জেনারেল পোস্ট- আবেগ নয়, বিবেক দিয়ে পৃথিবীকে দেখি || written by@maksudakar ||
আসসালামু আলাইকুম
আসসালামু আলাইকুম
শুভ সকাল প্রিয় বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই? কর্মব্যস্তময় জীবন আমাদের। তবুও এর মধ্যেই যতটুকু ভালো থাকা যায় সেটাই আমাদের জন্য মঙ্গলজনক। তাই সকলের জন্য অন্তরের অর্ন্তস্থল থেকে দোয়া করি সবাই যেন সুস্থ এবং প্রশান্ত জীবন কাটাতে পারে। অবশ্য চারদিকে শীতের যে মিষ্টি আবহাওয়া বইছে তাতে তো মনে হয় শীতের মিষ্টি রোদ গায়ে মেখে সবাই বেশ ভালো সময়ই পার করেছন। আমার কিন্তু বেশ ভালো লাগে সকালের মিষ্টি রোদে রিক্সায় বসে ফাঁকা রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে।
তবে দিনে দিনে পৃথিবীর অবস্থা নাজুক হয়ে যাচেছ। মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা গুলো বিচিত্র রূপ ধারন করছে। মানুষের আঙ্কাখা বা চাহিদা যেন দিনে দিনে আকাশ ছুঁতে চাচ্ছে। আর এই আকাশ ছোঁয়ার আঙ্খাকা হতেই তৈরি হয় যত সমস্যা। আমাদের চাহিদা গুলো কে যদি আমরা কিছুটা ছোট করে আনতে পারি তাহলে হয়তো কমে যাবে চারদিকের হাহাকার আর হতাশা। কিন্তু কথা হলো আমরা তো মানুষ, আমাদের তো কিছু বিচিত্র আচরণ থাকবেই। আর তাই তো মানুষে মানুষে আজ এত ভেদাবেদ আর অবিশ্বাস। বন্ধুরা প্রতিদিনের মত আজও আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য এবং সুন্দর জীবন কামনা করে আমার আজকের ব্লগটি শুরু করতে যাচিছ। আশা করি আজকেও আপনাদের মাঝে কিছু ভালো লাগার আবেশ ছড়াতে পারবে আমার আজকের লেখাটি।
সেই ছেলেবেলা হতে শিক্ষকদের কাছে শুনে আসছি যে মানুষের মধ্যে লুকায়িত জ্ঞান যতই ছড়িয়ে দেয়া যায় ততই জ্ঞানের প্রসার ঘটে। জ্ঞান কে কখনও নিজের মধ্যে কারাবন্দি অবস্থায় রাখা ঠিক নয়। কিন্তু আজকাল মানুষের মধ্যে কেমন যেন একটি হিংসাত্বক মনোভাব তৈরি হয়ে গেছে। কেউ যেন নিজের মধ্যে লুকায়িত জ্ঞান গুলোকে অন্যের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চায় না। না স্কুলের সহপাঠি, না অফিস কলিগ আর না কোন বন্ধুবান্ধব। নিজের জ্ঞানগুলো কে পুজিঁ করে তারা নিজেদের কে খুব বড় ভাবা শুরু করে দেয়। আর যদি সে হয়ে উঠে কোন জায়গার সেরা, তাহলে তো তার পাত্তা পাওয়াই মুশকিল। কিন্তু আমার কথা হলো কি লাভ এমন করে? এই জ্ঞান নিয়ে তো আর কেউ বেহেস্তে যাবে না, তাই না?
