অর্ধ সম্পন্ন বাইক ট্যুর

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
আজ মঙ্গলবার • ৩০শে কার্তিক • ১৪২৯ বঙ্গাব্দ • ১৫ নভেম্বর - ২০২২


মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী ব্লগার ভাই এবং বোনদের আমার সালাম এবং আদাপ। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি।



Picsart_22-11-15_14-18-53-987.jpg

• Edited By PicsArt App



টাইটেল দেখে হয়তো অনেকেই ভাবতে পারেন এ আবার কেমন বাইক ট্যুর, অর্ধ সম্পন্ন বাইক ট্যুর। হ্যাঁ ঠিক টাইটেল এর মতোই হয়েছে আমাদের এবারের বাইক ট্যুরটি। অনেকটা পথ যাওয়ার পর রংপুর থেকে প্রায় ঢাকার কাছাকাছি পৌঁছে আমরা আবার রংপুরে ফিরে এসেছিলাম কিছু কারণে। বাইক ট্যুরটা ক্যান্সেল হয় খারাপ লেগেছিল প্রচুর কারণ এত দূর কষ্ট করে জার্নি করে গিয়ে ফিরে আসতে কার কাছেই বা ভালো লাগবে বলুন।

যাই হোক এখন মূল কথায় আসি, আমরা কি জন্যই বা অর্ধ রাস্তা থেকে ফিরে আসলাম আর আমরা কোথায় যাচ্ছিলাম বাইক ট্যুরে সে সবকিছুই আপনাদের বলব। আমি আর আমার মামা কিছুদিন আগেও সাজেক ভ্যালি বাইক ট্যুরে গিয়েছিলাম, কিন্তু সেবার ফিরে এসে আমাদের দুজনেরই মন ঠিকভাবে ভরেনি। তাই আবার আমরা ভেবেছিলাম পার্বত্য চট্টগ্রাম বা একটু দূরে যাব বাকি সব স্পটগুলো ঘুরে দেখার জন্য। সেই ইচ্ছা থেকেই আমরা আবারো বাইক নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হই।

আমি ঢাকাতেই ছিলাম কিছু কাজের জন্য রংপুর এসেছিলাম এখান থেকেই মামার সাথে প্ল্যান হয় আমরা আবারো পার্বত্য চট্টগ্রাম ট্যুরে যাব। সব পরিকল্পনা ঠিকঠাক করে আমরা ১০ নভেম্বর ভোর ৪ টায় বাসা থেকে বের হই, সেদিন আবার আমার মামনিরও জন্মদিন ছিল। কোথাও ট্যুরে যাওয়ার সময় মনের ভিতর ভীষণ আনন্দ কাজ করে এবার যাওয়ার সময় ও আমার ভীষণ ভালো লাগছিল। আমার বাকি পোস্টে আপনারা আমাদের যাত্রা পথের অনেক ফটোগ্রাফি এবং অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

IMG_20221115_154656.jpg

জায়গা: আর কে রোড
সময়: ভোর ০৪:০৬
তারিখ: ১০/১১/২২

আমরা যখন বাসা থেকে বের হই তখন রাস্তাঘাটে প্রচুর কুয়াশা ছিল, তবে যেই জায়গাগুলোতে গাছপালা বেশি ছিল সে জায়গাগুলোতে খুব একটা কুয়াশা ছিল না। তবুও গাড়ি চালিয়ে সামনে এগোতে আমাদের খুবই অসুবিধা হচ্ছিল। কুকুর বিড়াল গাড়ি সামনে এসে গেলেই বিপদ হয়ে যেত। তাই আমরা আস্তে ধীরেই এগোতে থাকলাম।

IMG_20221115_155016.jpg

জায়গা: আর কে রোড
সময়: ভোর ০৪:১১
তারিখ: ১০/১১/২২

চাঁদ মামা তখনও উপর থেকে আমাদের আলো দিচ্ছিল তাই রাস্তাঘাট খুব একটা অন্ধকার লাগছিল না। বাসা থেকে বেরিয়ে এলাকার একটি তেলের পাম্প থেকে টাংকি ফুল করে আমরা আর কে রোড ধরে সোজা প্রথমে রংপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম সেখান থেকেই রংপুর ঢাকা হাইওয়ে ধরে আমরা ঢাকার দিকে যাব।

IMG_20221115_155717.jpg

জায়গা: তিস্তা ব্রিজ
সময়: ভোর ০৪:৫৬
তারিখ: ১০/১১/২২

আস্তে ধীরে যেতে যেতেই আমরা তিস্তা ব্রিজে পৌঁছে গেলাম, আমরা ঠিক করেছিলাম তিস্তা ব্রিজ পার হয়ে হাতের ডানে তিস্তা টোল প্লাজার কিছু চায়ের দোকান পরে সেখানে দাঁড়িয়ে একটু চা নাস্তা করে আবার রওনা হব।

