প্রতিযোগিতা ১৪: গৃষ্মকালীন ফল কাঁঠাল চুরির গল্প || ১০% বেনিফিশিয়ারি shy-fox 🦊 এর জন্য

"আজ সোমবার - ১৪ই চৈত্র-১৪২৮ বঙ্গাব্দ, ২৮ শে-মার্চ-২০২২ সাল"

মার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর ভাই ও বোনেরা, মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আসসালামু আলাইকুম। সনাতন ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জানাই আদাব এবং অন্যান্য ধর্ম অবলম্বনকারী ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।

jackfruit-2108869.jpg
Source

আজ আবারো ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। প্রতিটি মানুষের জীবনে ছোটবেলার ছোট ছোট অনেক স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। হয়তো কোনো স্মৃতি স্মরণীয় হয়ে থাকে আবার হয়তো কোন স্মৃতি আধো-আধো করে মনে থাকে। সবার মত আমারও জীবনে ছোটবেলার অনেক স্মৃতি জরানো আছে। আর সেই স্মৃতি গুলোর মধ্যে এই গ্রীষ্মকালীন ফল চুরি করে খাওয়ার ঘটনা গুলোই বেশি। কারণ আমি খুব দুরন্তপনা ছেলে ছিলাম। আমার বন্ধুদের নিয়ে আমার চাচা জ্যাঠা দের বাসায় আম লিচু ও কাঁঠাল চুরি করে খাওয়ার অনেক স্মৃতি রয়েছে। কিন্তু আমি আজ আমার নিজের বাসায় গ্রীষ্মকালীন ফল কাঁঠাল চুরি করে খাওয়ার ঘটনাটি বর্ণনা করতে যাচ্ছি। আমার এই ঘটনাটি আশা করি সকলের কাছেই ভালো লাগবে। আমার জীবনে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটি এখন পর্যন্ত আমার মনে নাড়া দিয়ে ওঠে। অনেক সময় ভাবতে ভাবতে হেসে ফেলি আর ভাবিগ্রীষ্মকালীন ফল চুরি করে খাওয়ার মজা বোধহয় এরকমই হয়।

edible-fruit-1938193.jpg
Source

আমার আনুমানিক বয়স তখন ১২ থেকে ১৩ বছর। আমাদের বাসায় আমার বাবার চাচাতো ভাই বেড়াতে এসেছে গ্রাম থেকে। আর সেই চাচার বয়স আমার বয়স থেকে দুই থেকে চার বছরের বড় হবে। তখন গ্রীষ্মকালীন সময়, চারিদিকে অসহনীয় গরম ও সূর্যের উত্তাপে মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে। আর এইরকম সময়ে গাছে গাছে কাঁঠাল পাকার ধুম পড়ে যায়। আমার বাড়িতেও বেশ কয়েকটি কাঁঠালের গাছ রয়েছে কিন্তু তার মধ্যে একটি গাছের কাঁঠাল খুবই সুস্বাদু ও মজাদার হয়। আর এই কাঁঠাল এতটাই সুস্বাদু হয় যে আমি আমার বয়সে এরকম সুস্বাদু কাঁঠাল অন্য কোথাও বা কারো বাসায় কিংবা বাজার থেকে কিনে নিয়ে এসেও এই স্বাদ পাইনি। আর এখন পর্যন্ত সেই কাঁঠালের স্বাদ কোথাও খুঁজে পাইনি। কিন্তু দুঃখজনক কথা হচ্ছে এই কাঁঠালটি সাইজ এতটাই ছোট হয় যে একজন মানুষ খুব সহজেই পুরো কাঁঠালটি সাবাড় করে ফেলতে পারে। এবং সেই গাছে হাতে গোনা বেশ কয়েকটি কাঁঠাল ধরে। আর তাই আমরা পুরো পরিবার সেই কাঁঠাল পাকার অপেক্ষায় থাকি। এবং মাঝে মাঝে গাছের নিচে গিয়ে লাঠি দিয়ে টোকা দেই কাঁঠাল পেকেছে কিনা তা দেখার জন্য।

