খেজুরের রস দিয়ে গুড় তৈরির রেসিপি (১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )।
হ্যালো.....
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি
আজকে(শনিবার, ফেব্রুয়ারি-০২-২০২২)
আসলামু আলাইকুম আমার স্ট্রিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001। আজকে আপনাদের মাঝে খেজুরের রস দিয়ে গুড় তৈরির রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছে। তবে চলো রেসিপিটার ছবিগুলো ধাপে ধাপে শেয়ার করা যাক.......
ক্রমিক নম্বর | উপাদান |
---|---|
১ | খেজুরের রস |
সর্বপ্রথমে আমি বলতে চাই দীর্ঘদিন ছবি সংগ্রহ করার পর আমি এই পোস্টটি করতে যাচ্ছি। প্রথম ছবিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন খেজুর গাছ থেকে আমি খেজুরের রস নাবাচ্ছি।
খেজুর গাছ থেকে খেজুরের রস নাবিয়ে আনার পর। ওই খেজুরের রস গুলো সুন্দর ভাবে একটি ছাকনা দিয়ে ছাকা হচ্ছে। রসগুলো ছাকার পর আমি একটি ছবি তুলেছিলাম। সেই ছবিটা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
রস গুলো ছাকা সম্পূর্ণ হয়ে গেলে। রস গুলোকে বড় একটি কড়ার ভিতরে দিয়ে চুলার উপরে কড়া বসিয়ে দিলাম।
চুলার মধ্যে যখন আগুন দিয়ে জ্বাল দেওয়া শুরু করলাম। তখন রস গুলোর উপরে গাধ দেখা যাচ্ছিল। এককথায় সাদা ফেনা ধরনের একটি জিনিস দেখা যাচ্ছিল তাকে গাধ বলা হয়।
এবার ছবিটাতে আপনারা গাধ দেখতে পারছেন না। কিছুক্ষণ আগে গাধগুলো আমি ছাকনা দিয়ে তুলে ফেললাম।
এই ছবিতে আপনারা দেখতে পারছেন রসগুলো আস্তে আস্তে অনেক শুকিয়ে যাচ্ছে। চুলায় জ্বাল দেওয়ার কারণে রসগুলো আস্তে আস্তে শুকিয়ে যাচ্ছে ।
চুলায় জ্বাল দেওয়ার কারনে রসগুলো শুকাতে শুকাতে লাল রং ধারণ করেছে।
একটু পরেই এই রস থেকে গুড় তৈরি হয়ে যাবে। গুড় তৈরি হওয়ার আগে রস গুলো অনেক সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। তখন আমি একটি ছবি তুলেছিলাম।
গুড়তৈরি হওয়ার কিছুক্ষণ আগে রস গুলো অনেক সুন্দর ভাবে ফুটে। এই ছবিতে আপনারা দেখতে পারছেন এখন গুড় তৈরি হয়ে গেছে।
তার কিছুক্ষণ পর আমি গুড় একটি নির্দিষ্ট গামলার ভিতর রাখলাম। গামলার ভিতর রাখার পর আমি একটি ছবি তুলেছিলাম।
সবার শেষে খেজুরের রস দিয়ে গুড় তৈরির রেসিপির সাথে আমার একটি ছবি।
আমি কিবরিয়া ব্লগ। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমান দশম শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি।সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
গ্রাম বাংলার প্রকৃতি থেকে সৃষ্টি খেজুর রস শীত এলেই আমরা অপেক্ষায় থাকি এটার। খেজুর এর গুর নিজের হাতে বানানোর মধ্যে একটা আনন্দ আছে।দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন।শুভ কামনা রইলো।
মতামত জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমিও নিজেই এবার খেজুরগুড় নিয়ে কাজ করতেছি। রাজশাহী গিয়ে নিজের সামনে থেকে গুড় কিভাবে তৈরি হয় সেই প্রসেসটা দেখেছি। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট দিয়েছেন। অনেকেই জানে না কিভাবে গুড় তৈরি করা হয়।
এত সুন্দর মতামত জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে। আমার খুব ইচ্ছে ছিল জানার কিভাবে রস দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে জানা হয়ে গেলো। এমন পোস্ট আসলে কেউ করে নি এর আগে। ইউনিক একটা পোস্ট ছিল।
আপনার মতামত প্রদান করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
গ্রাম বাংলার প্রকৃতিক দৃশ্য গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। ভাই আপনার মতো আমিও একদিন এভাবেই গাছে উঠে খেজুরের রশ নামাইছি। আর খাইছিও গাছে উঠে খেতে খুবই মজা লাগে। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অসাধারণ লাগছে। আর বিশেষ করে খেজুরের রশ দিয়ে অনেক ধরনের পিঠা বানানো যায়। আপনি খেজুরের গুর দিয়ে আপনি খুবই সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার মতামত শুনে আমার খুব ভাল লাগল। আশা করি পরবর্তীতে আরও সুন্দর সুন্দর পোস্ট নিয়ে হাজির হব।
ভাইয়া আপনার পোস্ট টা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। প্রথমে থেকে পর্যন্ত আপনি খেজুর গুড় তৈরি বেশ দারুণ ভাবে উপস্থাপন করেছেন। যে কেউ খেজুর রস দিয়ে খেজুর গুড় তৈরি করে নিতে পারবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
আপনার মতামত প্রদান করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আমার কাছে খেজুরের গুড়ের থেকে রস দেখে বেশি লোভ লাগছে মনে হচ্ছে গ্লাসে করে এক গ্লাস নিয়ে মুড়ি দিয়ে বসে বসে খাই। অনেকদিন হলো রস খাওয়া হয়না ।খুব সুন্দর ভাবে আপনি খেজুরের রস দিয়ে গুড় বানানোর রেসিপি শেয়ার করেছেন ।ছোটবেলায় অনেক দেখেছি বড় হওয়ার পর আর দেখা হয়নি আবার নতুন করে আপনার কাছ থেকে দেখলাম দেখে ভালো লাগলো।
মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।শুভকামনা রইলো আপু আপনার জন্য।
আমার খুব ইচ্ছে ছিল জানার কিভাবে রস দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। আপনার মাধ্যমে তা আজকে জানতে পারলাম অনেক ধন্যবাদ ভাই ও শুভাকামনা রইলো আপনার জন্য
আপনার মতামত জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
সত্যি অসাধারন একটি রেসিপি দেখলাম। যদিও চেস্টা করতে পারবোনা। কারণ আমাদের এখানে খেজুরের রস পাওয়া যায়না। আমার তো খেজুরের রস খাওয়ার ই অনেক ইচ্ছা। কিন্তু পাওয়া যায়না দেখে খাওয়াও হয়না। শুভকামনা রইলো।
মতামত প্রদান করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ভাইয়া।
আপনি একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যা দেখতে খুব সুস্বাদু এবং সুন্দর, এবং আপনি এটি তৈরি করার সময় ভালভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, আপনাকে শুভকামনা শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু । আপনার জন্য শুভকামনা রইলো আমার পক্ষ থেকে।
আপনাকে স্বাগতম