সকাল টা কাটলো নানান ব্যস্ততায়
সেই সকাল থেকে এদিক ওদিকে দৌড়োতে হচ্ছে। সপ্তাহের মাছ, মাংস আর কোহিনূরদের জন্য গিলে-মেটে সব শেষ। তাই কেনার জন্য দোকানে যাওয়া। বুধবার অথচ আজকেও মাংসের দোকানে ভীড়। তারপর কিছু মুদির বাজার।
মাঝে একবার কাঁচা বাজার ঘরে রাখতে এসেছিলাম তখন দেখি মিতিন বেশ আমেজ করে বইয়ের উপরে বসে আছে। জানিনা কেন, মিতিনের এরম স্বভাব। যেই উঁচু জায়গা দেখলো অমনি তাঁর উপর গিয়ে বসবে।
বাকি বাজার করে বাড়ি ফিরতে বেশ দেরী হয়ে গেলো। সকালের জলখাবার খেতেও দেরী। অলিস্য লাগছিলো তাই ডিম পোচের উপরে একটা পাও রুটি অর্ধেক করে বসিয়ে দিলাম। হালকা গোল মরিচের গুঁড়ো আর নুন। ব্যাস।
খেয়ে দিয়েই আবার ছুট লাগালাম বোনের কিছু বইপত্রের সরঞ্জাম কিনতে। দোকানে র নামটা বেশ ভালো লাগে আমার Bookman। আগে সমস্ত রকম বই পাওয়া গেলেও এখন শুধু শুধুই পেন-পেনসিল আর পড়াশোনার বাকি সরঞ্জাম।
এখন কত ধরনের পেনের মডেল হয়েছে, নাম শুনেই আমি অবাক। মোবাইলের মতো ভিন্ন ভিন্ন নামের। পেন বলতে ছোটো বেলায় অগ্নি-জেল নামের একটা তিন টাকা দামের কলম ব্যবহার করতাম। আইন পড়ার সময় তেও তিন টাকা দামের বেশি উঠিনি, এতো চুরি হতো। বোন ১৭০ টাকায় ৭ টা কলম কিনে বাড়ি দিকে রওয়ানা দিলাম।
ফেরার পথে বাড়ির কাছে কাকার দোকানে চা খেলাম। আজকের চা টা খুবই বাজে হয়েছে। পুরো স্বাদহীন।
চা খেয়েই বাড়ি ফিরলাম। আজকের সকালটা অনেক ব্যস্ততার মধ্যে কাটলো।
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। আমি ধূমপান করিনা, তাই এই ছবি দেখে কেউ ভাববেন না আমি ধূমপানের বিজ্ঞাপন করছি।
আপনার বাড়ির বিড়ালটি কিন্তু বেশ দেখতে।যদিও আমি বিড়াল অতটা পছন্দ করি না তবুও এই বিড়ালটির গায়ের রং দেখে বেশ ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
রং টা ভালোই, বাড়ির বাইরে বেরোতে দেওয়া হয় না। আর ওর গায়ে প্রচুর লোম।