শহরের চাচাতো ভাইদের নিয়ে পদ্মা নদীতে ভ্রমণ❤️❤️

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

২১ফাল্গুন, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ

০৬মার্চ, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
০৩শাবান, ১৪৪৩ হিজরী
রবিবার।
বসন্তকাল ।


আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি


মজা মজা আর মজা ❤️

1646532597118.jpg

4 দিন আগে আমাদের বাড়িতে শহর থেকে আমাদের চাচাতো ভায়েরা বেড়াতে আসছিল। যদি ওরা সবাই আমার থেকে অনেক জুনিয়র। আমি এবং আমার আরেক বন্ধু এবং ওরা চারজন একসাথে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম ।আমার চাচাতো ভাই একটা বলে উঠল ভাইয়া পদ্মায় গেলে কেমন হয়। কথা মতো আমরা ওইদিনই পদ্মায় রওনা হলাম। গোসল করব এবং যে যেভাবে আনন্দ করা যায় আনন্দ করবো। ওদের নিয়ে পদ্মায় গিয়েছি গোসল করেছি খেলা করেছি এবং অনেক আনন্দঘন মুহূর্ত পার করেছি ।খুবই ভালো ছিল দিনটি। এরকম পরিবেশে এর আগে কখনো ওরা গোসল করা এবং ঘোরাফেরা করে নি। দিনটি স্মরণীয় করে রাখার জন্যই ব্লগে আজকে আমার এই পোস্টটি করা। আশা করছি আমাদের পদ্মা ভ্রমণ আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


পদ্মায় গমন

IMG_20220305_202300.jpg

লোকেশন:

দুপুর 1 টার সময় বাড়ি থেকে রওনা হলাম গ্রাম পেরিয়ে চরের মেঠো পথ দিয়ে হাঁটতে শুরু করি। গন্তব্যস্থান পদ্মা। আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় 2 ঘন্টা 30 মিনিট হেঁটে যাওয়ার পরে আমরা পদ্মার পাড়ে গিয়ে পৌঁছায়।

ভাটাপড়া পদ্মা

IMG_20220305_202428.jpg

লোকেশন:

রূপ-যৌবন এবং অথৈ পানির পদ্মা গিয়ে দেখি ভাটা পড়া আস্তে আস্তে পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ করে কেউ দেখলে তার কাছে মনে হবে না যে এটা সেই সর্বনাশা পদ্মা নদী।দুই কুলে জেগে উঠেছে বিশাল বড় আকারের চড় হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান এবং রিজিকের ব্যবস্থা।

গোসলের প্রস্তুতি

IMG_20220305_202359.jpg

লোকেশন:

যাহোক আমাদের উদ্দেশ্য ছিল পদ্মায় গোসল করার। তাই প্রথমে আমরা পদ্মার পাড়ে যাই যেহেতু আমার চাচাতো ভাইয়েরা কখনো এর আগে পদ্মায় গোসল করেনি। তাই তারা পদ্মার পানি এবং বিশালতা দেখে একটু ভয় পাচ্ছিল। আমি তাদেরকে বললাম যে ভয়ের কোন কারণ নেই কূলে থেকে গোসল করতে হবে।

মন খুলে সাঁতার কাটা

IMG_20220305_202628.jpg

লোকেশন:

প্রথমে ওরা ভয় পেলেও পরবর্তীতে ওরা অনেক সাহসিকতা দেখিয়েছে।গোসলে নেমে পড়ে ইচ্ছেমতো সাঁতার কাটা, স্রোতে গা ভাসিয়ে দেওয়া, যদিও স্রোত এতটাও প্রখর নয়, সাঁতার কাটার মত। মাঝে মাঝে পাশ দিয়ে ছুটছিল ইঞ্জিনের বড় বড় নৌকা। খুবই ভালো লাগছিল ওদের আমাকে বলল তাই।

বালি দিয়ে খেলা করা

IMG_20220305_202455.jpg

লোকেশন:

