ডিমের ঝোল, মেহেক-এ-পাঞ্জাব আর পিজ্জা
নমস্কার
আশা করি সবাই ভালোই আছেন। করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়ান্ট শুনছি আরো ছোঁয়াচে, তাই সবাই সাবধানে থাকুন। আমাদের মতো দেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করা সত্যিই কষ্টসাধ্য, তবুও অসাবধান হওয়া চলবে না।
সাধারণত রোববার গুলো ভালোই কাটে। কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় কিংবা একটু আধটু রান্না করার চেষ্টা করি। আজকে দুপুরে ডিমের অমলেট করে ঝোল বানিয়েছিলাম। বিস্তারিত রন্ধন প্রণালীতে যাবো না, তবে মাংস আর ডিম রান্না যে এক নয় তা বোঝা গেলো। গোটা গরম মশলার ব্যবহার মাংসে ভালো লাগলেও ডিমের ঝোলে গুঁড়ো গরম মশলা বেশি মানানসই।
রান্নাটা ভালোই হয়েছিল, তবে আরেকটু কষালে আরো ভালো হতো। আন্দাজের ভুল করেছি। চেটেপুটে সবটা খেয়ে নিলাম 🤤😁। তারপর দিলাম ঘুম।
বোনের ৭০ টাকা ডেলিভারির খরচ বাঁচাতে সন্ধ্যে বেলায় মেহেক-এ-পাঞ্জাবে যেতেই হলো।
মদের দোকান তাও আবার রোববার। ভীড় হওয়াটা অস্বাভাবিক ছিল না। তবে ২০ মিনিট লাইনে দাঁড়িয়ে কিনতে হবে সেটা ভাবিনি। মেহেক-এ-পাঞ্জাব থেকে বাড়ি ফিরে দেখলাম পিজ্জা এসেছে।
যাক সন্ধ্যে বেলায় দৌড় ঝাঁপ করাটা সার্থক হলো। রোববার মোটের উপর দিয়ে ভালোই কাটলো।
খাবারটি বেশ সুন্দর ছিল।এখন news এ শুনি মাঝে মাঝেই মদের দোকানে খুব ভিড়ের কথা।আপনি ও নিশ্চয়ই আপনার বোনের জন্য মদ কিনতে গিয়েছিলেন।ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।
এলকোহল পান করা লোকের সংখ্যা অনেক বেড়েছে