IMG_20221115_155921.jpg

জায়গা: তিস্তা টোল প্লাজা
সময়: ভোর ০৫:০৬
তারিখ: ১০/১১/২২

পরিকল্পনা অনুযায়ী তিস্তা পার হয়ে আমরা সেই চায়ের দোকানগুলোতে চা খেতে দাড়াই। বাইক থেকে নামার পর আমার ভীষণ ঠান্ডা লাগছিল তাই সেখানে চায়ের চুলার পাশে দাঁড়িয়ে নিজেকে কিছুক্ষণ গরম করে নিয়ে দুই মামা-ভাগ্নে দু কাপ চা খাই । যাকে আমরা আর সেখানে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে না থেকে আবার আমাদের যাত্রা শুরু করি।

IMG_20221115_160153.jpg

জায়গা: কাউনিয়া তেলের পাম্প
সময়: ভোর ০৫:১৯
তারিখ: ১০/১১/২২

চা খেয়ে আরো ১০-১৫ মিনিট যাওয়ার পর দিনের আলো কিছুটা ফুটেছে মনে হচ্ছিল তবুও তখনো চারিদিকটা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়েছিল বিশেষ করে কুয়াশা থাকার কারণে চারপাশের কিছুই ভালো মতো দেখা যাচ্ছিল না তা আপনারা উপরের ছবিটি দেখলেই হয়তো বুঝতে পারবেন।

IMG_20221115_160411.jpg

জায়গা: মিরবাগ রংপুর
সময়: ভোর ০৫:৩১
তারিখ: ১০/১১/২২

দেখতে দেখতেই আমরা প্রায় রংপুরের কাছাকাছি চলে এসেছি, কিন্তু কুয়াশা কমার নাম যেন নিচ্ছিলই না। তবে দিনের আলো ফুটতে দেখে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিলাম অন্ধকারে কুয়াশা আরও বেশি বিপদজনক বলে মনে হয় আমার কাছে।

IMG_20221115_160838.jpg

জায়গা: সাতমাথা রংপুর
সময়: সকাল ০৬.০৩
তারিখ: ১০/১১/২২

রংপুর সাতমাথা পৌঁছাতে পৌঁছাতে দিনের আলোটা ভালোভাবেই ফুটে উঠেছিল তখন বাইক চালাতে মোটামুটি সুবিধা হচ্ছিল কিন্তু আমাদের দুজনেরই প্রচুর ঠান্ডা লাগছিল, তখন মনে হচ্ছিল এই সময় রোদটা উঠলে খুবই ভালো হতো।

IMG_20221115_161022.jpg

জায়গা: ঢাকা রংপুর মহাসড়ক
সময়: সকাল ০ ০৬:২১
তারিখ: ১০/১১/২২

দেখতে দেখতেই রংপুর শহর পেরিয়ে আমরা অনেকটা দূর চলে আসি তখনো কুয়াশার প্রভাব খুব একটা কেটে ওঠেনি, চারিদিকে তখনো ভালই কুয়াশা দেখা যাচ্ছিল তবে রাস্তায় খুব একটা কুয়াশা ছিল না তাই বাইক ড্রাইভ করতে অনেক সুবিধা হচ্ছিল।

IMG_20221115_171408.jpg

জায়গা: বড় দরগা
সময়: সকাল ০৬:৪৮
তারিখ: ১০/১১/২২

অনেকটা পথ প্রেরণের পর আমরা শেষমেষ সূর্যি মামার দেখা পেলাম। সূর্যি মামাকে দেখার পর মনের ভিতর কেমন যেন একটা উষ্ণতা ছেয়ে গেল। গায়ে যখন সূর্যের মিষ্টি আঁচ লাগছিল তখন কতই না ভালো লাগছিল সে অনুভূতিটা বলে প্রকাশ করা যাবে না।

এর মধ্যে আমরা কয়েক জায়গায় দাঁড়িয়ে মাঝে মাঝে হালকা-পাতলা চা বিস্কুট খেয়েছিলাম, একটানা জার্নি করতে কি আর কারো ভালো লাগে মাঝে মাঝে দাঁড়িয়ে একটু চা নাস্তা করলে মনটাও ফ্রেশ হয়ে যায়।

IMG_20221115_172745.jpg

জায়গা: পর্যটন মটেল বগুড়া
সময়: সকাল ০৮:৩৩
তারিখ: ১০/১১/২২

বগুড়া পর্যটন মটেলের সামনে আমরা যখন পৌঁছাই তখন ভালোই সকাল হয়ে গিয়েছিল রাস্তাঘাটে গাড়ি-ঘরার কমতি ছিল না। প্রথমে ভেবেছিলাম বগুড়াতেই আমরা নাস্তা সেরে নেব কিন্তু মামা বলল সামনেই হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট গুলো পড়বে সেখানে কি সকালের নাস্তা টা সেরে নেব। আমরা তখনো জানতাম না যে আমাদের অর্ধেক রাস্তা থেকেই আবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হতে হবে।

