এলোমেলো কথা ও ফটোগ্রাফি(10% Beneficiary To @shy-fox and 5% @abb-school)
আজ - রবিবার।
১৮ জুন ২০২৩ ইংরেজি।
৪ আষাঢ় ১৪৩০ বাংলা।
২৮ জিলক্বদ ১৪৪৪ হিজরি।
আসসালামু-আলাইকুম
হ্যালো বন্ধুরা
কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সৃষ্টিকর্তার রহমতে সকলে ভালো এবং সুস্থ আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমিও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো এবং অসুস্থ আছি।আজ আপনাদের মাঝে আমার তোলা কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করব।এই ফটোগ্রাফি গুলো বিভিন্ন জায়গা বিভিন্ন সময়ে ক্যামেরাবন্দি ও সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি।
পোস্টের ভেরিয়েশন ও কমিউনিটির সৃজনশীলতা রক্ষার্থে আমি চেষ্টা করব একেক দিন একেক বিষয় নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হতে।
প্রথম ফটোগ্রাফিতে আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো আমার কাটানো কিছু সুন্দর মুহূর্তের ফটোগ্রাফি।যখন ফার্স্ট ইয়ারে কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম তখন ভর্তির বেশ কিছুদিন পর কলেজে গিয়েছিলাম একটি জরুরী কাজে।আকাশে তেমন কোনো মেঘ ছিল না আবহাওয়া পরিবেশ খুবই সুন্দর ছিল।বাসা থেকে বেরিয়ে যখনই কলেজের কাছাকাছি পৌছালাম হঠাৎ কোথা থেকে যেন রিমঝিম বৃষ্টি নেমে এলো।এক থেকে দেড় ঘন্টা বৃষ্টি হওয়ার পর আকাশটা যেন অনেক সুন্দর দেখাচ্ছিলো।আমার কাছে আকাশটা দেখতে এবং নিচের ঘাসগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছিল সেসময় মেঘের একটি ক্যামেরাবন্দি ফটোগ্রাফি করি। যা নিচে শেয়ার করা হলো। |
---|
ছোটবেলা থেকে ঘোরাঘুরি করার প্রতি আমার খুবই ইচ্ছা।লেখাপড়া ফাঁকি দিয়ে হলোও বিকালবেলা ঘুরতে খুব পছন্দ করতাম।আমাদের বাড়ি থেকে পদ্মা নদী প্রায় ২৫ থেকে ৩০ কিলো।পদ্মা নদীতে যখন জোয়ার আসে প্রচুর পরিমাণে ঢেউ হয়। বিকেল বেলা নদীর ধারে মৃদু বাতাসে বসে থাকতে খুবই ভালো লাগে। একদিন বন্ধুরা মিলে সাইকেল চালিয়ে গিয়েছিলাম পদ্মা নদীর ধারে ঘুরতে।সেখান থেকে ক্যামেরাবন্দী দুইটি ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।একটি ফটোতে দেখতে পাবেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পর একটি ফোনের ওপরে ক্যামেরা ধরে ফটোগ্রাফী করা হয়েছে। |
---|
বেশ কিছুদিন আগে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বাসায় গিয়েছিলাম কিছু দিনের জন্য।আনন্দে কাটানোর পর যখন অফিসের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলাম স্টেশনে এসে দেখি ট্রেন এখনো আসেনি। কুমারখালী থেকে রাজবাড়ী পর্যন্ত ট্রেনের টিকিট কাটা ছিল তবে ঐদিন কোন একটি সমস্যার কারণে ট্রেন ৪৫ মিনিট লেটে আশে।ট্রেনের অপেক্ষা করতে করতে হঠাৎ মেঘের দিকে তাকিয়ে দেখি অনেক সুন্দর আকাশের রং ফুটে উঠেছে।আমার কাছে কোন কিছু সুন্দর লাগলে সেগুলো আমি ক্যামেরাবন্দি করতে অনেক পছন্দ করি।ছবিগুলো তোলার সময় নিজের অজান্তেই একটি উড়ন্ত পাখি আমার ক্যামেরায় বন্দী হয়ে যায়।ফটোগ্রাফি জুম করলে দেখতে পাবেন উড়ন্ত একটি পাখির মুখে কোনো একটি কিছু নিয়ে যাচ্ছে তার গন্তব্যে। |
---|
লোকেশন-বাংলাদেশ।
ডিভাইস -স্যামসাং এম ২১।
ক্যামেরাম্যান-তৌফিক ইসলাম(@kosto)।
আপনার তোলা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। একই সাথে আপনি প্রতিটি ফটোগ্রাফির বর্ণনা গুলো খুবই গুছিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। দারুন একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সুন্দরভাবে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রকৃতির অপূর্ব সৌন্দর্য দেখে খুব ভালো লাগলো । বেশ দুর্দান্ত কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এত চমৎকার ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক ভালো লাগলো আপনার এলোমেলো কিছু কথা আর এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি দেখে ৷ ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু চমৎকার হয়েছে ৷ দারুণ ক্যাপচার করেছেন ছবি গুলো ৷ বেশ ভালো লাগলো আমার প্রকৃতির এমন রূপ দেখে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ৷
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো আপনার ভালো লেগেছে ফটোগ্রাফি।