জী দাদা আগের একটি পোষ্টে আপনার বিভিন্ন ফটোগ্রাফি দেখতে গিয়ে তালের কেকের রেসিপি সম্পর্কে কিছুটা জেনেছিলাম। আজকে তার বাস্তব প্রমান দেখলাম। একটি কথা হলো একবার না পারিলে দেখো শত বার। আপনারা প্রথম দুইবার ফেইল হলেও তৃতীয়বার পাশ করেছেন। তালের কেকটি সত্যি অসাধারন হয়েছে। প্রথম দেখায় বুঝার উপায় নেই যে এটি একটি তালের কেক। আপনি যদি না বলতেন তাহলে কেউ বুঝতে পারতো না। কয়েকদিন আগে আমাদের একজন কলিগের শ্বাশুড়ি আমাদের জন্য তালের পিঠা বানিয়ে পাঠিয়েছিল। দারুন মজা করে খেয়েছিলাম। তাদের বাড়ি আবার বরিশাল। ঐ এলাকায় প্রচুর তাল গাছ আছে। আমাদের এলাকায় তেমন তাল গাছ নেই। ধীর ধীরে তাল গাছ আর খেজুর গাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। যায়হোক আপনার আম্মুর হাতের তালের কেকের মধ্যে আমরাও কিন্তু ভাগ পায়। এই কেকের ভাগতো আর পাবে না। কারন সেটা আপনারা শেষ করে ফেলছেন। পরের বার বানালে আমাদের কে না দিয়ে খাবেন না,হি হি হি। ধন্যবাদ।