মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি। (১০% বেনিফিশিয়ারী @লাজুক-শিয়াল এর জন্য।) by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১৮ই, আষাঢ়||১৪২৯ বঙ্গাব্দ||শনিবার||বর্ষাকাল||
আমি কাজী রায়হান।আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। আজকে আমি আপনাদের মাঝে মজাদার মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি তৈরি করে দেখাবো। প্রায় দশ দিন ঢাকা সময় কাটিয়ে আসার পরে বাড়িতে এসে একদিন ভালোই ঘুমিয়ে ছিলাম। বিকেল বেলায় আব্বু ডেকে বলল অনেক তো ঘুমিয়েছিস এখন চল বাজারে যাই, বাজার করে দিব নিয়ে আসবি। আব্বুর সাথে বাজারে গেলাম বাজার করতে আর বাজার থেকে ৪০ টাকা দিয়ে দুই আটি বরবটি কিনেছিলাম সেটাই পরের দিন সকালে বাসায় ভর্তা করা হয়েছিল। বাড়িতে ভাবী আসলেই ভিন্ন ধরনের সব রেসিপি তৈরি হয়। বরবটি সাধারণত ভাত রান্না করার সময় ভাতের মধ্য দিয়ে সিদ্ধ করা হয় তবে ভাবি বলল আজকে ভিন্ন উপায়ে একটু টেস্টি করে বরবটি ভর্তা করে খাওয়াবো তোমাদের। আমি বিষয়গুলো ফলো করলাম আর প্রতিটা ধাপের ছবি তুলেছিলাম যেটা এখন আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
বরবটি ভর্তা
Device: Samsung galaxy A52
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
- বরবটি
- শুকনা মরিচ
- কাঁচা মরিচ
- পেঁয়াজ
- সয়াবিন তেল
- লবণ
- রসুন
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ
ধাপঃ-১ঃ পরিমাণ মতো বরবটি নিলাম।
ধাপঃ-২ঃ একটি প্লেটের উপর পরিমাণ মতো পেঁয়াজ কুচি, রসুন, কাঁচা মরিচ, শুকনা মরিচ এবং লবণ নিলাম।
ধাপঃ-৩ঃ বরবটি গুলোকে ছোট ছোট করে কেটে নিলাম।
ধাপঃ-৪ঃ চুলায় কড়াই বসিয়ে দিলাম এবং তাপ দেওয়া শুরু করলাম।কড়াই গরম হয়ে গেলে তাতে পরিমাণমতো পানি দিলাম। হালকা গরম পানিতে ছোট করে কেটে নেওয়া বরবটি গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৫ঃ গরম পানিতে বরবটি গুলো ভালোভাবে শেদ্ধ করে নিলাম।
ধাপঃ-৬ঃ কড়াইয়ে হালকা তেল দিয়ে তাতে শুকনো মরিচ গুলো ভেঁজে নিলাম।
ধাপঃ-৭ঃ একই ভাবে কড়াইয়ের গরম তেলে পেঁয়াজ, মরিচ এবং রসুন গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৮ঃ ভালোভাবে মিক্স করে ভেঁজে নিলাম।
ধাপঃ-৯ঃ বরবটি গুলো পাটায় মিহি করে বেটে নিলাম।
ধাপঃ-১০ঃ শুকনো মরিচ গুলো পাটায় মিহি করে নিলাম।
ধাপঃ-১১ঃ ভাঁজি করা পেঁয়াজ কুচি, রসুন এবং কাঁচা মরিচ গুলো পাটায় মিহি করে নিলাম।
ধাপঃ-১২ঃ একসাথে ভালোভাবে ভর্তা করে আলাদা প্লেটে পরিবেশন করলাম। এইতো তৈরি হয়ে গেল মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি।
আজকে এই পর্যন্তই ছিল। আবার অন্য কোন দিন হাজির হবো নতুন কোন রেসিপি নিয়ে।
আমার আজকের এই মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা আপনাদের মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। আজকে আমি আপনাদের মাঝে মজাদার মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি তৈরি করে দেখাবো। প্রায় দশ দিন ঢাকা সময় কাটিয়ে আসার পরে বাড়িতে এসে একদিন ভালোই ঘুমিয়ে ছিলাম। বিকেল বেলায় আব্বু ডেকে বলল অনেক তো ঘুমিয়েছিস এখন চল বাজারে যাই, বাজার করে দিব