আবার আমরা আমাদের চারপাশে এমন কিছু মানুষ দেখি যারা কিনা ক্ষমতার দাপটে নিজেকে খুব উচ্চ স্থানে দেখতে পায়। যার কারনে চারপাশের মানুষ কে মানুষ হিসাবে গন্য করে না। । নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে অন্যের ক্ষতি করতেও কিন্তু তারা পিছ পা হয় না।। ক্ষমতার দাপটে তারা হয়ে পড়ে দিশেহারা। সমাজের অসহায় মানুষগুলো তাদের হাতে আজ জিম্মি। জীবনের আর আত্ম সম্মানের কথা চিন্তা করে সমাজের অসহায় মানুষ গুলো তাদের প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলেছে। কিন্তু কি লাভ এত ক্ষমতা দেখিয়ে? নিজের ক্ষমতার রসাতলে অন্যকে ঢোল বানিয়ে ঢুকঢুকি বানিয়ে কি আদৌতে কোন লাভ আছে? পরকাল বলেও তো একটি কথা আছে।
আমরা যদি চারদিকে লক্ষ্য করি তাহলে দেখব যে উপকারি মানুষ এখন আর নেই। কি হাসপাতালে, কি সমাজে কি রাস্তায়। আজকাল বন্ধুবান্ধব সবাই যেন স্বার্থের কারনে কাছে আছে। হাসপাতাল গুলোতে গেলে দেখা যায় যে মানুষের মানবতা আজ কতটা বিভীষিকাময় । কেউ যেন কাউকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসতে নারাজ। অসহায় মানুষগুলো হাসপাতালের ইর্মাজেন্সীতে এসে টাকার কাছে অসহায়ত্ব বরন করে নেয়। আবার সমাজে আজকাল ভালো মানুষের সংখ্যাও কমে গেছে, বন্ধু বলেন আর প্রতিবেশী বলেন, কারও যেন সময় নেই আপনার বিপদের এগিয়ে আসার। সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। রাস্তা ঘাটে আজকাল দুর্ঘটনা ঘটলে ভিডিওগ্রাফি করার মানুষের অভাব পড়ে না। কিন্তু অভাব পড়ে এগিয়ে আসার মহা মানবের।
আজকাল সব জায়গায় কেন যেন সবাই হিংসাত্বক হয়ে উঠছে। অন্যের ভালো দেখলে বা অন্যের ভালো কোন প্রশংসা করতে কেন জানি সবাই ভুলে যাচেছ। না ভুলে যাচেছ না, হিংসাই করছে। আজকাল অন্যের ভালো দেখে মঙ্গল কামনা করা মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। কোন একটি কাজে সফলতা অর্জন করলে যেন আশেপাশের মানুষগুলো প্রশংসা করার চেয়ে জ্বালাময় বাণিই শোনায় বেশী। তখন আশে পাশের মানুষগুলো হয়ে উঠে ডিটেকটিভ । কি করে মানুষটি এতটা সফলতা অর্জন করলো? কি পেল সে? আবার আলাদিনের চেরাগ পেল কিনা? আর যদিও বা আলাদিনের চেরাগ পেয়েছে, সেটা কি করে পেল? ইত্যাদি ইত্যাদি। মাঝে মাঝে মনে হয় এদের কে মঙ্গল গ্রহে একটা বাড়ি বানিয়ে দেই।
আবার উপকার করলেও কিন্তু বিড়ম্বনার শেষ নেই। কেন সে উপকার করতে এগিয়ে এলো ? কি স্বার্থ তার?। আজকাল তো কেউ আর এমনি এমনি উপকার করতে এগিয়ে আসে না। আর যদি উপকার করতে যেয়ে হিতে বিপরীত কিছু হয়ে যায়, তাহলে তো চৌদ্দ গোষ্ঠি উদ্ধার করে দেয় ।হি হি হি। আর উপকারি মানুষগুলো কেও কারও উপকার করতে গিয়ে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। কারন আমাদের চারপাশে এমন কিছু মানুষ আছে যাদের বিবেকে কাজ করে না, আবেগ কাজ করে। আর সেই আবেগের হাতছানিতেই ঐ যে একজন উপকারি মানুষ পেল তার দেয় বারটা বাজিয়ে। দিন রাত আর বিরক্তের আকাল থাকে না। তখনও সেই উপকারে এগিয়ে আসা মানুষটিকে পড়তে হয় বিপদে।
আর যদি কাউকে একবার টাকা ধার দেওয়া যায়। বা নিজের টাকা কোন ভাবে অন্য কারও হাতে যায়. তাহলে তো টাকা ফেরত পাবে দূরের কথা। নিজের পায়ের জুতা পালটাতে হয় মাসে মাসে। তখন আর সেই মানুষকে ছাঁই দিয়েও ধরা যায় না। আজ দিচিছ তো কাল, এভাবেই চলে সময়। তার উপর তো দুনিয়ার যত সব অভাব চলে আসে তার বাড়িতে। নষ্ট হয়ে যায় দীর্ঘদিন যাবৎ গড়ে উঠা মানুষটির সাথে সম্পর্ক এক নিমিষেই। টাকা তো ফেরত দিবে দূরের কথা মাঝ মাঝে তো অনেক মানুষের জীবনের উপর হুমকীও চলে আসে। এবার ভেবে দেখুন তো টাকা কি ধার দেওয়া উচিত?
