"আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে কাজ করার অনুভূতি।||১০ % লাজুক খ্যাকের জন্য।|| by @kazi-raihan
আজ - ২৪শে জৈষ্ঠ্য | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ|মঙ্গলবার| গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি কাজী রায়হান, আমার ইউজার নাম @kazi-raihan। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিকে আমি একটি পরিবার মনে করি যেখানে আমরা সবাই একসাথে হয়ে কাজ করি। আর সেই পরিবারের বটবৃক্ষ হয়ে আছে আমাদের সবার প্রিয় @rme দাদা। আজ এই মানুষটির জন্যই আমাদের পরিবারটি টিকে আছে। দাদার মাধ্যমেই এই পরিবারের যাত্রা শুরু হয় আর সেটা আজ এক বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। আমাদের পরিবারের যাত্রা একবছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে আর সেই উপলক্ষে @alsarzilsiam ভাই একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে দীর্ঘ এক বছর কাজ করার যে অনুভূতি সেটা এই প্রতিযোগিতায় শেয়ার করব।
চলুন শুরু করা যাক
স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারণা ছিল না মূলত আমি আমার বন্ধুর মাধ্যমে এই প্লাটফর্ম সম্পর্কে জানতে পারি। করোনাকালীন সময়ে বন্ধুদের সাথে খুব একটা চলাফেরা হতো না তবে আমাদের একটা মেসেঞ্জার গ্রুপ ছিল সেখানে আমরা সবাই কথা বলতাম বা সারাদিন আড্ডা দিয়ে সময় পার করতাম। করোনার মধ্যে সবার আর্থিক অবস্থা একটু দুর্বল ছিল আর আমার বন্ধু @mrahul40 আমাকে একদিন আর্থিক ভাবে সাহায্য করার জন্য এই প্লাটফর্ম সম্পর্কে কিছুটা বিবরণ দিল তবে আমার মোবাইল ফোন খুব একটা ভালো ছিল না যার কারণে আমি ভাবলাম নতুন ফোন কিনে এই প্ল্যাটফর্মে কাজ শুরু করব।
স্টিমিট প্লাটফর্মে আমার কাজ করার খুব ইচ্ছা জেগে ছিল। আমার সব ধরনের শখ বা ইচ্ছা আমার আম্মুর মাধ্যমে পূরণ হয়। আমি আম্মুকে বললাম আমার একটা ভালো ফোন কিনে দিতে হবে তো আম্মু বলল তোমাকে ২০ হাজার টাকা দেওয়া হবে তোমার যে ফোন ভাল লাগে তুমি সেটা কিনে নিও। কিন্তু আমার তো স্যামসাং গ্যালাক্সি A52 এই ফোনটি অনেক পছন্দ হয়েছিল বিশেষ করে স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করার জন্য ভালো ক্যামেরা এই জাতীয় ফোন হলে একটু বেশি সুবিধা হয় আর আমিও সেই কথা চিন্তা করে আম্মুকে অনেক রিকুয়েস্ট করে ৩০ হাজার টাকা সংগ্রহ করলাম। পরবর্তীতে বাকি থাকল আর ৪ হাজার টাকা সেটা মামার কাছে আবদার করাতে মামা আমাকে ৪ হাজার টাকা দিয়েছিল আর সবশেষে আমি ৩৪ হাজার টাকা দিয়ে আমার পছন্দের ফোন ক্রয় করি। ফোন ক্রয় করে বাড়িতে আসার পর দিন আমি আমার বন্ধু রাহুলের সাথে যোগাযোগ করি এবং দুপুরবেলায় সে আমাকে স্টিমিট অ্যাকাউন্ট খুলে দেয়। আমি প্রথমে নিউ কমার্স কমিউনিটি তে একটি পরিচয় পর্ব শেয়ার করি। পরবর্তীতে ২০২১ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর তারিখে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে প্রথম পরিচয় পর্ব শেয়ার করলাম। সন্ধ্যা বেলায় যখন বন্ধু রাহুলের সাথে আবার দেখা করলাম তখন সে আমাকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির ডিসকোর্ড সার্ভারে অ্যাড করে দেয়। আমি ভেরিফাইড মেম্বার হওয়ার জন্য নিয়মিত আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে পোস্ট করা শুরু করলাম এবং কমেন্ট করতাম।
মাঝে মাঝে কবিতা শেয়ার করতাম রেসিপি পোস্ট শেয়ার করতাম এবং গল্প লিখতাম। কিছুদিন পর ডিস্কোর্ড সার্ভার থেকে একটি অ্যানাউন্সমেন্ট দেখতে পেলাম সেটা হচ্ছে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে এবিবি স্কুল এর মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া হবে আর যারা নিউ মেম্বার আছে তারা এবিবি স্কুল এর মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে প্রতিটি লেভেল পার করতে হবে।আমি প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে চাই @shuvo35 @rex-sumon @winkles @hafizullah @moh.arif @engrsayful ভাই দের কারণ তাদের মাধ্যমে প্রতিটা লেভেল থেকে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছিলাম। এছাড়াও @rupok , @alsarzilsiam , @kingporos ভাই এবং @nusuranur আপু অনেক হেল্প করেছেন যখন এবিবি স্কুলের ক্লাস গুলো করতাম। আমার মনে আছে আমি যখন প্রথম লেভেল ওয়ানে ক্লাস শুরু করি তখন @rme দাদাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম আমি তো একবার পরিচয়পর্ব শেয়ার করেছি তো আমাকে কি আবার পুনরায় পরিচয়পর্ব শেয়ার করতে হবে?? দাদা উত্তরে বলেছিল আপনি শুধু রিপোস্ট আকারে আবার পরিচয়পর্ব টি শেয়ার করবেন আর তারিখ বদলে দিবেন তাতেই হবে কেননা আপনার নিজের তথ্য পুনরায় তুলে ধরলে সেটা কখনোই কপিরাইট হবেনা। আর এই পরিচয়-পর্ব পুনরায় শেয়ার করার মাধ্যমেই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে এবিবি স্কুলের মাধ্যমে আমার যাত্রা শুরু হয়।
