"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা -৩৮ !! DIY প্রজেক্ট- কার্ডবোর্ড দিয়ে ২ ইয়ার এনিবার্সারি থিম কেক তৈরী।
আস্সালামু আলাইকুম / নমষ্কার / আদাব
হ্যালো আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ বাসি,
কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে দারুন একটি ডাই প্রজেক্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমার আজকের ডাই প্রজেক্ট হলো আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির দ্বিতীয় বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে। চলুন তাহলে দেখা যাক কি সেই ডাই প্রজেক্ট।
বন্ধুরা আপনারা সবাই জানেন যে আগামী ১১ জুন ২০২৩ আমাদের প্রাণপ্রিয় কমিউনিটির শুভ জন্মদিন। সেই শুভজন্মদিন উপলক্ষে আমাদের কমিউনিটির এডমিন মডারেটর সহ সকল মেম্বাররা নানা আয়োজন হাতে নিয়েছে। দিনটি কিভাবে উৎযাপন করা হবে সে বিষয়ে অনেক পরিকল্পনা করা হয়েছে। ঐদিনটিতে সবার মাঝে আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য দাদা দুইটি কনটেস্টের আয়োজন করেছেন। একটি হলো লোগো কনটেস্ট আরেকটি হলো ডাই প্রজেক্ট। দাদা সবসময় আমাদেরকে চমৎকার সব জিনিষ বানানোর জন্য উৎসাহ দিয়ে থাকেন। এই কমিউনিটিতে এসে যা কিছু দেখেছি, জেনেছি, বুঝেছি এর আগে এত কিছু জানতাম না। এখানে না আসলে হয়তো কখনো দেখা সম্ভব হতো না। বিশেষ করে আমাদের কমিউনিটি মেম্বারদের ডাই প্রজেক্ট আর রেসিপি দেখলে মাথা ঘুরে যায়। ধীরে ধীরে আমিও ডাই প্রজেক্ট তৈরী করা শুরু করেছি।
আমাদের প্রিয় কমিউনিটির বিশেষ দিনটি নিয়ে আমি খুবই এক্সাইটেড। কখন সেই শুভদিনটি আসবে অপেক্ষার প্রহর আর শেষ হচ্ছে না। এখানে এসে আমি যেমন একটি পরিবার পেয়েছি তেমন পেয়েছি কিছু বড় ভাইবোন। আমরা যতই ভুল করি না কেন এডমিন মডারেটর ভাই বোনেরা সহজ সরল ভাবে বুঝিয়ে দেন। কোনদিন কোন কারনে কারো সাথে রাগ দেখিয়ে কথা বলেন না। এই বিষয়টা আমার কাছে সবথেকে বেশি ভাল লাগে। আর বড় দাদার কথা বলে তো শেষ করা যাবে না। মুরগি যেমন যে কোন বিপদ থেকে তার বাচ্ছাদের পাখার নিচে আগলিয়ে করে রাখে,তেমনি দাদা আমাদেরকে ভালবেসে নিজের বাহুডোরে আগলিয়ে রেখেছন। আমরা যেন সব সময় আনন্দের সাথে কাজ করতে পারি তিনি সব সময় এই বিষয়টি খেয়াল রাখেন। আমাদেরকে আনন্দ দেওয়ার জন্যই তিনি DIY প্রোজেক্ট শেয়ার করার ব্যবস্থা করেছেন।
আমার বাংলা ব্লগের শুভজন্মদিন উপলক্ষে আজকে আমি কার্ডবোর্ড আর রঙিন কাগজ দিয়ে একটি কেক বানিয়ে শেয়ার করতে যাচ্ছি। অনেক পরিকল্পনা করে আমি ২ ইয়ার এনিবার্সারি থিম কেকটি বানাতে সক্ষম হয়েছি। আমার আরো বড় করে কিছু করার পরিকল্পনা ছিল কিন্তুু প্রচন্ড গরম আর অসুস্থতার কারনে সম্ভব হয়নি। তারপরও আমি আমার পক্ষ থেকে যথা সাধ্য চেষ্টা করেছি নিজের মত করে ২ ইয়ার এনিবার্সারি থিম কেকটি বানাতে। আমি থিম কেকটি বানিয়ে মনে হচ্ছে আমার পরিবারের কারো শুভজন্ম দিনে কেকটি উপহার দিচ্ছি। আশা করি আমার ছোট উপহারটি আপনাদের কাছে অনেক ভাল লাগবে।
প্রয়োজনীয় উপকরন:-
০১/ কার্ডবোর্ড
০২/ স্টিকাই ঘাম
০৩/ গ্লো স্টিক
০৪/ কাঁচি ✂️
০৫/ স্কেল
০৬/ পেন্সিল
০৭/ কাটার
০৮/ মার্কার পেন
০৯/ রঙিন অফসেট পেপার
১০/ ককসিট
১১/ ফেব্রিক কালার
এখন থিম কেক বানানোর পক্রিয়াটা ধাপে ধাপে শেয়ার করছি
ধাপ-০১
আমরা সবাই জানি যে সাধারনত যে কোন জন্মদিনের কেকের বৈশিষ্ট হলো নিচের অংশ থেকে বড় আকার ধারন করে ধীরে ধীরে উপরের দিকে গিয়ে ছোট আকার ধারন করে। আমিও তেমন ভাবে করার জন্য প্রথমে একটি প্লাস্টিকের বড় গামলা দিয়ে কেকের নিচের বড় অংশের মাপ নিয়ে পেন্সিল দিয়ে আর্ট করে নিলাম। তারপর কার্টার দিয়ে গোল করে কেটে নিলাম।
ধাপ-০২
