রেল পথে ঢাকা ||১৯-০১-২০২৪|| by @kazi-raihan
আসসালামুআলাইকুম
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেম @kazi-raihan বাংলাদেশ থেকে। আশা করি সবাই ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার একটি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করব।
দীর্ঘদিন যাবত পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন ঢাকা যাচ্ছে আর যখন থেকেই পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন ঢাকা যাওয়া শুরু করেছিল তখন থেকেই ইচ্ছা ছিল ট্রেনে ঢাকা যাব। তবে মাঝে একবার ঢাকা গিয়েছিলাম কিন্তু ট্রেনে যাওয়া হয়নি বাইক নিয়ে গিয়েছিলাম। মনে ইচ্ছা ছিল ট্রেন ভ্রমন করব আবার শীতের কিছু পোশাক কেনাকাটার জন্য ঢাকা যাওয়া দরকার ছিল তাই সিদ্ধান্ত নিলাম এবার ট্রেনে ঢাকা যাব। যখন ট্রেন ভ্রমন করেছিলাম তখন সুন্দরবন এক্সপ্রেস এবং বেনাপোল এক্সপ্রেস দুইটা ট্রেনের একটাও উপজেলা পর্যায়ে থামতো না শুধু জেলা পর্যায়ে থামত। তাই আমাদের খোকসা থেকে যেতে হলে একমাত্র আন্তঃনগর ট্রেন রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা মধুমতি এক্সপ্রেস এ যেতে হবে। রেল সেবা অ্যাপস থেকে প্রথমে টিকিট কাটতে চেয়েছিলাম তবে হঠাৎ পারিবারিক কাজে আটকে যাওয়ার কারণে আর টিকিট কাটা হয়নি কিন্তু পরবর্তীতে হঠাৎ করেই আবার প্লানিং করে ফেললাম। কথা ছিল ট্রেন ভ্রমণ করে যাব আর ঢাকা থেকে মামাতো ভাইয়ের সাথে বাইক নিয়ে আবার বাসায় ফিরে আসবো। রেল সেবা অ্যাপস থেকে দেখেছিলাম খোকসা থেকে ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার সময় সকাল ৯:৫০ মিনিটে। হালকা শীতের আবহাওয়া শুরু হয়েছে তাই একটু দেরিতে ঘুম থেকে উঠেই প্রস্তুতি নেয়া শুরু করলাম। ঢাকায় গিয়ে যেহেতু কেনাকাটা করব তাই ব্যাগে বাড়তি কোন জামা কাপড় নিয়েছিলাম না।
ব্যাগ গুছিয়ে সকালবেলা খাওয়া-দাওয়া কমপ্লিট করে নয়টার পর পর বাসা থেকে রওনা হলাম আর আমাদের বাসা থেকে রেলওয়ে স্টেশন এর দূরত্ব ৬ থেকে ৭ কিলোমিটার হবে। প্রথমে ভেবেছিলাম ছোট ভাইকে বলবো বাইকে আমাকে যেন খোকসা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছে দেয় কিন্তু আগের দিনে সে কুষ্টিয়া চলে গিয়েছিল তাই আমাকে বাধ্য হয়ে ইজিবাইকে রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাতে হলো। স্টেশন এ গিয়ে জানতে পারলাম ট্রেন আজকে ২০ মিনিট লেট আছে। স্টেশন মাস্টার রুমে গিয়ে একটা টিকিট নিলাম তবে তিনি আমাকে টিকিট দেওয়ার আগেই বলে রাখলেন আজকে নাকি সিট নেই সিট নিতে হলে অন্তত দুইদিন আগে যোগাযোগ করতে হবে তবে টিকিট নিতেই হবে। আমি আগেই বুঝতে পেরেছিলাম সিট পাবো না তবে ট্রেনে ভিড় কম হলে আপাতত সিটে বসে যাওয়া যায়। খোকসা থেকে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন পর্যন্ত ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭৫ টাকা। তবে টিকিট নেয়ার সময় একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম সেটা হচ্ছে একটি কাগজের উপরে ভাড়ার তালিকা উল্লেখ করা হয়েছে আর এই ট্রেন কোন কোন স্টেশনে থাকবে তার একটি তালিকা সেখানে তৈরি করে রাখা হয়েছে। যাইহোক আমি টিকিট নিয়ে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
আমাদের খোকসা রেলওয়ে স্টেশন থেকে।
what3words address.
