📷🌼শখের ফটোগ্রাফি পর্ব- ২৫|| প্রকৃতির সৌন্দর্য ||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য) by @kazi-raihan
আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেমঃ@kazi-raihan।বাংলাদেশ থেকে।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি ফটোগ্রাফি পর্ব শেয়ার করব। প্রকৃতির সৌন্দর্য গুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরতে খুব ভালো লাগে। আর সেই ভালোলাগা কে কেন্দ্র করে যে ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম সেগুলো শেয়ার করেছি। চেষ্টা করি প্রতি সপ্তাহে একটি ফটোগ্রাফি পর্ব আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে আর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আজকে এই ফটোগ্রাফি পর্ব নিয়ে হাজির হয়েছি। সাধারণত সপ্তাহ জুড়ে টুকটাক বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরির পাশাপাশি সময় অসময়ে যে ফটোগ্রাফিগুলো সংগ্রহ করি সেটি সপ্তাহ শেষে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করি। এই সপ্তাহে আমি যে ফটোগ্রাফি গুলো সংগ্রহ করেছিলাম তার মধ্যে কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে আজকের এই পর্বটি শেয়ার করতে যাচ্ছি। আমরা সবাই জানি গত সপ্তাহের বেশ কয়েকটি দিন বৃষ্টি বাদলের কবলে পড়েছিল। মূলত ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সব এলাকাতেই কমবেশি প্রভাব পড়েছিল আর বৃষ্টির দিনে যে একটা সৌন্দর্য লক্ষ্য করা যায় সেটাকে কেন্দ্র করে অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করেছিলাম তার মধ্যে কিছু ফটোগ্রাফি এই পর্বে শেয়ার করেছি। চলুন সব ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আসা যাক।
চলুন তাহলে শুরু করি।
মশা।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location :https://w3w.co/speechless.waltzing.indeterminate
- ঘূর্ণিঝড় এর প্রভাব সব এলাকাতেই পড়েছিল বলে বাংলাদেশের সব অঞ্চলে কম বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছিল। কোন কোন এলাকায় দুই দিন আবার কোন কোন এলাকায় তিন দিন একটানা বৃষ্টি হয়েছিল। আমাদের এলাকায় অবশ্য একটানা দুই দিন বৃষ্টি হয়েছিল আর যখন আবহাওয়া পরিষ্কার হয়ে গেল তখন যেন শীতের একটা আভাস পাচ্ছিলাম। সকালে হালকা কুয়াশা পড়ছিল আর আগের দিন বিকেলেও হালকা বৃষ্টি হয়েছিল যার কারণে মাঠের ফসলসহ ঘাসে শিশির একটু বেশি জমে ছিল। বৃষ্টিভেজা শিশিরের ছবি তুলতে গিয়ে দেখলাম ধান গাছের উপরে ছোট একটি মশা বসে আছে আর আমিও ম্যাক্রো লেন্সে সেই মশার ছবি তুলেছিলাম। তবে ছবি তোলার সময় পেছনে মেঘের আড়ালে সূর্য উঁকি দিয়েছিল যার জন্য ছবিটা আরো বেশি ভালো হয়েছিল।
যেন নতুন সূর্য।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- একটানা দুই দিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে কেউ সূর্যের মুখ দেখতে পারেনি আর দুদিন পর যখন আকাশে সূর্য মুচকি হেসেছিল তখন পরিবেশটা যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছিল। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম আকাশটা কেমন যেন মেঘলা মনে হল আজকেও হয়তবা সূর্য উঠবে না তবে সৃষ্টিকর্তার রহমতে সকাল ৭টার মধ্যেই আকাশে সূর্য দেখতে পেলাম। মূলত মেঘ পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছিল বলেই সূর্যের দেখা পাওয়া গেল। সকাল বেলার সূর্যের আলোকরশ্মিতে ঘাসের উপরে জমে থাকা শিশির বিন্দু গুলো যেন শুকাতে শুরু করেছে। আবহাওয়াটা একটু ঠান্ডা থাকায় সকালবেলার মিষ্টি রোদ পোহাতে বেশ ভালোই লাগছিল। রোদে গিয়ে ঘাসের সমন্বয়ে সূর্যের ছবি তোলার চেষ্টা করেছিলাম, কেমন হয়েছে আপনারা মন্তব্য করে আমাকে জানাবেন।
