প্রতিযোগিতা - ৪৮ - শীতকালীন ফটোগ্রাফি📸📸
০৮অগ্রায়ন , ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
২৩নভেম্বর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
০৮জমাদিউস সানি ১৪৪৫ হিজরী
বৃহস্পতিবার।
হেমন্তকাল।
আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ🇧🇩 থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি
📸📸
ষড় ঋতুর আমাদের এই বাংলাদেশ। প্রতি দুই মাস অন্তর আমরা নতুনত্ব খুঁজে পাই এর মাঝে। সব সময়ই ভিন্ন ভিন্ন সৌন্দর্য প্রকৃতি আমাদের মাঝে তুলে ধরে। প্রায় প্রত্যেকটা সৃজন এলেই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি থেকে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় সেই সময় সাপেক্ষে। বর্তমান প্রতিযোগিতা শীতকালীন সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি আয়জনে অংশগ্রহণ করতে পেরে সত্যিই আমার অনেক ভালো লাগছে। আয়োজকদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। কেননা এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফির সৌন্দর্য উপভোগ করেছি। তাছাড়া আমিও চেষ্টা করেছি সৌন্দর্যমন্ডিত কিছু আলোকচিত্র আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। যাহোক সবমিলিয়ে এখন শীতের শুরুর সময়টা। যদিও শীতকাল আসেনি হেমন্তকালের মধ্যেই রয়েছি আমরা। তবে শহর অঞ্চল কেমন জানি না আমাদের গ্রাম অঞ্চলের কথাই বলি এখনই মনে হচ্ছে প্রায় পুরোপুরি শীত চলে এসেছে। ঘন কুয়াশা আর পদ্মার ঝিরঝিরি হাওয়া যেন শীতের তীব্রতাটা বাড়িয়ে দেয়। যাইহোক শীতকালীন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কিছু আলোকচিত্র আজ আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
📸📸
লোকেশন:
যখন এই প্রতিযোগিতার আয়োজন দেখতে পাই তখনি মনে মনে ভাবতে থাকি কোন দিন ফটোগ্রাফি করা যায়। যেহেতু শুক্রবারের দিন বাড়ি থাকা হয় আর শুক্রবার ছাড়া ফ্রি সময় সপ্তাহের অন্যান্য দিন পার করতে পারিনা। এজন্য শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে সকালের প্রার্থনা সেরে ক্যামেরা হাতে বেরিয়ে পড়ি নদীর দিকে। বেশ কিছুদিনই হলো নদীর পাড়ে যাওয়া হয়না নদীর পাড়ে সৌন্দর্য উপভোগ করা হয় না। তবে শীতের সময় এলে নদীর পাড়ে সৌন্দর্য সবমিলিয়ে আরো অনেক মুখরিত হয়ে ওঠে। তবে সকালে নদীর পাড়ে যেতে অনেক কষ্টই হচ্ছিল অনেক ঘন কুয়াশা ছিল। আর নদীর পাড় থেকে আসছিল ঠান্ডা হাওয়া। যেহেতু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তুলে ধরতে হবে এজন্য সব ভেদ করে এগোতে থাকলাম কুয়াশা ভেজা পায়ে। একটু শীত লাগলেও সেই সময়টা খুব ভালো ফিল করছিলাম। নির্জন পরিবেশ দূর্বা ঘাসের উপর দিয়ে হেঁটে চলা। পাখিদের কলতানে মুখরিত নদীর পাড়। আগে থেকেই আভাস পাচ্ছিলাম অনেক ভালো সৌন্দর্যের। শীতের সিজন এলে বর্ষার পানি আস্তে আস্তে কমতে থাকে নদীর দুপাশ দিয়ে পার জেগে ওঠে। আর নদীর পাড় খুঁড়ে পাখিরাবাসা তৈরি করে। খুব ভোরে যখন আমি নদীর পাড়ে যাই তাকাতেই দেখি এক ঝাঁক পাখি ডানা ঝাপটাচ্ছে কিছু ডালপালার উপর বসে। শীতকে অপেক্ষা করে একজন জেলে মাছ শিকার করছেন নদীতে। এক কথায় বাড়ি থেকে বের হয়ে নদী পর্যন্ত যেতে সকালের সৌন্দর্যটাই আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি উপরের ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে। কুয়াশা ভেদ করে জেগে ওঠা সকালে সূর্যটা যেন মনে হচ্ছে কপালের লাল টিপ। কুয়াশা ভেদ করে নদীর পানিতে রক্তিম সূর্য পড়ে মনে হচ্ছে পানির কালার যেন চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে। সকালের সূর্যটা যেন নতুনত্ব নিয়ে নতুন কিছু আভাস দিচ্ছে।