পদ্মার পাড় জেগে ওঠায় একদম খাড়া হয়ে আছে পাড়গুলো এবং চোখ মেললেই চোখে মিলবে সাদা ধবধবে বালির পাহাড়। গোসলের একপর্যায়ে আমরা উপরের দিকে উঠে গিয়ে বালি দিয়ে খেলা করতে শুরু করি। কারণ এরকম পরিবেশে ওর আগে কখনো মেশেনি। আমিও ওদের সাথেই বালি দিয়ে বাচ্চাদের মত খেলা করতে থাকি।

প্রিয় বাক্য লেখা

IMG_20220305_202558.jpg

IMG_20220305_202530.jpg

লোকেশন:

এক পর্যায়ে সবাই সবার প্রিয় বাক্য লেখা শুরু করে পদ্মার পাড়ে। তো এই সুযোগে আমিও স্টিমিট এবং প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ লিখে ফেলি পদ্মার বুকে।আপনারা ফটোতে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন।

হাডুডু খেলার দৃশ্য

IMG_20220305_203138.jpg

IMG_20220305_203119.jpg

IMG_20220305_203027.jpg

IMG_20220305_202850.jpg

লোকেশন:

এরপরে আমরা আবারও পানিতে ঝাপিয়ে পড়লাম সাঁতার কাটলাম। একটু পরে মনে হলো আমাদের একটু হাডুডু খেলার দরকার।পদ্মার পাড়ে। দিনটি স্মরণীয় করে রাখার জন্য। তাই আমরা দাগ কেটে দুই দলে বিভক্ত হয়ে হাডুডু খেলা শুরু করি। সব থেকে বেশি মজা করেছিলাম আমরা হাডুডু খেলায়। যেমন হাশি তেমন দৌড় এবং পানিতে চুবানি। অবশ্য খেলাটি ৩-৩ পয়েন্টে শেষ করতে হয়। কারণ বেলা শেষ হয়ে যাচ্ছে আবার বাড়ি যেতে হবে। প্রায় দু'ঘণ্টা গোসল এবং খেলা করার পরে আমরা পানি থেকে উঠে আসে।

গোসলশেষে নাস্তা

IMG_20220305_203248.jpg

লোকেশন:

আমি আগেই জানতাম যে ওরা এরকম পরিবেশে এই প্রথম। অনেক সময় নিয়ে আনন্দ-ফুর্তি করবে। তাই আমি বাড়ি থেকে কিছু নাস্তার ব্যবস্থা করে গিয়েছিলাম। যে গোসল করার পর এগুলা খাওয়া যাবে। তাই গোসোল করে পদ্মার পাড়ে বসে সবাই মিলে রুটি এবং ক্রিম রোল দিয়ে নাস্তাটা সেরে নেই।একটু হলেও ক্লান্তিটা দূর করা যাবে।

মুক্ত বাতাসে পদ্মার পাড় দিয়ে হেটে চলা

IMG_20220305_203322.jpg

লোকেশন:

আমরা যেখানে গোসল করেছিলাম সেখান থেকে ঠিক পূর্ব দিকে পদ্মা আরো বেশি শুকিয়ে অনেক বড় চড় পড়ে গিয়েছে। আমরা নাস্তা করার পরে সে দিকে রওনা হলাম দেখার জন্য।


মজার ছলে বড়ই চেয়ে খাওয়া

IMG_20220305_203407.jpg

লোকেশন:

সময় তো আর বেঁধে রাখা যায় না বাড়িতে তো ফিরতে হবে।নাহলে তো রাত হয়ে যাবে।তখন পদ্মার পাড় দিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হতেই দেখি পদ্মার পাড়ে অনেকগুলা বসতবাড়ি।একদম পদ্মার কোল ঘেঁষে।একটি বাড়িতে দেখি অনেক বড় এবং পাকা পাকা বরই ধরে আছে।বাড়িওয়ালার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে আমরা সেখান থেকে কিছু বরই এবং লবণ নিয়ে খাওয়া শুরু করে।

বাড়ির পথে রওনা

IMG_20220305_203437.jpg

লোকেশন:

তারপরে রওনা হই বাড়ির দিকে গাঁয়ের মেঠোপথ ধরে। আপনি ফটো দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন সূর্য প্রায় ডুবি ডুবি অবস্থা।

শেষ বিকেলে ক্লান্ত শরীরে বিশ্রাম মাঝপথে

IMG_20220305_203505.jpg

লোকেশন:

