বাড়ছে কি যে হবে।