তারপর একটি প্লেট দিয়ে কেকের মাঝখানের অংশের মাপ নিলাম। আর একটি স্টিলের ছোট গামলা দিয়ে কেকের উপরের অংশের মাপ নিয়ে কার্টার দিয়ে কেটে নিলাম। আমি যে কেকটি বানাবো সেটি তিন স্তর বিশিষ্ট থিম কেক হবে।
ধাপ-০৩
প্রাথমিক পর্যায়ে কেকের তিনটি স্তরের জন্যই গোল করে কার্ডবোর্ড কেটে সাইজ করে রেডি করে নিলাম।
ধাপ-০৪
তারপর স্কেল দিয়ে মাপ নিয়ে পেন্সিল দিয়ে আর্ট করে কাচিঁ দিয়ে কেকের সাইটের অংশ গুলো কেটে নিলাম। তিন স্তরের জন্য আমার তিনটি বাউন্ডারির অংশ লাগবে।
ধাপ-০৫
তারপর কার্টার দিয়ে স্টিকাই ঘাম নিয়ে কেকের গোল অংশের চারপাশে লাগিয়ে নিলাম। কার্ডবোর্ড জোড়া লাগানোর জন্য স্টিকাই ঘাম গুলো ভাল কাজ করে।
ধাপ-০৬
তারপর গোল অংশের চার পাশের বাউন্ডারির অংশটা লাগিয়ে নিলাম। এই অংশটা লাগাতে একটু কষ্ট হলেও লাগানোর পরে দেখতে অনেক ভাল লেগেছে।
ধাপ-০৭
মোটামুটি ভাবে কেকের ফরমেট বানানোর কাজ শেষ। এখন শুধু রঙিন কাগজ দিয়ে সাজানোর পালা। অর্থাৎ সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করতে হবে।
ধাপ-০৮
এই পর্যায়ে ২ ইয়ার বুঝানোর জন্য ককসিট দিয়ে ২ অক্ষরটা বানিয়ে তাতে লাল ফেব্রিক কালার দিয়ে রাঙিয়ে নিলাম। কারন আমাদের প্রিয় কমিউনিটির ২ ইয়ার এনিবার্সারি উৎযাপন করা হবে।
ধাপ-০৯
এখন রঙিন অফসেট পেপার গুলো বাউন্ডারির মাপ অনুযায়ী কেটে নিচ্ছি। এই কাজটি সাবধানে করতে হবে। কারন যে কোন সময় পেপার ছিড়ে যেতে পারে।
ধাপ-১০
এই পর্যায়ে রঙিন কাগজে গ্লো স্টিক গাম লাগিয়ে কেকের স্তরের চারপাশে কাগজটি লাগিয়ে নিলাম।
ধাপ-১১
কেকের দুইটি অংশের বাউন্ডারিতে রঙিন কাগজ লাগানোর কাজ শেষ। দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। যত শ্রম দেওয়া হয় ততই ভাল লাগে।
ধাপ-১২
ধীরে ধীরে সব গুলো কেকের অংশে রঙিন কাগজ লাগিয়ে সব গুলো এক সাথে রেখে পিক নিলাম। দেখছি আর মনে মনে হাসঁতেছি,ইচ্ছা করলে কত কিছুই করা সম্ভব।
ধাপ-১৩
এই পর্যায়ে একে একে সম্পূর্ণ কেকের উপরের অংশেও রঙিন কাগজ লাগানোর কাজ শেষ করে ফেললাম। দেখে সত্যিকারের কেকের মতই লাগছে।
ধাপ-১৪
এখন কিছু গোলাপ ফুল বানানোর জন্য রঙিন কাগজ কেটে নিচ্ছি। গোলাপ ফুল গুলো কেকের চারপাশে লাগিয়ে দিবো। এই ফুল গুলোই কেকের মূল সুন্দর্য বৃদ্ধি করবে।
ধাপ-১৫
লাষ্ট পর্যায়ে কাগজ দিয়ে বানানোর গোলাপ ফুল গুলো কেকের চার পাশে লাগিয়ে কেক বানানোর কাজ শেষ করে দিলাম। সব দিক দিয়ে ভাল ভাবে চেক করে উপস্থাপন করার জন্য রেডি করে ফেললাম।
উপস্থাপনা

বন্ধুরা আজকে এ পর্যন্তই। কেমন হলো আজকের DIY প্রজেক্ট অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। দুইদিন সময় লাগিয়ে ভালবাসার কমিউনিটির জন্য ছোট একটি উপহার তৈরী করেছি। অসুস্থ না হলে আরো বড় করে বানাতাম। যদি আমরা সবাই বাস্তবে এক সাথে হয়ে এই শুভদিনটি উৎযাপন করতে পারতাম, তাহলে অনেক ভাল লাগতো। তারপরও আশা করি অনেক মজা হবে। যদি কোন ভুল হয়ে থাকে, তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল। সবাই ভাল থাকবেন।
ফটোগ্রাফির বিবরণ:
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রেডমি নোট-৮ |
প্রতিযোগিতার নাম | কার্ডবোর্ড দিয়ে ২ ইয়ার এনিবার্সারি থিম কেক তৈরী |
স্থান | নিজের বাসা |
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
ফটোগ্রাফার | @joniprins |
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
আপনি অসুস্থতার মধ্যে দিয়েও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করেছেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো। সুস্থ হলে আরো সুন্দর করে এবং বড় কিছু তৈরি করতেন বুঝতে পারছি। অসুস্থতার মধ্যে দিয়ে দুই দিন সময় লেগেছিল এটি তৈরি করতে। আসলে অনেক বেশি ভালো লাগছে কিন্তু আপনার তৈরি এই ডাই প্রজেক্ট। প্রতিযোগিতা গুলোতে অংশগ্রহণ করতে যেমন ভালো লাগে তেমনি দেখতেও খুব ভালো লাগে।
