গতকালের কিছু এলোমেলো ক্লিক (১০% লাজুক খ্যাঁক, ৫% এবিবি স্কুল এবং ৫% এবিবি চ্যারিটির জন্য)
আসসালামুয়ালাইকুম,
শুভ সকাল। প্রিয় কমিউনিটিতে একে বারে সময় দিতে পারছি না।
তারপরও হাজিরা দিতে আসলাম। আজকে শেয়ার করব গতকাল মহেশখালী ভ্রমণের কিছু স্তির চিত্র। আশা করি সকলের ভাল লাগবে।
প্রথমে যে ২ টা ছবি দেখতে পারছি আশা করি ছবি দেখে সবাই বুঝতে পারছেন এই গুলো কি জিনিস।
গতকাল অফিসের কাজে মহেশখালী যাওয়ার দরকার ছিল। আসার পথে পান গুলো চোখে পড়ে। বেশ লোভনীয় ভাবে সাজিয়ে রেখে ছিল পান গুলো। আমরা খাওয়ার লোভ সামলাতে পারিনি। আমিসহ আমার আর এক কলিগ পান কিনে নিলাম। আমরা জানি মহেশখালী মিষ্টি পানের জন্য অনেক বিখ্যাত। প্রায় ১০-১৫ রকমের মসলা দিয়ে পান গুলো আমাদের কাছে পরিবেশন করা হয়েছে। মহেশখালী ঘাটপাড় হলে দেখতে পাবেন সারি সারি ভাবে পান গুলো সাজিয়ে রেখেছে।
পান তো নেওয়া হল। এবার মন্দির সম্পর্কে জানা যাক। এটি আদি নাথ মন্দিরের ইতিহাস। যারা মন্দির পরিদর্শনে আসেন সহজে এটা পড়ে মন্দির সম্পর্কে জানতে পারবে। বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি কয়েকটি ভাষায় ইতিহাস উল্লেখ করা আছে। যে কেউ এই মন্দির পরিদর্শনে আসলে এটার ইতিহাস পড়ে নিতে পারে। মন্দিরের অনেক পরিবর্তন হয়েছে। গত ২-৩ বছর আগেও এমন ছিল না।
এটি মন্দিরে প্রবেশ করার মূল পটক। মন্দিরে প্রবেশ করলে দেখতে পারেন মন্দিরে সব স্থাপনা। প্রবেশ পথের দুই পাশে অনেক গুলো দোকান ছিল। বর্তমানে এক পাশের দোকান তুলে দেওয়া হয়েছে।
এই ছিড়ি দিয়ে মূলত মন্দিরের দিকে যেতে হয়। বেশ সাজানো গোছানো মন্দির। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার আর্থিক সহায়তায় এই মন্দির করা হয়েছে।
মূলত অফিসের কাজে মহেশখালী গিয়েছিলাম। আইনী সহায়তা সচেতনতা মূলক উঠান বৈঠক আয়োজনে অংশগ্রহণ করতে। এলাকায় মহিলাদের নিয়ে এই আয়োজন করা হয়েছিল।
কক্সবাজারের একটি নামকরা হোটেল কক্স টুডে এর ভিতরে ছবি এটা।
মহেশখালী যারা এখন পর্যন্ত আসেনি তাদের জন্য এই তথ্য গুলো অনেক কাজে দিবে বলে আমি মনে করি।
সবাই ভাল থাকবেন।
এই রকম রংবেরঙের পান দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করে,কিন্তু কখনো সাহস হয় নি।আচ্ছা এগুলো স্বাদ কেমন।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
বিভিন্ন রকমের মশলা থাকার কারনে বেশ মজা খেতে।
মহেশখালী জীবন একবার গিয়েছি। তবে যাওয়া এবং আসার পথে মহেশখালী ঘাটে যে মিষ্টি পান বিক্রি করা হয়, সেখান থেকে মিষ্টি পান খেয়ে এসেছি। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি তুলে ধরার জন্য।
আমারও এরকম পান এর ভিতর একসাথে অনেক কিছু দিয়ে খেতে বেশ ভালই লাগে ,বিভিন্ন মেলায় গেলে আমি আগুন পান মসলা পান খাই ,আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে বেশ ভালই লাগলো ভাই ,আপনার পোস্ট তো নজর এ পরে না আজ অনেকদিন পর আসলেন ।
আপনার মহেশখালী যাওয়ার পথের এলোমেলো ক্লিকের দৃশ্যপট এবং দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলেই পরিবেশটা অনেক সুন্দর ছিল
যেটা দেখে খুবই ভাল লেগেছে।
কেন জানি মনে হল আপনার এত সুন্দর ব্লকের মধ্যে বর্ণনা বিষয়ক এই মন্দিরটা কোন একটি নাটকে দেখেছি। তবে যাই হোক খুবই সুন্দর একটি পোস্ট আপনি সৃষ্টি করেছেন আপনার এই ব্লগের মাধ্যমে।
মহেশখালী ভ্রমণ করে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আসলে এ ধরনের পান দেখলে আর লোভ সামলাতে পারিনা। যদিও পান খেতে আমার খুব একটা বেশি ভালো লাগে না তার পরেও এই ধরনের পান গুলো দেখলে লোভ লেগে যায়। শ্রী শ্রী আদিনাথ মন্দির টি দেখতে দারুণ লাগছে।