গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা 🚣♀️
৩আশ্বিন , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১৭সেপ্টেম্বর , ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২০সফর , ১৪৪৩ হিজরী
শনিবার।
শরৎকাল ।
আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি
🛥️🛥️🚣♀️
🛥️🛥️🚣♀️
আমারও বাংলা ব্লকবাসি আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও আপনাদের প্রার্থনাই ভালো আছি।। পৃথিবীটা কেমন যেন মন্দা মন্দ একটা ভাব চারিদিকে যুদ্ধ বিদ্রোহ দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি যেন মনে হচ্ছে একটা নরক খানা।। তারপরেও আনন্দ প্রিয় মানুষ একটু আনন্দ উপভোগ করতে চায় জীবনে চলার পথে।। বিশেষ করে গ্রাম বাংলার মানুষ একটু অন্যরকম ভাবে আনন্দগুলো উপভোগ করে থাকে যেটি আসলে শহরের মানুষের বোধগমন হয় না।। তেমনি একটি পোস্ট আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করব গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা।। শত দুঃখ কষ্টের মাঝেও মানুষ আনন্দ খুঁজে ফেরে সব সময় তারে ধারাবাহিকতায় আমিও কয়েকদিন আগে ছুটিতে বাড়ি গিয়েছিলাম তার মধ্যেই আমাদের ওখানে পদ্মা নদীর একটি শাখাতে ভরপুর পানি সেখানেই অনুষ্ঠিত হয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। সেই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার কিছু আলোকচিত্র এবং কিছু কথা আজ আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চলছে আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।। |
---|
🚣♀️🚣♀️
🚣♀️🚣♀️
২০১৪ সাল থেকে লেখাপড়া এবং চাকরির সুবাদে শহরে বাস করা হয়। শহর এবং গ্রামের মাঝে আমি অনেক মিল এবং অমিল খুঁজে পেয়েছি তার মাঝে অমিলী রয়েছে বেশি।। শহরের মানুষ সবাই সবার অচেনা এজন্য ভাতৃত্ববন্ধনটা খুবই কম।। গ্রামের মানুষ সবাই সবার পরিচিত সবাই সবার আত্মীয় পরিজন এই জন্য ভ্রাতৃত্ব বন্ধনরা অনেক প্রখর।। |
---|
🚣♀️🚣♀️
🚣♀️🚣♀️
প্রতিবছর শরৎকালের এই যখন নদীর পানি কমতে শুরু করে। নদীর দুপারে পার ভেসে ওঠে ঠিক তখনই আমাদের এলাকায় শুরু হয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার মেলা।। যেখানে দূরদূরান্ত থেকে নামে বেনামে অনেক নৌকা আসে। আসলে আনন্দ প্রিয় মানুষগুলো সব সময় আনন্দের খোঁজে থাকে তেমনি মেলায় খুব আনন্দ হয়ে থাকে।। এবারের মেলায় প্রায় ১২ টি নৌকা এসেছিল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আমাদের কুষ্টিয়া লালন শাহ। পাবনার মায়ের দোয়া। চিতল হাঙ্গর, ডিঙ্গি সেই পাগলা নাম না যানা আরো অনেক নৌকা। ৮ থেকে ১০ দিন ধরে চলতে থাকে আমাদের এলাকার এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা।। |
---|
🚣♀️🚣♀️
🚣♀️🚣♀️
নৌকাগুলো অনেক বড় বড় হয়ে থাকে ৫০ থেকে ৫৫ হাতের মধ্যে। ৫০ হাত নৌকা হলে ৫০ জন চালক এবং একজন মাঝি থাকে। একসাথে পাল্লার এক মাথা থেকে দুইটা চারটা অথবা ছয়টা নৌকা একসাথে বাইচ হয়ে থাকে এর মধ্যে থেকে যেগুলা আগে গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে পারে তাদেরকেই বিজয় বলে গণ্য করা হয়। নৌকা বাইচের জায়গায় আপনি গেলে যেদিকে তাকাবেন সেদিকেই অথৈ পানি আর ভেসে উঠেছে একবারে বিশাল বড় চোর যেখানে বসেছেন নানান রকমের দোকানপাট এবং অনেক মানুষের আনাগোনা।। |