IMG_20221115_173033.jpg

জায়গা: ঢাকা বগুড়া হাইওয়ে
সময়: সকাল ০৯:২৩
তারিখ: ১০/১১/২২

বগুড়া শহর এতটাই ব্যস্ত শহর যে আমাদের বগুড়া শহর ছাড়তেই এক ঘন্টা পার হয়ে গিয়েছে, তারপর আমরা ঢাকা বগুড়া বাইপাস হাইওয়ে ধরে আবারো ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হই এখান থেকে আর কিছুদূর গেলেই আমরা হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট গুলো পেয়ে যাব সেই জায়গাটির নাম হল শেরপুর সিরাজগঞ্জের একটু আগেই শেরপুর থানা।

IMG_20221115_173333.jpg

জায়গা: শেরপুর পেন্টাগন রেস্টুরেন্ট
সময়: সকাল ০৯:৪১
তারিখ: ১০/১১/২২

আর কিছুটা রাস্তা প্রেরণের পরেই আমরা শেরপুরের পেন্টাগন রেস্টুরেন্টে পৌঁছে যাই। পেন্টাগন রেস্টুরেন্টটি বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের । এখানে খাবারের দাম অনেক বেশি হলেও এদের খাবারের মান অনেক উন্নত এবং সুস্বাদ।

IMG_20221115_173743.jpg

জায়গা: শেরপুর পেন্টাগন রেস্টুরেন্ট
সময়: সকাল ০৯:৪৬
তারিখ: ১০/১১/২২

পেন্টাগন রেস্টুরেন্ট আমরা পরোটা ডিম এবং সবজি অর্ডার করি সকালের নাস্তা হিসেবে। আমরা তখন অব্দি জানতাম না আমাদের আবার ফিরে যেতে হবে। আমরা তখনো এটাই ভেবেছিলাম খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আবারও আমরা চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে এখান থেকে রওনা হব।

কিন্তু খাওয়া-দাওয়া শেষ করেই আমার মামি মামাকে ফোন করে, মামি মামাকে ফোন দিয়ে আবার বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হতে বলে। কারণ মামীর ও ঘুরতে যাওয়ার খুব ইচ্ছা হচ্ছিল আর মামি মামাকে বলে কিছুদিন পর আমরা সবাই আবার একসাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের দিকে ঘুরতে যাব তাই তোমরা ফিরে আসো। এই শুনে মামার আর চট্টগ্রামের দিকে যাওয়ার ইচ্ছে হলো না সেখানেই দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ চিন্তাভাবনা করে আমরা আবারো রংপুর কুড়িগ্রামের দিকে রওনা হই। কুড়িগ্রামে পৌঁছে পৌঁছাতে আমাদের প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল সন্ধ্যার পর আমরা আবার আমার মামুনের জন্মদিন ও সেলিব্রেট করেছিলাম সেই পোস্ট আমি আপনাদের মাঝে আগেই উপস্থাপন করেছিলাম।

এজন্যই আমাদের এবারের বাইক ট্যুরটি অর্ধ সম্পন্ন থেকে যায়। খুব শীঘ্রই আমরা আবারো পার্বত্য চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হব তখন হয়তো আপনাদের মাঝে আবারও চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থানগুলো নিয়ে পোস্ট করতে পারব।

আজ তাহলে এ পর্যন্তই আপনাদের সাথে আবারো দেখা হবে আমার নতুন কোন এক পোস্টে, সেও সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভকামনা রইল সকলের জন্য।

image.png


PicsArt_03-22-02.27.17.png

আমি মাহির । আমার বাসা বাংলাদেশের রংপুর বিভাগে । আমি একজন ব্লগার, ফটোগ্রাফার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। নতুন কোন বিষয়ে লিখতে এবং সবাই কে অজানা বিষয়ে জানাতে আমার ভিষণ ভালো লাগে। ছবি তুলতে, জাঙ্ক ফুড খেতে এবং ঘুরতেও আমি ভিষণ পছন্দ করি । আর আমার সব থেকে বড় শখ ছবি তোলা।

