| থানকুনি পাতার বড়া রেসিপি। |
|---|
খাদ্য প্রেমিকদের কে স্বাগতম
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি" |
|---|
"ছবিটি Canva দিয়ে তৈরি"
শুভ সকাল 🌅
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগ পরিবার। প্রথমেই সবাইকে আমার সালাম ও আদাব। কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আপনারা সকলকেই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে হাজির হলাম আমার নতুন একটি ব্লগ নিয়ে। রেসিপি:)- থানকুনি পাতার বড়া রেসিপি। আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। চলুন শুরু করা যাক।
| উপাদান | পরিমাণ। |
|---|
| থানকুনি পাতা | সামান্য। |
| চালের আটা | এক কাপ। |
| ধনিয়া পাতা কুচি | সামান্য। |
| কাঁচা মরিচ কুঁচি | ছয়টি। |
| লবণ | স্বাদমতো। |
| হলুদ গুঁড়া | আধা চা-চামচ। |
| পেঁয়াজ কুচি | একটি। |
| তেল | পরিমাণমতো। |
- প্রথমেই আমি ধনিয়া পাতা গুলোকে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিলাম। এর পরে কুচি কুচি করে কেটে নিলাম। তার পরে কাঁচা মরিচ গুলোকে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিলাম। আবারো কুচি কুচি করে কেটে নিলাম। এবার আমি থানকুনি পাতা গুলোকে ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিলাম। তার পরে কুচি কুচি করে কেটে নিলাম। এবার আমি একটি বলের মধ্যে চালের আটা নিয়ে নিলাম। তার পরে সব কিছু দিয়ে দিলাম।
- এবার আমি হাতের সাহায্যে সব কিছু কে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। তার পরে সামান্য একটু পানি দিয়ে দিলাম। আবারো ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। ভালো করে মিশিয়ে নেওয়ার পর এবার আমি হাতের বড়া বানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলাম।
- হাতের সাহায্যে অনেক গুলো বড়া বানিয়ে নিলাম। তার পরে এবার আমি চুলায় কড়াই বসিয়ে দিলাম। এর পরে তেল দিয়ে গরম করে নিলাম। এবার আমি বড়া গুলোকে দিয়ে আসতে আসতে ভালো করে ভেজে নিলাম। এর পরে আমি কড়াই থেকে বড়া গুলোকে উঠিয়ে নিলাম। এভাবে আমি সব গুলো বড়াকে ভেজে নিলাম।
- থানকুনি পাতার বড়া তৈরি হয়েছে। এবার আমি পরিবেশন করার জন্য একটু সাজিয়ে নিলাম। এর পরে আমি বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করে নিলাম। আমি বিভিন্ন ধরণের বড়া খেয়েছি। তবে আগে কখনো থানকুনি পাতার বড়া খাইনি। নতুন কিছু খেতে এমনিতেই ভীষণ ভালো লাগে। শীতকালে তো এধরনের তেলে ভাজা খাবার গুলো খেতে ভীষণ মজাদার লাগে। এই ছিলো আমার আজকের থানকুনি পাতার বড়া রেসিপি। আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লেগেছে। কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন? আপনাদের সবার সহযোগিতা কামনা করছি। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সব সময়ই এই কামনাই করি।
| বিভাগ | রেসিপি। |
|---|
| ডিভাইজ | realme 9 |
| বিষয় | থানকুনি পাতার বড়া রেসিপি। |
| লোকেশন | উত্তরখান, ঢাকা, বাংলাদেশ। |
| ফটোগ্রাফার | @limon88 |