---|
🚣♀️🚣♀️
🚣♀️🚣♀️
এই মেলায় ছোট-বড় মহিলা পুরুষ সবাই অংশগ্রহণ করে থাকে ঐতিহ্যবাহী এই নৌকা বাইচ খেলা দেখতে যেমন রকমারি দোকান বসে তেমন বসে খাবারদাবারের অনেক দোকান নাগরদোলা থেকে শুরু করে প্রায় ধরনের খেলায় এখানে উপভোগ করা হয়।। যত সময় দিনের আলো থাকে তত সময় চলে নৌকা বাইচ আর রাত এলেই হয় যাত্রা এবং পালা গান।। এর মানে এককথায় বছরের এই সময়টাতে যেমন কৃষকের কাজ কম থাকে আর এই মুহূর্ত তোরাই কৃষক খুব ভালোভাবে উদযাপন করে থাকে।। |
---|
🚣♀️🚣♀️
🚣♀️🚣♀️
উপরের ছবিটা আপনারা লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন চারিপাশে অথৈ পানি যেন টলমল করছে তার মাঝে ভেসে বেড়াচ্ছে রকমারি নৌকা।। লক্ষ্য করলে আপনারা দেখতে পাবেন একটি ইঞ্জিনের নৌকা যেখানে লাঠিসোটা হাতে করে কিছু যুবক দাঁড়িয়ে রয়েছে।। এরা হচ্ছে মেলার ভলেন্টিয়ার সব ধরনের প্রতিকূলতা শেষ করে এরা মেলার সৌন্দর্য বজায় রাখে।। এক কথায় বলতে গেলে এরা হচ্ছে মেলার পাহারাদার।। আমি এদেরকে মেলায় গিয়ে খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম সেই সাথে মজার মজার খাবার খেয়েছিলাম আসলে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী মেলা বলে কথা সেখানে গেলে আনন্দ হবেই।। যেমন আনন্দ হয় তেমন বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় পরিজনদের সাথে দেখা হয় কারণ সেখানে ঘটে বিভিন্ন এলাকার মানুষের মিলন মেলা।। |
---|
🚣♀️🚣♀️
🚣♀️🚣♀️
দেখতে দেখতে প্রায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো বাড়ি ফিরতে হবে যদিও আমার বাড়ি থেকে বেশি একটা দূরে না। তারপরেও একটু দেরিতে বাড়ি ফিরলে মায়ের কাছে বকুনি শুনতে হবে। এজন্য এবার মেলার ভিতর প্রবেশ করলাম জিলাপি এবং কিছু মিষ্টি বাতাসা ক্রয় করলাম। বাড়িতে ছোট ভাই এবং ভাতিজিলা রয়েছে তাদেরকে দিতে হবে। কারণ মেলা থেকে গেলে তারা আগে এসে হাত দেখবে কি নিয়ে এসেছে।। আসলে গ্রাম বাংলার মেলা বলে কথা খুবই আনন্দ এবং মজা হয় অনেক মানুষের মিলন ঘটে যাত্রা পালা গান নৌকা বাইচ সব মিলে খুব সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম তারই কিছু চিত্র এবং কথা আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে।। |
---|
লোকেশন:
ডিভাইসঃ Redmi Note 5
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া গ্রাম বাংলার মানুষ একটু অন্যরকম ভাবে আনন্দ উপভোগ করে। আজ অনেকদিন পর আপনার পোস্টের মাধ্যমে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা দেখতে পেলাম। ৮ থেকে ১০ দিন আপনি তাহলে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলে ৮ থেকে ১০ দিন আমি মেলা উপভোগ করতে পারিনি তবে শেষের তিন দিন খুব ভালোভাবে উপভোগ করেছি এই প্রথম পর্ব আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি পরবর্তীতে আরও একটি পর্ব শেয়ার করব অবশ্যই দেখিয়েন ফটোগ্রাফি গুলা অনেক আনন্দ পাবেন।।
