কুয়াশা ঘেরা সকাল||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য by @kazi-raihan

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আসসালামু আলাইকুম


হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।

আজ -১৮ই পৌষ | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | সোমবার | শীতকাল |


আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।



png_20230101_200653_0000-01.jpeg

Canva দিয়ে তৈরি



প্রতিবছরের শীতের ছুটি কাটাতে যারা শহরে থাকে তারা তাদের গ্রামের বাড়িতে সহ আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে ঘুরতে আসে। নানা ধরনের শীতের পিঠার পাশাপাশি প্রিয়জনদের সাথে ছুটির সময় গুলো ভাগাভাগি করে নিতে তারা দূর থেকে আপন ঠিকানায় ফিরে আসে। আপাতত আমাদের বাড়ি এখন মেহমান শূন্য, শুধু ছোট্ট একটা মামাতো ভাই আছে, ওরা ঢাকায় থাকে হয়তোবা কিছুদিনের মাঝে সেও ঢাকায় ফিরে যাবে। কিছুদিন যাবত বাড়িতে একের পর এক মেহমান আসায় নিজের ডায়েট আর কন্ট্রোল করতে পারিনি তাই এলোমেলো খাবার খেয়ে আবার একটু মোটা হয়ে গিয়েছি। কিছুদিন আগে থেকেই নিজের শরীর ফিটে রাখতে কম বেশি ব্যায়াম করা এবং সকালে উঠে হাটাহাটি করার অভ্যাস শুরু করেছিলাম। বাড়ি থেকে সব মেহমান চলে গিয়েছে আবার এখন নতুন করে সকালে ব্যায়াম করা শুরু করেছি। তবে শীতের সময় সকালবেলা একটু কুয়াশা লক্ষ্য করা যায় কিন্তু গত ৫-৬ যাবত এত পরিমাণে কুয়াশা পড়ছে যেটা মাত্রার অতিরিক্ত। যদিও শীতকালে মাঝে মাঝে এমন কুয়াশা পড়ে তবে কয়টা দিন একটু বেশি পড়ছে। সকালে যখন হাঁটতে বের হই তখন দেখলাম একদম কুয়াশায় চারিদিকে অন্ধকার হয়ে গিয়েছে। চারিদিকে শুধু কুয়াশায় সাদা হয়ে আছে রাস্তায় দিয়ে হাঁটার সময় সামনে কি গাড়ি আছে সেটাও সহজে বোঝা যাচ্ছে না। আবার একটু জোরে দৌড়ালে জ্যাকেটের সামনের অংশে কুয়াশার পানি জমে যাচ্ছে।



20221230_083455.jpg

20221230_083527.jpg

20221230_083608.jpg

20221230_083621.jpg

20221230_083624.jpg

20221230_083755.jpg

20221230_085508.jpg



সবকিছু নতুন করে শুরু করার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে আমি মোবাইলে সকাল ৭টার সময় অ্যালার্ম দিয়ে রাখি। কিছুদিন যাবত ভরপুর কুয়াশা পড়ায় সূর্য উঠতে একটু দেরি হয় তাই সকালবেলায় সাতটায় উঠে হাঁটাহাঁটি করার সিদ্ধান্ত নিলাম। যথাসময়ে এলার্ম বেজে উঠলো আর আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল। বাইরে গিয়ে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম তবে পানি যে পরিমাণে ঠান্ডা ছিল বাপরে বাপ। রুমে এসে গ্লিসারিন মেখে হাঁটতে বের হলাম আর দেখলাম কি পরিমানে কুয়াশা। যেখানে একটু ফাঁকা জায়গা আছে সেখানে তো কুয়াশায় ভরপুর। কিছুদিন আগেও নদীর ধারে হাঁটতে গিয়েছিলাম কিন্তু যে পরিমাণে কুয়াশা আর বাতাস হচ্ছে তাতে নদীর ধারে গেলে শীত আরো বেশি লাগবে তাই অন্যদিকে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিলাম। বাজার পার হয়ে সোজা আমাদের পাশের ইউনিয়নের বোর্ড অফিস পর্যন্ত হাঁটতে হাঁটতে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে আমাদের বাজার প্রায় তিন কিলোমিটার পথ। এই তিন কিলোমিটার পথ আমি আস্তে আস্তে দৌড়ে আসলাম। একটু দৌড়ানোর ফলে শীতের মধ্যেও বেশ ভালোই গরম অনুভব করছিলাম।



