এলোমেলো ফটোগ্রাফি 📸

in আমার বাংলা ব্লগ20 days ago

২৭বৈশাখ , ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ🇧🇩 থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি।



শুভ রাত্রি ❤️ প্রতি সপ্তাহের মতো আজ আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে গেলাম নতুন আরেকটি ফটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে। ফটোগ্রাফি করতে যেমন ভাল লাগে ।তেমনি অন্যের ফটোগ্রাফি থেকে সৌন্দর্যগুলো উপভোগ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। সব থেকে বেশি ভালো লাগে অন্যের ফটোগ্রাফি পোস্ট থেকে ভালো ফটোগ্রাফির আইডিয়া খুঁজে বের করে নেয়া। যাইহোক আপনারা হয়তো জানেন ফটোগ্রাফি আমার সব থেকে বেশি প্রিয়। আজকের পোষ্টটিতে আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেব বেশ কয়েকটি সৌন্দর্য। চেষ্টা করি সব সময় একটি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বেশ কিছু সৌন্দর্য তুলে ধরার। তাহলে আর কথা নয় চলুন আজকের ফটোগ্রাফির সৌন্দর্যগুলো উপভোগ করে।


গত সপ্তাহে ও ঢোলকোমড়ি ফুলের কিছু সৌন্দর্য তুলে ধরেছিলাম। সেখান থেকে আরও বেশ কিছু ফটোগ্রাফি রয়ে গিয়েছিল সেখান থেকে আজ একটি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করলাম। একদম সকাল বেলায় নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম সেখান থেকেই এই ফটোগ্রাফিটি করা। সূর্য যখন পূর্ব আকাশে রক্তিম রঙে রাঙিয়ে উদিত হচ্ছিল ঠিক সেই সময় ফুলকে ক্যামেরার সামনে এবং সূর্যকে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে নিয়ে ফটোগ্রাফিটি করা। আপনারা হয়তো আশপাশ সৌন্দর্য একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন কুয়াশা এখনো ঝরছে। সেই সাথে কিন্তু ফুলের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ফুল ভেদ করে অপর পাশের আলো খুব ভালোভাবে বোঝা যাচ্ছে।



এ বছরে তো আমাদের কুষ্টিয়ায় বৃষ্টির পরিমাণ একদমই কম। মাত্র একবার বৃষ্টি হয়েছে তাও গত শুক্রবারে। এর জন্য কৃষকের ফসল ফলাতে খুব বেগ হচ্ছে। সবসময়ই শেষের মাধ্যমে ফসলে পানি দিয়ে ফসল উৎপাদন চলছে। একটু বেলা হলেই তো প্রচন্ড রোদ ফুটে ওঠে যার কারণে রোদে কাজ করা সম্ভব হয় না। এজন্য আমি দেখেছি কি সব খুব ভোরে কাজ শুরু করে দুপুরবেলা রেস্ট করে আবার বিকেলে কাজ করে। সকালে যখন নদীর পাড় দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম তখন দেখি একটি সেলো মেশিন থেকে পানি তোলা হচ্ছে। ঠিক সেই সময় সূর্যকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে পাম্পের একটি ফটোগ্রাফি করে নিন। দেখতেই পাচ্ছেন পানির দৃশ্য সূর্যের আলো পড়ে অন্যরকম এক সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছে।


আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আমার একটি টিয়া পাখি রয়েছে। যেটা উন্মুক্ত ভাবে ঘোরাফেরা করে। কিন্তু কখনোই আমাদের বাড়ি বা আমাদেরকে ছেড়ে চলে যায় না কোথাও। অন্যরকম একটি ভালোলাগা এবং ভালোবাসা তৈরি হয়েছে আমাদের সাথে। তিন বছরের বেশি সময় ধরে সে আমাদের সাথে রয়েছে। বর্তমানে তার মেজাজ খুবই ফুরফুরে। এ গাছ ও গাছ উড়ে উড়ে ঘুরে আর বিভিন্ন সুরে ডেকে বেড়ায়। আর শেষ মেঘ তার অবস্থান হয় আমাদের বাড়ির উঠানের উপর থাকা লেবু গাছে। বর্তমানে সে কোকিলের সুর নকল করে ডাকতে শুরু করেছে। আমাদের বাগানে মাঝে মাঝেই কোকিল ডেকে ওঠে। তার সাথে সাথে আমাদের টিয়া পাখিও চেষ্টা করে কোকিলের সুর নকল করার। যদিও তার মত হয় না তার পরেও সে ব্যঙ্গ করতে খুব পারে। এই ধরেন আপনি যদি হঠাৎ করে গিয়ে তার সামনে কোন একটা কথা বলে চুপ করে যান। আর সেই সময় যদি তার মন মেজাজ ভালো থাকে তাহলে আপনার সেই কথা ও বহু সে বলে দেবে। বেশ কিছুদিন পরে গত কয়েকদিন আগে তার এমন কিছু ফটোগ্রাফিলে বন্ধু করেছিলাম। সেখান থেকে আজ দুটি ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিলাম।