আমি মোঃ লিমন হক। আমার স্টিমিট একাউন্ট @limon88. আমি একজন বাংলাদেশী। আমার বাড়ি নীলফামারী জেলায়। আমি এখন বর্তমানে জীবিকার তাগিদে পরিবার নিয়ে ঢাকা উত্তরায় থাকি। আমি একটি কোম্পানিতে চাকরি করছি এবং পাশাপাশি স্টিমিট এ কাজ করে আসছি। আমার ব্লগিং ক্যারিয়ার আড়াই বছর। এখন আমার সবথেকে বড় পরিচয় আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড মেম্বার। আমি সত্যিই গর্বিত আমার বাংলা ব্লগের সাথে থাকতে পেরে। স্টিমিট আর আমার বাংলা ব্লগ আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে, তাই যতদিন স্টিমিট রয়েছে ইনশাআল্লাহ আপনাদের সাথেই থাকবো। ভালোবাসি পড়তে ও লিখতে ব্লগিং, ফটোগ্রাফি, মিউজিক, রেসিপি, ডাই, আর্ট আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমি একজন মিশুক ছেলে আমি সবার সাথে মিশতে ভালোবাসি। আমি আমার মতো। আল্লাহ হাফেজ 💞
ভীষণ চমৎকার লোভনীয় পুষ্টিকর একটি রেসিপি বানিয়েছেন ভাইয়া।থানকুনি পাতা ভীষণ পুষ্টিকর । আপনি এই পুষ্টিকর শাক দিয়ে সুন্দর করে রেসিপিটি করেছেন।ধাপে ধাপে খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন তৈরি প্রনালী। ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্যে।
জি আপু থানকুনি পাতা ভীষণ পুষ্টিকর। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
থানকুনি পাতা অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে এবং এর অনেক উপকারিতাও রয়েছে। আজকে আপনি থানকুনি পাতা দিয়ে খুব সুন্দর একটি বড়া রেসিপি তৈরি করে ফেলেছেন৷ আপনার কাছ থেকে
এই রেসিপিটি দেখে খুব ভালো লাগলো। একদমই অসাধারণ ও সুস্বাদু দেখা যাচ্ছে। অসংখ্য ধন্যবাদ।
https://twitter.com/HouqeLimon/status/1746694682175029436?t=AfNFow9ytZrDr3nJNFGpLw&s=19
ভাইয়া থানকুনি পাতা খুবই উপকারী একটি পাতা, এ পাতার ছোট সময় অনেক ভর্তা করে খেয়েছি। তবে এই পাতা যে বড়া বানিয়ে খাওয়া যায় সেটা আজকে আপনার পোস্টে দেখলাম। রেসিপিটা খুবই সচ্চ এবং সুন্দর হয়েছে। একবার ট্রাই করবো। ধন্যবাদ।
অবশ্যই ট্রাই করে দেখতে পারেন খেতে ভীষণ মজা লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
থানকুনি পাতা চিংড়ি মাছ দিয়ে ভাজি করে খেয়েছি আর খেতে খুবই সুস্বাদু। কিন্তু এভাবে কখনো বড়া খাওয়া হয়নি। আপনার বড়া রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। যেকোনো বড়া গরম গরম খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। এছাড়া গরম কিংবা পান্তা ভাতের সাথে শুকনা মরিচ ভাজা আর বড়া নিয়ে খেতে খুবই ভালো লাগে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
শীতকালে তো এধরনের তেলে ভাজা গরম গরম বড়া বানিয়ে খেতে ভীষণ মজা লাগে। ধন্যবাদ সবাইকে আপু ভালো থাকবেন।
আমার জানামতে থানকুনি পাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে এই থানকুনি পাতা দিয়ে কোন রেসিপি তৈরি করে খাওয়া হয়নি ।
আপনার মাধ্যমে নতুন একটি রেসিপি আমি শিখে নিলাম। রেসিপিটি আমার কাছে অনেক ইউনিক মনে হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার মাধ্যমে নতুন রেসিপি শিখতে পেরে আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
থানকুনি পাতা ভীষণ পুষ্টিকর। এটা বিভিন্ন রোগের জন্য সরাসরি কাজ করে।
বেশ গুছিয়ে রেসিপি উপস্থাপন করেছো এবং ডেকোরেশন সুন্দর ছিল।
ধন্যবাদ লিমন সুন্দর রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য।
ঠিক বলেছেন পুষ্টিকর বটে। রেসিপি দেখে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।
থানকুনি পাতার বড়া আমার আনেক প্রিয়। কিছু দিন আগেও আমি বড়া বানিয়ে খেয়েছি। তবে আপনার রেসিপি অনেক ভাল হয়েছে। অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।