দীর্ঘক্ষন হাটার কারণে ওরা অনেক ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিল। আমাকে বলল যে ভাইয়া বসে একটু বিশ্রাম নেওয়ার দরকার। আমরা মাঝ পথে বসে কিছু সময় বিশ্রাম নিলাম। এবং ওখানেই সন্ধ্যা নেমে এলো। ওখানে আমরা মাগরিবের সালাত আদায় করলাম।

মটরশুটি পুড়িয়ে খাওয়া

IMG_20220305_203543.jpg

IMG_20220305_203525.jpg

লোকেশন:

সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার পরে ওখানেই ছিল কিছু মোটর সুটি। যদিও ক্ষেত আমি চিনতাম আমাদের বাড়ির পাশের একজনের। ওরা বলল ভাইয়া কিছু মটরশুঁটির পুড়িয়ে খেলে ভালো হতো। কোন দিন তো খাইনি। তো কিছু মোটর সুটি ওখান থেকে কুড়িয়ে নিয়ে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে খাওয়া শুরু করে দিলাম। খুব মজা হয়েছিল মটরশুটি খাওয়ার সময়। সবার মুখেই কালি লেগে গিয়েছিল।রাত ছিল অনেক অন্ধকার তাই আমরা মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে আবার বাড়ির দিকে রওনা হই। বাড়ী পৌছাতে পৌছাতে আমাদের প্রায় সাড়ে সাতটা বেজে যায়।


ডিভাইসঃ Redmi Note 5



standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ

Sort:  
 2 years ago 

জীবন যেখানে যেমন ভাই । আমি ভীষণ আবেগপ্রবণ হয়ে গিয়েছিলাম কারণ এই রকম কিছু মুহূর্ত আমার ফেলা আসা জীবনেও ছিল । ধন্যবাদ আপনার সুন্দর অনুভূতি আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য।

 2 years ago 

আমি কখনোই আশা করি না এরকম দিগন্তজোড়া ফসলের মাঠ মুক্তবাতাস বিশুদ্ধ অক্সিজেন পদ্মার পাড়ে বসে সময় কাটানো নদীর কলতান সোনার দৃশ্য গুলো মিস করি।।
আপনি সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

 2 years ago 

যারা শহরে থাকে কিংবা যাদের আশেপাশে নদী নেই তারাই বোঝে নদীতে গোসল করার কি যে মজা। আমি ইনাদের বাসায় গেলে এমন কোন দিন নাই যে নদীতে যাইনা। আর নদীর পাড়ে খুব সুন্দর করে আমার বাংলা ব্লগের নাম টি লিখেছেন সত্যিই অনেক ভালো লাগলো দেখে।

 2 years ago 

আসলে নদীর পানিতে গোসল করার মজাটাই অন্যরকম যা বলে বুঝানোর মতো না আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মতামত দিয়ে আমাকে উৎসাহ প্রদানের জন্য 🌹🌹

 2 years ago 

অসাধারণ একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন ভাই দেখে বোঝা যাচ্ছে।আপনার উপস্থাপনা অনেক ভাল ছিল ভাই।চাচাতো ভাইদের নিয়ে সুন্দর একটি দিন কাটিয়েছেন। পদ্মার পাড়ে গোসল করেছেন এবং গোসল শেষে নাস্তা করেছেন। আবার পদ্মার পাড়ে বসে মটর শুটি পুড়িয়ে খেয়েছে। যা এক কথায় অসাধারণ ভাই। আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া আমরা আসলে সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছি বিশেষ করে হাডুডু খেলা এবং মটর শুটি পুড়িয়ে খাওয়ার নতুন একটা অভিজ্ঞতা পেয়েছি ওখান থেকে

ভাই আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।আর আপনি মনে হয় অনেক দারুণ একটা দিন কাটিয়েছেন।আপনি আপনার চাচাতো ভাইদের সাথে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিতে করছেন।উপস্থাপনা অনেক সুন্দর ।এতে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

 2 years ago 

জি ভাইয়া খুবই সুন্দর একটি দিন অতিবাহিত করেছিলাম সারাদিনে খুব মজা করেছি বিশেষ করে হাডুডু খেলায় অনেক মজা হয়েছে