প্রকৃতি এবং পশু পাখি আমার অনেক ভালো লাগে ছোটবেলা থেকেই। এ কারণেই আমার অনেক ধরনের পাখি পালন করা হয়েছে। এর মধ্যে টিয়া পাখি তো আপনাদের দেখালাম এবং অনেকগুলো কবুতর রয়েছে। উপরের ফটোগ্রাফিতে আমার কবুতর গুলো দেখতে পাচ্ছেন। সকালে বাসা থেকে ছেড়ে দেওয়ার পরে খাবারের অপেক্ষায় টিনের চালে বসে রয়েছে। এখন আমার প্রায় পঞ্চাশটা কবুতর হয়েছে। যেগুলো থেকে মাসে মোটামুটি একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে। সেই সাথে ভালো লাগা থেকে এতগুলো কবুতর সৌন্দর্য কিন্তু অনেক ভালো লাগে। দুপুরবেলা বাড়ির টিনের চালে বসে ডাকাডাকি আর ওরা উড়ে এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে।



উপরে একটি ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন এটি আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় মধুফুর নামে পরিচিত। মূলত এই ফুলের শেষ অংশে মধু থাকে বলে আমরা ছোটবেলায় এটি উপড়ে দিতাম খেতাম। এখনো মাঝে মাঝে এই ফুল তুলে গালে দেওয়া হয় কেননা ফুলের শেষ অংশ খুব মিষ্টি। এজন্য হয়তো এই ফুলের নাম মধু ফুল বলা হয়। তবে আমি অনেকবার লক্ষ্য করে দেখেছি এই ফুলে মৌমাছি এবং পিঁপড়া সবসময়ই থেকেই যায়। সাদা পাপড়ির মাঝে লাল ফোঁটা। ফুলের ডগায় নিচের অংশে লক্ষ্য করলে মনে হবে যেন মধু রয়েছে। সেই সাথে মোটামুটি সুগন্ধি যুক্ত। এই গাছের ডাল ভেঙে একটু নরম জায়গায় রাখলে সেখান থেকে আবার নতুন করে গাছ হয়ে যায়।


আপনারা হয়তো জানেন নদীর পর আমার সব থেকে প্রিয় জায়গা। মন খারাপ থাকলেও সেখানে গিয়ে বসে ভালো সময় কাটিয়েছি আমার মন ভাল থাকলে তো কোন কথাই নেই। ছোটবেলা থেকে একটা অভ্যাস একা অথবা বন্ধুদের সাথে বিকেলের সময়টা নদীর পাড়ে কাটানো। এখন অবশ্য আগের মতো করে সময় হয় না। তারপরেও চেষ্টা করি সেখানে গিয়ে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সময়টা অতিবাহিত করেন। এক কথায় নদীর পাড়ে বিকেলের সময়টা এত ভালো কাটার কারণ হলো দক্ষিণা হাওয়া নদীর কলতান আর রক্তিম আভায় আলোকিত হওয়া পশ্চিম আকাশ। সেই সাথে যখন দেখতে পাবেন সূর্যটা পশ্চিম আকাশে ডুবে যাচ্ছে এবং পানির মধ্যে তার পরিপূর্ণ ছাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তখনকার সময়টা সবথেকে বেশি ভালো লাগে মনে হয় যেন সূর্য দুটো। একটা পানির মধ্যে আর একটা আকাশে। তখন সূর্যের রক্তে আভা পানিতে পড়ে পানির সৌন্দর্যটাও অনেক বেড়ে যায় আর সেই সাথে ছোট ছোট ঢেউ যেন অন্যরকম একটি অনুভূতির কথা বলে যায়। যাইহোক এই ছিল আমার আজকের ফটোগ্রাফি পোস্ট ।আশা করছি ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।



ডিভাইসঃ Redmi Note 5



break .png

Banner.png

|| [আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে]

standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Witness Banner 2.png


সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 20 days ago 

ভাই আপনি তো দেখছি অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেন। সত্যি কথা বলতে ভাইয়া আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ ছিল এবং মনমুগ্ধকর। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি পড়ে জানতে পারলাম কুষ্টিয়াতে পানির পরিমাণ খুবই কম তাও আবার গত শুক্রবারে হয়েছে আর হয়নি।। বিষয়টা জানতে পারলাম। সেই সাথে আপনার পোষ্টের মধ্যেই টিয়া পাখি দেখতে পেলাম আসলে এটি খুবই ভালো লাগলো আমার আমার অনেক শখ টিয়া পাখি পোষা কিন্তু সে শখটা পূরণ হয়নি। তবে আমার একটি শখ পূরণ হয়েছে সেটি হচ্ছে পায়রা পোষা। তাই আপনার পোস্টের মাধ্যমে পায়রা দেখতে পেয়ে বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