📸📸
লোকেশন:
শীতের আগমনে আমরা কিন্তু সবাই অন্যরকম একটি প্রস্তুতি নিতে থাকি। সেটা হচ্ছে আমাদের বাসার করিডোর অথবা বাড়ির আঙ্গিনায় বিভিন্ন ধরনের ফুলের সৌন্দর্য দিয়ে সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করি। শীতকালীন সৌন্দর্যের মধ্যে ফুল অন্যতম। বিশেষ করে নার্সারি গুলোতে গেলে যেন ফিরতেই ইচ্ছা করে না। শীতলে নার্সারিতে গেলে ফুলের গাছ না কিনে ফেরত এসেছি এমন হয়তো আমার কমই হয়। তবে এবার আমি আমার ফুলের বাগানটি খুব সতর্কতার নিয়ে আগেভাগেই সাজিয়ে তুলেছি। এখনই আমার ফুলবাগানে বেশ চমৎকার চমৎকার ফুল ফুটেছে। এক কথায় এবার আমার ফুলবাগানের পরিচর্যা অগ্রিম সময় নিয়ে করা হয়েছে। এজন্য শীতের শুরুতেই খুব ভালো সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। উপরের ফটোগ্রাফি গুলো সবই আমার ফুলবাগান থেকে ফ্রেমবন্দি করা। এখন পথে ঘাটে মানুষের বাড়ির করিডোরে অথবা মানুষের বাড়ির গেটে লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে বিভিন্ন ধরনের ফুলের সৌন্দর্য। গত বছরে বাগানটা ভালোভাবে সাজাতে পেরেছিলাম না সময়টা অনেক পেরিয়ে গিয়েছিল ।এজন্য এবার আগে আগেই সাজিয়ে তুলেছি। প্রকৃতিকে ভালো লাগানোর জন্য বা ভালো লাগে এর জন্য কিন্তু ফুল অন্যতম। সবগুলো ফটোগ্রাফির মধ্যে একটি হলুদ ফুল দেখতে পাচ্ছেন এই ফুলটি যদিও গাছারা থেকে হয়ে থাকে। তবে এখন আমার বাগানে মেন ফুল হিসেবেই জায়গা করে নিয়েছে। আশা করছি উপরের ফটোগ্রাফি গুলো ও আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
📸📸
লোকেশন:
শুভ সকালের সৌন্দর্য দেখে তো আর পরিপূর্ণ সৌন্দর্যটা উপভোগ করা যায় না। এজন্য দুপুর ২ঃ০০ টার দিকে আবার বেরিয়ে পড়েছিলাম ফটোগ্রাফি করার জন্য। এখন আপনাদেরকে নিয়ে যাচ্ছি অন্যরকম একটি স্বপ্নপুরীতে। আমি আমার এই ছোট্ট জীবনে অনেক রকমের সৌন্দর্য উপভোগ করেছি। তবে এই সময় এসে যখন নদীর পাড়ে যাই নদীর দু-ধার দিয়ে যখন হাজার বিঘা সরিষা ফুল ফুটে থাকে এরকম সৌন্দর্য আর কোথাও উপভোগ করতে পারেনি। কে কবে এমন সৌন্দর্য উপভোগ করেছেন জানিনা তবে আমি এ বছরে এরকম সৌন্দর্য আজই প্রথম উপভোগ করলাম। মাঝখান দিয়ে নদী দু পাড়ে জেগে উঠেছে সুবিশাল চর। আর যতদূর চোখ যায় তত দূর শুধু ছোট বড় সরিষা ক্ষেত। যেখানে ফুটে রয়েছে টকটকে কাঁচা হলুদের ন্যায় হাজারো লক্ষ কোটি ফুল। বাতাসে ভন ভন মৌমাছির আওয়াজ আর সরিষা ফুলের সুগন্ধি। হয়তো মুহূর্তের মধ্যে আপনার মন জুড়িয়ে যাবে ইচ্ছে করবে এখানে দু'দিন ঘর বেঁধে থেকে যাই। যদিও কেউ প্রথমবারের মতো দেখলে হয়তো অবাক হয়ে যাবে। আমি তো এই সৌন্দর্যটা সেই ছোটবেলা থেকে উপভোগ করে আসছি। যখনই শীতের সময় আসে প্রকৃতি যেন নদীর আশপাশকে সাজিয়ে তোলে অন্যরকম একটি সাজে। ফটোগ্রাফিগুলোতে লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন চারিদিকে সরিষা ক্ষেত আর খেত। হলুদ আর হলুদ। আশা করছি উপরের সৌন্দর্য গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে।
📸📸
লোকেশন:
