জীবণ সংগ্রাম এ টিকে থাকার লড়াই
প্রতিটি মানুষকে জীবণের কোন না কোন ধাপ বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়।জীবণের এই খারাপ সময়ে যারা বুক চিতিয়ে লড়াই করে টিকে থাকতে পারে তারাই সমাজে সম্মানিত ও জয়ী বলে বিবেচিত হয়। কারো কারো জীবণের আবার এই বন্ধুর পথটা আজীবণই পাড়ি দিতে হয়।আমার আজকের লেখাটি বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে যারা সফল তাদের নিয়ে না,বরং সমাজে টিকে থাকার জন্য যাদের প্রতিদিন সংগ্রাম করতে হয় তাদের নিয়ে।অর্থাৎ এ সকল পেশার মানুষ একদিন বাড়ি থেকে বের না হলে পেটে দুমুঠো খাবার জুটবে না। তাদের একদিনের উপাজর্ন করা সকল টাকা দিয়ে বউ বাচ্চাসহ তাদের পেট চলে।পরের দিনে সকলের মুখে দুমুঠো খাবার জুটাতে হলে আবার উপাজর্ন করতে নামতে হবে। তা না হলে তাদের পরিবারের সদস্যরা না খেয়ে থাকবে।
একজন রিকশাচালক যদি রিকশা নিয়ে রাস্তায় বের না হয় তাহলে ওই দিন তাদের পরিবার অনাহারে থাকবে।ঠিক একই বিষয় খাটে মুড়িমাখাওয়ালা কিংবা একজন অটোওয়ালার জন্যও।
তাইতো তারা সরকার এর ঘোষিত এই কঠোর লকডাউনকে উপেক্ষা করেও জীবিকা উপাজর্ন এ নেমে পড়ছে।প্রশাসনের বাধাও তাদের টলাতে পারছে না। নিম্ন মধবিত্ত দেশে থেকে তাদের কিবা আর করার আছে। না পারছে সরকার তাদের যথেষ্ট পরিমাণ অনুদান দিতে,না পারছে তাদের পরিবারকে স্থায়ী একটা কিছু করে দিতে।আমরা তো আর আমেরিকা, কানাডার মতো উন্নত দেশের কাতারে যেতে পারিনি।যা করার করতে হবে এসব শ্রমজীবী পরিবারের উপার্জনকারী লোকদেরকেই করতে হয়।ভলো থাকুক এসব পেশার মানুষ, ভালো থাকুক এদের পরিবারের লোকজন।এটা কামনা করা ছাড়া আর কিইবা করতে পারি এই আমি।
ভালো লিখেছেন কথাগুলো আপনার যুক্তিটা অনেকটা ভালো লেগেছে আমার কাছে ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক ভালো লিখেছেন
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনিও অনেক সুন্দর লেখেন