গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ফুটবল খেলা
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (২১-১০-২০২২)
আপনার দেখতে পারছেন হলুদ জার্সি গায়ে দিয়ে রয়েছে একটি দল। অপরদিকে নীল জার্সি গায়ে দিয়ে রয়েছে আরেকটি দল। হলুদ জার্সি গায়ে দিয়ে রয়েছে জুগীরগোফা ফুটবল একাদশ। অপরদিকে নীল জার্সি গায়ে দিয়ে রয়েছে বাঁশবাড়িয়া ফুটবল একাদশ। দুই দলের মধ্যকার খেলা দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল।
এবার আপনারা দেখতে পারছেন তার কিছু সময় পর রেফারি হাফটাইমের বাঁশি বাজিয়ে দেয়। তখন সব পেলেয়ার গুছিয়ে মাঠের মাঝখানে দাঁড়াই। তখন সবাই সবাইকে পরামর্শ দিতে থাকে। এবং ওই সময় অনেক প্লেয়ার পানি খেয়েছিল। আসলে প্লেয়াররা এত সুন্দর খেলা উপহার দিয়েছিল যে মাঠের মধ্যে সবাই দৌড়াতে দৌড়াতে হাঁপিয়ে গিয়েছিল।
হাফ টাইমের পর আবারো যখন খেলা শুরু হয়। তখন বাঁশবাড়িয়া ফুটবল একাদশের একজন প্লেয়ার আহত হয়। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন মাঠের মাঝখানে একজন প্লেয়ার পড়ে রয়েছে।
তার কিছু সময় পরে। জুগীরগোফা ফুটবল একাদশের গোলরক্ষক বল শর্ট মেরে তার ডি বক্স থেকে মাঠের মাঝখানে ছুড়ে মারল। আসলে তিনি অনেক ভালো একজন গোলরক্ষক। আসলে খেলায় কোন দলই গোল করতে পেরেছিল না। পরে খেলা প্লান্টির মাধ্যমে সমাপ্তি করা হয়। পাঁচটি করে প্লান্টিতে জুগীরগোফা ফুটবল একাদশ গোল করেছিল একটি। অপরদিকে বাঁশবাড়িয়া ফুটবল একাদশ গোল করেছিল দুইটি।
এবার আপনারা দেখতে পারছেন একজন বাদাম বিক্রেতা বাদাম বিক্রয় করছে। আসলে ওখানে অনেক লোক বাদাম কিনে খেতেছিল তখন। সেখানে আমি আর মোস্তাফিজুর মামা ছিলাম ভাবলাম আমি আর মোস্তাফিজুর মামা বাদাম কিনে খাবো। মামাকে আমি বললাম মামা বাদাম কিনবো মামা বলল হ্যাঁ বাদাম কেন মামা।
🤝আমার নিজের পরিচয়🤝
আমি কিবরিয়া ব্লগ। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমান দশম শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি।সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আপনারা মামা-ভাগ্নে বেশ আনন্দ করে বাদাম খেতে খেতে ফুটবল খেলা দেখেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। এভাবে ফুটবল খেলা দেখে বেশ আনন্দ পাওয়া যায় ।আপনারা মাঝেমধ্যে বিকেলবেলা এভাবে খেলা দেখতে বেরিয়ে যান জেনে বেশ ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনার অনুভূতিগুলো শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু আপনি বাদাম খেতে খেতে ফুটবল খেলা দেখতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।
সত্য কথা বলতে ঐদিন খেলা দেখে আমার কাছে অনেক খারাপ লেগেছিল। কারণ ওই দিনের খেলাতে পেনাল্টিতে আমাদের গ্রাম হেরে গিয়েছে। বাদামগুলো কিন্তু দারুন ছিল। আসলে বাদাম খেতে খেতে ফুটবল খেলা দেখার মজাই অন্যরকম।
ঠিক বলেছেন মামা আপনি।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।
মামা ভাগিনার সম্পর্ক দেখছি অনেক মধুর।ফুটবল খেলা আমাদের গ্রাম বাংলার একটি ঐতিহ্য খেলা বলা যায়।ছোট বেলায় অনেক খেলা দেখেছি কিন্তু এখন চার দেওয়ালের মধ্যে আবদ্ধ।মন চাইলেও সম্ভব না।দুই দলের খেলা খুব চমৎকার ছিল।খেলোয়ার এত শক্তিশালী ছিল যে একদল অন্য দলকে গোল দিতে খুব কঠিন ছিল।আপনার লেখা পড়ে এবং খেলা দেখে যা বুঝলাম।এভাবেই দুইজন যদি সঙ্গী থাকে তাহলে খেলা দেখতে যাওয়া, কোথায় ঘুরতে যাওয়া অনেক ভালো লাগে। মামা ভাগিনা সুন্দর সময় কাটিয়েছেন।
ঠিক বলেছেন আপু আপনি মামা ভাগ্নির সম্পর্ক খুবই মধুর আমাদের। আসলে আমি আর মামা অনেক ক্লোজ। ঠিক বলেছেন আপু সঙ্গী ছাড়া কোথাও ঘুরা যায় না।
আমার কাছেও মাঠে বসে ফুটবল খেলা উপভোগ করতে ভালই লাগে। মোস্তাফিজুর মামার সাথে মাঠে বসে ফুটবল খেলা দেখে ভালো এনজয় করেছেন। খুব সুন্দর ভাবে খেলার বর্ণনাও দিয়েছেন শেষে আবার বাদাম কিনে খেয়ে ষোল কলা পূর্ণ করলেন। ফুটবল খেলা দেখব আর বাদাম খাব না এটা কি হয় নাকি। আর সাথে সেলফি হবে না তাও তো অসম্ভব।সাথে আমরাও উপভোগ করলাম আপনার খেলা দেখাটা।
ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের মাঝে শেয়ার করা জন্য।