RE: বিচি কলা এবং কচুরমুখী দিয়ে চিংড়ির সুস্বাদু রেসিপি
দাদা আমি তো এই বিচি কলা শুধু পাকা অবস্থায় খেয়েছি। কখনো কাঁচা অবস্থায় রান্না করে খায়নি। পাকা অবস্থায় খেতে খুবই ভালো লাগে। যদিও বিচির জন্য কিছুটা বিরুক্ত লাগে। আপনি আজকে বিচি কলা এবং কচুরমুখী দিয়ে চিংড়ির সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করেছেন। কলার সাথে চিংড়ি মাছটা খুব ভালো জমে উঠে। সিদ্ধ করে কচুরমুখী গুলো দেওয়ার কারনে খুব তারাতারি মিশে যায়। যার ফল ঝোল গুলো ঘন হয়। আমি কিছুদিন আগে হাফ কেজি কচুরমুখী কিনেছিলাম ৪০ টাকা দিয়ে। দুঃখের বিষয় হলো সে গুলো সিদ্ধ করার পরে নষ্ট বের হয়েছে। ভিতরে যে নষ্ট ছিল সেটা আমি বুঝতে পারি নি। খাওয়ার সময় বোকা হয়ে গেলাম। আপনার রেসিপিটার মধ্যে লক্ষ করলাম আপনি চিংড়ি মাছ গুলো আলাদা ভাজি করে তুলে রেখে পরে পেয়াজ মরিচ দিয়ে কলা আর কচুরমুখী গুলো এক সাথে দিয়ে আর চিংড়ি মাছ গুলোও দিয়ে দিলেন। মানে কোন জামেলা ছাড়া সহজে কাজটা শেষ করে ফেললেন। আমি মাঝে মধ্যে রেসিপি করলে এমন ভাবে শর্টকার্ট করে ফেলি। এভাবে রান্না করলে স্বাদের ক্ষেত্রে কোন কমতি হয় না। আপনার রেসিপিটা ঝোলটা বেশ ঘন হয়েছে বুঝায় যাচ্ছে। আর চিংড়ি মাছের রেসিপি যেভাবেই রান্না করা হয় খুব স্বাদ লাগে। চিংড়ি মাছ যেমন স্বাদ তেমন দাম। ধন্যবাদ দাদা।