গ্রামের সাথে শহরের আসলে কোন অংশেই তুলনা চলে না। গ্রামে রয়েছে অফুরন্ত শান্তির ভান্ডার যেটা শহর অঞ্চলে একেবারেই নেই আর ভ্রাতৃত্ববোধের কথা তো বাদই দিলাম শহরের। ছোটবেলায় আমাদের গ্রামেও এরকম নৌকা বাইচ হত তবে নদীতে নয়, খালে। এবং সেটা একদিনে শেষ হয়ে যেত। আপনাদের ওখানকার মতো সাত আট দিন ধরে হতো না। ফটোগ্রাফি গুলোও যথেষ্ট সুন্দর ছিল।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া গ্রামের রয়েছে অফুরন্ত শান্তির ভান্ডার। বিশুদ্ধ অক্সিজেন বুক ভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো শান্তি আর নেই যেটা শহরের কালো ধোঁয়ায় পাওয়া যায় না।। আসলে গ্রাম বাংলার মানুষের মনে আনন্দ উৎসব টাই বেশি এটা ম্যাক্সিমামই সিজনাল।। যাহোক ভাই আমাদের বাড়িটা পদ্মা নদীর পাশে হওয়ায় এরকম আনন্দটা উপভোগ করতে পেরেছি।।
পদ্মা নদীতে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় আপনি নিজের চোখে দেখেছেন যা খুবই আনন্দময় মুহূর্ত ছিল। আমি এই খেলাটি টিভিতে দেখেছি সামনাসামনি কখনো দেখার সুযোগ হয়নি। খেলা নিয়ে আপনি বেশ কিছু কথা লিখেছেন এবং খেলা শেষে বাড়ি যাওয়ার সময় কিছু মিষ্টি জাতীয় খাবার জিলাপি ভাতিজাদের জন্য নিয়ে গিয়েছেন যা শুনে খুবই ভালো লাগলো।
পদ্মা নদীর পাশে বাড়ি আর ছোটবেলা থেকেই এই সময় আসলে আমাদের অঞ্চলে এই মেলাটা হয়ে থাকে।। সত্যি ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি আনন্দের যেন কোন কমতি নেই।। আর এই মেলা মানেই একটি সমাবেশ স্থল যেখানে আশ পাশ দশ গ্রামের লোকজনের সমাবেশ ঘটে সবার সাথে সবার দেখা এবং আনন্দ উল্লাস করা।।
সত্যি বলেছেন ভাইয়া যুদ্ধ বিদ্রোহ দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি যেন একটা নরক খানা।।আপনার সাথে আমি ও একমত শহরের মানুষের মধ্যে ভাতৃত্ববন্ধনটা খুবই কম আর গ্রামের মানুষের মধ্যে বেশি থাকে। খেলা সম্পর্কে আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ পূর্ণ কথা লিখেছেন যা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আর যাবার সময় আপনি আপনার ভাতিজাদের জন্য মিষ্টি ও জিলাপি নিয়ে গেছেন জেনে ভালো লাগল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় এবং আমার লেখা কিছু কথা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম।। আসলে গ্রাম বাংলার এটি একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিযোগিতা যেটা প্রতিবছরই আমাদের অঞ্চলে হয়ে থাকে পদ্মা নদীতে যেখানে অনেক মানুষের সমাবেশ ঘটে অনেক রকমের গান নাটক এবং পালা গানের আয়োজন হয়ে থাকে অনেক আনন্দ হয়।।
নৌকা বাইচ খেলা সম্পর্কে আমার খুব একটা আইডিয়া নেই। কিন্তু টিভিতে কয়েকবার দেখা হয়েছে ।এখানে অনেক মানুষ মিলে এই নৌকা চালায় দেখে দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া গ্রাম এবং শহরের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে।
মেলা থেকে যদি একটু মিষ্টি মুখ না হয় তাহলে তো ভালোই লাগে না। ভালোই করেছেন আপনি যাওয়ার সময় কিছু খাবার ক্রয় করে গেছেন বাচ্চারাও খুশি হবে।
আসলে মেলাতে যাওয়া হয় সব সময় আনন্দ উপভোগ করার জন্য আর এই আনন্দের সাথে যদি একটু খাওয়া দাওয়া না থাকে তাহলে আর কি হয়।। যেখানে অনেক মানুষের সমাগম সেখানে তো অনেক রকমের খাবারদাবারের আয়োজনও থাকে বিশেষ করে মেলার ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার সেটা হচ্ছে গরম জিলাপি।। গরম জিলাপি না খেলে যেন মেলার পূর্ণতায় পায়না।।