আবার আমাদের চারপাশে এমন কিছু মানুষ আছে যারা সত্যিকারের অর্থে আমাদের কে বুঝতে চায় না। তারা একজন কে দিয়ে সবাই কে বিচার করে। আমাদের বলা সত্য কথা গুলো কে তারা কোন ভাবেই বিশ্বাস করতে চায় না। তারা হয়তো ভাবে আপনি বা আমি তাদের কে এভোয়েড করে চলছি। তাদের কে উপকার করতে চাচিছ না। অথবা আপনার বা আমার কাছে অনেক টাকা থাকার পর ও তাদের কে ধার দিতে চাচ্ছি না। এমন আচরণগুলো কিন্তু মাঝে মাঝে কষ্ট দায়ক। আসলে এটা হলো ঐ যে সেই গল্পের মত - চোর আর হুজুর দুজনেই গভীর রাতে নদীতে গেছে গোসল করতে। এখন চোর মনে করছে অন্য ব্যক্তিটি তার মতই চোর। আর হুজুর ভাবছে অন্য ব্যক্তিটি তার মতই হুজুর। আসলে যে যেমন তেমনি তো চিন্তা আসবে তাই না?
সব মিলিয়ে আজকাল আমাদের চারদিকের পরিবেশ হয়ে পড়ছে দূষিত। স্বার্থপর মানুষে ভরে যাচেছ আমাদের চারপাশ। সত্যিই কিন্তু আমাদের এই মানসিকতা গুলো পরিবর্তন করতে হবে। আবেগের চোখে নয়, বিবেক দিয়ে পৃথিবীকে গড়ে তুলতে হবে নতুন এবং সুন্দর পৃথিবী হিসাবে।
আজ এখানেই রাখছি। আগামীতে আবারও ফিরে আসবো নতুন করে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে। কেমন লাগলো আমার আজকের ব্লগটি? জানার আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। আশা করি আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করবেন। |
---|
আমি মাকসুদা আক্তার। স্টিমিট প্লাটফর্মে আমি @maksudakawsar হিসাবে পরিচিত। ঢাকা হতে আমি আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত আছি। আমি একজন গৃহিনী এবং চাকরিজীবী। তারপরও আমি ভালোবাসি আমার মাতৃভাষা বাংলায় নিজের মনের কথা গুলো আমার বাংলা ব্লগের প্লাটফর্মে শেয়ার করতে। আমি ভালোবাসি গান শুনতে এবং গাইতে। আমি অবসর সময়ে ভ্রমন করতে এবং সেই সাথে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি নিজের ক্যামেরায় বন্দী করতে ও ভালোবাসি। মাঝে মাঝে নিজের মনের আবেগ দিয়ে দু চার লাইন কবিতা লিখতে কিন্তু আমার বেশ ভালোই লাগে। সর্বোপরি আমি ভালোবাসি আমার প্রাণপ্রিয় মাকে।
আমার ব্লগটির সাথে থাকার জন্য এবং ধৈর্য সহকারে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য সবাই কে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। সেই সাথে সবার প্রতি আমি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
আমার ব্লগটির সাথে থাকার জন্য এবং ধৈর্য সহকারে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য সবাই কে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। সেই সাথে সবার প্রতি আমি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
আপনার এই রাইটিং টা পড়ে বেশ কিছু কথা মনে আসলো। আসলে আমরা অনেক সময় আবেগী হয়ে পড়ি কিছু ঘটনা কে কেন্দ্র করে কিন্তু আমাদের বিবেকটা সে সময় জাগ্রত করা উচিত। বিবেকটাই সব কারণ, বিবেক দিয়ে মানুষ তার জীবন সুন্দরভাবে তৈরি করতে জানে এবং পরিচালনা করতে জানে। তাই আমাদের উচিত হবে যে কোন বিষয়ে বিবেকবান হওয়া।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এবং সাবলীল একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