https://w3w.co/sticker.rodents.dumpsters
পদ্মা রেলওয়ে স্টেশন।
what3words address.
https://w3w.co/abolished.appeasing.unspoiled
ট্রেন অবশ্য প্রথম দিকে ২০ মিনিট লেট ছিল তবে আসতে আসতে আধা ঘন্টার বেশি সময় লেগে গেল যাই হোক ট্রেনে উঠে লক্ষ করলাম প্রচণ্ড ভিড় কারণ সে দিনে অবরোধ ছিল তাই ট্রেনে ভিড় বেশি ছিল। আমি সোজা খাবার ক্যান্টিনের বগিতে উঠলাম আর সেখানে গিয়ে রাজবাড়ী পর্যন্ত আপাতত দাঁড়িয়ে যেতে হয়েছিল। রাজবাড়ি গিয়ে ভিড় অনেকটাই কমে গেল তখন কেবিনের মাঝে গিয়ে বসলাম। ধীরে ধীরে ফরিদপুর পৌঁছে গেল আর ফরিদপুর পার হওয়ার পরেই মনে আলাদা একটা অনুভূতি কাজ করছিল যে এবারে ট্রেনে চড়ে পদ্মা সেতু পার হব। ফরিদপুর পার হয়েই যখন ভাঙ্গা পৌছে গেলাম তখন সিট থেকে উঠে জানালার পাশে গিয়ে বিষয়গুলো দেখার চেষ্টা করলাম আর ছবি তুলছিলাম। পদ্মা সেতুর এপাশেই পদ্মা রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে ট্রেন বিরতি নিল। তবে পদ্মা রেলওয়ে স্টেশনটা যেহেতু নতুন তাই রেলওয়ে স্টেশনটা বেশ জাকজমক ভাবে তৈরি করা হয়েছে বলতে গেলে আমাদের এলাকায় এরকম কোন রেলস্টেশন নেই। যাইহোক সেখান থেকেই পদ্মা সেতুতে ওঠার অনুভূতিটা কাজ করছিল। ট্রেন যত সময় পদ্মা রেলওয়ে স্টেশনে থেমেছিল আমি জানালা দিয়ে আশপাশের দৃশ্যগুলো দেখছিলাম আর ছবি তুলছিলাম তবে বেশ পরিপাটি পরিবেশ, রেলের উপর দিয়ে ওভারব্রিজ তৈরি করে রাখা হয়েছে যাতে যাত্রীরা খুব সহজেই পারাপার হতে পারে আর কোন দুর্ঘটনা না ঘটে। যেহেতু রেললাইন গুলো অনেক নিচে তাই যাত্রীদের বাধ্য হয়ে উপরের ওভারব্রিজ ব্যবহার করতে হবে আর যেটা একদম ঝুঁকিমুক্ত।
পদ্মা সেতু।
what3words address.