আমাদের অঞ্চলের মানুষের জীবিকা এবং সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে অবশ্যই নদীর পাড়ে যেতে হয়। এক কথায় নদী কেন্দ্রিক আমাদের সবকিছু গড়ে উঠেছে। বর্ষাকাল শেষ নদীতে ভাটা পড়েছে জেগে উঠেছে চর। আমাদের ছোট নদীতে পানিও কম এখন নেই কোন স্রোত ঢেউ গুলো স্থির সৌন্দর্য বহন করে রয়েছে। এই ফটোগ্রাফিগুলোতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য। এবং শীতের আগমনে অতিথি পাখিদের আনাগোনা। গত সপ্তাহে অবশ্য আপনাদের সাথে সারস পাখির একটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করে নিয়েছিলাম। এদিনও গিয়ে দেখি নদীর পারে অনেক সারস পাখির আনাগোনা। কেউবা মাছ ধরে খেতে ব্যস্ত কেউবা পেট পুড়ে খেয়ে এক পা উঠিয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমাতে ব্যস্ত। বিকেলে অনেক মানুষই এই সৌন্দর্যটা দেখার জন্য ছুটে আসে নদীর পাড়ে। সূর্য অস্ত যাওয়ার ফটোগ্রাফিতে লক্ষ্য করুন ঝাপসা কুয়াশায় সূর্যটা যেন রংধনুতে রূপান্তরিত হয়েছে। এমন ভালো ভালো সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে অবশ্যই আমাদের এই ছোট গায়ের ছোট নদীর পাড়ে আসতে হবে। আশা করছি এই ফটোগ্রাফি গুলো ও আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
📸📸
গতকাল বিকেল থেকেই ঘন কুয়াশা পড়ছিল। রাত নয়টার দিকে যখন পথ দিয়ে হাঁটছিলাম হঠাৎ করেই একটি ল্যাম্পপোস্ট চোখে পড়ল। গাছের ডাল এসে পড়েছে ল্যাম্পপোস্টের উপরে আর কুয়াশার চাদরে ঢেকে দিয়েছে ল্যাম্পপোস্টের চারিপাশ। ফাঁকে থেকে বোঝা যাচ্ছে না যে ওখানে ল্যাম্পপোস্ট রয়েছে। কাছে গিয়ে ক্যামেরা ওপেন করে ধরতেই অন্যরকম একটি সৌন্দর্য চোখে এসে ধরা পড়ে। দেখতেই পাচ্ছেন কুয়াশার কারণে ল্যাম্পপোস্টের আলো ঠিক ভালো ছড়িয়ে পড়ছে না। যা হোক আর কথা নয় পোস্টের শেষের দিকে চলে এসেছি। চেষ্টা করেছি আমার চোখে ভালোলাগা এই মৌসুমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যগুলো তুলে ধরার। সব মিলিয়ে আপনাদের কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। শীতকালীন সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে সত্যি আমি অনেক আনন্দিত।*
লোকেশন:
ডিভাইসঃ Canon 600
VOTE @bangla.witness as witness OR
সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ
টুইটার লিংক
ওয়াও খুব চমৎকার এবং মনোমুগ্ধকর ছিল তো আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো। আমাদের এই কমিউনিটির সবাই এখন অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে যেগুলো অনেক দারুন হয়। আর এই সময়টাতে শীতকালীন দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করার প্রতিযোগিতা দেওয়া হয়েছে দেখে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আর আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন এটা দেখে আরো বেশি ভালো লাগলো আমার কাছে। দারুন দারুন ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
ফটোগ্রাফি গুলো সবাই অনেক পছন্দ করেছিল যে জন্য আসলে আমারও অনেক ভালো লেগেছে এবং সার্থকতা খুঁজে পেয়েছি আপনাদের সুন্দর কমেন্টের মাধ্যমে।
আরে ভাই শহরে তো কোন শীত ই নেই। আর গ্রামে কি সুন্দর শীত। আপনার শীতের সময়ের এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে কেন জানি চোখ ফেরানো যাচেছ না। যাই হোক এত এত ফটোগ্রাফি দেখে কিন্তু বেশ ফুর ফুরে লাগছে। আর আপনার এত ফটোগ্রাফির মধ্য হতে কিন্তু পাখি গুলো আমার বেশ ভালো লেগেছে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