 19 days ago 

ছোটবেলা থেকে আমারও অনেক শখ ছিল। এজন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পাখি আমি পালন করেছি।
তবে টিয়া পাখিটি আমার খুব আদরের।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

 20 days ago 

ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনি তো প্রতি সপ্তাহেই চেষ্টা করেন আমাদের জন্য একটি করে ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে। আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু সত্যি অসাধারণ ছিল। প্রকৃতির প্রকৃত চিত্র আপনি তুলে ধরতে পেরেছেন।

 19 days ago 

চেষ্টা করি সবসময়ই ভালো কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেয়ার জন্য।
ফটোগ্রাফি হল আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

 20 days ago 

আজকে আপনি অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে আমাদের মাঝে চলে এসেছেন। আসলে প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল। বিশেষ করে প্রথম ফটোগ্রাফিটা আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। কেননা ফটোগ্রাফি এমন একটা জিনিস যা আপনার কনসেপ্ট থেকে নতুন ধরনের জিনিস তৈরি হয়। আর প্রথম ছবিটির কনসেপ্ট এক কথায় অসাধারণ ছিল।

 19 days ago 

সব সময় চেষ্টা করি নতুন আঙ্গিকে কনসেপ্ট গুলো সাজানোর জন্য।
সব মিলিয়ে ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

 20 days ago 

কিছু আলাদা আলাদা ফটোগ্রাফি নিয়ে আজকের ব্লগটি সাজিয়েছেন ভাইয়া। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর ছিল। তবে রাতে নদীর পাড়ের দৃশ্যটা অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

 19 days ago 

নদীর পাড়ে সৌন্দর্য আপনার কাছে ভালো লেগেছে তিনি অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে।

 20 days ago 

জাষ্ট অসাধারণ ফটোগ্রাফী।
আপনি দিনদিনই বেশ দক্ষ ফটোগ্রাফার হয়ে উঠছেন।
আপনার ফটোগ্রাফি বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে। প্রতিটি ছবি জাষ্ট নজর কাড়া সুন্দর। আশাকরি আপনি এভাবেই এগিয়ে যাবেন। আপনার এগিয়ে যাওয়া সবসময়ই প্রত্যাশা করি।

 19 days ago 

দোয়া করবেন ভাই এভাবে যেন ভালো ফটোগ্রাফি করে আপনাদের সাথে প্রতিনিয়ত শেয়ার করে নিতে পারি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

 19 days ago 

মেশিন থেকে উঠা পানি এবং পেছনে সূর্যকে রেখে ফটোগ্রাফি টা বেশ দারুণ করেছেন আপু। খুবই সুন্দর লাগছে। আপনার টিয়া পাখি টা তো বেশ দেখতে। চমৎকার সুন্দর ছিল। শেষ বিকেলে সূর্যাস্তের ফটোগ্রাফি টাও সুন্দর ছিল। সবমিলিয়ে বেশ চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।

 19 days ago 

প্রথম ফটোগ্রাফি টিয়া পাখি এবং শেষ বিকেলের সূর্য অস্তের ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

 19 days ago 

অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনাদের কুষ্টিয়াতে বৃষ্টির পরিমাণ কম জেনে খারাপ লাগলো। আমাদের এদিকে মোটামুটি ভালই বৃষ্টি হয়েছে কয়েকদিন। যাই হোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। বিশেষ করে টিয়া পাখির ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। পশ্চিম আকাশে রক্তিম সূর্যটার ফটোগ্রাফিও অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করে জন্য।

 19 days ago 

পশ্চিম আকাশের রক্তিম সূর্য এবং টিয়া পাখির ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ।

 19 days ago 

আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে সব সময় অনেক ভালো লাগে। আপনি আজকে বেশ কয়েকটি চোখ জুড়ানো ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রতিটি ফটোগ্ৰাফি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। তবে আমার কাছে আপনার তোলা মধুফুল টি সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে, এটি আমার একটি অপরিচিত ফুল। আপনার পোস্টের মাধ্যমে এই ফুলের সাথে পরিচিত হতে পারলাম।

 19 days ago 

আমার পোষ্টের মাধ্যমে মধু ফুলের সাথে আপনি পরিচিত হলেন জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে ফটোগ্রাফির পোস্টটি দেখে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.28
TRX 0.11
JST 0.030
BTC 67895.92
ETH 3743.70
USDT 1.00
SBD 3.64