20221230_084409.jpg

20221230_084924.jpg

20221230_084928.jpg

20221230_085031.jpg

20221230_083719.jpg

20221230_083644.jpg

20221230_083740.jpg

20221230_083658.jpg



প্রায় সকাল আটটার দিকে আবার বাজারের দিকে ফিরে আসলাম। ঘড়ির কাটায় তখন সকাল ৮টা বাজে তারপরেও মনে হচ্ছে এখন সবে ভোর হয়েছে কারণ প্রচন্ড কুয়াশা পড়ছিল। বাজারে এসে ভাবলাম চায়ের দোকানে গিয়ে এক কাপ চা খাব কিন্তু দোকানে দেখলাম অনেক লোকের ভিড় তাই আর কাছে গেলাম না। ভিড়ের মধ্য দিয়ে এক কাপ চা খাওয়ার জন্য অত সময় দাঁড়িয়ে থাকার চেয়ে বাড়ি গিয়ে একটু কমিউনিটিতে সময় দিতে পারলেও সেটা ভালো হয়। তবে একটা বিষয় খেয়াল করলাম যে এত সময় হয়েছে কিন্তু বাজারে কোন দোকানপাট খুলে নাই। আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে জনজীবনের মান কিছুটা থমকে গিয়েছে এর জন্যই বাজারে খুব একটা লোকজন নেই। দোকানপাট এখনো খোলা হয়নি। রাস্তায় খুব একটা গাড়িও ছিল না অনেক সময় পর একটি গাড়ি যেতে দেখলাম। আমাদের বাসার দিকে যেতে যে বাজারের মোড় সেখানে বড় একটি বটের গাছ আছে। গাছটি দূর থেকে দেখতে বেশ ভালো লাগছিল তাই ফোন ক্যামেরার মাধ্যমে ছবি তুলেছিলাম। আবার আমি হাঁটতে হাঁটতে বাসার দিকে রওনা হলাম। আমাদের বাসা থেকে অল্প একটু দূরে রাস্তার দুই পাশ দিয়ে একটু ফাঁকা জায়গা আছে আর সেখানে কুয়াশার পরিমাণটা অন্যান্য জায়গার চেয়ে একটু বেশি। ফাঁকা জায়গায় এমনিতেই কুয়াশা একটু বেশি বোঝা যায়। সেখানে গিয়ে দেখলাম রাস্তার পাশে একটি গাছের ডালের সাথে কুয়াশা ভেজা শিশির গুলো জড়িয়ে আছে। গাছের সাথে মাকড়সার জাল জড়িয়েছিল আর সেখানে কুয়াশার শিশির গুলো জমে থাকতে দেখলাম। গাছের সাথে শিশির গুলো জমে থাকায় বিভিন্নভাবে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম যেগুলো উপরে তুলে ধরেছি।



20221230_093052.jpg

20221230_085639.jpg

20221230_085641.jpg

20221230_085714.jpg

20221230_085725.jpg



আমাদের বাড়ির পাশেই আমাদের একটি মেহগনি গাছের বাগান আছে। আমি মেহগনি বাগানের পাশে যেতেই দেখলাম একটা হনুমান ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে প্রথমত একটু ভয় পেয়েছিলাম কারণ রাস্তার চারপাশ কুয়াশায় অন্ধকার আবার আমার আশপাশের কোন লোকজন ছিল না। আমিও ধীরে ধীরে তার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম আর সেও আমাদের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছিল কিন্তু কিছু সময় পরে একটু ভয় পেয়ে আমি দাঁড়িয়ে পড়লাম আর তখন সে আমার পাশ কেটে চলে গেল। অল্প একটু যাওয়ার পরেই সে দাঁড়িয়ে পড়ল। আমি আবার পিছনে ঘুরে তার দিকে এগিয়ে গেলাম কিছু ছবি তোলার জন্য। ফোন বের করে যখনই ছবি তোলা শুরু করব সে হা করে বড় বড় দাঁত বের করে আমাকে ভয় দেখাচ্ছিল। তার কিছু ছবি তোলার পরে আমি সেখানেই অনেক সময় দাঁড়িয়ে থাকলাম আর অপেক্ষা করছিলাম সে শেষ পর্যন্ত কি করে সেটা দেখার জন্য। কিছু সময় পরে সে রাস্তা দিয়ে দৌড় শুরু করল আর কুয়াশার মধ্যে হারিয়ে গেল। পরবর্তীতে আমি আবার পুনরায় বাসায় ফিরে আসলাম।

