ছোট রুপচাদা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি। (১০% বেনিফিশিয়ারী @লাজুক-শিয়াল এর জন্য।) by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১৬ই,কার্তিক||১৪২৯ বঙ্গাব্দ||মঙ্গলবার||হেমন্তকাল||
আমি কাজী রায়হান।আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
সব অঞ্চলেই কমবেশি শীতের প্রভাব শুরু হয়েছে। সেই সাথে বাজারে শীতের সবজি পাওয়া যাচ্ছে। আজকে আমাদের সবার প্রিয় হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের মুলার রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। সকাল বেলায় আব্বু টাটকা নদীর রূপচাঁদা মাছ কিনেছিল আর দুপুরবেলায় সেটা মুলা, আলু, করোলা এবং পুল্লার সমন্বয়ে চচ্চড়ি করার কথা বলেছিল। দুপুর বেলায় দেখলাম আম্মু মূলা কাটছে, জিজ্ঞাসা করলাম কি রান্না হবে পরে জানতে পারলাম রূপচাঁদা মাছের চচ্চড়ি হবে। রান্নার পাশে গিয়ে বসলাম ভাবলাম রেসিপির ছবি তুলব তবে প্রথম ছবিতেই যদি প্লেটে মরিচের পরিমাণ দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন আমাদের পরিবারের লোকজন কি পরিমাণে ঝাল খায়। তাছাড়া চচ্চড়িতে একটু সবজি বেশি দেওয়া হয়েছিল যার কারণে ঝালটাও একটু বেশি দরকার ছিল। যাইহোক যখন আম্মু রান্না শুরু করলো তখন আমি প্রতিটি ধাপের ছবি তুলেছিলাম আর এখন সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
সাধারণত দুপুরবেলায় প্রতিদিনই ভরপেট খাওয়া হয়। আর ভালো কোন তরকারি না হলে তৃপ্তি করে দুপুরবেলায় খাওয়া হয় না। গরম ভাতের সাথে মাছ চচ্চড়ি বেশ মজা লাগে, যদি মাছ চচ্চড়ি, গরম ভাতের সাথে ডাউল থাকে তাহলে যেন আর কোন কিছুর দরকার পড়ে না। যেহেতু দুপুরে মাছ চচ্চড়ি করা হয়েছিল তাই আম্মুকে পাতলা ডাল রান্না করতে বলেছিলাম আর দুপুরবেলায় ভর পেট খেয়েছিলাম। এতটাই খেয়েছিলাম যার কারণে রাতের বেলায় আর খাওয়ার কোন ইচ্ছাই নেই হা হা হা। মাছ চচ্চড়ির সাথে ডাউল পছন্দ করেন এমন লোক কারা কারা আছেন আমাকে একটু জানাবেন। যদি কোনদিন সম্ভব হয় সবাই মিলে একসাথে দুপুরের লাঞ্চ করব।
ছোট রুপচাদা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি।
Device: Samsung galaxy A52
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
- ছোট রুপচাদা মাছ
- আলু
- মুলা
- পুল্লা
- করোলা
- পেঁয়াজ
- মরিচ
- সয়াবিন তেল
- হলুদের গুঁড়া
- জিরা বাটা
- লবণ
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ
ধাপঃ-১ঃ এটি পাত্রে পরিমাণ মতো মরিচ এবং পেঁয়াজ কুচি করে নিলাম।
ধাপঃ-২ঃ আলু, করোলা,মুলা,পুল্লা কেটে নিলাম।
ধাপঃ-৩ঃ ছোট মাছ গুলো ধুয়ে ভালো ভাবে হলুদ দিয়ে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-৪ঃ কড়াই এর মধ্য পেঁয়াজ কুচি, মরিচ কুচি, হলুদের গুঁড়া, লবণ এবং পরিমাণ মতো সয়াবিন তেল নিলাম।
ধাপঃ-৫ঃ একসাথে ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-৬ঃ সবজিগুলো কড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৭ঃ আবার ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-৮ঃ মাছ গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৯ঃ আবার ও সবকিছু একসাথে কড়াইয়ের মধ্যে ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-১০ঃ পরিমাণ মতো পানি দিয়ে চুলার উপর বসিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-১১ঃ চুলার তাপ বাড়িয়ে দিলাম।
ধাপঃ-১২ঃ চুলার তাপ বাড়িয়ে দেওয়াতে পানি উতলাতে শুরু করলে ঢাকনা দিয়ে কড়াই
ঢেকে দিতে হবে।
ধাপঃ-১৩ঃ কিছু সময় পর ঢাকনা তুলে চচ্চড়ির লবণ এবং ঝাল টেস্ট করে নিলাম। সবকিছু ঠিকঠাক ছিল তাই আর কোন কিছুই দেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি।পানি শুকিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি চুলার তাপ কমিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-১৪ঃ এইতো রান্না শেষ, এখন চুলার তাপ বন্ধ করে দিয়ে কড়াই নামিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-১৫ঃ আলাদা পাত্রে পরিবেশন করলাম।
