জেনারেল পোস্ট- বৃদ্ধ হওয়া যেন পিতা-মাতার জন্য অভিশাপ || written by@maksudakar ||
আসসালামু আলাইকুম
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই? ভালো আছেন তো আপনারা সবাই? আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও কিন্তু বেশ ভালো আছি। দিনে দিনে চারদিকের পরিবেশ পরিস্থিতি যেন থমকে যাচ্ছে। চেনা জানা মানুষ গুলো যেন কেমন অচেনা হয়ে যাচেছ। সবার মধ্যে যেন একটা স্বার্থপরতা ভাব কাজ করছে। নিজের স্বার্থ ছাড়া মানুষ আজকাল এক পা এগুতে চায় না। তবুও আমাদের জীবন কিন্তু জীবনের গতিতে চলে যাচেছ পরিবেশ পরিস্থির সাথে খাপ খাইয়ে। শত প্রতিকুলতার মধ্যে সারাটাদিন কাটিয়ে সন্ধ্যায় যখন আপনাদের মাঝে ফিরে আসি তখন যেন মনের মধ্যে নিজের মাঝে শান্তি খুঁজে পাই। তাই তো আজও আসলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে।
পৃথিবীতে মানব জাতির আগমন বাবা আদম এবং মা হাওয়ার হাত ধরে। বাবা আদম (আঃ) এবং মা হাওয়া (আঃ) এর যুগ হতে পৃথিবীতে মানব সভ্যতার সৃ্ষ্টি হয়। সেই হতে পিতা আর মাতার আর্বিভাব। পিতা মাতার চরম আকাঙ্খার মাধ্যমেই একটি সন্তান পৃথিবীতে আসে। একটি সন্তান পৃ্থিবীতে আনার জন্য পিতা মাতার অবদান কোন যুগে কেউ অস্বীকার করতে পারেনি। সন্তান ভূপৃষ্ঠ হওয়ার আগ পর্যন্ত একজন মা অপূরণীয় কষ্ট করেন। দশ মাস দশ দিন একটি সন্তান গর্ভে ধারন করে হাজারও ব্যথা বেদনা সহ্য করে পৃথিবীর বুকে সন্তান কে আলোর মুখ দেখায় একজন মা। কত রাত যে একজন মা সন্তানের জন্য না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেয় তার সীমা নেই।
আবার সন্তান পৃথিবীতে আসার পর খুব যত্ন করে পিতা মাতা সেই সন্তান কে লালন পালন করেন। মা রাত জেগে সন্তানের ভিজানো কাঁথা বার বার সরিয়ে দিয়ে নিজের আচঁল বিছিয়ে দেন । যাতে করে সেই সন্তান কোন কষ্ট না পায়। শিশুকাল হতে একটি সন্তানের বেড়ে উঠা পর্যন্ত মায়ের কষ্টের যেন কোন শেষ থাকে না। সন্তানের অসুখে মা দিন রাত সেবা করে সন্তান কে সুস্থ্ করে তোলেন। সন্তান কে মানুষের মত মানুষ করতে মায়ের পরিশ্রমের কথা নাই বা বললাম। সন্তান কোন স্কুলে পড়লে ভালো হবে? সন্তান বড় হয়ে কি হবে? ডাক্তার না নাকি ইঞ্জিনিয়ার? এসব ভাবনা চিন্তায় শেষ হয়ে যায় একজন মায়ের জীবন। আর আজকাল তো সন্তানের সাথে সাথে অনেক মায়েরাও আবার সেই ছাত্র জীবনে চলে যায়।
অন্য দিকে বাবা সারাটি জীবন নিজে না খেয়ে সন্তানের মুখে আহার তুলে দিতে হয়ে পড়ে ব্যাকুল । সন্তানের ভরণপোষণ, সুখ স্বাচ্ছন্দ্য এবং সুন্দর ভবিষৎ এর কথা চিন্তা করে বাবা নিজের গায়ে নতুন কাপড় দেওয়ার কথাও ভুলে যায়। কখনও ভালো কোন পোশাক গায়ে জড়াতেও ভয় পান বাবা। পাছে তার সন্তানের ভবিষৎ অন্ধকার হয়ে যায় অর্থের অভাবে। সারাদিন ঘাম ঝড়ানো পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে যে ত্যাগ স্বীকার করে একজন পিতা তার প্রতিদান কি করে দেওয়া যায় বলেন তো? সন্তানের স্বপ্ন পূরণ করতে যে বাবা নিজের মনের হাজারও ইচেছকে চুপিসারে কবর দিয়ে দেয়, সে বাবার কি কোন প্রতিদান হয়? নিজের জীবনের সর্বস্ব সন্তান কে মানুষের মত মানুষ করতে অকাতরে বিলিয়ে দেয় যে পিতা তার কি কোন বিনিময় দেওয়া যায়?
