একদিন সন্ধ্যায় হরিপুর ব্রিজিয়ে কিছু সময় ঘোরাঘুরি।
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (১৩-০২-২০২৩)
আসলামু আলাইকুম আমার স্টিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001 আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি একদিন সন্ধ্যায় হরিপুর ব্রিজিয়ে কিছু সময় ঘোরাঘুরি। আসলে বেশ কয়েকদিন আগে আমি কুষ্টিয়া শহরে এসেছি। আজ কিছুদিন হলো আমি মেচে এসেছি। জীবনে প্রথমবার মেচে এসেছি তাই কোন কিছু ভালো লাগছেনা। তারপরে আমি এবং আমার মামা ঠিক করলাম একদিন বেড়াতে যাব। প্রায় ২-৩ দিন পরে আমি এবং আমার মামা বেড়াতে গেলাম হরিপুর ব্রিজিয়ে বিকেল বেলার দিকে। সেখানে যাওয়ার পরে আমি এবং মামা অনেক ঘোরাঘুরি করলাম এবং কিছু ছবি তুললাম। তবে চলুন নিচে ধাপে ধাপে শেয়ার করা যাক........
আপনার উপরের ছবি দেখে রক্ষা করলে দেখতে পারবেন প্রথমে আমি ব্রিজিরের উপরে দাঁড়িয়ে অনেক সুন্দর ভাবে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে বিকেল বেলার দিকে এই ব্রিজিয়ে কুষ্টিয়ার অনেক মানুষ বেড়াতে আসে। আসলে বিকেল বেলায় এই পরিবেশে মানুষ বেড়াতে খুবই পছন্দ করে।
এবার ওপরে ছবির দিকে আপনার লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন নদীর মধ্যে নৌকা চলছে নৌকা আর নদীর মাঝ বরাবরের ছবি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে তখন আমি ব্রিজ থেকে নদীর মাঝখানে নেমেছিলাম। শুধুমাত্র ব্রিজের নিচে বালি ছিল। আমরা যখন হাঁটছিলাম নিজের কাছে অনেক ভালো লাগছিল।
এবার আপনার উপর ছবির দিকে লক্ষ্য করলে ব্রিজ দেখতে পারছেন। আসলে ব্রিজ থেকে নদীর নিচে আমি অনেক দূরে দাঁড়িয়ে রয়েছি সেখান থেকে অনেক সুন্দরভাবে একটি ছবি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে যখন বিকেল বেলায় নদীর মধ্যে বাতাস বইতে ছিল তখন বালি হালকা করে গায়ে এসে পড়েছিল। আসলে সেখানে গেলে বোঝা যাবে সেখানকার পরিবেশের অনুভূতি অনেক মজার।
এবার আপনারা দেখতে পারছেন আমি যখন নদীর মধ্যে বসে অনেক সুন্দরভাবে নদীর পানিতে হাত দিচ্ছিলাম তখন আমার মামা অনেক সুন্দর ভাবে আমার দুটি ছবি তুলে দিয়েছিল সেই দুটি ছবি আমি অনেক সুন্দর ভাবে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আমি জীবনে আগে কখনো এত বড় নদী দেখেছিলাম না এই প্রথম নদী দেখা আমার। আসলে সেখানে অনেক মজা করেছিলাম আমি এবং আমার মামা।
এবার আপনার দেখতে পারছেন আমি এবং আমার মামা অনেক সুন্দরভাবে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। মামার নাম মোঃ অনিক আহমেদ। আসলে মামা অনেকদিন ধরে কুষ্টিয়া শহরে থাকে। তাই কুষ্টিয়ায় এসে কয়েকদিন মামার সাথে খুব ঘোরাঘুরি করলাম। তবুও মনে হচ্ছে কুষ্টিয়া শহরের কোন কিছুই চিনি না।
এবার আপনারা দেখতে পারছেন সবার শেষে পানির একটু উপরে বসে আমি অনেক সুন্দরভাবে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আমি একটু ঘোরাঘুরি করতে বেশি পছন্দ করি। হয়তো হরিপুর ব্রিজের কথা আমার মনে থেকে কখনো হারাবে না যেহেতু জীবনের প্রথম বড় নদী দেখেছিলাম। পোস্টের নিচে আমি জায়গার লোকেশন দিয়ে দিলাম। আশা করি আপনাদের মতামত জানাবেন সকলের জন্য শুভকামনা রইল।
🤝আমার নিজের পরিচয়🤝
আমি কিবরিয়া ব্লগ। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমান একাদশ শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি।সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
OR
হরিপুর ব্রিজ এ ঘোরাঘুরি করে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন দেখে বোঝা যাচ্ছে। নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ার ফটোগ্রাফিটি বেশ সুন্দর ছিল। নদীর পানি পানি অনেকটা একটা শুকিয়ে গেছে। আপনি আর আপনার মামা বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন ।