প্রথম ক্লাসে খুব সহজেই এবিবি স্কুলের লেভেল ওয়ান পার করেছিলাম। আমরা ছিলাম এবিবি স্কুলের প্রথম ব্যাচ আর আমাদের সবার শেখার প্রতি আগ্রহটা বেশ ভালো ছিল। এভাবে পর্যায়ক্রমে লেভেল গুলো পার করছিলাম। নভেম্বর মাসের দিকে আমাদের এলাকায় নির্বাচন শুরু হয় আর যার কারণে আমার চাচার নির্বাচন করতে গিয়ে আমি লেভেল ৩ এর কয়েকটি ক্লাস মিস করি আর প্রথম ব্যাচ থেকে পিছিয়ে যাই। পরবর্তীতে নির্বাচন শেষে আবার ধারাবাহিকভাবে প্রতিটি ক্লাস করে চারটি লেভেল পার করি। সবশেষে ভাইভা দিয়ে আমি ভেরিফাইড মেম্বার হতে পারি আর সেটা ছিল আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কাজ শুরু করার পরে সবচেয়ে বড় পাওয়া। ভেরিফাইড মেম্বার ট্যাগ পাওয়ার পরে আমি অনেক সুন্দর সুন্দর কয়েকটি পোস্ট শেয়ার করেছিলাম যার মধ্যে ফটোগ্রাফি পোস্ট অনেক সুন্দর হয়েছিল যেটা সুমন ভাই আমাকে বলেছিল। ভালো কাজ করার ফলে ভেরিফাইড মেম্বার ট্যাগ পাওয়ার পরবর্তী সপ্তাহেই আমি সুপার একটিভ লিস্টে জায়গা করে নিয়েছিলাম আর হ্যাংআউট শেষে সুমন ভাই সবার সাথে কথা বলছিল। কার কিরকম সমস্যা আছে সেগুলো সুমন ভাই শুনছিলেন, আমি সুমন ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম ভাইয়া আমার পোস্টগুলো একটু দেখবেন তখন সুমন ভাই আমার পোস্টগুলো দেখে অনেক প্রশংসা করে এবং ফটোগ্রাফি পোষ্টের সম্পর্কে ধারণা দেয়া। আমার শেয়ার করা ছবিগুলো অনেক সুন্দর ছিল এই কথা বলায় আমি আরো উৎসাহিত হই।
আমি সুপার একটিভ লিস্টে অবস্থান করার পরে একদিন সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে ফোন হাতে নিয়ে নোটিফিকেশন চেক করতে গিয়ে দেখলাম shy-fox আমার পোস্টে ভোট দিয়েছে। আমি নোটিফিকেশন দেখে দুই মিনিট একদম চুপচাপ ছিলাম আসলে জীবনের প্রথম সময়ে shy-fox এর সাপোর্ট পেয়েছি তাও আবার দীর্ঘ তিন মাসের বেশি সময় ধরে এবিবি স্কুলে ক্লাস করে একজন ভেরিফাইড মেম্বার হওয়ার পর। আসলে সেই অনুভূতির কথা আমি কাউকে বলে শেষ করতে পারবো না আর সেই অনুভূতি নিয়ে আমি একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলাম। নাম দিয়েছিলাম প্রথমবার shy-fox সাপোর্ট পাওয়ার অনুভূতি। সেই অনুভূতি থেকেই এখন পর্যন্ত আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কাজ করে আসছি আর এখন পর্যন্ত সুপার একটিভ লিস্টে অবস্থান করছি আশা করি এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারব ইনশাআল্লাহ।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কাজ শুরু করার পরে গত ঈদুল ফিতরের আগে আমি ১০ হাজার টাকা তুলেছিলাম। মূলত আমি এই প্লাটফর্মে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করতে চাই আর যার কারণে আমার স্টিম পাওয়ার বা নিজের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে নিয়মিত পাওয়ার বৃদ্ধি করতাম। যার ফলে যতটুকু স্টিম আয় করতাম তার প্রায় পুরোপুরি অংশই পাওয়ার বৃদ্ধি করেছি। যাই হোক ঈদের আগে যে ১০ হাজার টাকা তুলেছিলাম সেটা দিয়ে পরিবারের সবার জন্য ঈদের কেনাকাটা করেছিলাম আর এটা ছিল আমার কাছে একটা অন্যরকম অনুভূতি। নিজের প্রথম ইনকাম দিয়ে পরিবারের সবার ঈদের কেনাকাটা করে দিয়েছিলাম আর সেই টাকা টা ছিল কষ্ট করে সৎ পথে আয় করা টাকা। পরিবারের সদস্য গুলোকে জীবনের প্রথম কিছু গিফট করেছিলাম আর সেটা আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি থেকে ইনকাম করা টাকা দিয়ে এটি আমার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আর সেই ভালোলাগার আর ভালোবাসার অনুভূতি নিয়েই এখন পর্যন্ত আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির পাশে আছি আশাকরি আমাদের এই পরিবার দীর্ঘদিন এভাবেই অটুট থাকবে। আমরা তো