রেসিপি: টক পালংয়ের চাটনি
নমস্কার বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ঈশ্বরের কৃপায় আপনারা সকলেই সুস্থ। আজ আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। আজকের রেসিপিটি টক পালংয়ের চাটনি।
ঝোলে টক পালং শাক আমার দারুন লাগে খেতে। টক পালং শাক যেকোনো ঝোলের স্বাদ একদমই বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। কারণ একটাই, তার টক স্বাদ। আর সেই স্বাদের জন্যই আমার চাটনি বানানোর কথা মনে হলো। পাঁচ ফোড়ন দিয়ে খুব সহজে চাটনি বানিয়ে ফেললাম। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।
- টক পালং
- চিনি
- পাঁচ ফোড়ন
- শুকনো লঙ্কা
- তেজপাতা
- হলুদ গুঁড়ো
- নুন
- তেল
ধাপ ১
- উনুনে একটা কড়াই চাপিয়ে তাতে শুকনো ভাবে তেজপাতা ভেজে নিয়ে অল্প তেল দিয়ে পাঁচ ফোড়ন দিয়ে দিলাম।
ধাপ ২
- ফোঁড়ন হয়ে গেলে পরিষ্কার করে রাখা পালং শাক দিয়ে দিলাম। তারপর স্বাদমতো নুন ও পরিমাণ মত হলুদ দিয়ে দেবো।
ধাপ ৩
- শাক কিছুক্ষন নাড়াচাড়া করলে জল ছেড়ে দিলো।
ধাপ ৪
- বারবার নাড়াচাড়া করে শাকের জল শুকিয়ে নেবো।
ধাপ ৫
- জল শুকিয়ে গেলে স্বাদমতো চিনি দিয়ে ফুটতে ছেড়ে দিলাম। আমি ২ চামচ চিনি দিয়েছি।
ধাপ ৬
- শাক এবং চিনি পুরোপুরি মিশে গেলেই আমাদের আনারসের মিষ্টি চাটনি তৈরী।
||আমার বাংলা ব্লগ & ডিসকর্ড||
এতোদিন পালংশাক শুধুমাত্র শাক হিসেবে খেয়ে এসেছি। কিন্তু আজকের থেকে নতুন একটা রেসিপি দেখতে পেলাম। টক পালংয়ের চাটনি। দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। এবং এটা তৈরি করতে খুব বেশি উপকরণ এর প্রয়োজন হয় না দেখছি। দারুণ তৈরি করেছেন রেসিপি টা দাদা। ইউনিক ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
দাদা নমস্কার,
দাদা যদি ভুল না বলি তাহলে পালং শাখ এক প্রকার সবুজ শাখ ৷ যা হোক নতুন ইউনিক রেসেপি টি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ টক পালংয়ের চাটনি এরকম রেসেপি আজকে প্রথম দেখলাম ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকবেন ৷
প্রথম দেখলাম সুন্দর রেসিপিটি তাই আমার কাছে একদম ইউনিক একটি রেসিপি।খুব লোভনীয় হয়েছে রেসিপিটি। ধাপে ধাপে চমৎকার ভাবে রন্ধন প্রনালী তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ দাদা লোভনীয় টকপালং রেসিপ টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনার এই পালং শাকের রেসিপিটা আমার কাছে দারুন মনে হয়েছে। এভাবে কোনদিন খাওয়া হয়নি। তবে সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা পেয়ে গেলাম আপনার মধ্য দিয়ে। বেশ দারুণ ছিল আপনার এই রেসিপি। চমৎকারভাবে তৈরি করার ধাপগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। খুবই ভালো লাগলো দাদা।
টক পালংয়ের চাটনি দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা। অনেক ধরনের চাটনি খেয়েছি কিন্তু পালং শাকেরচাটনিকে কখনো খাওয়া হয়নি। বাসায় একদিন ট্রাই করবো। অনেক ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অনেক বছর হলো টক পালংয়ের চাটনি খাওয়া হয় না। আমি যখন ছোট ছিলাম আমার বাবা প্রতি বছর টক পালং বুনতো আমাদের মাঠে। তখন প্রায় দিনই টক পালংয়ের চাটনি খেতাম বাবা ও ভীষণ পছন্দ করতো। আপনি সত্যি বলেছেন দাদা পাঁচফোড়ন দিয়ে টক পালং এর চাটনি তৈরি করলে ভীষণ ভালো লাগে খেতে। অনেক সুন্দর ভাবে টক পালংয়ের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
সত্যি বলতে দাদা এই রেসিপিটি আমার কাছে একদম নতুন লেগেছে,যদিও পালং শাকের ঘন্ট অনেক বার খাওয়া হয়েছে তবে আপনার মত করে এরকম ভাবে কখনোই চাটনি তৈরি করে খাওয়া হয়নি। টপ পালং এর এই চাটনি রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল, দেখেই তো জিভে জল এসে যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে ইউনিক ধরনের একটা রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
এর আগে কখনও এমন রেসিপি দেখা হয়নি। আজ আপনার পোস্টের মাধ্যমে এমন একটি রেসিপি দেখে কিন্তু বেশ ভালো হলো। বাসায় করে খাওয়া যাবে। আপনি কিন্তু বেশ লোভনীয় একটি রেসিপি ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা আজকের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে বাসায় একবার করলে খারাপ হবে না।
বেশ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা ৷ আসলে পালং শাক খাওয়া হলেও কখনো টক পালংয়ের চাটনি খাওয়া হয়নি ৷ একদম নতুন একটি রেসিপি দেখলাম এবং শিখে নিলাম ৷ খুবই ভালো লাগলো এমন ইউনিক একটি রেসিপি দেখতে পেরে ৷ খুবই সুন্দর ভাবে ধাপ গুলো শেয়ার করেছেন ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এমন মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ৷
পালংশাক তো অনেক খেয়েছি,তবে টক পালংশাক কখনো খাওয়া হয়নি আমার। যাইহোক রেসিপিটা দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে দাদা। খেতেও মনে হচ্ছে দারুণ লেগেছিল। এই রেসিপিটা গরম গরম ভাতের সাথে খেতে মনে হচ্ছে দারুণ লাগবে। সাথে পাঁচফোড়ন দেওয়াতে রেসিপির স্বাদ নিশ্চয়ই অনেক বেড়ে গিয়েছিল। রেসিপিটা দেখে খুব ভালো লাগলো দাদা। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।