ঠিক বলেছেন আপু আমি এবং আমার মামা বেশ ভাল সময় কাটিয়েছিলাম।
ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি দেখে বুঝতে পারছি মামা ভাগ্নে মিলে হরিপুর ব্রিজে খুব সুন্দর মুহূর্ত পার করেছেন। এমন জায়গায় ঘুরাঘুরি করার মজাই আলাদা। আমাদের গ্রামে গিয়ে আমিও এমন একটি জায়গায় ঘুরাঘুরি করেছি। একদিন অবশ্যই শেয়ার করবো। যাই হোক রাতের বেলা ব্রিজের দৃশ্য খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনার হরিপুর ব্রিজে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য। আশা করছি আপু আপনাদের গ্রামের ঘোরাঘুরি জায়গাটি খুব দ্রুত আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।
সন্ধ্যাকালীন সময়ে কুষ্টিয়া শহরের বেশিরভাগ ইয়াং জেনারেশন এই জায়গাটিতে এসে সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করে থাকে। আমিও মেসে থাকাকালীন অনেকবার গিয়েছি অনেক ভালো লাগে। বিকেল মুহূর্তে অনেক মানুষ এখানে এসে জমায়েত হয় দারুন সময় অতিবাহিত করেছেন দেখছি।
ঠিক বলেছেন ভাই আপনি সন্ধ্যা বেলায় বেশিরভাগ মানুষজন দেখা যায় হরিপুর ব্রিজে। আপনিও যে হরিপুর ব্রিজ দেখেছেন বিষয়টি জেনে সত্যি আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো।
সন্ধ্যার মুহূর্তে প্রকৃতির পরিবেশে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। ব্রিজিয়ের নদীর পাড়ে সৌন্দর্য সত্যিই হৃদয় ছুঁয়ে যায়। পড়ন্ত বিকেলে এত সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করতে নিশ্চয় আপনার অনেক ভালো লেগেছে। শীতকাল হওয়াতে নদীর পানি বেশ শুকিয়ে গেছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক চমৎকার ছিলো । এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে আপনার গঠনমূলক মতামত শেয়ার করার জন্য।
নদীর মধ্যে নৌকা চলছে এমন দৃশ্য দেখতে বেশ সুন্দরই লাগে। হরিপুর ব্রিজে আপনার মামার সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে বেশ সুন্দর সময় কাটিয়েছেন যা বুঝতে পারলাম। আপনাদের ঘোরাঘুরি সময় বিকালের দিকটাতে নদীর বাতাসের কারণে বালি আপনাদের গায়ে উড়ে এসে পড়ছিল যা আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম। এই সেম ঘটনাটি কয়েক মাস আগে আমার সাথেও ঘটেছিল, আমি যখন এমন ধরনের বালিযুক্ত একটি নদীর পাশে ঘুরতে গেছিলাম।
ভাই আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার বিষয়টিও আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মতামত শেয়ার করার জন্য।
আপনি কুষ্টিয়া এসেছেন চাইলে কিন্তু আমরা দেখা করতে পারি। বিকেলের পর থেকে হরিপুর ব্রিজের আসলেই সময় কাটাতে অনেক ভালো লাগে। গড়াই নদীর উপরে তৈরি হওয়া এই ব্রিজের উপরে বিকাল পড়লে অনেক লোক ঘুরতে যায় আর আপনিও সেখানে ঘুরতে গিয়ে মুহূর্তটুকু আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
চাইলে ভাই আপনি আমার সাথে দেখা করতে পারেন। ঠিক বলেছেন ভাই হরিপুর ব্রিজ ঘুরতে বেশ ভালো লাগে।
অনেক সুন্দর কিছু সময় অতিবাহিত করেছেন দেখছি আপনার মামার সাথে ৷ আসলে শেষ বিকেলে নদীর পাড়ে সময় কাটাতে অনেক ভালো লাগে আমারও ৷ নদীর পাড়ের প্রকৃতির সৌন্দর্য মুগ্ধ করে দেয় ৷ যাই হোক , অনেক ভালো লাগলো আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো দেখে ৷ ধন্যবাদ আপনাকে হরিপুর ব্রিজে আপনার মামার সঙ্গে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ৷
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর ভাবে আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।