মাত্র ৩৬৫ দিন একসাথে পার করেছি আরো হাজার বছর একসাথে পার করতে পারবো। আমার অবর্তমানে ভবিষ্যতে আমি আমার ছেলে মেয়েদের এই কমিউনিটিতে আবদ্ধ করতে চাই, এমন একটি সুখী পরিবারের সাথে সংযুক্ত করতে চাই যেখানে শুধু অর্থ নয় সাথে বিনোদন এবং ভালোবাসায় ভরপুর । মন থেকে দোয়া করি এই পরিবারের যারা গার্ডিয়ান আছে তাদের জন্য। সত্যি বলতে কিছু অনুভূতি আছে যেগুলো আসলে ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। আমি আবারো ধন্যবাদ দিতে চাই @rme দাদা কে যে আমাদের এই সুখী পরিবার কে আগলে রেখেছে। আমি নিজেও খুবই গর্বিত কারণ আমি এমন একটি সুখী পরিবারের সদস্য। আমাদের এই পরিবারের দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি আশাকরি অদূর ভবিষ্যতে আমাদের পরিবার এরকম অটুট, থাকবে অটুট থাকবে আমাদের ভালোবাসা।
বেঁচে থাকুক আমাদের এই পরিবারের সবার প্রতি ভালোবাসা। ভালো থাকুক আমাদের পরিবারের প্রতিটি সদস্য। ভালো থাকুক আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি। যতদিন বেঁচে থাকব নিজের ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখবো প্রাণপ্রিয় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিকে।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।
সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan
আমার পরিচয়
আমি জীবন কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ছবি আঁকতে, ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
আপনার-আমার বাংলা ব্লগে কাজ করার অনুভূতি শুনে খুবই ভালো লাগলো। আমার মনে হয় আমাদের সবারই কমবেশি কাজের অনুভূতি অনেকটাই পাওয়া যাবে। মনে হচ্ছে আমিও আপনার সাথে একই ভাবে কাজ করে এবিবি স্কুলের ক্লাস গুলো সম্পন্ন করেছিলাম। তখনকার সময়ে আমাদের অনুভূতি গুলো ছিল অন্যরকম। আর এখন ভেরিফাইড হওয়ার পর অন্য ধরনের অনুভুতি। আসলে এই প্লাটফর্ম আমাদের জন্য সবথেকে বেশি সেরা।
হুম আপু আমরা সবাই একসাথে যাত্রা শুরু করেছিলাম।
https://twitter.com/KaziRai39057271/status/1534028216218025986?s=20&t=AIRXi_7Rk-sjaxHRSt5KKw
🥰🎉🥰
আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে কমিউনিটি তে কাজ করার অনুভূতি শেয়ার করেছেন। আসলে আমাদের প্রত্যেকেরই এই কমিটিতে কাজ করার অনুভূতি আছে। বিশেষ করে আমি খুব দ্রুত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবো। আপনি অনেক সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে আপনার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার জন্য রইল শুভকামনা ।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি কাজ করার অনেক চমৎকার একটি অনুভূতির গল্প শেয়ার করেছেন যে গল্পটি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। একদম শুরু থেকে শেষ অব্দি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এত সুন্দর একটি অনুভূতির গল্প শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার অনুভূতি দিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার মনের অনুভূতি দিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলেই ভাই নিজের ইনকামের টাকা দিয়ে যদি পরিবারকে কোনো গিফট দেয়া যায় তাহলে সে অনুভূতি আসলে প্রকাশ করার মতো নয়। আপনি খুব সুন্দর করে এই কমিউনিটিতে কাজ করার অনুভূতি শেয়ার করেছেন আর খুব ভালো লাগছে আপনার এই অনুভূতি পড়ে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আর শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কাজ করার অনুভূতি শেয়ার করেছেন আপনার অনুভূতি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক আবেগ জড়ানো কিছু অনুভূতি আজকে আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন যেটি এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ আপনাকে ভাল থাকুন সর্বদা।
আসলেই এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত না হলে অনুভূতি গুলো শেয়ার করা হতো না।
আমার বাংলা ব্লগ এ কাজ করার অনুভূতি খুবই সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন আপনার অনুভূতি জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো এভাবে সামনের দিনে কাজ করবেন আশা করি।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।