জাদুঘরের চিড়িখানা হতে কিছু জীবজন্তুর ফটোগ্রাফি
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই? আশা করি এই কমিউনিটির সবাই অনেক ভালো আছেন। আমরা যেন সবাই ভালো ও সুস্থ থাকি সবাই সবার জন্য এই দোয়াই করি। আমরা যারা এই কমিউনিটিত কাজ করি সবাই প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হই। আর সবাই কমিউনিটিতে গিয়ে চোখ রাখি যে কে কি পোস্ট দিল। আসলে প্রতিদিন নতুন নতুন পোস্টগুলো দেখতে ভালোই লাগে। সবার কত রকমের ভালো ভালো বিষয় নিয়ে এখান পোস্ট করে যা দেখতেও অনেক ভালো লাগে।তবে আজ ভাবছিলাম যে আপনাদের নিয়ে একটু ঘুরে আসবো ভাবলাম কোথায় যাবো।পরে মাথায় এলো যে একটু চিয়াখানা থেকে ঘুরে আসলে কেমন হয়।
তাই পোস্ট লেখছি আর কল্পনা করছি আপনাদের কে সাথে নিয়েই আমি জাদুঘরের চিড়াখানা ঘুরে বেড়াচ্ছি। আর চিড়াখানার জীবজন্তুদের মাঝে হারিয়ে গিয়েছি। কি সবাই আশ্চর্য হচ্ছেন? হ্যাঁ আজ আমি আপনাদের নিয়ে কিছুটা সময় জাদুঘরের চিড়াখানায় ঘুরতে যাবো। আর সেখান থেকে ফটোগ্রাফি করে সবাই আবারও ভালোমত জীবন্তুগুলো দেখে উপভোগ করবো। চলুন তাহলে জাদুঘরের চিড়াখানা থেকে বেশ কিছু জীবজন্তু ফটোগ্রাফি দেখে আসি।
প্রথমে আমরা সবাই রিক্সা নিয়ে নিলাম। সবাই আস্তে আস্তে জাদুঘরের চিড়াখানার ভেতরে প্রবেশ করতে লাগলাম। আর গিয়ে প্রথমেই চোখে পরলো খুব সুন্দর একটি বক অপরূপ প্রকৃতির মাঝে দাড়িঁয়ে আছে। দেখে সামনে গেলাম। কি অপূর্ব পুকুর আর চারিপাশে সবুজ প্রকৃতির আর নারকেল গাছ ।পাশে সুন্দর করে দাড়িঁয়ে আছে বকটি। দেখে তো আমরা সবাই অবাক হয়ে গেলাম। আর কাছে গিয়ে একটু দেখালাম। কি যে ভালো লাগছিল। বুঝাই যাচ্ছিল যে সবাই উপভোগ করেছে এত সুন্দর প্রকৃতির মাঝে বকটি দেখে। এরপর মনের আনন্দ নিয়ে যেতে থাকলাম আরও জীবজন্তুর মাঝে।
এবার আর একটু সামনে গিয়ে দেখি আরও একটি প্রানী। মাটির নিচে গর্ত দিয়ে ঢুকতে চাচ্ছে। কাছে গিয়ে দেখি যে এটি গুই সাপ, নয়তো বেজী চিনতে পারিনি। কিন্তু কাউকে বুঝতে দেইনি যে আমি চিনিনাই। হিহিহি। দেখে অনেক ভালো লাগছিল। আর তাই দাড়িঁয়ে দাড়িঁয়ে দেখার চেষ্টা করছিলাম যে এটি কি করতে চাচ্ছে। আমার কাছে এই ধরনের জীবজন্তু দেখতে ভালো লাগে। মনে হচ্ছিল যেন জাদুঘরের চিড়াখানায় নয়, সুন্দর বনের জংগলে জীবজন্তুর মাঝে হারিয়ে গিয়েছি। কেউ যেন আসতে চাচ্ছিলাম না তাদের মাঝ থেকে। আর জীবজন্তুগুলো এত সুন্দর করে প্রকৃতির সাথে মিশে আছে, মনে হচ্ছে না যে এটি জাদুঘর মনে হচ্ছে যেন সত্যি এটি সুন্দরবন।
এবার সবাই তো আনন্দ পেয়ে বলছিল যে চল আরও সামনের দিকে যাই। নিশ্চই আরও ভালো ভালো প্রানী দেখতে পাবো। ওমা সত্যি আর একটু সামনে গিয়ে দেখি যে সুন্দর একটি চিতা বাঘের ছোট বাচ্চা। যা দেখতে অসম্ভর সুন্দর লাগছে। আমরা সবাই দাড়িঁয়ে পরলাম। আর মুগ্ধ হয়ে দেখতে থাকলাম। আর চারিপাশের মানুষজন আমাদের সবার এত মুগ্ধতা দেখে তারাও যেন উৎসাহিত হচ্ছিল। সত্যি চিতা বাঘের এই বাচ্চাটা দেখে মনে হচ্ছিল যে একটু কোলে নেই। কিন্তু আমার সাথে যারা ছিল তার সবাই একটু ভয় পায়। তাই তাদের কথা ভেবে ইচ্ছেটা আর পূর্ন করলাম না। তবে আমাদের সাথে থাকা বাচ্চাগুলো আমাদের থেকে বেশী এনজয় করছিল। এরপর আরও সামনে কিছু আর্কষনীয় প্রানী দেখার জন্য যেতে থাকলাম।