অথচ এক সময়ে এমন আদরে মানুষ করা সন্তান গুলোই কিন্তু বাবা মায়ের সঠিক মর্যাদা দিতে ভুলে যায়। ভুলে যায় বাবা মায়ের সে সব প্রতিদান যা এক সময় তারা সন্তান মানুষ করতে গিয়ে অকাতরে বিলিন করে দিয়ে এসেছে। আমরা যদি আমাদের চারপাশে লক্ষ্য করে দেখি তাহলে এমন অনেক সন্তানই দেখতে পাবো যারা নাকি মানুষের মত মানুষ হওয়ার পরও বৃদ্ধ পিতা মাতার সঠিক মূল্যায়ন করে না। মূল্যায়ন করে না পিতা মাতার সে সমস্ত প্রতিদান কে, যা পিতা মাতা অনায়াসেই বিলিয়ে দিয়েছিলেন সন্তানদের কে মানুষের মত মানুষ করতে।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক পিতা মাতা আছে যাদের বৃদ্ধ বয়সে স্থান হয় বৃদ্ধাশ্রমে। সন্তানের টাকায় বানানো অট্রালিকায় স্থান হয় না বুড়িয়ে যাওয়া সেই সমস্ত পিতা মাতার। আবার হয়তো কোন কোন পিতা মাতা নিজের সর্বস্ব সন্তানদের কে দিয়ে দিয়েছে । এমন কি তার জীবনের সব শেষ সম্পদ ছেলেমেয়েদের মধ্যে বিলি বন্টন করে দিয়েছে। অথচ এক সময় হয়তো বন্টন করা সেই সমস্ত সম্পদ পিতা মাতার কোন কাজে আসে না। হয়তো কারো কারো শেষ জীবন হয়ে যায় দূর্বিসহ। কারন তারা যে আজ বৃদ্ধ তাদের তো আর কাজ করার ক্ষমতা নেই। নেই আয় করে সন্তানদের পকেট ভরে দেওয়ার মত শক্তি আর সামর্থ
আমরা বর্তমানে এমন ব্যস্ত আর স্বার্থপর হয়ে পড়েছি যে, আমাদের জন্য এ সকল পিতা মাতা যখন অসুস্থ্যতায় দিনযাপন করেন তখন তাদের কে কিছু টা সময় দেওয়ার মত সময় আমরা পাই না। অথচ আমরা আমাদের বউ বাচ্চা নিয়ে অকাতরে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিয়ে আসি সিনেমা হলে। এমন অনেক বৃদ্ধ পিতা মাতা আছেন যারা বৃদ্ধ বয়সে সন্তানের সেবা যত্ন হতে বঞ্চিত হন। স্বার্থপরতার কারনে সময়ের অভাবে সে সব কুলাঙ্গার সন্তান পিতা মাতার জন্য রেখে দেয় আয়া বা সেবিকা। হয় না তাদের সময় বাবা মায়ের অসুস্থ্যতার খবর নেওয়ার। একবার ভাবুন তো কি দূর্বিসহ জীবন যাপন করে এ সকল অসুস্থ্য বৃদ্ধ পিতা-মাতা।
মাঝে মাঝে এমন কথা গুলো ভাবলে বা এমন দৃশ্য গুলো চোখের সামনে দেখলে কেন জানি নিজেকে আর ঠিক রাখতে পারি না। তখন মনে মনে ভাবি যে একদিনের জন্য যদি ফাটা কেষ্ট হতে পারতাম তাহরে এসব অভাগা সন্তানদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতাম যে পিতা-মাতা এ যাবৎ তাদের জন্য কতটা ত্যাগ স্বীকার করেছে। কিন্তু এখন কিন্তু সম্ভব নয়। কারন এসব প্রতিবাদ করতে গেলেই শুনতে হবে মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশী নাকি..... এমন হাজারও কথা। তবে আমি চাই পৃৃথিবীর সকল পিতা মাতার শেষ বয়সের স্থান হোক সন্তানের বুকে।
আজ এখানেই রাখছি। আগামীতে আবারও ফিরে আসবো নতুন করে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে। কেমন লাগলো আমার আজকের ব্লগটি? জানার আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। আশা করি আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করবেন।
নিজেকে নিয়ে কিছু কথা