https://w3w.co/abolished.appeasing.unspoiled
পদ্মা রেল স্টেশন পার হয়ে কিছু সময় পেরোতেই পদ্মা সেতুর এরিয়া শুরু হলো। একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম যারা ট্রেনের যাত্রী ছিল তারা সবাই পদ্মা সেতুতে ট্রেন ওঠার সময়ই জানালার পাশে চলে আসলো সবাই আর আমি তো আগে থেকেই সিট থেকে উঠে এসে জানালার পাশে এসে দৃশ্যগুলো দেখতে ছিলাম। শীতের মৌসুম বলে দূরের দৃশ্যগুলো দেখা যাচ্ছিল না নদীর মাঝে অনেকটাই কুয়াশার মতো অন্ধকার ছিল তবে ব্রিজের উপরের যে দৃশ্যটা সেটা ছবি তুলেছিলাম। পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে ট্রেন বেশ ভালোই গতিতে যাচ্ছিল যার কারণে নদীর বাতাস আর ট্রেনের গতি থাকার কারণে বাতাসে মোবাইল হাত থেকে বেঁকে যাচ্ছিল। আমি তো শক্ত করে মোবাইল ধরে রেখে কিছু ছবি তুলেছিলাম। ট্রেন চলার সময় লক্ষ্য করলাম পদ্মা সেতুর প্রোজেক্টের যে সমস্ত শ্রমিক নিয়োজিত আছে তারা হয়তো এখানে রাতের বেলায় থাকে কেননা সেখানে কিছু বেড ছিল যদি ছবিতে লক্ষ্য করেন তাহলে বুঝতে পারবেন। যাইহোক পদ্মা সেতুরএরিয়া পার হওয়া পর্যন্ত ছবি তুলেছিলাম আর রেলপথের পাশাপাশি হাইওয়ে পথেরও কিছু ছবি উঠেছিল যেহেতু পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে বাস ট্রাক চলে আর নিচ দিয়ে ট্রেনের পথ তাই দুটো পথ পাশাপাশি বয়ে চলেছে।
কমলাপুর রেল স্টেশন।
what3words address.
https://w3w.co/triathlon.expert.bronze
পদ্মা সেতু পার হওয়ার পরে আমি ক্যান্টিনে গিয়ে বিরিয়ানি অর্ডার করলাম তবে ট্রেনের ভেতরে বিরিয়ানির দামটা একটু বেশি। সেখানে ১৭০ টাকা প্যাকেট বিরিয়ানি বিক্রি করা হয়। বিরিয়ানি অর্ডার করার পরে জানালার পাশে একটি সিট নিলাম আর ২০ টাকা দিয়ে একটি পানির বোতল নিয়ে খেতে বসলাম। তবে সবচেয়ে যে মজার বিষয় সেটা হচ্ছে ট্রেন আপন গতিতে ছুটে চলেছে আর আমি ট্রেনের জানালা দিয়ে আশপাশের দৃশ্যগুলো দেখতেছিলাম আর বসে খাচ্ছিলাম। ট্রেন ভ্রমণের এই বিষয়টা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। একদিকে খাওয়া হচ্ছে অন্যদিকে ভ্রমণ হচ্ছে যাইহোক খাওয়া শেষ করে আবার জানালার পাশে গিয়েই দাঁড়ালাম ততো সময়ে আমি প্রায় ঢাকায় পৌঁছে গিয়েছি। কিছু সময় পরেই ট্রেন কমলাপুর রেলস্টেশনে পৌঁছে গেল আর আমি আমার ব্যাগগুলো গুছিয়ে নিয়ে ট্রেন থেকে নেমে পড়লাম। সবশেষে ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছেন সেগুলো কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে তোলা।
বন্ধুরা, এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজনে, আশাকরি আপনাদের সবার কাছেই ভালো লেগেছে।এই ভ্রমণ কাহিনী পড়ে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাবেন।আর আমার ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏
ধন্যবাদ
আমার পরিচয়
আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ছবি আঁকতে, ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
![Banner.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmV44ipDFZ9PNUMtyufYoaoMvPW4QZqAZUvWi9TkCh9NWx/Banner.png)
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTvJLqN77QCV9hFuEriEWmR4ZPVrcQmYeXC9CjixQi6Xq/standard_Discord_Zip.gif)
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
প্রথমবারের মতো রেজাল্টের সুন্দর অনুভূতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইজান। আজকের পোস্টের পাশাপাশি বেশ সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে তথ্য তুলে ধরেছেন হে সম্পর্কে। বেশি ভালো লাগলো আপনার সুন্দর এই পোস্টটি অনেক কিছু তথ্য জানতে পেরে।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমিও জানি ট্রেনের টিকিট ক্রয় করার জন্য দুই থেকে তিন দিন আগে ব্যবস্থা করে নিতে হয়। আপনি গিয়ে কিভাবে পেয়ে গেলেন? ট্রেনের ভেতরে ক্যান্টিনে ব্যবস্থা ছিল? এটাতো আমি কোন ট্রেনে দেখিনি। যাইহোক পদ্মা সেতু শুধু আমরা দেখতে পেলাম। বেশ ভালো ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন আমারও অনেক দিন ট্রেন ভ্রমণ হচ্ছে না।
পদ্মা সেতু পার হয়ে আমাদের এলাকায় একদিন ঘুরতে আসেন সেই সাথে ট্রেন ভ্রমণ হয়ে যাবে।
শুধু এভাবে দাওয়াত দিলে হবে? ঠিকানা?