 2 years ago 

ভাই কি একটা পোস্ট করলেন, মনে হচ্ছে আমাদের ভ্রমণের গল্প গুলোই আপনি কপি পেস্ট করে দিয়েছেন। আপনার মত এরকম ভ্রমণ আমরা আগে প্রতিবছরই করতাম কিন্তু করনার কারণে গত দু-তিন বছর যাবত আর যাওয়া হয়নি নদীতীরে। আপনার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে তিন বছর কত কিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছি আমরা

 2 years ago 

কি বলব ভাইয়া আপনিতো নিজেও আমার মত নদীর তীরে সময় কাটিয়ে সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি মতামত দেওয়ার জন্য

 2 years ago 

ভাইয়া পদ্মানদীতে ভ্রমণ করেছেন শহরের চাচাতো ভাইদের নিয়ে। আমার কাছে সত্যি ভাইয়া অসম্ভব অসম্ভব ভালো লেগেছে। ভাইয়া আপনি আপনার চাচাতো ভাইদের সাথে খুব সুন্দর মূহুর্ত কাটিয়েছেন।
আপনার সব গুলো ফটোগ্রাফি এক কথায় দারুণ ছিল।
ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।

 2 years ago 

ওরা এর আগে আসলে এরকম পরিবেশে কখনো সময় অতিবাহিত করে নি তাই ওরা অনেক মজা করেছে ওই দিন ওরা বারবার এমন দিন ফিরে পেতে চায়। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য উপহার দেওয়ার জন্য

 2 years ago 

মুহূর্তটা দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। খুবই অসাধারণ একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন আপনারা সবাই। প্রিয় দুইটি লেখা দেখে আমার খুবই ভাল লেগেছে। আবার মটরশুঁটি পুড়িয়ে খাওয়া বিষয়টা খুব অসাধারণ লেগেছে। অন্যরকম ভালো লেগেছে আমার কাছে প্রিয় ভাই। এত অসাধারন একটি পোস্ট আমাদের শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

সুন্দর দিন তো অবশ্যই অতিবাহিত করেছিলাম সেই সাথে মটরশুঁটির পুড়িয়ে খেয়েও অনেক মজা হয়েছিল সবার মুখে কালি লেগে গিয়েছিল

 2 years ago 

শহরের চাচাতো ভাইদের সঙ্গে অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন ভাই পদ্মা নদীর পাড়ে। শুধুমাত্র শহরের চাচাতো ভাইদের নিয়ে ঘুরলে কি আর হয়..? গ্রামের চাচাতো ভাইদের সঙ্গেই মাঝে মাঝে ঘুরতে যেতে হয়। পদ্মা নদীতে গোসল করার মজাই আলাদা আমি অনেকবার পদ্মা নদীতে গোসল করেছি। যাইহোক সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

জি ভাইয়া তুমি তো ঠিকই বলেছ কিন্তু সময়মতো তো তোমাকে পাওয়া যায় না দুঃখ করিও না সামনের বার অবস্যই তোমাকে নিয়েই আমরা ভ্রমণে যাব

নদি ভ্রমণে, মজা নেওয়ায় দৃশ্য ধারন করে, যা বর্ণনা দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন। যার আনন্দের সাথে আমরাও সাথী হতে পারলাম। ভালই লাগল সাথে থেকে। ভাল ছিল সবকিছু।

 2 years ago 

নজরুল ভাই আমন্ত্রণ রইল আমাদের কুষ্টিয়ায় চলে আসেন সময় করে ঘুরবো নদীতে গোসল করব আর আড্ডা দিব

 2 years ago 
গ্রামের চাচাতো ভাই, এটা ভানি অর্থে ব্যবহার করা হয়। তবে শহরের চাচতো ভাই কথাটা ভালো লাগলো। যাইহোক, আপনার চাচাতো ভাইকে অনেক সুন্দর সময় উপহার দিয়েছেন আপনার পোস্ট দেখে বুঝতে পারলাম। আপনার শহরের চাচাতো ভাই এই সময়গুলো অনেক মিস করবে।
 2 years ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর একটি মতামত উপস্থাপন করে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56477.82
ETH 2390.38
USDT 1.00
SBD 2.33