মজাদার ডিম ভুনা রেসিপি। (১০% বেনিফিশিয়ারী @লাজুক-শিয়াল এর জন্য।) by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ - ০৫ই মাঘ | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | বুধবার |শীতকাল|
আমি কাজী রায়হান।আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আমি একজন ছাত্র। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
প্রতিদিনের মত আজকেও আমি আপনাদের সাথে আমার কাজ শেয়ার করার জন্য চলে এলাম।আজকে আমি একটি রেসিপি নিয়ে এলাম।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে ডিম ভুনা রেসিপি উপস্থাপন করব। ডিম ভুনা মোটামুটি ভালোই মজাদার একটি রেসিপি, ডিম ভুনা আমাদের শরীরের আমিষের চাহিদা পূরণ করে। অল্প খরচে মজাদার রেসিপি মধ্যে ডিম ভুনা অন্যতম। রেসিপি তৈরির ধাপগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদের দেখাবো।
ডিম ভুনা রেসিপি তৈরি করার জন্য আমি সম্পূর্ণ প্রস্তুত প্রণালি আপনাদেরকে দেখিয়ে দিলাম।
উপকরণ পরিমাণ ডিম ৬ টি তেল ২০০ গ্ৰাম মরিচের গুঁড়া পরিমাণ মতো হলুদের গুঁড়া পরিমাণ মতো পেঁয়াজ কুচি পরিমাণ মতো ধনে গুঁড়া পরিমাণ মতো জিরা বাটা পরিমাণ মতো
প্রথম ধাপ
একটি কড়াইয়ের মধ্যে পরিমাণমতো পানি দিয়ে তাতে ডিম গুলো ছেড়ে দিতে হবে।
কড়াই চুলায় বসিয়ে তাপ দিতে হবে আর ডিম গুলোকে ভালোমতো সেদ্ধ করতে হবে।
ডিমগুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে খোসা ছাড়িয়ে আলাদা করে হলুদের গুঁড়া, লবণ এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ
কড়াই চুলায় বসাতে হবে এবং তাপ দিতে হবে।
কড়াই গরম হয়ে গেলে তাতে পরিমাণ মত তেল দিতে হবে।
তৃতীয় ধাপ
গরম তেলে মরিচের গুঁড়া হলুদের গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে মাখানো ডিমগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
ডিমগুলো ভালোভাবে উল্টে পাল্টে ভেজে নিন।
চতুর্থ ধাপ
প্রয়োজনীয় মশলা গুলো সব একসাথে করে গরম তেলে ছেড়ে দিতে হবে।
চামচ দিয়ে মসলাগুলো গরম তেলে নাড়তে থাকুন আর ভালো ভাবে কষাতে থাকুন। কিছু সময় নাড়ার পর হালকা পরিমাণে পানি দিয়ে আবার নাড়তে থাকুন যেন মসলাগুলো পুড়ে না যায়।
পঞ্চম ধাপ
কষানো মসলার মধ্যে তেলে ভাজি করা ডিমগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
তেলে ভাজা মসলার মধ্যে ডিমগুলো ভালোমতো কষিয়ে নিতে হবে।
ষষ্ঠ ধাপ
ডিমগুলো ভালোভাবে কষানো শেষ হলে পরিমান মত পানি দিতে হবে।
চুলার তাপ বাড়িয়ে দিয়ে রেসিপির ঝোল ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে। তাপ দেওয়ার ফলে ঝোল শুকানো শুরু করবে। পরিমাণমতো ঝোল রেখে চুলার উপর থেকে কড়াই নামিয়ে ফেলতে হবে।
সপ্তম ধাপ
কড়াই থেকে আলাদা একটি পাত্রে নামিয়ে রাখতে হবে।
তৈরি হয়ে গেল মজাদার ডিম ভুনা রেসিপি। রান্না তো হয়ে গেল এখন খাওয়া দাওয়া করার পালা। চলুন তাহলে দেরি না করে খাওয়া শুরু করে দিই।
রেসিপিটির সাথে নিজের একটি সেলফি।
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী রেসিপি ডিভাইস Samsung galaxy A52 ফটোগ্রাফার @kazi-raihan লোকেশন কুষ্টিয়া
আশা করি আপনাদের সবার কাছেই আজকের এই ডিম ভুনা রেসিপিটি ভালো লেগেছে। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ার জন্য।আর ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
.png)
আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেম@kazi-raihan। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালো লাগে, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
||আমার বাংলা ব্লগ পেজ & ডিসকর্ড||
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
তাহলে চলুন শুরু করি
আজকে আমি আপনাদের মাঝে ডিম ভুনা রেসিপি উপস্থাপন করব। ডিম ভুনা মোটামুটি ভালোই মজাদার একটি রেসিপি, ডিম ভুনা আমাদের শরীরের আমিষের চাহিদা পূরণ করে। অল্প খরচে মজাদার রেসিপি মধ্যে ডিম ভুনা অন্যতম। রেসিপি তৈরির ধাপগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আপনাদের দেখাবো।
| উপকরণ | পরিমাণ |
|---|---|
| ডিম | ৬ টি |
| তেল | ২০০ গ্ৰাম |
| মরিচের গুঁড়া | পরিমাণ মতো |
| হলুদের গুঁড়া | পরিমাণ মতো |
| পেঁয়াজ কুচি | পরিমাণ মতো |
| ধনে গুঁড়া | পরিমাণ মতো |
| জিরা বাটা | পরিমাণ মতো |
প্রথম ধাপ
একটি কড়াইয়ের মধ্যে পরিমাণমতো পানি দিয়ে তাতে ডিম গুলো ছেড়ে দিতে হবে।
কড়াই চুলায় বসিয়ে তাপ দিতে হবে আর ডিম গুলোকে ভালোমতো সেদ্ধ করতে হবে।
ডিমগুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে খোসা ছাড়িয়ে আলাদা করে হলুদের গুঁড়া, লবণ এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ
কড়াই চুলায় বসাতে হবে এবং তাপ দিতে হবে।
কড়াই গরম হয়ে গেলে তাতে পরিমাণ মত তেল দিতে হবে।
তৃতীয় ধাপ
গরম তেলে মরিচের গুঁড়া হলুদের গুঁড়া এবং লবণ দিয়ে মাখানো ডিমগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
ডিমগুলো ভালোভাবে উল্টে পাল্টে ভেজে নিন।
চতুর্থ ধাপ
প্রয়োজনীয় মশলা গুলো সব একসাথে করে গরম তেলে ছেড়ে দিতে হবে।
চামচ দিয়ে মসলাগুলো গরম তেলে নাড়তে থাকুন আর ভালো ভাবে কষাতে থাকুন। কিছু সময় নাড়ার পর হালকা পরিমাণে পানি দিয়ে আবার নাড়তে থাকুন যেন মসলাগুলো পুড়ে না যায়।
পঞ্চম ধাপ
কষানো মসলার মধ্যে তেলে ভাজি করা ডিমগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
তেলে ভাজা মসলার মধ্যে ডিমগুলো ভালোমতো কষিয়ে নিতে হবে।
ষষ্ঠ ধাপ
ডিমগুলো ভালোভাবে কষানো শেষ হলে পরিমান মত পানি দিতে হবে।
চুলার তাপ বাড়িয়ে দিয়ে রেসিপির ঝোল ভালোভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে। তাপ দেওয়ার ফলে ঝোল শুকানো শুরু করবে। পরিমাণমতো ঝোল রেখে চুলার উপর থেকে কড়াই নামিয়ে ফেলতে হবে।
সপ্তম ধাপ
কড়াই থেকে আলাদা একটি পাত্রে নামিয়ে রাখতে হবে।
তৈরি হয়ে গেল মজাদার ডিম ভুনা রেসিপি। রান্না তো হয়ে গেল এখন খাওয়া দাওয়া করার পালা। চলুন তাহলে দেরি না করে খাওয়া শুরু করে দিই।
রেসিপিটির সাথে নিজের একটি সেলফি।
পোস্ট বিবরণ
| শ্রেণী | রেসিপি |
|---|---|
| ডিভাইস | Samsung galaxy A52 |
| ফটোগ্রাফার | @kazi-raihan |
| লোকেশন | কুষ্টিয়া |
আশা করি আপনাদের সবার কাছেই আজকের এই ডিম ভুনা রেসিপিটি ভালো লেগেছে। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ার জন্য।আর ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেম@kazi-raihan। আমি একজন বাংলাদেশী। আমি বাংলায় কথা বলি,আমি বাংলায় নিজের মনোভাব প্রকাশ করি। আমি নিজের মত করে সবকিছু করার চেষ্টা করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। পড়ালেখার পাশাপাশি আমি বিভিন্ন জিনিস আঁকতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা, রঙ করা, নতুন নতুন কিছু তৈরি করা আমার পছন্দের কাজ। তবে রান্নাবান্না আমার ভালো লাগে, চেষ্টা করি সবসময় নিজে নতুনভাবে কিছু রান্না করার। ভ্রমণপ্রেমীদের মত আমিও ঘুরতে পছন্দ করি। