রেসিপি : চিংড়ি দিয়ে এঁচোড়
নমস্কার বন্ধুরা,
সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ঈশ্বরের কৃপায় আপনারা সকলেই সুস্থ। আজ ফের আপনাদের সাথে আরো একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। আজকের রেসিপিটি হলো চিংড়ি দিয়ে এঁচোড়।
- কাঁঠাল
- আলু
- চিংড়ি
- পেঁয়াজ
- রসুন
- হলুদ গুঁড়ো
- জিরে গুঁড়ো
- লঙ্কার গুঁড়ো
- নুন
- তেল
ধাপ ১
- শুরুতে উনুনে কড়াই চাপিয়ে কিছুটা তেল গরম করে নিলাম। তারপর নুন ও হলুদ দিয়ে মাখিয়ে রাখা চিংড়ি গুলো গরম তেলে ভাজতে শুরু করবো।
ধাপ ২
- চিংড়ি গুলো ভাজা হয়ে গেলে একটা পাত্রে নামিয়ে রাখলাম।
ধাপ ৩
- কড়াইয়ের বাকি তেলে পেঁয়াজ, রসুন ও আদা বাটা দিয়ে ভাজতে থাকবো।
ধাপ ৪
- তারপর কড়াইতে কেটে রাখা এঁচোড় ও আলু দিয়ে স্বাদমতো নুন ও পরিমান মতো হলুদ দেবো।
ধাপ ৫
- এঁচোড় ও আলু অল্প ভাজা ভাজা করে একটা পাত্র দিয়ে কড়াইটা ঢেকে দেবো।
ধাপ ৬
- এঁচোর ভালোমতো ভাজা হয়ে গেলে জিরে গুঁড়ো ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে মসলা গুলোকে হালকা ভেজে নেবো। তারপর ভেজে রাখা চিংড়ি গুলো কড়াইতে দিয়ে দেবো।
ধাপ ৭
- মসলা ভেজে নিয়ে এক কাপ জল কড়াইতে দিয়ে একটা পাত্র দিয়ে ঢেকে সব কষতে দেবো।
ধাপ ৮
- মিনিট কয়েক ভালোমতো কষিয়ে নেওয়ার ঢাকনা সরিয়ে এঁচোড় গুলোকে নাড়াচাড়া করে তিন কাপ জল দিয়ে উনুনের আঁচটা কমিয়ে ঝোল ফুটতে ছেড়ে দেবো।
ধাপ ৯
- বেশ কিছুক্ষণ অল্প আঁচে ফুটিয়ে নিতে এঁচোর মাখো মাখো হয়ে গেলো। ব্যাস আমাদের চিংড়ি দিয়ে এঁচোড় তৈরী।
||আমার বাংলা ব্লগ & ডিসকর্ড||
Support @heroism by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
|| Join HEROISM ||
এঁচোড় চিংড়ি বাঙ্গালিদের বেশ প্রিয় খাবার৷ রোজকার রান্না হিসেবে অনেক জনপ্রিয় একটি রেসিপি।আর কাঁচা কাঁঠালের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। শরীরের জন্য কাঁচা কাঁঠাল খুবই উপকারী।দাদা আপনার এঁচোড় চিংড়ি রেসিপি টি দেখতে খুবই সুন্দর ও লোভনীয় লাগছে।এঁচোড় এমনিতেই খেতে ভীষণ ভালো লাগে তার মধ্যে আবার সুস্বাদু চিংড়ি মাছ তাহলে তো আর কথাই নাই।দুটো সুস্বাদু জিনিস একত্রে মিলেমিশে এর স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে গেছে তা বোঝাই যাচ্ছে।অসম্ভব সুন্দর রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই দাদা।
আরে বাহ্ আপনি তো দেখছি চিংড়ি মাছ দিয়ে এঁচোড় রান্না করে ফেলেছেন। এভাবে চিংড়ি মাছ দিয়ে এঁচোড় রান্না করলে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি তো বেশিরভাগ সময় এঁচোড় চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করে থাকি। আপনি কিন্তু অনেক লোভনীয় একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপিটা আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু এবং ইয়াম্মি মনে হচ্ছে। নিশ্চয়ই খুবই মজা করে খাওয়া হয়েছিল রেসিপিটা। যাইহোক মজাদার রেসিপি শেয়ার করলেন দেখে ভালো লাগলো।
