পদ্মা নদী ও নদীর মানুষের কিছু কথা (benificiary 10% @shy-fox)
আজ ১২ ই ভাদ্র - ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
শুক্রবার -শরৎকাল
হায়রে আমার মন মাতানো দেশ রুপ দেখে তোর কেনো আমার প্রাণ ভরে না,তোরে এত দেখি তবু কেন মন ভরে না
পদ্মা নদীর তীরে যারা বসবাস করে জাল,নৌকা ও মাছ শিকার করা ফাদ এই তিনে মিলে তাদের জীবিকা। উত্তাল পদ্মা ঢেউ আর প্রচন্ড স্রোত এর সাথে তাদের প্রতিদিনের জীবন যুদ্ধ। উপরের ছবিতে আপনি লক্ষ করলে দেখতে পাবেন দুই জন জেলে প্রচন্ড স্রোতকে উপেক্ষা করে স্রোতের উপর নৌকা বেঁধে মাছ শিকার করছে।
জীবন ও জীবিকা একে অপরের সাথে গভির ভাবে মিশে আছে। দিন শেষ সন্ধার কিছু সময় আগ মূহুর্তে একজন জেলে ভাই মাছ শিকার করার লক্ষে পদ্মার পারে ভয় ভৃতিকে উপেক্ষা করে ফাঁদ পাতচ্ছে।পদ্মার সাথে যেন এদের জীবন ও জীবিকা জরিয়ে আছে।
বর্ষার মৌসুমে পদ্মা নদীর তীর মানে বাহারী রকমের নৌকা আর আনান্দোর খুনছুটি। বাহারি রকমের নৌকায় ঘুরাঘুরি আর পদ্মার পানিতে গোসল।উপরের ছবিতে আপনি লক্ষ করলে দেখতে পাবেন প্রথম ছবিতে কিছু বালক নৌকার উপর খুনছুটিতে মেতে উঠছে।
আমার এই ছোট্ট পরিসরের বুদ্ধিতে পদ্মার রুপ বেচিত্র তুলে ধরতে সক্ষম না। অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই পদ্মা।হাজারো মানুষের জীবিকার স্থান। উপরের ছবিতে আপনি লক্ষ করলে দেখতে পাবেন একজন জেলে ভাই ডিঙি নৌকা নিয়ে মাছ শিকার করছে। আর একজন কৃষক ভাই পাট এর জাগ নিয়ে স্রোতকে উপেক্ষা করে নদী পারি দিচ্ছে।
আপনি দেখতে পাচ্ছেন একটি নৌকা নিয়ে কিছু মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাচ্ছে। গ্রামের ভাষায় এরা মূলত হাট করতে যাচ্ছে। আপনি লক্ষ করলে দেখতে পাবেন নৌকার উপর কিছু মালামাল আছে তারা এগুলো হাটে বিক্রি করতে যাচ্ছে আর কিছু কিনতে যাচ্ছে।
এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পদ্মার অপরুপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আমি চেষ্টা করি নদী ও নদীর মানুষকে তুলে ধরতে আপনাদের কাছে।
মন্তপ বেনার দেহ পুণ্য পোস্টিংন্যা অ্যান্ডা
সায়া সুকা সেকালি মেলিহাট নিয়া তেরিমাকাসিহ আতাস সায়া সুকা সেকালি মেলিহাট নিয়া তেরিমাকাসিহ আতাস কের্জা কেরাস আন্দা ❤️
ভাই আপনি যে কি লিখেন আমি তো কিছুই বুঝিনা। আপনি একটু বুঝার মত লেখেন।
নদী পাড়ের মানুষ গুলোর জীবন সত্যিই খুব সংগ্রামের। পাটের আটি নিয়ে যেভাবে করে নদী পাড়ি দিচ্ছেন খুব পরিশ্রমের কাজ এটা। তাদের সংগ্রামী জীবন দেখলে মনে হয় আমরা কতই না সুখে আছি কিন্তু আসলে তাদের মধ্যে হোয়াইট ধরনের সুখ নিহিত আছে কারণ তারা খুব তাড়াতাড়ি ঘুমাতে পারে পরিশ্রমের শরীর নিয়ে। আর আমরা ঘুমের ওষুধ খাওয়া লাগে। এই হচ্ছে পার্থক্য।
আমি নিজ চোখে দেখেছি এদের জীবন যুদ্ধ আমাদের সবার উচিৎ এদের যতেষ্ট সম্মান করা।
আপনাকে ধন্যবাদভাই।