অনুষ্ঠান শেষে স্কুলে নাস্তা খাওয়া মজার অনুভূতি
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (১১-০৯-২০২২)
আসলামু আলাইকুম আমার স্টিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001 আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। বিদায় অনুষ্ঠান শেষে স্কুলে খাবার দেওয়ার অনুভূতি। আমি বিগত সপ্তাহে দুইটি পোস্ট করেছিলাম বিদায় অনুষ্ঠান সম্পর্কে আজকে শেষ পোস্ট খাওয়া-দাওয়ার মাধ্যমে শেষ করতে যাচ্ছি। তবে চলুন নিচে ধাপে ধাপে শেয়ার করা যাক........
আমাদের খাওয়া দাওয়া দেবে তার পাঁচ মিনিট আগে আমাদেরকে একটি রুমের মধ্যে নিয়ে গেল বলল তোমরা এই রুমের মধ্যে থাকবা তোমাদের রুমের গেট থেকে খাওয়া দাওয়া দেওয়া হবে তারপরে তোমরা একে একে বাহির হবা। তাই আমরা বন্ধুরা যখন সবাই একটি রুমের মধ্যে বসে ছিলাম আমি তখন অনেক সুন্দরভাবে একটি ছবি তুলেছিলাম সেই ছবিটি প্রথমে আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।
প্রথমে আমার বন্ধু মোঃ বিপ্লব হোসেন যখন স্যারদের কাছ থেকে নাস্তার প্যাকেট নিয়েছিল তখন আমি অনেক সুন্দর ভাবে একটি ছবি তুলেছিলাম আমি আমার বন্ধুকে বলেছিলাম আমি কিন্তু এটা স্টিমেটে পোস্ট করব বিপ্লব বন্ধু বলল তবে সমস্যা কি। আমি বললাম কোন সমস্যা নাই তোমাকে অনেক লোক দেখতে পারবে এটা কি তোমার কোন সমস্যা বিপ্লব বন্ধু বলল না বন্ধু কোন সমস্যা নেই। আমি তখন বললাম আচ্ছা ঠিক আছে।
আমাদের খাবার দেওয়া শেষে আমি যখন দেখলাম আমাদের স্কুলের মেয়েদের কে খাবার দিচ্ছে তখন অনেক সুন্দর ভাবে এক বিল্ডিং থেকে অনেক মেয়ে বের হচ্ছে তখন আমি অনেক সুন্দরভাবে একটি ছবি তুলে রাখলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করব বলে। স্কুল ড্রেস গায়ে দেওয়া বাদে যে মেয়েগুলো দেখতে পারছেন এই মেয়েগুলো হচ্ছে আমাদের বড় আপু।
এবার আপনারা দেখতে পাচ্ছেন বিল্ডিং থেকে যতগুলো মেয়ে নাবছে প্রত্যেকজনের হাতে একটি করে নাস্তার প্যাকেট রয়েছে। সেই সাথে আপনারা আমাদের নাজিবুল স্যার কে দেখতে পাচ্ছেন তিনি আমার বাংলা ব্লগের ভেরিফাই ডিজার। তিনার স্টিমেট আইডির নাম @bidut01 তিনি সম্পর্কে আমার স্যার এবং মামা হয়। আমার কাছে মনে হয় মামা ভাগ্নের সম্পর্ক অনেক মধুর হয়।
এবার আপনারা দেখতে পাচ্ছেন আমাদের হুজুর স্যার অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের ছেলেদের মাঝে নাস্তা পরিবেশন করছে। আসলে আমাদের স্কুলের প্রত্যেকটি ছেলে মেয়ে আমাদের হুজুর স্যার কে অনেক ভালোবাসে। আমার প্রিয় স্যার হুজুর স্যার। আমি হুজুর স্যার কে অনেক সম্মান এবং শ্রদ্ধা করি।
সবার শেষে যখন আমি নাস্তা পেলাম তারপর রুম থেকে বাইর হওয়ার পরে আমি এবং আমার বন্ধু মোঃ বিপ্লব হোসেন নাস্তা সহ অনেক সুন্দরভাবে একটি সেলফি তুলেছে আপনারা উপরে ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। তারপরে আমরা নাস্তাগুলো স্কুলে বসে খাওয়া দাওয়া শেষ করেছিলাম। আশা করি আপনাদের মতামত নিচে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন সকলের জন্য শুভকামনা রইল।
স্কুলের অনুষ্ঠান শেষে নাস্তা খাওয়ার দারুন একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমাদেরকেও যখন স্কুলে কোন অনুষ্ঠান শেষে খাবার দেওয়া হতো ঠিক এইরকম ভাবেই খাবারটা দেয়া হতো। আমাদেরকেও একপাশ দিয়ে উঠতে হতো ও নাস্তা নিয়া আর এক পাশ দিয়ে নামতে হতো। আপনার এটা দেখে আমার সেই পুরনো স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেল ।আপনি আপনার বন্ধুর অনুমতি নিয়েই একটা ছবি তুলেছেন খুব সুন্দর ভাবে আবার সেটা পোস্ট করেছেন। ভালোই তো মামা-ভাগ্নে একই স্কুলে ছাত্র শিক্ষক হিসেবে রয়েছে।আসলেই মামা ভাগ্নের সম্পর্কটা মধুর হলেই ভালো হয় ।খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে।
অতি সুন্দর একটি দিনের কথা আবারও মনে পড়ে গেল ভাগ্নে তোমার এই পোস্টটি পড়ে। সত্যিই সেদিন স্কুল ছুটির পরে নাস্তা খাওয়ার অনুভূতিটা অসাধারণ ছিল। তোমাদের সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল।
আপনি আপনার বন্ধুর কাছ থেকে পারমিশন নিয়ে যেহেতু ছবিগুলো এখানে শেয়ার করেছেন এটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।তাছাড়া আপনার স্কুলে নাস্তা খাওয়ার অনুভূতিগুলি দারুণ ছিল। ভাইয়া আমি জানতাম মোস্তাফিজুর ভাইয়া আপনার মামা।
যাইহোক ভাইয়া এই লাইনে মিসটেক আছে।ধন্যবাদ আপনাকে।