শহরে শীত নেই তো গ্রামে চলে আসেন দেখবেন খুব ভালো শীতের।
ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন সত্যি অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক শুভকামনা জানাই। প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে খব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি। আর এই শীতকালীন ফটোগ্রাফিগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো৷ এরকম ফটোগ্রাফি দেখতে সবারই ভালো লাগে৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করে পাশে থাকার জন্য৷
ধন্যবাদ আপনাকে ফটোগ্রাফি পোস্টটি দেখে অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
শীতের ফটোগ্রাফির প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শীতের প্রকৃতি গুলো সুন্দর ভাবে দেখতে পেলাম। আসলে শীতের প্রকৃতির দৃশ্যগুলো অসাধারণ। সেই ফটোগ্রাফি গুলো আপনি সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন দেখে ভালো লাগলো।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া শীতকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্য আসলেই অনেক সুন্দর আমি শুধু চেষ্টা করেছি এগুলো ফ্রেমবন্দী করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। প্রকৃতির খুব সুন্দর কিছু দৃশ্য তুলে ধরেছেন। সরিষা ক্ষেতের ফটোগ্রাফী গুলো অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। সবুজের মাঝে হলুদ অসাধারণ লাগছে দেখতে। নদীর পাড়ের ফটোগ্রাফি গুলোও সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য এবং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
এই প্রতিযোগিতার সেরা ফটোগ্রাফি পর্ব দেখলাম আমার মনে হয়। প্রতিটা ফটোগ্রাফি একটির চেয়ে অন্যটি বেশি সুন্দর মনে হয়েছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
সেরা হতে পারেনি তবে ২ নাম্বারে ছিলাম খুব ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে এবং পরবর্তীতে সবার ভালো লেগেছে ভালো একটি পুরস্কারও পেয়েছি এজন্য।
ওয়াও অসাধারণ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। আপনার শীতকালীন ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি দেখে অনেক ভালো লাগলো। নদী এলাকাতে এমনিতে ঠান্ডা একটু বেশি পড়ে। তবে আপনি বেশ চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এক একটা দেখে সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আসলে চেষ্টা করলে চমৎকার ফটোগ্রাফি করা যায় সেটা আপনার পোষ্টের মাধ্যমে বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
চেষ্টা করেছি সুন্দর দৃশ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য সেই সাথে আপনাদের ভালো উৎসাহ পাই সব সময় এজন্য হয়তো এতটা ভালো করতে পারে।
বাহ আপনি তো প্রতিযোগিতায় বেশ চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। তবে শীতকালীন কুয়াশার কারণে ফটোগ্রাফি গুলো একটু ভিন্নরকম লাগে। আসলে প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো আলাদা একটা সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এবারের প্রতিযোগিতা সত্যি অনেক ভালো ছিল আর আপনারা ও আমাকে অনেক উৎসাহ দিয়েছেন সেজন্য হয়তো এত ভালো করতে পেরেছি।