খুব সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন আপনি পড়ে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে আমাদের উচিত আবেগ দিয়ে নয় বিবেক দিয়ে পৃথিবীতে দেখা। এখন বেশিরভাগ মানুষেরই আকাশছোঁয়া আশা থাকে। তবে এখনকার মধ্যে মানুষের মনের মধ্যে বেশি হিংসা দেখা যায়। অন্যের উপকার করা মানুষ মানুষ খুব কমই আছে। আসলে আমাদের বিবেক দিয়ে কাজ করতে হবে আবেগ দিয়ে নয়। সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমিও এটাই বলি এখনকার মানুষ গুলো হলো অনেক হিংসুটে। ধন্যবাদ আপনাকের একটি গঠন মূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপনার আজকের পোস্টটি একটু বেশিই ভালো লেগেছে।আসলেই আমাদের উচিত বিবেক ডিয় পৃথিবী দেখা।কেননা আবেগ শুধু নিজেদের ধ্বংস করতেই জানে।আবেগের কোনো গুরুত্ব নেই জীবনে।বিবেক কাজে লাগিয়ে চললেই পৃথিবী সুন্দর ।ভালো লেগেছে আপু পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আমার কিন্তু একদম তাই মনে হয়ে আমাদের বিবেকটা কে একটু কাজে লাগানো দরকার। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আসলে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ এবং অবিশ্বাসটা এখন অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছে এখন। এখন বেশিরভাগ মানুষের আকাশ ছোঁয়া ইচ্ছা রয়েছে। আমরা যদি আমাদের ইচ্ছা আকাঙ্খা কে ছোট করে দেখি, তাহলে দেখা যাবে মানুষ হতাশা মুক্ত হবে। বিবেক দিয়ে যদি আমরা পৃথিবীটাকে দেখি তাহলেই পরবর্তীতে ভালো কিছু হবে। আবেগ দিয়ে কোন কিছুই হয় না, যার কারণে বিবেকটাকে কাজে লাগানো উচিত।
একদম তাই আপু। আবেগ দিয়ে নয় বিবেক দিয়েই আমাদের পৃথিবীটাকে সুন্দর করে তোলা উচিত। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে আজ পোস্ট শেয়ার করলেন। খুব ভালো লেগেছে ব্লগটি।সবগুলো কথাই সত্যি লিখেছেন।আমাদের সমাজে মানুষের প্রতি মানুষের হিংসাত্মক মনোবাব আমরা প্রতিনিয়তই দেখতে পাই।আর অনেকজন আছেন আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নে নিজেকে হতাশাই যুক্ত করছেন।আবেগ দিয়ে কাজ করলে হয়না সব সময়।আমাদের বিবেক দিয়ে কাজ করা উচিত। তবেই এতে কল্যান নিতিত।
কেন যে আমরা এত হিংসাত্বক মনোভাব নিয়ে চলি আমাদের মধ্যে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করে করার জন্য।
অনেক সময় আবেগ এর কারণে আমরা অনেক কিছু করি, এবং সেই সময়টাতে বিবেক দিয়ে কোন কিছু ভেবে তারপরে করা উচিত। এখন তো আমাদের পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকার ইচ্ছা পোষণ করছে। তবে নিজেদের স্বার্থের মধ্যে স্বপ্ন দেখা ভালো বলে আমি মনে করি। মানুষের মধ্যে এখন হিংসাত্মক মনোভাব কাজ করে প্রতিনিয়ত, এটা দূরে সরানো অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
বিবেকের চেয়ে বড় বন্ধু কিন্তু আর নেই। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপনি অনেক সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন আপু।আমিও আপনার সঙ্গে একমত পোষণ করছি ,দিন দিন মানুষ স্বার্থের প্রতি অগ্রসর হচ্ছে আর নিজের একটু ক্ষমতা থাকলেই অন্যকে পায়ের নিচে ভাবতে শুরু করছে।তাছাড়া আবেগ দিয়ে মানুষ ভুল পথে পা বাড়ায়,বাস্তবতাকে বিবেক দিয়ে বিচার করতে হবে।সুন্দর লিখেছেন,ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আসলেই আপু বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ যদি কোনো বিষয়ে পারদর্শী হয়, তাহলে অপরকে সেটা শেখাবে না। তারা ভাবে যে অন্যকে শেখালে নিজের দাম কমে যাবে। আজকাল যে বেশি দক্ষ তার অহংকার তত বেশি। আবার যাদের অঢেল অর্থ-সম্পদ এবং ক্ষমতার দাপট রয়েছে, তাদের তো মাটিতে পা পড়ে না অহংকারে। মোটকথা হিংসা, অহংকার, লোভ-লালসা আমাদের সমাজের বেশিরভাগ মানুষকে এমনভাবে গ্রাস করেছে যে,দিন দিন সমাজ আরও রসাতলে যাচ্ছে। বেশিরভাগ মানুষ পশুর মতো আচরণ করে এবং বিবেকহীন হয়ে যাচ্ছে। যাইহোক দারুণ লিখেছেন আপু। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাইয়া আপনিও কিন্তু বেশ সুন্দর করে আপনার মনের কথা গুলো শেয়ার করেছেন মন্তব্যের মাধ্যমে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Tweet