আমি মাকসুদা আক্তার। স্টিমিট প্লাটফর্মে আমি @maksudakawsar হিসাবে পরিচিত। ঢাকা হতে আমি আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত আছি। আমি একজন গৃহিনী এবং চাকরিজীবী। তারপরও আমি ভালোবাসি আমার মাতৃভাষা বাংলায় নিজের মনের কথা গুলো আমার বাংলা ব্লগের প্লাটফর্মে শেয়ার করতে। আমি ভালোবাসি গান শুনতে এবং গাইতে। আমি অবসর সময়ে ভ্রমন করতে এবং সেই সাথে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি নিজের ক্যামেরায় বন্দী করতে ও ভালোবাসি। মাঝে মাঝে নিজের মনের আবেগ দিয়ে দু চার লাইন কবিতা লিখতে কিন্তু আমার বেশ ভালোই লাগে। সর্বোপরি আমি ভালোবাসি আমার প্রাণপ্রিয় মাকে।
আমার ব্লগটির সাথে থাকার জন্য এবং ধৈর্য সহকারে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য সবাই কে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। সেই সাথে সবার প্রতি আমি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আসলেই এটা কিন্তু ঠিক কথা, বাবা মা বৃদ্ধ হলেই যেন একটা অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায় এই বিষয়টা। আসলে বাবা মা যে সন্তানদেরকে অনেক আদর যত্নে বড় করে, তারাই পিতা মাতার জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায় তাদের বৃদ্ধ বয়সে। আর এরকম সন্তানের জন্য বাবা-মা অনেক কষ্টে থাকে। যে বাবা মা না খেয়ে না পড়ে সন্তানদেরকে খেতে দিত, তারাই শেষ পর্যন্ত বাবা-মাকে অনেক বেশি কষ্ট দেয়। আপনি একেবারে বাস্তবিক এবং সত্য কথা তুলে ধরেছেন পুরো গল্পে, যেটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।
চারদিকে এত এত বাস্তব জিনিস দেখি যে আজ কথা গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার না করে পারলাম না। ধন্যবাদ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ঠিকই বলেছেন আপনি কিছু কিছু ফ্যামিলিতে আসলে পিতা-মাতা বৃদ্ধ হলে সন্তানদের কাছে যেনো অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায়। অথচ এই পিতা-মাতাই সন্তানদের কত আদর যত্ন করে বড় করে। এবং নিজে না খাইয়ে সন্তানদেরকে খাওয়ায়। সেই সন্তানরাই বাবা-মাকে কষ্ট দেয় ।যদি তারাবুঝতো যে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত তারা এরকম কষ্ট দিতে পারত না। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন।
এখনকার ছেলেমেয়েরা জান্নাত খুজেঁ জীবন সঙ্গীর কাছে। হি হি হি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু প্রতিবাদ করলেই শুনতে হবে মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি না কি।আসলে মা,বাবা তাদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলিয়ে,রক্ত জল করিয়ে অন্ন,বস্ত্র ও নিরাপদ বাসস্থানে রাখে।রাত জেগে থাকে সন্তানের অসুস্থতায় । আর সেই সন্তান বড়ো হয়ে মায়ের খোঁজ নিতে পারে না।সেবা যত্ন করতে পারে না।সিনেমা হলে কিংবা পার্কে বসে বউ বাচ্চা নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দেয় কিন্তু বৃদ্ধ মা বাবার পাশে একটু বসে বসার সময় হয় না। হাজারো কুলাঙ্গার ছেলেদের ভিড়ে আপনি একাই ফাটাকেষ্টো হয়ে কি করবেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