jackfruit-tree-51316.jpg
Source

অবশেষে সেই দিনটি এলো যেই দিনে কাঁঠালের গাছটিতে একটি কাঁঠাল পেকেছে।আর সেই কাঁঠাল পাকার মৌ মৌ গন্ধে গাছটির চারিদিকে সুবাস ভেসে বেড়াচ্ছে। আর তাই আমিও আমার সেই বন্ধু সুলভ চাচা একসাথে গাছের নিচে গিয়ে লাঠি নিয়ে গুতো মেরে মেরে দেখছিলাম কোন কাঁঠালটি পেকেছে। হঠাৎই আমাদের চোখে পড়ে গেলো সেই পাকা কাঁঠালটি আর তাই আমরা খুব দ্রুতই গাছে উঠে কাঠাল পেরে নিচে নিয়ে আসি। কাঁঠালের সাইজ ছোট হওয়ায় দুজনে মিলে চিন্তা করছি এই কাঁঠালটি বাসার ভেতরে নিয়ে গেলে হয়তো কাঁঠালের একটি দুইটি কুয়া ভাগে পরতে পারে। যেহেতু কাঁঠালটি অনেক সুস্বাদু সেহেতু এই কাঁঠালের লোভ আমরা কিছুতেই ছাড়তে পারছিনা। সেজন্য দুজনে মিলে এই কাঁঠালটি আমাদের ঘরের পিছনে লুকিয়ে রাখলাম। ততক্ষণে কাঁঠালটির গন্ধ বাতাসে ভেসে ভেসে আমার বাসাতেও গিয়ে পৌঁছেছে। সবাই বলছিল মনে হয় কাঁঠাল পেকেছে আমরা দুজনে বললাম আমরা এক্ষুনি দেখেছি একটি কাঁঠাল ও পাকেনি। আমার বাড়ির লোক খুব সহজেই আমাদের কথাটি বিশ্বাস করে ফেলল। এই সুযোগে আমরা দুজন চাচা ভাস্তে মিলে ঘরের পিছনে গিয়ে লুকিয়ে কাঁঠাল ভেঙে খাওয়ার চেষ্টা করছি। এই সময় আমাদের টিনের তৈরি বেড়ার পাশে দাঁড়িয়ে আমার গ্রামের এক ভাতিজা আমাদেরকে দেখছিল। তাও সে আমাদেরকে দেখছিল টিনের মধ্যে থাকা ফুটো দিয়ে। সেই সময় আমার বাবা মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে আসছিল, গেটের কাছে আসতেই সেই ভাতিজাকে দেখে চিৎকার দিয়ে উঠল, এই কি করিস রে তুই টিনের ফুটো দিয়ে কি দেখছিস। তখন আমার ভাতিজা বলে উঠলো লিমন চাচা ঘরের পিছনে যেন কি করছে। ততক্ষণে আমরা কাঁঠালটি প্রায় সাবার করে ফেলেছি। কাঁঠালের সুবাসে আমার বাবার বুঝতে বাকি নেই ভিতরে কি চলছে। আমার বাবাও টিনের ফুটো দিয়ে এসে আমাদেরকে দেখছে, আমাকে ও আমার চাচাকে দেখে ডেকে ফেলল তোরা কী করিস রে, আমরা তখনই কাঁঠাল ফেলে দিয়ে দিলাম ভো দৌড়। কাঁঠালের ভেতরে ৪-৫ টি কুয়া থেকে গেল। আমাদের চুরি করে খাওয়া কাঁঠালের দৃশ্যটি আমার বাবা দেখে ফেলায় আমরা খুবই লজ্জা পেয়েছিলাম। যার কারণে বাকি কাঁঠাল টুকু খাওয়ার সুযোগ খুঁজলাম না। আমরা এক দৌড়ে বাড়ির ভেতরে একটি রুমে গিয়ে চাচা ভাতিজা মিলে হাসাহাসি করতে লাগলাম। আর এই ঘটনাটি যখন আমার বাবা আমাদের পরিবারের সবাইকে এসে বলল তখন আমার পরিবারের সবাই হাসাহাসি করতে লাগলো। আমার বোনেরা তখন আফসোস করতে লাগল সেই পাকা কাঁঠালটির জন্য। এই কাঁঠালটি চুরি করে খাওয়ায় সেদিন আমার ভীষণ আনন্দ হয়েছিল। গ্রীষ্মকালীন ফল কাঁঠাল চুরি করে খাওয়ায় এত আনন্দ তা আগে কখনো বুঝিনি, সে দিনই বুঝেছিলাম গ্রীষ্মকালীন ফল কাঁঠাল চুরি করে খাওয়ায় ঠিক কতটা আনন্দ পাওয়া যায়।