নিয়ে আসবি। আব্বুর সাথে বাজারে গেলাম বাজার করতে আর বাজার থেকে ৪০ টাকা দিয়ে দুই আটি বরবটি কিনেছিলাম সেটাই পরের দিন সকালে বাসায় ভর্তা করা হয়েছিল। বাড়িতে ভাবী আসলেই ভিন্ন ধরনের সব রেসিপি তৈরি হয়। বরবটি সাধারণত ভাত রান্না করার সময় ভাতের মধ্য দিয়ে সিদ্ধ করা হয় তবে ভাবি বলল আজকে ভিন্ন উপায়ে একটু টেস্টি করে বরবটি ভর্তা করে খাওয়াবো তোমাদের। আমি বিষয়গুলো ফলো করলাম আর প্রতিটা ধাপের ছবি তুলেছিলাম যেটা এখন আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
Device: Samsung galaxy A52
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
- বরবটি
- শুকনা মরিচ
- কাঁচা মরিচ
- পেঁয়াজ
- সয়াবিন তেল
- লবণ
- রসুন
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃ পরিমাণ মতো বরবটি নিলাম।
ধাপঃ-২ঃ একটি প্লেটের উপর পরিমাণ মতো পেঁয়াজ কুচি, রসুন, কাঁচা মরিচ, শুকনা মরিচ এবং লবণ নিলাম।
ধাপঃ-৩ঃ বরবটি গুলোকে ছোট ছোট করে কেটে নিলাম।
ধাপঃ-৪ঃ চুলায় কড়াই বসিয়ে দিলাম এবং তাপ দেওয়া শুরু করলাম।কড়াই গরম হয়ে গেলে তাতে পরিমাণমতো পানি দিলাম। হালকা গরম পানিতে ছোট করে কেটে নেওয়া বরবটি গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৫ঃ গরম পানিতে বরবটি গুলো ভালোভাবে শেদ্ধ করে নিলাম।
ধাপঃ-৬ঃ কড়াইয়ে হালকা তেল দিয়ে তাতে শুকনো মরিচ গুলো ভেঁজে নিলাম।
ধাপঃ-৭ঃ একই ভাবে কড়াইয়ের গরম তেলে পেঁয়াজ, মরিচ এবং রসুন গুলো দিয়ে দিলাম।
ধাপঃ-৮ঃ ভালোভাবে মিক্স করে ভেঁজে নিলাম।
ধাপঃ-৯ঃ বরবটি গুলো পাটায় মিহি করে বেটে নিলাম।
ধাপঃ-১০ঃ শুকনো মরিচ গুলো পাটায় মিহি করে নিলাম।
ধাপঃ-১১ঃ ভাঁজি করা পেঁয়াজ কুচি, রসুন এবং কাঁচা মরিচ গুলো পাটায় মিহি করে নিলাম।
ধাপঃ-১২ঃ একসাথে ভালোভাবে ভর্তা করে আলাদা প্লেটে পরিবেশন করলাম। এইতো তৈরি হয়ে গেল মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি।
আজকে এই পর্যন্তই ছিল। আবার অন্য কোন দিন হাজির হবো নতুন কোন রেসিপি নিয়ে।
আমার আজকের এই মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা আপনাদের মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই, আল্লাহ হাফেজ।
খুবই মজাদার একটি বরবটি ভর্তা রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার এই রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল যদিও বরবটি ভর্তা আমি তেমন একটা পছন্দ করি না। এত মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আসলেই অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল। রেসিপি দেখলেই আবার লোভ লেগে যায়। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
https://twitter.com/KaziRai39057271/status/1543036989922226176?s=20&t=mIh0smtS0GzkE1heQsy3vQ
৪০ টাকা দিয়ে ২আটি মনে হচ্ছে, বেশ সস্তায় কিনে এনেছেন।😉
আমার কাছেও এভাবে বরবটি ভর্তা খেতে ভালোই লাগে।পেঁয়াজ এভাবে ভেজে নিলে কাচা গন্ধটা আর থাকে না।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
আমাদের বাসায় ঘুরতে আসেন তাহলে কম দামের বরবটি ভর্তা রেসিপি তৈরি করে খাওয়াবো।
