এ পৃথিবীতে জন্ম এবং মৃত্যু বাদে সবকিছুই অনিশ্চিত। শুধুমাত্র জন্ম এবং মৃত্যু এদুটো হওয়ার সম্ভাবনাই ১০০%। অর্থাৎ একজন মানুষের জীবনে জন্ম এবং মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী ঘটনা।একজন মানুষ নির্দিষ্ট একটি সালের নির্দিষ্ট তারিখ এবং মাসে জন্মগ্রহণ করে।জন্মদিনের এই দিনটি প্রত্যেক মানুষের কাছে স্পেশাল এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনটি সবাই বিভিন্নভাবে উপভোগ করতে চায়। গতকাল জানুয়ারি মাসের ১৬ তারিখে আমাদের সকলের প্রিয় তনুজা দিদির জন্মদিন ছিল।যিনি আমাদের সকলের ভালোবাসার এবং প্রিয় একজন মানুষ। সকলের প্রিয় মানুষটির জন্মদিন নিয়ে আমার অনুভূতিগুলো আপনাদের সঙ্গে আজকের পোস্টটিতে শেয়ার করব।

গতকাল রাত ১২ টার ঠিক পরেই ডিসকোড জেনারেল ডিসকাশন চ্যানেলে দাদার মাধ্যমে জানতে পারি ১৬ই জানুয়ারি দিদির জন্মদিন। দিদিকে খুব কাছ থেকে দেখা কিংবা কথা বলারও সুযোগ হয়নি। হিসেবে উনার সম্বন্ধে খুব একটা ধারণা নেই বললেই চলে। তুমি বাংলা একটি প্রবাদ রয়েছে।প্রবাদটি হলো- "সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে।"অর্থাৎ একজন মানুষ কেমন হবে স্যার বোঝা যায় সঙ্গের সাথী এবং কাছের মানুষদের কাছ থেকে। আর আমাদের তনুজা দিনের সবথেকে কাছের মানুষ হল আমাদের সবার প্রিয় rme দাদা।rme দাদাকে খুব কাছ থেকে না দেখলেও উনার কথাবাত্রা প্রায় সময় ঐ শোনা যায়। কথা শুনে মনে হয় উনি একজন সহজ সরল এবং নিরহংকার মানুষ। আসলে পৃথিবীর সকল বড় মানুষরাই বিনয়ী ছিলেন। আমাদের দিদিও ঠিক তেমনি হবেন বলে আমি মনে করি। দাদার আজকের এই সফলতার পিছনে অবশ্যই তনুজা দিদির বড় অবদান রয়েছে।দাদার স্ট্রাগলের মুহূর্তগুলো এবং সকল প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তিনি যদি আগলে না ধরতেন এবং সাপোর্ট না করতেন তাহলে হয়তো দাদার একার পক্ষে এতটা দূর আসা সম্ভব হতো না। দাদার কতগুলো রাত না ঘুমিয়েই কেটে গেছে তা একমাত্র তনুজা দিদিই বলতে পারবেন।

তনুজা দিদির জন্মদিনের এই দিনটি আমাদের কমিউনিটির সকলের কাছে বিশেষ একটি মুহূর্ত।আর এই বিশেষ মুহূর্তের স্পেশাল হাঙ্গআউট আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সকলের তাদের নিজ নিজ সৃজনশীলতা অনুযায়ী বিভিন্ন গান এবং কবিতা পরিবেশন করেছে। সেইসঙ্গে তনুজা দিদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানিয়েছে সবাই। আমাদের সকলের প্রিয় মানুষগুলো আমাদের সকলকে নিয়ে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুক এই কামনাই করি।