আশা করি আমার পোস্টটি আপনাদের কাছে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই অবশ্যই আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন। আজ আর নয়, দেখা হবে আগামীতে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে।

PicsArt_03-21-01.30.10.png

আমি মোঃ মাহবুবুল ইসলাম লিমন। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি। বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা। আমি এই অপরূপ বাংলার কোলে জন্ম নি১য়ে নিজেকে অনেক অনেক গর্বিত মনে করি। এই বাংলায় আমার ভালো লাগে, বাংলায় চলতে, বাংলায় বলতে, বাংলায় হাসতে, বাংলায় গাইতে, বাংলায় শুনতে, আরো ভালো লাগে এই অপরুপ সুন্দর বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে নিজেকে হারিয়ে যেতে দিতে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমাকে সহযোগিতা করবেন। আমি যেন আগামীতেও আরো অনেক সুন্দর সুন্দর পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হতে পারি। সবাই পরিবারের সকল সদস্যকে নিয়ে ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। এই প্রত্যাশাই সর্বদা।

3q52Dkr5nBe3kDiHrk4F3qdzX6E5VuVcCcF7TDQDco37AUsMDxK7aJ1v5hKA8jfHHgL9ABnDXogr1.gif

standard_Discord_Zip.gif

banner-abbVD.png

Logo.png

"ধন্যবাদ সবাইকে"

Sort:  
 2 years ago 

আসলে ছোটবেলায় এই রকম কিছু ঘটনা এখনো মনে হলে হাসি পায়, কারন তখন অন্য রকমভাবে কিছু করার মাঝে একটু বেশী আনন্দ খুঁজে পেতাম। ধন্যবাদ আপনার অংশগ্রহনের জন্য।

 2 years ago 

জ্বী ভাইয়া, আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন, ছোটবেলায় এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা মনে পড়লে হাসি পায়। আর এই কাঁঠাল চুরির ঘটনা মনে পড়লে আমি মনে মনে এখনো একা একাই হেসে থাকি। আমার পোস্টে এসে সহযোগিতা করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 2 years ago 

ভাই রে ভাই আপনি আর আপনার চাচা ( বন্ধু) কি জিনস একটা কাঠাল খেয়ে ফেললেন হাহহাহাহ। তা ৪ কোয়া রেখে দিছেন কেন সেটাও খেয়ে ফেলতেন হাহহাহাহহা। আসলে টিনের ফুটোর সব দোষ হাহাহহাহাহহা। মজার ছিলো ভাই বিষয়টি

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। টিন এর ফুটোর আর কি দোষ, রেযেকে হয়তোবা ছিলনা। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

হাহাহা আপনার কাঠাল চুরি করে খাওয়ার গল্পটি বেশ মজা লাগলো আমার কাছে। চাচা ভাতিজা মিলে বেশ মজা করে কাঠাল চুরি করে খেয়েছেন। আমার কাছে সব থেকে মজা লেগেছে আপনার এলাকার ভাতিজার টিনের ফুটো দিয়ে উকি মারার ব্যাপারটি হাহাহা দারুন একটি গল্প মামা। ধন্যবাদ এত মজার একটি গল্প আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