মজাদার বরবটি ভর্তা রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। সত্যিই রেসিপির উপস্থাপন ও পরিবেশন আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ওয়াও আপনি দারুন ভাবে বরবটির ভর্তা রেসিপি তৈরি করেছেন। ভর্তা আমার খুবই প্রিয়। আমিও মাঝে মাঝে বরবটি দিয়ে ভর্তা তৈরি করি ভীষণ ভালো লাগে খেতে। গরম গরম ভাত দিয়ে। চমৎকারভাবে তৈরি করে এই ভর্তা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আসলেই গরম ভাতের সাথে বরবটি ভর্তা অনেক সুস্বাদু হয়। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
বাড়ীতে সাধারণত বরবটির ভাজি খাওয়া হয় । তবে আপনি ভর্তার রেসিপি খুব সুন্দর ভাবে পাটাই বেটে তৈরি করে দেখিয়েছেন । যা দেখে ভাল লাগলো । একসময় বাড়িতে বরবটির মাচা থাকতো মাঝে মাঝে কাচা খেতাম ভাল লাগতো মাচা থেকে উঠিয়ে নেওয়া ফ্রেশ বরবটি গুলো খেতে ।
ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য ।
বরবটি ভর্তা আর ভাজি দুইটাই আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তবে পরবর্তীতে বরবটি ভাজি শেয়ার করার চেষ্টা করব।
বরবটি ভর্তা আমার খুবই ফেভারিট বিশেষ করে খিচুড়ি ভাত দিয়ে খেতে সব থেকে বেশি ভালো লাগে আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব মজা হবে
ভাই বলে তো লোভ লাগিয়ে দিলেন। আসলেই খিচুড়ি ভাতের সাথে বরবটি ভর্তা অনেক বেশি মজা লাগে।
ভাতের ভিতরে দিয়ে বরবটি সিদ্ধ করলে ভাতের কালার সবুজ হয়ে যায় না? আমি যতবারই বাজার থেকে বরবটি আনে ভাবি যে ভর্তা করে খাব, কিন্তু আর মনে থাকে না। আপনার আজকের ভর্তার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে যে খুবই মজাদার হয়েছে। এরকম ভর্তা হলে গরম ভাতের সঙ্গে আর কি লাগে।
ভাত একটু সবুজ হয়ে যায় তাই একটু ভিন্ন ভাবে ভর্তা করেছিলাম। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু মনি 🥰
বরবটি ভর্তা খেতে খুবই সুস্বাদু। আজকে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে বরবটি ভর্তা তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরলেন, যা দেখে খুব ভালো লাগলো। এছাড়া খুবই সুন্দরভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরলেন। তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
সব সময় চেষ্টা করি রেসিপি পোস্ট গুলো সুন্দর ভাবে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি দশ দিন ঢাকা থেকে বেরিয়ে বাড়িতে গিয়ে টানা একটা ঘুম দিয়েছেন শুনে ভালই লাগলো কারণ বাইরে থাকার পরে নিজের ঘরে যেয়ে ঘুমানোর আনন্দটাই আলাদা ।তারপরে বাবার সাথে বাজারে গিয়ে সবজি সাথে ৪০ টাকা দিয়ে দুই মুঠো বরবটি কিনেছেন বরবটির দাম আসলে একটু কমই। আপনি ভাতের ভিতর দিয়ে বরবটি সিদ্ধ করেন কিন্তু আজকে আপনার ভাবি যেই পদ্ধতিটা দেখালো সেটিই সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি, যদিও কখনো বরবটি ভর্তা করে খাওয়া হয়নি তবে আপনার বরবটি ভর্তা দেখে মনে হচ্ছে ভালই লাগে খেতে বরবটি ভর্তা। আমি তেমন একটা খাই না বরবটি তবে এভাবে করে ভর্তা করে খেতে মনে হয় ভালই লাগবে।
গ্ৰামে সবজির দাম অনেকটাই কম। হুম বরবটি ভর্তা খেতে অনেক মজা হয়েছিল। একবার বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক মজা লাগবে।