কোহিনূরদের খাবার নিতে (Pet Shop)
সারাদিন নানান কাজের ব্যাস্ত থাকায় কোহিনূরের (আমার বোনের গোল্ডেন রিটরিভার) খাবার যে শেষ হয়ে সেকথা বেমালুম ভুলে গিয়েছিলাম। রাত ৯ টার দিকে খেয়াল হওয়াতে বেরোলাম, বেচারা দুদিন ধরে সকালের খাবারে মুড়ি খাচ্ছে। সকালের খাবার প্লেট দেখলে কেমন যেন মন মরা হয়ে যায়।
আগে কুকুর/বিড়ালের খাবার কিনতে ২ কিলোমিটার বাইক চালিয়ে নিতে আসতে হতো। কিছুদিন আগে এক দাদা ফ্ল্যাটের পাশে দোকান খোলাতে আর দূরে যেতে হয় না। ফ্ল্যাট থেকে হাঁটা পথে মাত্র ৫ মিনিট দূরেই দোকান, আর দাদা বেশ বিশ্বস্ত। ভেজাল দেবে না। তাই গত ৫-৬ মাসে থেকে তার কাছেই কুকুর বেড়ালের খাবার কেনা হয়। পশু ডাক্তার দেখাতে হলেও এখানেই আসি। আমাদের সাথে একটা সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেছে তাই ১৫-২০% পর্যন্ত ছাড় দেয়।
সাথে নতুন একটা ফ্লেভারের কুকুরের বিস্কুট কিনেছিলাম, মাটন ফ্লেভারের। ভাবছি শুধু রবিবার করে দেবো। মাটন বলে কথা, রোববার স্পেশাল। রোজ রোজ দিলে গুরুত্ব হারিয়ে যাবে 😁।
ভেবে রেখেছি একটা সময় এই দাদাকেও স্টিমিটের ব্যাপারে বিশদে বলবো।
করোনা নিয়ম মেনে, রাত নয়টার পর দোকান পাট বন্ধ করতে হচ্ছে, নাহলে হয়তো আজকেই বলতাম। দাদার শেষ খদ্দের আমি তাই বিক্রি করে ঝাপটা নামিয়ে দিল, আমিও বাড়ি ফিরে এলাম
ভালো লাগলো আপনার অনুভূতিটা ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য