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনারা ট্রেন ভ্রমণের কথা শুনে আমার তো লোভ লেগে গেল। পদ্মা সেতু হওয়ার পর থেকে আপনার ট্রেনে করে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল দেখছি। সেই ইচ্ছেটা এখন পূরণ করে ফেলেছেন দেখে ভালো লাগলো । আসলে ট্রেন জার্নিটা অনেক মজার হয়ে থাকে। আমিও ভাবছি যদি দূরে কোথাও ঘুরতে যাই তাহলে ট্রেনে করে যাবো। আপনি তো দেখছি আবার ট্রেনের মধ্যে বিরিয়ানি নিয়ে বসলেন। ট্রেন জার্নিটা আরো বেশি মজার হয়ে উঠলো।
তাহলে আমাদের বাড়িতে একদিন দাওয়াত নিন আর ট্রেন ভ্রমণ করে এসে মজাটা উপভোগ করুন।
আপনার ট্রেন জার্নির কথা শুনে আমারও এখন ট্রেন জার্নি করে কোথাও যেতে ইচ্ছে করছে ভাইয়া। দেখছি আগের বারে টিকেট কাটতে চেয়েও পারিবারিক কারণে কাটতে পারলেন না। তবে আবারো টিকিট কেটে ট্রেন ভ্রমনের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন এই বিষয়টা খুবই ভালো লেগেছে। তার সাথে আবার দেখছি বিরিয়ানি নিয়ে বসলেন। জার্নিটা আরো বেশি সুন্দর হয়ে উঠলো। বিশেষ করে দারুন দারুন কিছু ফটোগ্রাফিও দেখতে পেলাম। সব মিলিয়ে বেশ ভালোই লেগেছে।।
ভাই ট্রেনের ভিতরে জানালার পাশে বসে বিরিয়ানি খাওয়ার অনুভূতিটা দারুন ছিল।
ভাইয়া ২৭৫ টাকা নিলেও জামেলা ছাড়া ঢাকাতে চলে আসতে পাড়লেন। পদ্মা সেতু হওয়ার কারনে আপনাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন আসার প্রথম ফটোগ্রাফি দেখলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আসলেই অনেক সুবিধা হয়েছে এখন।
ট্রেন জার্নি আসলেই উপভোগ করা যায়। আশেপাশের মনোরম দৃশ্য দেখতে দেখতে জার্নি করা যায়। তাছাড়া খাওয়া দাওয়া করার ব্যবস্থা রয়েছে এবং হাঁটাহাঁটি ও করা যায়। কিন্তু বাস জার্নি একেবারেই বিরক্ত লাগে আমার। যাইহোক পদ্মা সেতু হওয়ার পর আপনাদের বেশ সুবিধা হয়েছে ভাই। অল্প সময়ে ঢাকা চলে আসতে পারছেন। ফটোগ্রাফি গুলো ভীষণ ভালো লাগলো। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সহজ কথায় বলতে গেলে কোন ঝামেলা ছাড়াই জার্নি। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।