ওয়াও চমৎকার একটা পোস্ট 👌👌। বাংলাদেশের কয়েকটা শহরে থেকেছি এখন পর্যন্ত। তবে আমার কাছে ঢাকা শহর টা সব থেকে বেশি আজব লাগে। কেউ যেন কারোর না। সবাই সবার দাপটে চলে সব সময়। আর আমি নিজের চোখে কখনো নৌকা বাইচ দেখি নি। গ্রাম বাংলার এই ঐতিহ্য গুলো দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে। আর ঠিক সেই জায়গা থেকে এমন একটা নৌকা বাইচের আয়োজন সত্যিই অসাধারণ লাগলো। একটা ভিডিও করতেন ভাই। তাহলে আরো ভালো লাগতো। তবে ছবি গুলোও দূর্দান্ত তুলেছেন এক কথায় 👌
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া গ্রাম বাংলার অনেক ঐতিহ্য এখন আর চোখে মেলেনা আমাদের অঞ্চলে তাও অনেক কিছুই টিকে রয়েছে তার মধ্যে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অন্যতম।। আসলে ভিডিওটা করা হয়নি তবে পরবর্তীতে যদি গ্রাম বাংলার কোন ঐতিহ্য হয় অবশ্যই ভিডিও আকারে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করব ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
কখনো সরাসরি নৌকা প্রতিযোগিতা দেখি নাই। কিন্তু ভাই আপনার নৌকা প্রতিযোগিতায় কাটানো সময়টুকু ও তার সাথে সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাইয়া
কখনো সরাসরি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা আপনার দেখা হয়নি শুনে অনেক দুঃখ পেলাম আসলে এটি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী এক প্রতিযোগিতা অবশ্যই সামনের বছরে যখন মেলা হবে আমাদের এখানে আপনাকে অগ্রিম আমন্ত্রণ রইল মেলা দেখার আর গরম জিলাপি খাওয়ার।।
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা যেটা খুবই জাকজমকপূর্ণভাবে হয়ে থাকে। এই বছরে এই মেলাতে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম ।যেটা আপনি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরলেন সত্যিই এই ধরনের নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা দেখতে পেরে খুবই আনন্দিত।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার ফটোগ্রাফি এবং নৌকা বাইচ সম্পর্কে লেখা কথাগুলো আপনার ভালো লেগেছে আসলে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য বলে কথা যেটা এখন অবশ্য হারানোর পথে মোটামুটি কিছু কিছু জিনিস এখনো টিকে রয়েছে যেটা দিয়ে মানুষ এখনো আনন্দ উপভোগ করে চলছে।।
নৌকা বাইচ বাংলাদেশের একটি গৌরবময় ঐতিহ্য। নদীমাতৃক এই দেশে অসংখ্য জায়গায় জায়গায় এই নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে আমাদের গ্রাম বাংলার পুরাতন ঐতিহ্য টিকে রয়েছে। আপনার মাধ্যমে অসাধারণ নৌকো বাইচ সহ চমৎকার ফটোগ্রাফি উপভোগ করলাম। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ঠিকই বলেছেন আপনি এর মাধ্যমেই মানুষ গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য টিকিয়ে রেখেছে।। আমার মনে হয় এখন তাও আমরা কিছু দেখতে পেলাম আগামী 15-20 অথবা ৩০ বছরের পরে এরকম ঐতিহ্য হয়তো গ্রামবাংলায় আর থাকবে না।। বড়দের কাছ থেকে অনেক গল্প শুনেছি গ্রাম বাংলার তবে এখন তার বেশিরভাগই আর দেখা মেলে না।। ধন্যবাদ আপনাকে ব্লকটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করে সাথে থাকার জন্য।।