এবার দেখতে পেলাম আরও মনোমুগ্ধকর একটি প্রাণী। দেখতে কি সুন্দর প্রকৃতির। যদিও এই প্রাণীটিও চিনতে পারিনি। মনে মনে ভাবছিলাম আর দেখছিলাম এটা হয়তো বেজী হবে। কি সুন্দর একটি খেড়ের আটির সামনে আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছে। দেখে যেন চোখ ফেরানোর মত নয়। শুধু আমরা নয় আমাদের মত আরও হাজারও দর্শনার্থী এত সুন্দর জাদুঘরে সাজিয়ে রাখা প্রানীগুলোর প্রেমে পরে গেল। তারাও যেন প্রসংশায় পঞ্চমুখ হয়ে পরলো সাজিয়ে রাখা প্রানীগুলোর। এভাবেই আমাদের মত সবাই দেখছিল আর মনের ও মোবাইলের ফ্রেমে বন্দি করে রাখছিল। আসলে এত সুন্দর সাজিয়ে রাখা প্রানীগুলো দেখে যেন স্বাদ মিটছিল না। কথায় আছে না বারে বারে আমি ফিরে আসি যেন এই বাংলার বুকে। ঠিক সেই ভাবে মনে মনে ভাবছিলাম যেন আমিও বারে বারে ফিরে যাই ঐ জাদুঘরের চিড়াখানার প্রানীদের মাঝে।
ভাবছি আবার গেলে আবারও আপনাদের সবাইকে নিয়ে যাবো। এবার দেখতে পেলাম দুটি রয়েল বেঙ্গল টাইগার। যেভাবে হ্যাঁ করে আছে তাতে মনে হচ্ছে যে অনেক খিদে পেয়েছে। আর মনে হলো সামনে মনে হয় কোন মজার খাবার দেখেছে। আর যার কারনে এই রকম উত্তেজিত হয়ে আছে। বনের মধ্যে এই রকম বাঘ দেখে ভালোই লাগছিল। মনে হচ্ছিল যেন সত্যিকারের বাঘ। কিন্তু আমি বাঘ দেখতে ভয় পাই। বাঘ যেভাবে মানুষ ও প্রানী দেখলে ঝাপিয়ে পরে। তবে এই জিনিসগুলো দেখে মনে হচ্ছিল যেন সত্যি আমরা কোন গভীর জঙ্গলে গিয়েছি। মনে হচ্ছিল যেন বাঘগুলো আমাদের মাঝে ধেয়ে আসছে। তাই সবাই সামনের দিকে দৌড় দিলাম।
আর এভাবেই ভয়ে দৌাড়াতে দৌড়াতে আপনাদের সবাইকে সাথে নিয়ে আবারও সামনে যেতে যেতে দেখতে পেলাম যে সুন্দর একটি হরিণ।আমাদের দিকে চেয়ে আছে। আর বলছে যে আমাকে বাঁচাও। পেছনে বাঘ আমার পিছু নিয়েছে। আমাকে খেয়ে ফেলাবে। আর তখনি বুঝলাম যে বাঘ আমাদের নয় হরিণকে ধাওয়া করছে। হরিণের মিষ্টি মাংসের সন্ধান পেয়েছে। শুনে অনেক মায়া লাগছিল। যদিও আমরা অনেকগুলো মানুষ ছিলাম। তারপরও কে যায় কার প্রাণ হারাতে। ওমাগো বাঘে ছুলে আঠারো ঘা। কি আর করার? এত সুন্দর হরিণটি দেখে যেন আরও দেখতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু আমরাও ভয়ে আরও সামনের দিকে দৌড় দিলাম।
এবার আর একটু কাছে গিয়ে দেখতে পেলাম যে একটি ভাল্লুক জঙ্গলের মধ্যে মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে আছে। দেখে মনে হচ্ছিল যে হয়তো এত বড় জঙ্গল হেটে হয়রান হয়ে গেছে। আর নয়ত এখনও কোন খাবার খায়নি অনেক খিদে পেয়েছে। আর নয়তো প্রচন্ড গরমে গাছের নিচে জিরাতে এসে দেখে গাছের পাতা নেই ছায়া পাবে কোথায়? তাই মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে আছে। কত ডাকলাম সবাই মিলে একটু চেয়েও দেখলো না। তাই ভাবলাম বেচারাকে জ্বালাতন না করে একটু একা একা থাকতে দেয়া দরকার। আর তাই আরও কিছু প্রানীর সন্ধানে সামনের দিকে এগুতে থাকলাম।