মেঘের সৌন্দর্য।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- প্রতি সপ্তাহে যে একটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করি সেখানে একটি করে পুরনো অ্যালবামের ফটোগ্রাফি তুলে ধরার চেষ্টা করি। আজকের এই ৩ নং ফটোগ্রাফিটা পুরনো অ্যালবাম থেকে সংগ্রহ করা। এই ছবিটা সম্ভবত বর্ষার মৌসুমে ক্যাপচার করেছিলাম। আব্বুর সাথে কুমারখালী থেকে বাসায় ফিরছিলাম আর যাত্রাপথে হঠাৎ বৃষ্টি এসে ঘিরে নিল। কি আর করার বাধ্য হয়ে একটি ছোট দোকানে গিয়ে দাঁড়ালাম আর কিছু সময় বেশ ভালোই বৃষ্টি হচ্ছিল। তবে মজার বিষয় হচ্ছে ওই দিনে রাস্তার একপাশে বৃষ্টি হয়েছিল কিন্তু অন্য পাশে তেমন বৃষ্টি ছিল না আবার বাড়ি ফেরার সময় দেখলাম আমাদের এলাকায় একটুও বৃষ্টি হয়নি। যাইহোক যখন বৃষ্টি কমে গিয়েছিল তখন গাছের আড়ালে যে কালো মেঘ দেখা যাচ্ছিল সেটার ফটোগ্রাফি করেছিলাম আর আজকে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি।
গাছের প্রতিচ্ছবি।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- গত সপ্তাহে যখন বৃষ্টি হচ্ছিল তখন বৃষ্টিতে ভিজে আমি কুষ্টিয়া গিয়েছিলাম তার একটি পর্ব আপনাদের সাথে অলরেডি শেয়ার করেছি। নদীর পাড়ে যখন চা খেতে গেলাম তখন মোটামুটি ভালোই বৃষ্টি হচ্ছিল আর বৃষ্টি হওয়ার কারণে চায়ের দোকান বন্ধ ছিল তাই আর চা খাওয়া হয়নি। চায়ের দোকানের পাশে একটি বড় বট এর গাছ আছে আর সেখানে যারা চা খেতে আসে তারা বটের গাছের নিচে বসে আড্ডা দেয়। বসার জায়গায় টাইলস করা আছে যাতে জায়গাটা সবসময় পরিষ্কার থাকে। বৃষ্টির কারণে টাইলসের উপরে জমে থাকা হালকা ময়লা ধুয়ে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে আর টাইলস কাঁচের মতো ঝকঝকে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে যার কারণে টাইলসের ওপরে বটগাছের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছিল। মূলত নদীর সৌন্দর্যের ছবি তুলতে গিয়ে দেখলাম টাইলসের উপরে বট গাছের প্রতিচ্ছবি বেশ ভালই ফুটে উঠেছে তাই ক্যাপচার করে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
গড়াই নদী।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- গত বৃহস্পতিবার বিকেল বেলায় কুষ্টিয়া থেকে বাড়ি ফেরার আগ মুহূর্তে মেসেঞ্জারে একটা ছোট ভাইয়ের সাথে কথা হল। সে আমাকে বলল ভাইয়া আপনি কুমারখালী আসেন আপনার সাথে দেখা করব। আমি আমার কাজ কমপ্লিট করে তাকে মেসেঞ্জারে ফোন দিলাম এবং সে আমাকে জানালো তার বাসা থেকে বের হতে একটু দেরি হচ্ছে আমি যেন কুষ্টিয়া থেকে একটু লেট করেই বের হই। আমি আস্তে ধীরে কুমারখালীর দিকে রওনা দিলাম এবং কুমারখালী এসে তাকে মেসেঞ্জারে আবার ভিডিও কল দিলাম। সে আমাকে জিজ্ঞাসা করল ভাই আপনি কোথায় আমি তাকে ভিডিও কলে নদীর পাড়ে বসে থাকার বিষয়টি দেখিয়ে দিলাম আর সে আমাকে ভিডিও কলে নৌকার ঘাটে বসে থাকার দৃশ্যটি দেখিয়ে দিল। মূলত তাদের বাসা নদীর বিপরীত পাড়ে যার কারণে যাতায়াতের জন্য খেয়াঘাট পার হতে হয়। সে আমাকে বলল ভাইয়া আপনি সোজা পরবর্তী খেয়াঘাটে চলে আসেন আমি তো সেখানে সেই নামবো। আমি বাইক