আশা করছি যে পরিমাণে কুয়াশা পড়ছে এই সমস্যা খুব দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে। কুয়াশা ভেজা আবহাওয়া আমার মোটামুটি ভালোই লাগে কিন্তু যারা দরিদ্র ঠিকমতো শীতের কাপড় পড়তে পারেনা তাদের কথা চিন্তা করলে একটু অসহায় মনে হয়। এর আগেও একদিন দেখেছি রাস্তার পাশে একদল মানুষ আগুন জ্বালিয়ে নিজেদের গা গরম করছে। আসলে এই অসহায় মানুষদের সাহায্য করার ইচ্ছা থাকলেও আমি যেন উপায়হীন। শুধু একটু অর্থের দরকার তাহলেই আমি তাদের পাশে দাঁড়াতে পারি। ইনশাল্লাহ একদিন আমার কাছে ও পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ থাকবে আর আমিও এই অসহায় মানুষগুলোকে সাহায্য করতে পারব।



⬇️📥⬇️📥
ডিভাইসSamsung galaxy A52
ফটোগ্রাফার@kazi-raihan
লোকেশন
সময়জানুয়ারি,২০২৩



🔚সমাপ্তি🔚




এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।

সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan



আমার পরিচয়


IMG-20211015-WA0027.jpg

আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ছবি আঁকতে, ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Sort:  
 2 years ago 

শীতের এই কুয়াশা ঘেরা সকাল আমার ভীষণ পছন্দের। তাইতো সকালবেলায় ভরে ভরে উঠে পড়ি শীতের সকালটি উপভোগ করার জন্য। শীতের এই সকালটাতে কুয়াশার মাঝে হাঁটতে কার না ভালো লাগে। আপনি তো দেখছি খুবই ভালো একটি সময় পার করেছেন সকাল সকাল হাঁটতে গিয়ে। যদিও চা খাওয়ার জন্য গিয়েছিলেন ভিড় দেখে চলে এসেছেন। এই সুন্দর সকালটাতে গরম গরম চা আহ্। সত্যি বলতেই হয়।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া চায়ের দোকানে অনেক ভিড় ছিল তাই ভিড়ের মধ্যে আর চায়ের দোকানে চা খাওয়ার জন্য যাওয়া হয়নি।

 2 years ago 

নিয়মিত ডায়েট করা কি পরিমাণ কষ্ট তা যে করে সেই বুঝতে পারে। তাছাড়া বাড়িতে মেহমান এলে বা কোথাও বেড়াতে গেলে তো বারোটা বেজে যায় । আপনি তো তাও সকালবেলায় এলার্ম দিয়ে এই শীতের মধ্যে ঠিকই উঠে গিয়েছেন। আমি তো এলার্ম বন্ধ করে আবারও ঘুমিয়ে যাই। তাছাড়া আপনার তো বেশ সাহস একা রাস্তায় হনুমানকে দেখেও ভয় পাননি। হনুমানও আপনার সঙ্গে মজা করেছে আপনার ছবি তোলা দেখে। যাই হোক শীতের সকালে বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন দেখছি।

 2 years ago 

মাঝে মাঝে আমার এমন হয়,এলার্ম বন্ধ করে আবার ঘুমিয়ে যাই হা হা হা।

 2 years ago 

আপনি তো দেখছি শীতের সকালে খুব ভালো সময় অতিবাহিত করেছেন। আসলে আমার কাছে শীতের সকাল উপভোগ করতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার লক্ষ্য কিন্তু খুবই ভালো। আপনার এই কথাটি শুনে আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। যে আপনার অর্থ হলে আপনি গরীব অসহায় মানুষদের সাহায্য করবেন। মনে হচ্ছে হনুমানটি দেখে আপনি ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। তবুও ফটোগ্রাফি করার জন্য আবার পেছনে ঘুরে তাকালেন। আসলে যতই ভয় পাই না কেন ফটোগ্রাফি তো করতে হবে ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছেও। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কাটানো এত সুন্দর একটি মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