এবার পেয়ে গেলাম একটি সাপ। দেখে সবাই দাড়িঁয়ে রইলাম। দেখি কি সুন্দর পাহাড়ের নিচ দিয়ে সাপটি হেটে চলেছে। আর সামনের দিকে কাউকে দেখে দাড়িয়ে পরেছে। আসলে এত সুন্দর করে এই প্রানীগুলো তৈরী করা হয়েছে যে এগুলো দেখার জন্য অনেক দর্শনার্থী এই জাদুঘরের চিড়াখানায় ভির করে। তাই আমার আর আপনাদের সবার যেন বের হতে ইচ্ছে করছিল না। এই চিড়াখানায় থেকে। আর তাই আরও কিছু দেখার উদ্দ্যেশে সামনের দিকে আস্তে আস্তে আমরা এগুতে থাকলাম।
আর এভাবে সামনে গিয়ে দেখলাম যে অনেকগুলো ডলপিন মনের আনন্দ নিয়ে পানিতে সাতাঁর কাটছে। দেখে মনে হলো যে এই গরমে পানিতে থেকে তাদের ভালো লাগছে। যে গরম পরেছে। পানিতে না থেকে উপায় আছে । ছোট বড় সকল ডলপিন গুলো পানিতে যেন খেলা করছে। আর দেখে আমাদের সবার ভালো লাগছিল। আর সবাই বলল যে এবার একটু এখানে দাড়িঁয়ে জিরিয়ে নেই। এটাইতো শেষ প্রানী। আজ আর দেখবো না চলে যাব। অনেক সুন্দর সুন্দর প্রানী দেখলাম আজ। আর এভাবেই আমরা এই ডলপিনের মাধ্যমে শেষ করলাম আমাদের আজকের জাদুঘরের চিড়াখানা থেকে অসাধারণ কিছু প্রানীর ফটোগ্রাফি।
বিষয় | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ডিভাইস | OPP-A16 |
ফটোগ্রাফার | @mahfuzanila |
ভৌগলিক অবস্থান | জাতীয় জাদুঘর ঢাকা, বাংলাদেশ |
চেষ্টা করি আমার পোস্টগুলো আপনাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। কেমন লাগলো প্রানীগুলো? আপনাদের মাঝে কোন কিছু পোস্ট করতে পারলেই আমার ভালো লাগে। যদিও সেইরকম আপনাদের মত সুন্দর করে পারি না। তারপরও প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাই ।আগামীতে আরও চেষ্টা করবো। আপনাদের মাঝে সময় দেবার বা ভালো ভালো পোস্ট দেবার । আজ তাহলে এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন। আর সবার জন্য দোয়া করবেন। পাশাপাশি আমার জন্যও।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপু আপনার সাথে অন্য কেউ জাদুঘরে গিয়েছে কিনা তা জানি না, তবে আমি সত্যি সত্যি চলে গিয়েছিলাম। জাদুঘরে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখছি আর ভাবছি এত সুন্দর ভাবে কিভাবে আপনি ফটোগ্রাফি গুলো তুলেছেন আর এর সাথে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনাও দিয়েছেন। প্রতিটা প্রাণী দেখতে একদম বাস্তবের মতই দেখাচ্ছে। আমি অনেক বছর আগে জাদুঘরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তখন জানা ছিল না "আমার বাংলা ব্লগ "নামে কোন কমিউনিটিতে যুক্ত হবো। তাহলে আপনার মত বেশ কিছু ছবি মোবাইলের গ্যালারিতে ধারণ করে রাখতাম। যাই হোক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমিও আপনার সাথেই হাটছিলাম। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপু জাদুঘরের চিড়িয়াথানার মধ্যে ছবি গুলো এমন ভাবে আর্ট করেছে যে, দেখলে সত্যিকারের মত লাগে। এখানে কিছু প্রানী আছে যে গুলো বর্তমানে আমাদের দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। জাদুঘরে কিছু চিত্র থাকার কারন আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম এইসব বিষয়ে কিছু ধারনা পাবে। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া তথ্যবহুল মন্তব্য করার জন্য।