আজকে এই পর্যন্তই ছিল। আবার অন্য কোন দিন হাজির হবো নতুন কোন রেসিপি নিয়ে।
আমার আজকের এই ছোট রুপচাদা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা আপনাদের মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
সব অঞ্চলেই কমবেশি শীতের প্রভাব শুরু হয়েছে। সেই সাথে বাজারে শীতের সবজি পাওয়া যাচ্ছে। আজকে আমাদের সবার প্রিয় হাফিজুল্লাহ ভাইয়ের মুলার রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। সকাল বেলায় আব্বু টাটকা নদীর রূপচাঁদা মাছ কিনেছিল আর দুপুরবেলায় সেটা মুলা, আলু, করোলা এবং পুল্লার সমন্বয়ে চচ্চড়ি করার কথা বলেছিল। দুপুর বেলায় দেখলাম আম্মু মূলা কাটছে, জিজ্ঞাসা করলাম কি রান্না হবে পরে জানতে পারলাম রূপচাঁদা মাছের চচ্চড়ি হবে। রান্নার পাশে গিয়ে বসলাম ভাবলাম রেসিপির ছবি তুলব তবে প্রথম ছবিতেই যদি প্লেটে মরিচের পরিমাণ দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন আমাদের পরিবারের লোকজন কি পরিমাণে ঝাল খায়। তাছাড়া চচ্চড়িতে একটু সবজি বেশি দেওয়া হয়েছিল যার কারণে ঝালটাও একটু বেশি দরকার ছিল। যাইহোক যখন আম্মু রান্না শুরু করলো তখন আমি প্রতিটি ধাপের ছবি তুলেছিলাম আর এখন সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
সাধারণত দুপুরবেলায় প্রতিদিনই ভরপেট খাওয়া হয়। আর ভালো কোন তরকারি না হলে তৃপ্তি করে দুপুরবেলায় খাওয়া হয় না। গরম ভাতের সাথে মাছ চচ্চড়ি বেশ মজা লাগে, যদি মাছ চচ্চড়ি, গরম ভাতের সাথে ডাউল থাকে তাহলে যেন আর কোন কিছুর দরকার পড়ে না। যেহেতু দুপুরে মাছ চচ্চড়ি করা হয়েছিল তাই আম্মুকে পাতলা ডাল রান্না করতে বলেছিলাম আর দুপুরবেলায় ভর পেট খেয়েছিলাম। এতটাই খেয়েছিলাম যার কারণে রাতের বেলায় আর খাওয়ার কোন ইচ্ছাই নেই হা হা হা। মাছ চচ্চড়ির সাথে ডাউল পছন্দ করেন এমন লোক কারা কারা আছেন আমাকে একটু জানাবেন। যদি কোনদিন সম্ভব হয় সবাই মিলে একসাথে দুপুরের লাঞ্চ করব।
Device: Samsung galaxy A52
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
- ছোট রুপচাদা মাছ
- আলু
- মুলা
- পুল্লা
- করোলা
- পেঁয়াজ
- মরিচ
- সয়াবিন তেল
- হলুদের গুঁড়া
- জিরা বাটা
- লবণ
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃ এটি পাত্রে পরিমাণ মতো মরিচ এবং পেঁয়াজ কুচি করে নিলাম।
ধাপঃ-২ঃ আলু, করোলা,মুলা,পুল্লা কেটে নিলাম।
ধাপঃ-৩ঃ ছোট মাছ গুলো ধুয়ে ভালো ভাবে হলুদ দিয়ে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-৪ঃ কড়াই এর মধ্য পেঁয়াজ কুচি, মরিচ কুচি, হলুদের গুঁড়া, লবণ এবং পরিমাণ মতো সয়াবিন তেল নিলাম।
ধাপঃ-৫ঃ একসাথে ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-৬ঃ সবজিগুলো কড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৭ঃ আবার ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-৮ঃ মাছ গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৯ঃ আবার ও সবকিছু একসাথে কড়াইয়ের মধ্যে ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-১০ঃ পরিমাণ মতো পানি দিয়ে চুলার উপর বসিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-১১ঃ চুলার তাপ বাড়িয়ে দিলাম।
ধাপঃ-১২ঃ চুলার তাপ বাড়িয়ে দেওয়াতে পানি উতলাতে শুরু করলে ঢাকনা দিয়ে কড়াই
ঢেকে দিতে হবে।
ধাপঃ-১৩ঃ কিছু সময় পর ঢাকনা তুলে চচ্চড়ির লবণ এবং ঝাল টেস্ট করে নিলাম। সবকিছু ঠিকঠাক ছিল তাই আর কোন কিছুই দেওয়ার প্রয়োজন পড়েনি।পানি শুকিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি চুলার তাপ কমিয়ে দিতে হবে।
ধাপঃ-১৪ঃ এইতো রান্না শেষ, এখন চুলার তাপ বন্ধ করে দিয়ে কড়াই নামিয়ে নিলাম।
ধাপঃ-১৫ঃ আলাদা পাত্রে পরিবেশন করলাম।
আজকে এই পর্যন্তই ছিল। আবার অন্য কোন দিন হাজির হবো নতুন কোন রেসিপি নিয়ে।