আসলে আপু মানুষের তো অনেক ইচ্ছা থাকে সব ইচ্ছে সব সময় তো পূরণ হয় না। তবে সৃষ্টিকর্তা যেন আমার নেক ইচ্ছা গুলো পূরণ করার তৌফিক দান করেন তার জন্য দোয়া করবেন।

 2 years ago 

বাইরে থেকে বাড়িতে গেলে ডায়েট করা সম্ভব হয়না ভাই। মা জোর করেই ভাল খাবার খাওয়াবেই।আমিও মর্নিং ওয়াক করতাম কিন্তু এই কুয়াশার কারনে বন্ধ রেখেছি।আমাদের এদিক এমন কুয়াশা যে গাড়ি ধাক্কা মারার আগে বুঝতেই পারব না সামনে।আপনার হাটাহাটির অভিজ্ঞতা অনেক ভাল লাগল।সেই সাথে ফটোগ্রাফ গুলোও সুন্দর।হনুমান কি ভাইয়াদের এলাকায় কমন নাকি অনেক?

 2 years ago 

না ভাই অনেক দিন পর হনুমান এর সাথে দেখা হলো।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 2 years ago 

আহা মেহমানদের সাথে খেতে খেতে মোটা হয়ে গিয়েছেন মাএ এই কয়েকদিনে🤪,যাই হোক শীতের এত সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করতে ভালোই লাগে,দৌড় কিংবা তাড়াতাড়ি হাটলে গরমেই লাগে।ঠিক বলেছেন ভোরে পানিগুলো বরফের মত ঠান্ডা থাকে।যাই হোক ভালোই তো হনুমানের সাথে দেখা করে এসেছেন, একটু হ্যান্ডশেক করে আসতেন🤣।যদি আপনার দিকে দৌড় দিত কি করতেন?

 2 years ago 

আমি হনুমান কে আপনার ঠিকানা দিয়েছি আর বলেছি রহিমা আপু আপনাকে দাওয়াত দিয়েছে 😆।
যদি আমার দিকে দৌড় দিত তাহলে আমি নাক বড়াবড় দৌড় দিতাম 😁

 2 years ago 

এই শীতের সময় আপনি সকালবেলা নদীর ধারে হাঁটতে গিয়েছিলেন ভাবতেই অনেক বেশি অবাক লাগছে। অবাক হওয়ার পাশাপাশি আরো বেশি অবাক লাগছে যে আপনি এতটা সাহসী তা জানা ছিল না...?? কারণ এখন নদীর ধরে হাটতে যাওয়া মানেই শীতের বরফ হয়ে সেখানেই মৃত্যুবরণ করা হাহাহা। অবশেষে আপনি সেখান থেকে বেছে ফিরেছেন যাই হোক সকালবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন কিছু মুহূর্তের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। শীতের সকালটা সত্যিই অন্যরকম যদি সেটা সঠিকভাবে উপভোগ করা যায়।

 2 years ago 

সকালে দৌড়াদৌড়ি করলে এমনিতেই গরম ধরে যায় এই জন্যই তেমন কিছু মনে হয় নি।

 2 years ago 

বাড়িতে মেহমান আসলে ডায়েট করা আর হয় না। ভালো-ভালো রান্না হয় বাড়িতে। সেগুলো খেতে ইচ্ছা করে এটাই স্বাভাবিক। আমিও করোনার সময় ডায়েট করেছি। অনেকখানিই ওজন কমিয়েছিলাম। এখন আবার একটু মোটা হয়ে গিয়েছি। বাড়িতে থেকে ডায়েট করেছিলাম। এখন ঢাকায় থেকে সেভাবে ডায়েট করা হয় না। এই শীতের ভিতর সকালে আপনি হাঁটতে বের হন। এখন গ্রামে তো প্রচুর শীত। কুয়াশায় সকালে কিছু দেখা যায় না। আপনি রাস্তায় বের হয়ে হনুমানের সাথে দেখা হয়েছে।আপনার সাহস আছে বলতে হয়।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া ইদানিং প্রচন্ড শীত পড়ছে তাই রাস্তায় বের হলে কিছু দেখা যায় না।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 62647.29
ETH 2439.61
USDT 1.00
SBD 2.66