দাদা কঠালের এঁচোড় আমার কাছেও খুব ভালো লাগে। কিন্তু কখনো চিংড়ি মাছ দিয়ে কাঁঠালের এঁচোড় খাওয়া হয়নি। আপনি খুব সুন্দর করে চিংড়ি মাছ দিয়ে কাঁঠালের এঁচোড় রান্না করেছেন। রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এখান থেকে একটু খেতে পারলে ভালো লাগতো😋। ধন্যবাদ দাদা লোভনীয় এই রেসিপির জন্য।
আপনি বরাবরই আমাদের মাঝে অনেক ইউনিক রেসিপি শেয়ার করে থাকেন দাদা। আপনার রেসিপিগুলো আমার কাছে একদম নতুন মনে হয় কারণ এরকম রেসিপি আগে কখনো খাওয়া বা দেখা হয়নি। চিংড়ি দিয়ে এচোড় রান্নার অনেক মজাদার একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এঁচোড় রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। তবে শুনেছি ভালোই লাগে খেতে। আপনাদের ওইদিকে সম্ভবত এই রেসিপিটা অনেক জনপ্রিয়। চিংড়ি মাছ দিয়ে যেহেতু রান্না করেছেন নিশ্চয়ই সুস্বাদু হয়েছে। রেসিপির ছবি দেখে তো বেশ লোভনীয় লাগছে। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা। সুযোগ পেলে একদিন এভাবে এঁচোড় রান্না করে দেখব।
আপনি তো আমার খুবই পছন্দের একটা রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। আমি আলাদাভাবে চিংড়ি মাছ এবং এঁচোড় খেতে খুবই পছন্দ করি। আর আপনি তো চিংড়ি মাছ দিয়ে এঁচোড় রান্না করেছেন। প্রিয় দুটি খাবার একসাথে রান্না করে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে যদিও এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি। কিন্তু আপনার রেসিপির মাধ্যমে দেখে ইচ্ছে করছে এখান থেকে নিয়ে খেয়ে নিতে। আপনি কিন্তু অনেক বেশি লোভনীয় রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। রেসিপির কালার কম্বিনেশন দেখে বুঝতে পারছি অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। এরকম মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
দাদা এঁচোড় নিয়ে একদিন ডিসকোডে কথা হয়েছিল আপনার সাথে।আমার কখনও খাওয়া হয়নি।আর এই এঁচোড় ঠিকঠাক মতো রান্না করলে নাকি মাংসের মতো স্বাদ হয় খেতে।আপনার রেসিপি দেখে তাই মনে হচ্ছে। খুব মজার রেসিপি শেয়ার করেছেন। খুব ভালো লাগলো দেখে।কখনও সুযোগ পেলে ট্রাই করবো রেসিপি করার।ধন্যবাদ দাদা মজার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠালের এচোড় রান্না আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার। প্রিয় দাদা, আপনি খুবই চমৎকার ভাবে চিংড়ি মাছ দিয়ে কাঁঠালের এচোড় তৈরি করেছেন। আপনার এই রেসিপি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রথমে চিংড়ি মাছগুলো ভেজে নেওয়াটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এ ধরনের সুস্বাদু এচোড় দিয়ে গমের রুটি খেতে খুবই মজাদার লাগে।
বেশ কিছু বছর আগে আম্মু একবার কাঁঠাল রান্না করেছিল। টেস্ট একদম ভুলে গেছি কেমন ছিল। আর আমি তো চিংড়ি মাছ আমার বেশ পছন্দের । রেসিপিটি দেখে কিন্তু লোভ সামলাতে কঠিন হচ্ছে। আমিও আম্মুকে বলব আমাকে এভাবে তৈরি করে দিতে।
চিংড়ি দিয়ে এঁচোড় দেখে যেন মজাদার মনে হচ্ছে। তাই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার রেসিপির পরিবেশন আমার খুবই ভালো লেগেছে দাদা। এত সুস্বাদু রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।