হেড অফিসে কাটানো কিছু সময়(লাজুক খ্যাকের জন্য ১০% এবং এবিবি স্কুলের জন্য ৫% পে আউট)
২৬- মে-২০২৩ ইংরাজি।
আমার প্রিয় কমিউনিটি এবং স্টিম প্লাটফর্মে বাংলায় ব্লগিং করার একমাত্র কমিউনিটিআমার বাংলা ব্লগএখানে আমাদের অনুভূতি ও ক্রিয়েটিভিটি শেয়ার করার সুযোগ করে দিয়েছেন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি ফাউন্ডার @rme দাদা।দাদাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।তো কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। আজকে আরও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি।আমাদের হেড অফিসের কিছু ফটোগ্রাফি ও আলোচনা করব। |
---|
বন্ধুরা আমার সর্বশেষ পোস্ট এর মাধ্যমে আপনাদেরকে জানিয়েছি বিশেষ কিছু প্রয়োজনে গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম এবং বেশ কিছু সমস্যাই পড়েছিলাম। প্রায় ৪/৫ দিন গ্রামের বাড়িতে থাকার মাঝখানে হঠাৎ একদিন আমাদের অফিস থেকে লাস্ট ওভার টাইম এর টাকা সকলের হাতে প্রদান করে। অধিকাংশ অফিসের ডিউটির নিয়ম রয়েছে সকাল আটটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত জেনারেল ডিউটি।পাঁচটার পরে যদি কোন ডিউটি হয় অতিরিক্ত তাহলে ওটা ওভারটাইম হিসেবে ধরা হয়।এই অতিরিক্ত ডিউটির বেশকিছু টাকা আমাদের কোম্পানি থেকে সকল স্টাফ দের হাতে পৌঁছে দেয়। যেহেতু সকলকে বিকাশ একাউন্ট করতে বলছে এবার হয়তো শেষ বারের মতো সকলের হাতে প্রদান করেছে।আমি গ্রামের বাড়িতে থাকার কারণে টাকাটা উত্তোলন করতে পারি না। তাই আমাকে হেড অফিসে গিয়ে টাকাটা উত্তোলন করতে হয়। আমি থাকি কুমিল্লার শুরুতেই এবং মেঘনার শেষ প্রান্তে।আমাদের কোম্পানি দুইটি ফ্যাক্টরি তৈরি হচ্ছে এখানে একটা হচ্ছে রড ফ্যাক্টরি একটা গ্লাস ফ্যাক্টরি।
আমাদের এই প্রজেক্ট থেকে হেড অফিসে যেতে ২৫ টাকা গাড়ি ভাড়া।হেড অফিসের মধ্যে জায়গা রয়েছে এবং অনেক সুন্দর সুন্দর ব্যবস্থা করার রয়েছে বসার জন্য।চারিদিকে হয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঔষধি গাছ ও ফুলের বাগান।অফিসের মধ্যে গাড়ি চলাচলের রাস্তায় অনেক সুন্দর কিছু ব্যবস্থা ও প্রতিটি বিল্ডিংয়ের সামনে একটি করে ফুলের বাগান রয়েছে। আটটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত জেনারেল ডিউটি করার পর আমি গিয়েছিলাম ওভারটাইমের টাকা উত্তোলন করতে। তাই সম্পূর্ণ ভিতরে ঘোরার সুযোগ পায়নি সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার কারণে।এখানকার সকল স্টাফদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় খাবার দ্রব্য বিক্রি করা হয় খুচরা তবে পাইকারি দামে।মানুষের চাহিদা অনুযায়ী ফ্রেশ কম্পানির অধিকাংশ দ্রব্য গুলো পাওয়া যায়।
একটি পার্কে যেমন বসার ব্যবস্থা থাকে ঠিক তেমনি মসজিদের সামনে ও গেটের বাইরের সাইডে অনেক সুন্দর করে একটি ঝর্ণার ব্যবস্থা ও ফুলগাছের গোড়াতে সুন্দর বসার ব্যবস্থা রয়েছে।সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার কারণে বেশী ঘোরাঘুরি ও ফটোগ্রাফি করতে পারি নাই।সকল ক্যামেরাবন্দি ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হলো।
বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই ছিল আমার আজকের পোষ্ট।আমার বাংলা ব্লগ সকল মেম্বারের জন্য রইল শুভ কামনা।আমার পোস্টটি আপনাদের মূল্যবান সময় ব্যয় করে ভিজিট করার জন্য ধন্যবাদ। |
---|
🌹আল্লাহ হাফেজ🌹
সমস্ত ছবির | তথ্য |
---|---|
লোকেশন | বাংলাদেশ 🇧🇩 |
ডিভাইস | স্যামস্যাং এম ২১ |
ফটোগ্রাফার | মোঃ তৌফিক ইসলাম(@kosto) |
w3words | https://w3w.co/broker.trickling.passports |
-- |