নিয়ে সোজা খেয়াঘাটে গেলাম আর তাকে আবার ভিডিও কল দিলাম। সে আমাকে দেখালো ভাইয়া দেখেন আমি নৌকাতে উঠেছি আর আমি তাকে বললাম আমি নদীর পাড়ে অপেক্ষা করছি। মাঝ নদীতে নৌকা আসার পরেই সে হাত উঁচু করে ইশারা করছিল যে আমি নৌকাতে আছি। আমিও হাত উঁচু করে ইশারা করে তাকে জানিয়ে দিলাম আমি তার জন্য খেয়া ঘাটে অপেক্ষা করছি। কিছু সময় অপেক্ষা করার পর বাইকের উপরে বসেই গড়াই নদীর একটা দৃশ্য তুলেছিলাম। তার কিছু সময় পরে নৌকা খেয়া ঘাটে আসলো এবং আমরা দুজন সাক্ষাৎ করলাম। সে আমাকে জিজ্ঞেস করল ভাই আপনি কি এখন বাসায় যাবেন?? আমি বললাম হ্যাঁ এখন সোজা বাসায় যাবো, ছোট ভাই বলল সে নাকি তার নানা বাড়িতে যাবে তাই আমরা দুজন একসাথেই যাব কারণ আমাদের বাসায় যেতে মহেন্দ্রপুর নামক এক গ্রামে ছোট ভাইয়ের নানাবাড়ি আর আমি তাকে সেখানে নামিয়ে দিয়ে যাবো। সে আমাকে বলল ভাইয়া একটা চায়ের দোকানে দাড়াইয়েন দুইজন চা খাওয়ার পাশাপাশি কিছু সময় গল্প করব, আমি তাকে বললাম একবারে তোমার নানা বাড়ির পাশে যে বাজার আছে সেখানে গিয়ে চা খাবো। দুজন গল্প করতে করতে চায়ের দোকানের পাশে এসে দাঁড়ালাম এবং দুজন দুধ চা খেলাম। যদিও ছোট ভাই বিল দিতে গিয়েছিল কিন্তু বয়সে আমি বড় হওয়ায় তাকে আর বিল দিতে দেইনি।আমি চায়ের বিল পেমেন্ট করলাম এবং দুইজন একসাথে সেলফি উঠে সেখান থেকে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।
বৃষ্টি ভেজা রেল লাইন।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- আকাশে কালো মেঘ আর বৃষ্টি হচ্ছে, বৃষ্টির ফোঁটা য় রেল লাইনের পাথরগুলো ভিজে গিয়েছে। পাথরের গায়ে লেগে থাকা বালি বৃষ্টির ফোটার সাথে ধুয়ে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। বৃষ্টি ভেজা রেল পথের ফটোগ্রাফি টা করেছিলাম সম্ভবত গত সপ্তাহের মঙ্গলবারে। বৃষ্টি ভেজা পরিবেশে সব সময় তো আর ঘোরাঘুরি করা হয় না তাই ওই দিনে একটু সুযোগ পেয়েছিলাম আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বৃষ্টি ভেজা অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করেছিলাম তার মধ্যে এই রেল লাইনের বৃষ্টি ভেজা ফটোগ্রাফিও একটি। ফটোগ্রাফিটা আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে মন্তব্য করে আমাকে জানাবেন।
কিছুটা নির্জন রাজপথ।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- সাধারণত মহাসড়ক গুলোতে সব সময় প্রচুর যানবাহনের চাপ থাকে। তবে বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া তেমন যানবাহন মুক্ত মহাসড়ক দেখা যায় না। সকাল বেলার দিকে একটু যানবাহনের চাপ কম থাকে আর সকাল থেকেই বৃষ্টি হওয়ার কারণে যানবাহনের চাপ আরো কম ছিল। হালকা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে আর কিছু সময় পর পর মহাসড়কে বোঝায় ট্রাক দেখা যাচ্ছে। কিছু সময় নিরবে বসে থাকার পর মাথায় আইডিয়া আসলো ভেজা রাজপথ আর ট্রাকের সমন্বয়ে যদি ফটোগ্রাফি করি মনে হয় ভালোই আসবে। বেশ কয়েকটা ফটোগ্রাফি করলাম তবে দীর্ঘ অপেক্ষার পরে কারণ মহাসড়কে যানবাহনের চাপ একদম নাই বললেই চলে। পরবর্তীতে ফটোগ্রাফি গুলো দেখার পরে যেটা সবচেয়ে বেশি ভালো হয়েছিল সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
আজ এই পর্যন্তই ছিল, চেষ্টা করেছি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে তবে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করে দিবেন। দেখা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে অন্য কোন ফটোগ্রাফি পর্বে বা নতুন কোন বিষয় নিয়ে ধন্যবাদ সবাইকে।
