হ্যাঁ আপু আমরাও কখনো এই পাতা ভাজি করে খাইনি। এমনকি কখনো শুনিওনি যে, এ পাতা ভাজি করে খাওয়া যায়। আজ আপনার রেসিপিটি দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। হ্যাঁ থানকুনির পাতার ভর্তা খেয়েছি। শুনেছি চুলের জন্য আর পেটের জন্য নাকি ভালো। আজ আপনার রন্ধন প্রণালীট আরপরিবেশনটি দেখে বোঝা যাচ্ছে ভাজিটি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনার কাছ থেকে নতুন একটি রেসিপি শিখে নিলাম।
আপু আমিও জানতাম না, কিন্তু শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে এই রেসিপি শিখে খুব ভালো লাগলো। এই ভাজি খেতে দারুণ মজাদার। ধন্যবাদ।