 2 years ago 

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাগ্নে, আমার পোস্টে এসে এত ভাল মন্তব্য করার জন্য। পুরনো সেই স্মৃতি টুকু মনে পড়লে আমার এখনো হাসি পায়। অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কিছু না কিছু স্মৃতি জড়িয়ে আছে। আর ছোটবেলার দিনগুলো কে সোনালী দিন বলা হয়েছে। তবে আপনার ছোটবেলার কাঁঠাল চুরি করে খাওয়ার ঘটনাটি ছিল বেশ দারুন এবং মজার। আমাদের সাথে এত সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। সত্যিই ছোটবেলার সবারই কিছু না কিছু স্মৃতি আছে। আমারও এই গ্রীষ্মকালীন ফলের অনেক স্মৃতি আছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

আপনার কাঁঠাল চুরির অভিজ্ঞতাটা পড়ে খুব মজা পেলাম। তবে মজার ব্যাপার কি জানেন এই ধরনের কাঁঠাল আমার কাছে খুবই পছন্দের। যদিও আমি কাঁঠাল খুবই কম খায়। যদিও বা কখনো খাই সেটা এই ধরনের ছোট কাঁঠাল হলে খাই। এই কাঠালগুলো অত্যন্ত সুস্বাদু হয়। তবে সুস্বাদু হলে কি হবে ভেতরে কাঁঠাল থাকে খুবই অল্প। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

ভাইয়া আপনি আমার চুরির অভিজ্ঞতা পড়ে মজা পেয়েছেন আর আমি বাস্তবে সেই মজা উপভোগ করেছি। যার জন্য এখনও মাঝে মাঝে মনে পড়লেই মনের ভেতরে প্রশান্তি অনুভব করি। বেশ মজা হয়েছিল কাঁঠাল চুরির ঘটনাটি। আমার বাসাতে এখনো সেই কাঁঠাল গাছ আছে যদি সম্ভব হয় আমার বাসায় অবশ্যই আসবেন এই কাঁঠাল গাছের কাঁঠাল খাওয়ার জন্য আপনাকে দাওয়াত দিলাম।

 2 years ago 

হা হা,বেশ ভালো ছিলো।কাঁঠাল পেরে পিছনে লুকিয়ে রেখে বলা হয় গাছের কাঁঠাল পাকেনি।ইশ আপনার বাবা আরেকটু দেরি করে আসলে তো বাকি কোয়াগুলোও সাবার হয়ে যেতো।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। হয়তোবা কাঁঠালের ওই কোয়াগুলো আমার ভাগ্যে ছিলনা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

দুইজন মিলেই একটা কাঁঠাল খেলেন!!! সত্যিই মজা পেলাম হা হা হা..

 2 years ago 

ছোট্ট একটি কাঁঠাল দুজনেরই কমপড়ে হা হা হা! শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

যদিও আমি কাঁঠাল তেমন একটা খেতে পছন্দ করি না। তবে বন্ধু-বান্ধবের সাথে কেন জানি কিছু খেতাম। তাদের সাথে খেতে ভালই লাগত। আর কাঁঠাল চুরির গল্প শুনে ভালোই লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে স্মৃতিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। কাঁঠাল খেতে আমিও বেশি একটা পছন্দ করি না। কিন্তু আমার এই গল্পের কাঁঠালটি পেলে ছাড়ি না। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

বাহ্ ভালোই লেগেছে আপনার গল্পটি।
টিনের ফুটো দিয়ে যদি আপনার বাবা না দেখতো তাহলে গল্পটা জমতো না 🤩 বেশ ভালো উপভোগ করলাম ছোট্ট কাঁঠালের মিষ্টি গল্প।
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য 💌

 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্টে এসে এত ভাল মন্তব্য করার জন্য। আপনার কাছে গল্প হলেও আমার কাছে এটি একটি সত্য ঘটনা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

আপনি খুবই চমৎকার ভাবে কাঁঠাল চুরির গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ছোটবেলায় আমরা মাঝে মাঝে কাঁঠাল চুরি করে খেতাম সবাই মিলে একত্রে এরকম চুরি করে খাওয়ার মজাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্টে এসে এত ভাল মন্তব্য করার জন্য। ছোটবেলায় মোটামুটি সবারই এই ফল চুরির গল্প আছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 57527.13
ETH 2375.07
USDT 1.00
SBD 2.42