VOTE @bangla.witness as witness OR
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
💞💞✌️
https://twitter.com/KaziRai39057271/status/1586933480206000128?s=20&t=NllTvDDPhDElAtKVgGXRdA
🎈🎈🎈
আসলেই প্রত্যেক সপ্তাহে আমাদের সকলেরই একটি করে ফটোগ্রাফি পোস্ট করা উচিত।আর বলিয়েন না ভাই ঘূর্ণিঝড়ের জন্য ছাদের গাছ সকল এলোমেলো হয়ে গিয়েছে।যাই হোক আপনার প্রতিটি ছবিই বেশ সুন্দর। পুরোনো এ্যালবামের ছবিটা খুব সুন্দর হয়েছে।যদিও আপনার ফটোগ্রাফি পোস্ট গুলো বরাবরই ভালো হয়।ধন্যবাদ আপনাকে
আমাদের বাড়িতে ও একটা বড় গাছ ঝড়ে ভেঙ্গে পড়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কারনে সব জায়গায় এমন একটা পরিবেশ তৈরি হয় যা আগের প্রকৃতির সাথে অচেনা লাগে।কখনো মেঘলা আকাশ,কখনো হালকা রুদ,আবার শীত শীত ভাব ভালই লাগে।তাছাড়া সকাল বেলার রাস্তা যদি যানযট মুক্ত দেখলেও অনেক ফ্রি লাগে।তখন রাস্তা দিয়ে হেটে যেতে ভালই লাগে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর করেছেন।ভাল লাগলো দেখতে পেয়ে।
হুম সকালে হালকা ঠান্ডা বাতাসে হাঁটতে খুবই মজা লাগে। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে অসাধারণ কিছু প্রকৃতির সুন্দর জোর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি সত্যি অসাধারণ হয়েছে ভাই। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে বৃষ্টি ভেজা রেললাইন। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
প্রতিটা ফটোগ্রাফি দেখে আপনার সুন্দর মতামত মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
বাহ্ আপনি ঝড়ের পরে মশা সূর্য গাছ নদী রেললাইন আর রাস্তার অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন তো। ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে আপনাকে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার।
প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার কী না জানি না তবে চেষ্টা করি সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
সব গুলো ছবি দারুণ ও প্রাণবন্ত ছিলো একদম। সুন্দর ভাবে ছবি গুলো ফুটিয়ে তুলেছেন আপনি ক্যামেরার মাধ্যমে। সত্যি দক্ষতা আছে আপনার বলতে হয়। আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে বৃষ্টি ভেজা রেল লাইন এর ছবিটা। আমিও এমন ছবি তুলি। খুবই ভালো লাগে। এই ধরনের ছবি তুলতে।
পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া, আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অসাধারণ হয়েছে। শিশিরভেজা ফসলে মশার ছবি ,নতুন সূর্য, মেঘ সত্যি দারুন লাগছে।শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
আপনারা যেন ফটোগ্রাফির সৌন্দর্যগুলো উপভোগ করতে পারেন এই জন্যই একটু বেশি সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার চেষ্টা করি। ধন্যবাদ আপু মনি 🥰
সত্যি বলতে মশার ছবিটা এমনভাবেই তুলেছেন, আমি প্রথমে ঘাস ফড়িং ভেবে ফেললাম। প্রতিটি ছবি কেলাসের ন্যায় স্বচ্ছ হয়েছে। আর বৃষ্টির পরের সূর্য দেখতে সত্যেই একটু বেশী ঝলমলে মনে হয়।রেললাইনটা তো দেখে মনে হচ্ছে যেনো কোন সিনেমার ফুটেজ।বেশ ভালোই আপনার ছবি তোলার হাত। আপ্লুত হলাম।
আসলে ম্যাক্রোলেন্সে তুলে ছিলাম বলে ছোট্ট মশাকেও বড় দেখাচ্ছে।