FacebookTwitterYouTube

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgnMqDPMwPqFHimR5p.png

standard_Discord_Zip.gif


আমাদের উইটনেসকে সাপোর্ট করুন

"Please support Bangla Witness"


https://steemitwallet.com/~witnesses




VOTE @bangla.witness as witness
witness_proxy_vote.png
OR

SET @rme as your proxy

witness_vote.png

Sort:  
 2 years ago 

বাইক ভ্রমণের মুহূর্তগুলো খুব সুন্দর ভাবে কাটিয়েছেন। সকাল বেলা কুয়াশা ঢাকা চাদরে নিরিবিলি পরিবেশে বাইক ভ্রমণের অনুভূতি সত্যি অন্যরকম হয়ে থাকে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর ছিলো। আমাদের মাঝে চমৎকার পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 2 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য।

 2 years ago 

বাহ!! কি চমৎকার করে অর্ধ সম্পন্ন বাইক ট্যুর উপস্থাপন করেছ। তোমার সাথে এই পথের যাত্রায় আমিও যাত্রী হিসেবে ছিলাম। দুই মামা ভাগ্নে কত উত্তেজনা নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম। কিন্তু মাঝপথে তোমার মামি আমাদের যাত্রা পথে বাধা হয়ে দাঁড়ালো। আর তাই তার বাধা অতিক্রম করে যাওয়াটা ঠিক হবে না মনে করে, দুই মামা ভাগ্নে শেরপুর থেকে ফিরে আসলাম। যখন শেরপুর থেকে ফিরে আসছিলাম তখন মনে হচ্ছিল, আমরা দুই মামা ভাগ্নে কুড়িগ্রাম থেকে শেরপুর প্যান্টাগনে শুধু নাস্তা করার জন্য এসেছিলাম হা হা হা😁। এরপর তোমার মামীকে নিয়ে আমরা আবারো চট্টগ্রাম যাওয়ার প্ল্যান প্রোগ্রাম করব। যাই হোক তোমার উপস্থাপনাটা দারুন ছিল।

 2 years ago 

হাহাহা আসলেই নাস্তা করতেই যাওয়া হয়েছে আমাদের 😄
যাইহোক তাড়াতাড়ি প্ল্যান করে ফেলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ মামা এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া ঠিক বলেছেন আমি কিন্তু প্রথমে আপনার টাইটেল দেখে অবাকই হলাম। যাইহোক পুরো পোস্টটি পড়ে পড়ে বুঝতে পারলাম আপনার অর্ধ সম্পন্ন বাইক ট্যুর এর গল্প। যাই হোক ভাই আপনি ঠিক বলেছেন ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে বেশ কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল। আর গাড়ির জন্য এটি বেশ বিপদজনক। আহারে আপনার মামীর জন্য পরে আর ঘুরতে যেতে পারেন নাই।

 2 years ago 

হ্যাঁ আপু কুয়াশার জন্য চলাফেরা করতে খুবই অসুবিধা হয় আপু।
যাইহোক আবারো চিটাগাং যাওয়ার প্লান করব খুব শীঘ্রই দোয়া করবেন আপু। ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

তাহলে ভ্রমনটা অর্ধ সম্পন্ন রয়ে গেছে। সকালের আবহাওয়া বেশ দারুন লাগছিল, বেশ কিছুটা কুয়াশা পরেছে মনে হয়। পেন্টাগন হোটেলে কয়েকবার খেয়েছি, খাবারের মান সত্যিই খুব ভালো। যদিও দাম বেশি আমি আমি দেখেছি। যাক ঢাকার কাছাকাছি এসেও ফিরে গিয়ে আবার জন্মদিন পালন করা হয়েছে। আবার যাওয়া হবে বলছিলে 🤗

 2 years ago 

অনেক বেশি কুয়াশা পড়েছিল ভাইয়া রাস্তাঘাটে কিছু দেখাই যাচ্ছিল না।
আর পেন্টাগন হোটেলের খাবারের মান সত্যি দারুন যদিও দামটা একটু বেশি।
হ্যাঁ ভাইয়া মামণির জন্মদিনের পোস্ট করেছিলাম। ☺️

খুব শীঘ্রই আবার প্লান করে চিটাগাং এর উদ্দেশ্যে রওনা হব ভাইয়া। 🥰

 2 years ago 

আপনি অনেক সুন্দর করে অর্ধ সম্পন্ন বাইক ট্যুর আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনারা যে কুয়াশার ভিতর বেড়াতে গিয়েছিলেন তা ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আপনারা দুই মামা ভাগ্নে কুড়িগ্রাম থেকে শেরপুর প্যান্টগনে শুধু নাস্তা করার জন্য এসেছিলেন শুনে খুব মজা পেলাম। আপনারা অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আমাদের সাথে শেয়ার করার ধন্যবাদ।

 2 years ago 

হাহাহা আসলেই ভাই নাস্তা করার মতই অবস্থাটি হয়েছিল কি আর করার ফিরে আসতে হয়েছিল যে। যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.16
JST 0.033
BTC 64041.25
ETH 2762.17
USDT 1.00
SBD 2.66