কাজলা ফাস্টফুড এন্ড কফি হাউস (১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (২৬-০৮-২০২২)
আসলামু আলাইকুম আমার স্ট্রিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001 আজকে আপনাদের মাঝে আমি শেয়ার করতে যাচ্ছি কফি খেতে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত। আমি এবং আমার মামা কফি খেতে গিয়েছিলাম কিছুদিন আগে। তবে চলুন নিতে শেয়ার করা যাক........
কফি খেতে গিয়েছিলাম গত তিন দিন আগে বিকেল বেলায় আমি এবং আমার মামা বাইক নিয়ে বের হয়েছিলাম কফি খাওয়ার জন্য। আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দূরে এই কফি হাউজ। কিছুদিন আগে এই কফি হাউজে আমার মামা কফি খেয়েছিল সেজন্য আমাকেও নিয়ে গিয়েছিল ওই কফি হাউজে কফি খাওয়ানোর জন্য অনেক সুন্দরভাবে কফি তৈরি করে ওই দোকানদার মামা এই কথা বলে আমাকে নিয়ে গিয়েছিল আসলে দোকানদার খুবই সুন্দরভাবে কফি তৈরি করে।
এই কফি হাউজ মেহেরপুর এর একটি ব্রিজের সাথে দেওয়া। আসলে মেহেরপুর ওই দিনে আমরা নানি বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। উপরের ছবির দিকে তাকালে আপনারা কফি হাউজ দেখতে পারবেন। এই কফি হাউজে অনেক সুন্দর মনোরম পরিবেশ। অনেক দূর দুরান্ত থেকে মানুষ আসে এই কফি হাউসের কফি খাওয়ার জন্য।
এবার আমি আপনাদের মাঝে ব্রিজের ছবি তুলে অনেক সুন্দরভাবে শেয়ার করেছি আপনার উপরের ছবির দিকে তাকালে অনেক সুন্দর ভাবে লক্ষ্য করতে পারবেন। এবং আপনারা ব্রিজের উপরের দিকে তাকালে দেখতে পারবেন নদীর দুপাশ দিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর সবুজ গাছ রয়েছে আসলে এগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগছে। এবং আকাশটা দেখে মনে হচ্ছে খুবই চমৎকার দৃশ্য একটি। এই ব্রিজের মূলত তিন থেকে চার বছর বয়স।
এই ব্রিজে অনেক সুন্দর ভাবে কিছু ফ্লাগ টাঙ্গানো রয়েছে আপনারা দেখতে পারছেন। এবং ব্রিজের অপর পাশ থেকে অন্য অপর পাশ পর্যন্ত কিছু মিউজিক লাইট সেট করা রয়েছে। প্রত্যেকদিন সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এগুলো জ্বালিয়ে দেওয়া হয় এবং ভোর পাঁচটার দিকে এগুলো আবারও নিভিয়ে দেওয়া হয়। রাতের বেলায় এই ব্রিজ দেখতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে।
এবার আপনারা দেখতে পাচ্ছেন ব্রিজের উপরে দুটি অটো দাঁড়িয়ে রয়েছে। ব্রীজের উপরে যদি কোন গাড়ি এক্সিডেন্ট করে তারা যেন নদীর মধ্যে পড়ে না যায় এজন্য ব্রিজের দুই সাইডে অনেক সুন্দরভাবে কিছু প্লেয়ার দেওয়া রয়েছে আপনারা উপরে ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। এবং ব্রিজের এক সাইডে অনেক বড় একটি মেহগনি গাছ রয়েছে আপনার উপরে ছবির দিকে তাকালে দেখতে পারবেন।
সবার শেষে আমি এবং আমার মামা কাজলা ফাস্ট ফুড এন্ড কফি হাউজ এর সাথে একটি সেলফি তুলে আপনাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছি। আপনার উপরের ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আসলে আমাদের এলাকার মানুষ প্রায় দিনে যায় কাজলা ফাস্টফুড এন্ড কফি হাউজ কফি খাওয়ার জন্য। আশা করি আপনাদের মতামত নিচে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন সকলের জন্য শুভকামনা রইল।
🤝আমার নিজের পরিচয়🤝
আমি কিবরিয়া ব্লগ। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমান দশম শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি।সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
শুধুমাত্র কফি খাওয়ার জন্য মামার সাথে করে ২৪ কিলোমিটার দূরে বাইক নিয়ে গিয়েছেন এটা জেনে সত্যি আমার অনেক বেশি অবাক লাগছে। আমরাও মাঝে মাঝে এরকম শুধু সুস্বাদু কফি খাওয়ার জন্য অনেকটা দূর যায় তবে আপনার মত ২৪ কিলোমিটার দূরে নয় এই মনে করুন আট-দশ কিলোমিটার।
এমনিতে বাইক চালাতে আমি অনেক পছন্দ করি তাই প্রায় দিনে বিকেলে বাইক নিয়ে ঘুরতে যাই তাই ওই দিন ভেবেছিলাম কফি খেতে যাব আজকে।
আপনি নানা বাড়িতে গিয়ে আপনার মামার সঙ্গে কফি হাউসে যে কফি খেতে গিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। যেভাবে নদীর উপরে ব্রিজটি সাজানো লাইটিং দিয়ে রাতের বেলা যে খুব সুন্দর লাগবে তা নিঃসন্দেহে বলে দেওয়া যাচ্ছে। তাছাড়া কফি হাউসের জায়গাটাও খুব সুন্দর পরিবেশে। খুব ভালো সময় কাটিয়েছেন মনে হচ্ছে।
ঠিক বলেছেন আপু বিরিজটা রাতের বেলায় দেখতে সব থেকে বেশি সুন্দর লাগবে।
কফি খেতে ২৪ কিলোমিটার দূরে বাহ। ব্রীজের দূর্ঘটনা এড়ানোর জন্য এইরকম লাল সাদা রঙের প্লিলারগুলো দেখা যায়। বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
অবাক হওয়ার কোন কিছুই নেই ভাই ঐই দিন বিকেলে ঘুরতে যাই বাইক নিয়ে তাই ওই দিনকে ভেবেছিলাম আজকে কফি খেতে যাব।
অনেক ভালো সময় কাটিয়েছেন। পরিবেশটা অনেক সুন্দর ছিল।
ধন্যবাদ ভাইয়া মতামত প্রদানের করার জন্য।
মাঝেমধ্যে এরকম ফাস্টফুডের দোকানে গিয়ে কপি আড্ডা দিতে বেশ ভালই লাগে। মামার সঙ্গে কফি খাইতে গিয়ে বেশ ইনজয় করেছেন। সাথী আপনার ফটোগ্রাফি গুলোও অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ঠিক বলেছেন ভাই কফি আড্ডা দেওয়া খুব ভালো লাগে।
ভাইগো ভাই কফি খেতে মাত্র ২৪ কিলোমিটার দূরে গিয়েছিলেন। তেলের যে এত দাম সে বিষয়ে একটুও চিন্তা করলেন না হা হা হা
২৪ কিলোমিটার দূর তেমন কিছু মনে হয়েছিল না ভাই আসলে প্রায় দিন বিকেলে আমরা ঘুরতে যাই মামা ভাগ্নে একসাথে।