জী আপু প্রচন্ড গরমে অসুস্থ হয়ে গেছিলাম। তারপরও নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ আপু।
কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। খুব সুন্দর এনিবার্সারি থিম কেক তৈরি করেছেন। দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি খুব ধৈর্য সময় নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করেছেন। তৈরি করার ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। আপনাকে ধন্যবাদ। এত সুন্দর একটি কেক তৈরি করে আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
জী আপু অনেক সময় লেগেছে কেকটি তৈরী করতে। মোটামুটি অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।
প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে আমার কাছে। দেখেই বুঝতে পারছি এটি তৈরি করতে আপনার অনেক সময় লেগেছিল। দুই দিন সময় দিয়ে আপনি ভালোবাসার কমিউনিটির জন্য খুব সুন্দর একটা প্রজেক্ট তৈরি করলেন। ডেকোরেশনটাও খুবই সুন্দর ভাবে করেছেন আপনি, শেষের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে খুব ভালো লাগছে।
জী ভাইয়া সময় লাগলেও পরে অনেক ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
https://twitter.com/ArianKh29670721/status/1666827521474854915?s=20
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনি কার্ডবোর্ড দিয়ে কেক তৈরি করলেন।খুব সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।আপনি সময় নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন।দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
জী আপু কার্ডবোর্ড দিয়ে কেকটি বানিয়েছি। একটু সময় লাগলেও পরে খুবই ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আপু।
অসাধারণ সুন্দর একটি ডাই প্রোজেক্ট তৈরি করেছেন আপনি। আপনার এই ডাই প্রজেক্ট তৈরি করার প্রক্রিয়াটি খুবই চমৎকার ছিল। বিশেষ করে কেক এর থিমের উপর দুই লেখাটা এবং রঙিন কাগজ দিয়ে তৈরি ফুলগুলো দেখতে আমার কাছে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে। দুর্দান্ত একটি ডাই প্রজেক্ট তৈরি করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূলবান মতামত পেয়ে খুবই ভাল লেগেছে।
প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। এই কনটেস্ট এ অংশগ্রহণ করেছেন দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন যা ছিল একদম মনের মত। খুবই ভালো লাগলো আপনার এত সুন্দর পোস্ট দেখে।
জী ভাইয়া যেভাবে চেয়েছিলাম ঠিক সেভাবেই তৈরী করতে পেরেছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
এই কমিউনিটির প্রত্যেকটা মানুষই আসলে খুব ভালো, যেটা আসলে বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রথমদিকের কথাগুলো শুনে বেশ খুশি হয়ে গেলাম ভাই, এই কমিউনিটি সম্পর্কে আপনার এত সুন্দর ধ্যান ধারণা। যাই হোক আপনার তৈরি করা কেকটা তো আর খাওয়া যাবে না, তবে দেখেই খুশি হয়ে গেলাম। প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জী ভাইয়া খেতে পারলে ভাল লাগতো। কিন্তুু দুঃখের বিষয় খাওয়া যাচ্ছে না,হা হা হা। ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি ২য় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দারুণ একটি থিম কেক তৈরি করেছেন ভাই। দেখতে সত্যিকারের বার্থডে কেক এর মতো লাগছে। আপনার দক্ষতার প্রশংসা করতেই হয়। সম্পূর্ণ কাজটি একেবারে নিখুঁত হয়েছে ভাই। যাইহোক এতো সুন্দর ক্রিয়েটিভিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
জী ভাইয়া বানিয়ে দেখলাম সত্যিকারের কেকের মতই লাগছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।