দাদা আজকে আপনি যে মুভির হরর কাহিনীটা বর্ণনা করেছেন, এই হরর কাহিনীটা মূলত বাস্তবে কিছুই তাদের সাথে ঘটেনি। এইটা সম্পূর্ণ সত্যি ঘটনার মতো করে রুদ্রর বানানো প্ল্যান। এই মুভিটা আমি বেশ কয়েক বছর আগে টিভিতে দেখিছিলাম। এই প্ল্যানটা করার পিছনে বিশাল বড় একটি কারন আছে। আর সেটা হলো রাতুল সাহেবের একটা বক্স নিয়ে কাহিনীটা ঘটে। রুদ্র কিন্তুু জানতো না এই বক্সের মধ্যে কি আছে। তার বউ বক্সের মধ্যে হীরা গুলো দেখে ফেলে। আর সেই হীরা দিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জল করার স্বপ্ন দেখে। রুদ্র কাহিনীটা এমন ভাবে সাজিয়েছে সবাই সেটা বিশ্বাস করেছে। মাঝখানে একদিন মোবাইলের সিম চেইন্জ করে তার বউয়ের সাথে কথা বলেছিল। তখন মূল কাহিনীটা দর্শকের সামনে আসে। তবে একটা কথা আছে পাপ তার বাপকেও ছাড়ে না। যেটা আমরা মুভির লাষ্টে গিয়ে দেখেছি। একদিন সত্যিকারের পিজ্জা ডেলিভারি দিতে একটা বাড়িতে যায় আর সেই বাড়িতে যে মেয়েটি ছিল তার নাম মৃনিলানি আর সবাই জানে অনেক বছর আগেই মারা গিয়েছে, ফলে রুদ্র এখানেই যেন ফেঁসে যায়। এই হলো মুভির মূল কাহিনী। ধন্যবাদ দাদা।