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ডিম ভুনা আমার খুবই প্রিয়। ঝটপট ডিম ভুনা রেসিপি তৈরি করা যায় বলে সকলের কাছেই এটি খুবই জনপ্রিয়। আপনার রান্নার ধাপ গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি অনেক মজাদার ডিম ভুনা রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখতেও খুবই লোভনীয় লাগছে। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
সুন্দর মনোভাব পোষণ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু 💚
আপনি খুব সুন্দর করে ডিম ভুনা করেছেন ।যেটা আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। স্বাদের পরিমাণ টা কেমন হয়েছে সেটা খাওয়ার মাধ্যমে বোঝা যাবে ।আপনার ঝটপট খাওয়ার ধারণার বিষয়টি আমার খুব ভালো লেগেছে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
সুন্দর মনোভাব পোষণ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ওয়াও আপনি খুবই সুন্দর একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। মজাদার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখে মনে হচ্ছে খুব মজা হবে। আর ডিম বুনা খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এতো সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
গঠনমূলক মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ওয়াও ভাইয়া কি সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করেছে ।ডিম ভুনার রেসিপি দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। দেখে তো মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল ।রেসিপি টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
কেউ একজন বলেছিল ব্যাচেলরদের খাবারের তালিকায় কমন একটা আইটেম হচ্ছে ডিম। কথাটা আসলেই ঠিক। ডিম ভুনা রেসিপি টা বেশ ভালো শেয়ার করেছেন। ভালো হয়েছে রেসিপি টা। এবং খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
➡️ অল্প সময়ের মধ্যে হঠাৎ অল্প সময়ে তৈরি করা যায় ডিম ভুনা রেসিপি। এর রেসিপি খেতে খুবই সুস্বাদু। অতি তাড়াতাড়ি খাওয়ার জন্য এই রেসিপিটা খুবই ভালো লাগে। ঘরে যখন ভালো কিছু রান্না না হয় তখন হঠাৎ করে এই রেসিপিটি করা যায়। আপনি খুব সুন্দর করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ডিম আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার। সিদ্ধ ডিম পোচ ডিম আর রান্না ডিম সবগুলোই আমার বেশ ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি অনেক সুন্দর হয়েছে। ব্যাচেলর মানুষদের জন্য একটি আদর্শ রেসিপি
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি অসাধারণ একটি ডিম ভুনা রেসিপি তৈরি করছেন। আপনার এই রেসিপিটি অনেক সুস্বাদু এবং মজাদার হবে বলে মনে হচ্ছে। আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
বাহ ভাইয়া অসাধারণ ডিমের রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি।ডিম আমার অনেক পছন্দের একটা খাবার।বিশেষ করে এর চপ আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
এটি একটি দারুন খাবার।মায়ের হাতে বাড়িতে প্রায়ই খাওয়া হতো।আপনি যেভাবে উপস্থাপন করেছেন,তাতে মাঝেমধ্যেই বাসায় রান্না করে খাওয়া যাবে।ধন্যবাদ ;
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ,ভাইয়া।