ভাজাপোড়া খাবার
বাঙালিরা ভোজন প্রিয় জাতি। খাবার-দাবার তাদের খুব প্রিয়। আমিও বাঙালি হওয়ায় আমার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম কিছু ঘটে। খাবার-দাবার খেতে খুব ভালোবাসি। বিশেষ করে মুখরোচক খাবার হলে তো আর কোন কথাই নেই। ভাজাপোড়া খাবারগুলো সাধারণত মুখরোচক হয়।
লকডাউন শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন দোকানপাট প্রায় সব খুলে দেওয়া হয়েছে। এজন্য আমার বাহিরে খেতে যাওয়ার পরিমাণও বেড়ে গেছে। সময় সুযোগ হয়ে উঠলেই বাইরে ভাজাপোড়া এবং রেস্টুরেন্টের খাবার খেতে যাই। ভাজাপোড়া খাবার গুলোর মুখরোচক হলেও অস্বাস্থ্যকর। তা জানা সত্ত্বেও খাবারগুলো খাওয়ার পরিমাণ কমানোর পরিবর্তে বেড়ে চলেছে। বন্ধু-বান্ধব কিংবা অন্য কাউকে নিয়ে প্রায়ই চলে যায় মুখরোচক এই খাবারগুলো খেতে। বর্তমানে আমি বগুড়ায় অবস্থান করায় এখানে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে যাই এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া হয়। ভাজাপোড়া খাবার গুলোর মধ্যে বেগুনি,আলুর চপ, ডাল পুরি,কলার চপ, গরু এবং মুরগির চাপ আমার বেশ প্রিয় খাবার। এই খাবারগুলো বড় বড় রাস্তার মোড়ের দোকান গুলোতে পাওয়া যায়।আর খাবারগুলো সহজলভ্য এবং সস্তা হওয়ায় যখন-তখন খাওয়া যায়। স্বাস্থ্যের জন্য সব মুখরোচক ভাজাপোড়া খাবার গুলো বেশ ক্ষতিকর। খাবারগুলো খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন রোগবালাই হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আলসার, হার্টের প্রবলেম, এসিডিটি, পেটে জ্বালাপোড়া সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হয় এসব ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার ফলে।
ভাজাপোড়া খাবার গুলো স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হলেও বেশ মুখরোচকও বটে। এজন্য এসব খাবার থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখা দায় হয়ে পড়ে। সময় সুযোগ হয়ে উঠলে বাহিরের বিভিন্ন হোটেল কিংবা মোড়ের দোকান গুলোতে চলে যাই এসব খাবার খেতে।
ভাজা পোড়া খাবার খাওয়া উচিত না কিন্তু না খেয়েও থাকতে পারি না।আসলে এই খাবার গুলোর মধ্যে একটু আলাদা স্বাদ রয়েছে।যদিও এটা খেতে চাই না।কিন্তু আপনার পোস্ট দেখে এখনই খেতে ইচ্ছা করছে।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আসলে ভাজাপোড়া কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য অতিরিক্ত ক্ষতিকর। এটিতে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় তারপরও যদি রাস্তার পাশে বড়া চপ ভাজা থাকে। দেখলে মনটা ভরে যায় খেতে মন চায় না। খেয়ে থাকতে পারিনা এবং আপনি আসলে অনেক সুন্দর ভাবে সময়টুকু কাটিয়েছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।
ভাজাপোড়া নামটা শুনলেই কেমন জানি লাগে। জানি এটা খেলে গ্যাস হবে। কিন্তু না খেলে যে ভালো লাগেনা। যেকোনো ভাজাপোড়া ঝাল এগুলো মুখরোচক খাবার। কেন যে দেখালেন ভাই এখন এটা কই পাব মন তো খুব চাইছে। এটা। আপনি খুব সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন।এমন একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
প্রতিদিন তখন বাইরে বেরোই বিকেলে মা বলে দেয় বাড়ি থেকে খবরদার ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া না কিন্তু ভাই খাবার দেখে তো লোভ সামলাতে পারেনি যদিও খাওয়ার ক্ষতি তারপরও তো না খেয়ে থাকতে পারি না আপনি খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন এবং শিশুদের
ধন্যবাদ আপনাকে।