আমার আজকের এই ছোট রুপচাদা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা আপনাদের মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
ছোট রূপচাঁদা মাছের চচ্চড়ির রেসিপিটি অনেক লোভনীয় মনে হচ্ছে ভাইয়া। আমার কাছে এমন ছোট মাছের চচ্চড়ি খেতে খুব ভালো লাগে। আমাদের বাসায়ও ঠিক এই পদ্ধতিতে মাছের চচ্চড়ি করা হয়। আর খেতে একটু ঝাল ঝাল হলে তো কোনো কথাই নেই।
৪ ধরনের সবজি দিয়েছিলাম তাই ঝাল ও বেশি দিয়েছিলাম যাতে টেষ্ট বেশি হয়।
https://twitter.com/KaziRai39057271/status/1587454261704953858?s=20&t=l09XILiiwbYOhjPGyEZbpQ
খুব দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।তার সাথে যে পাতলা ডাল করা হয়েছিল দুইটার কম্বিনেশন জাস্ট অসাধারণ। খেতে খুবই ভালো লাগে। আমরাও মাঝেমধ্যে এরকম করে রান্না করে থাকি। আজকের রান্নায় সবজি গুলোর মধ্যে পুল্লা ব্যবহার করেছেন, এটি কি জানার অপেক্ষায় রইলাম। যদি অন্য নাম থাকে জানাবেন ভাইয়া।
আসলে আপু ধুন্দুল কে আমাদের এলাকায় পুল্লা বলা হয়।
এই প্রথম নামটি শুনলাম যাই হোক অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ
ভাইয়া পুল্লা জিনিস টা কি? ঝিঙ্গা না ধুন্দুল বুঝতে পারছি না। যাইহোক বেশ কয়েক প্রকারের সবজি দিয়ে ছোট চান্দা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি টি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। এই ধরনের ছোট মাছের চচ্চড়ি খেতে খুবই ভালো লাগে। সুন্দর রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধুন্দুল কে পুল্লা বলা হয়।
বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন নামে আখ্যায়িত করা হয়।
রুপ চাঁদা মাছ দিয়ে চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনি ঠিক বলেছেন ছোট মাছের চচ্চড়ির সাথে যদি একটু পাতলা ডাল থাকে, তাহলে আর কিছু লাগে না। আপনি তো দেখছি অনেক গুলো সবজি দিয়ে চচ্চড়ি করেছেন। সত্যি ভাইয়া পুল্লা জিনিসটা আসলে আমার জানা নেই। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
অনেক দিন ছোট মাছের রেসিপি খাওয়া হয় না তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম।আপু পুল্লা আর ধুন্দুল একই সবজি।
হ্যাঁ মোটামুটি সব অঞ্চলে শীতের প্রভাব দেখা দিয়েছে। আপনার পাঁচ মেশালি সবজি দিয়ে রূপচাঁদা মাছের চচ্চড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর শীতকালীন সবজি দিয়ে রূপচাঁদা মাছের রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
দেখতে যেমন লোভনীয় তেমনি খেতেও সুস্বাদু ছিল আপু।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
💞✌️🎈
ছোট রুপচাদা মাছের চচ্চড়ি দারুণ রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া।আলু বেগুন, মূলা দিয়ে মাছের চচ্চড়িটি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। ছোট মাছের চচ্চড়ি খেতে খুব মজা লাগে। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল আপু।
আপু চচ্চড়িতে আলু, করোলা, মুলা, ধুন্দুল দিয়েছিলাম।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
যেকোনো চচ্চড়ি আমার খুব ভীষণ পছন্দের। আপনি খুব সুন্দর করে। অত্যন্ত দক্ষতার সহকারে ছোট রুপচাদা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। আসলে আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া বেশ অসাধারণ হয়েছে। পরিমাণ মতো সকল উপাদান সঠিকভাবে দেওয়াতে দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। এত চমৎকার রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
ভাই খেতে ইচ্ছে করলে আমাদের বাসায় চলে আসতে হবে।
ঝালের পরিমান দেখে সত্যি আমি শিহরিত ভাই। এতো ঝাল আপনারা কিভাবে খান। বড় রূপচাঁদা মাছ খেয়েছি অনেকবার। তবে এমন ছোট ছোট রূপচাঁদা মাছ খাওয়া হয়নি এখনো। ভেবেছিলাম আপনার বাসায় বানানো এই রেসিপি খাবো। তবে ঝাল দেখে পেট ভরে গেছে।
আসলে ভাইয়া ৪ ধরনের সবজি দিয়েছিলাম যার কারণে ঝাল একটু বেশিই দেওয়া হয়েছিল। তাছাড়া আমরা একটু ঝাল বেশি খাই।