আরে ফাটাকেষ্ট হতে আবার ছেলেমেয়ে বলে কথা আছে নাকি?একবার হতে পারলেই হতো। হি হি হি। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপনি বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন আজকে এই পোষ্টের মধ্যে। পিতা মাতা বৃদ্ধ হলে যেন কোন সম্মান পায় না, সন্তানের কাছ থেকে। পিতা মাতাকে অনেক বেশি কষ্ট দেয় যখন পিতা-মাতা বৃদ্ধ হয়। পৃথিবীতে আসা থেকে শুরু করে, সন্তানকে বড় করে ভালো ভাবে মানুষ করার জন্য বাবা-মা কত কিছুই না করে। আজ সেই বাবা মাকে বৃদ্ধ বয়সে ওই সন্তানগুলো অনেক কষ্ট দিয়ে থাকে।
যারা এমন কষ্ট দেয় তারাও ফেরত পাবে। খেতের চাকা তো খেতেই ভাঙ্গে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।
Tweet
আসলেই প্রতিটি মা বাবা নিজের সন্তানদের জন্য অনেক কষ্ট করে। অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে সন্তানদেরকে বড় করে এবং মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু শেষ বয়সে অনেক সন্তানেরা মা বাবার ভরণপোষণের দায়িত্ব পর্যন্ত নেয় না। অনেকে আবার বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। এমন ঘটনা অহরহ ঘটে চলছে আমাদের চোখের সামনে। আফসোস হয় সেই সমস্ত কুলাঙ্গার সন্তানদের জন্য। কারণ তাদের জন্য ইহকাল এবং পরকালে ভয়ংকর শাস্তি অপেক্ষা করছে। আমাদের সবাইকে একটি কথা মনে রাখতে হবে, যেমন কর্ম তেমন ফল। প্রতিটি জিনিসের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে হিসাব দিতে হবে একদিন। যাইহোক সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক সেই কামনা করছি। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমিও চাই এদের শুভবুদ্ধি হোক। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আসলে বাবা মায়েরা যতোটুকু সম্ভব চেষ্টা করে নিজেদের সন্তানদেরকে সুন্দরভাবে লালন পালন করার। সত্যি সেই ভালোবাসা যেন একদম ফ্রেশ। কিন্তু যখন তারা বৃদ্ধ হয়ে যায় সন্তানেরা বড় হয় তখন আর তাদের দেখার মত কেউ থাকে না। কিন্তু সেই সমস্ত সন্তানেরাও কিন্তু ছোটবেলায় বলে যে আমি তোমাদেরকে কখনোই ছাড়বো না। তবে বড় হওয়ার সাথে সাথে কেমন যেন ভুলে যাই। তবে জানি না এমনটাই কেন হয়। তবে মেয়েরা এ ক্ষেত্রে অনেক ভালো। কারণ তারা তাঁদের বৃদ্ধ মা-বাবাকে আগলে রাখতে চাই। কিন্তু অন্য দিকে যদি নিজের হাসবেন্ড তার বাবা-মাকে কিছু দিতে চাই সেই ক্ষেত্রে সে আগে তাকাবে তার হাজবেন্ডের ভাইদের দিকে। তারাও যদি সমপরিমাণ নেয় তাহলে তেমন কিছু বলে না। কিন্তু যদি কেউ কম কেউ বেশি দেয় তাহলেই মেইন কথা ওঠে। অনেকে তো বলেই ফেলে যে তুমি একা কেন দিবা ওরা দিবে না। কিন্তু এই দন্ডে তাদের কিছু না হলেও মেন ক্ষতিটা হয় বৃদ্ধ বাবা মায়ের। তবে শেষে একটা কথাই বলছি সবার মন মানসিকতা কিন্তু এক রকম নয়।যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বেশ ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটুকু পড়ে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য।