অচেনা জায়গা ভ্রমণ করে এভাবে রিভিউ পোস্ট যদি শেয়ার করা যায় খুবই ভালো লাগে। আজকে আপনি জাদুঘর থেকে বেশ অসাধারণ ফটো ধারণ করেছেন এবং তা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। চমৎকার হয়েছে আপনার আজকের এই ফটো ধারণ করা। বেশ ভালো লাগলো আপনার আজকের এ ব্লগ পড়ে।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনি চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। জাদুঘরের চিড়িয়াখানা থেকে বেশ কিছু ফটো ধারণ করেছেন এবং তা বর্ণনার সাথে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। আসলে এ সমস্ত জাদুঘরের ভ্রমণ করলে অনেক বিষয়ে ধারণা পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি ধারণা দিয়েছেন আমাদের। তবে টাইটেলটা একটু ঠিক করে নিবেন আপু।
আপু ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করি এভাবেই পাশে থাকবেন সব সময়। ধন্যবাদ আপু।
আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। জাদুঘরের চিড়িয়াখানার বর্ণনা এবং ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনি যে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন, তা সত্যিই অসাধারণ। প্রতিটি প্রাণীর বিবরণ এবং তাদের সাথে আপনার মুহূর্তগুলো যেন আমাদেরও সেই জায়গায় নিয়ে গেছে। আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা এবং বর্ণনার শৈলী দুটোই প্রশংসনীয়। আশা করি ভবিষ্যতে আরও এমন সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইলো।
দোয়া রাখবেন ভাইয়া এমন করে যেন লিখে যেতে পারি। ধন্যবাদ সুন্দর করে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
সত্যি আপু আজ আপনার ফটোগ্রাফি দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রতিটি ফটোগ্রাফিই বেশ সু্ন্দর ছিল। তার চেয়ে আরও বেশী সুন্দর ছিল আপনার এমন সুন্দর উপস্থাপনা। তবে একটি কথা না বললে নয়। সেদিন জাদুঘরের গ্যালারীতে জীবজন্তু দেখে যতটা আনন্দ পেয়েছিলাম তার চেয়েও অনেক আনন্দ পেলাম আজ। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
যাক শান্তি পেলাম আপনার আনন্দ লেগেছে শুনে। এমন করে উৎসাহ দিয়ে সব সময় পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
জাদুঘরের চিড়িয়াখানা থেকে কিছু জীবজন্তুর ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফির সাথে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনাগুলো লিখেছেন। এক কথায় আপনার আজকের পোস্টের উপস্থাপনা আমার কাছে দারুন লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
অনেকদিন থেকে চিড়িয়াখানায় যাওয়া হয় না। আপু আপনি চিড়িয়াখানায় গিয়েছেন আর এত সুন্দর করে জীবজন্তু গুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আপনি বেশ সুন্দরভাবেই ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন আপু।
ধন্যবাদ আপু আপনার উৎসাহ মূলক মন্তব্যের জন্য।