কার্তিক মেলার প্রথম পর্ব ।। 10% beneficary for @shyfox ❤️

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago (edited)

আসসালামু আলাইকুম!
আমি
@joniprins বাংলাদেশের ঢাকা থেকে, কার্তিক মেলার ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম আপনাদের সাথে।।

আজ রবিবার -০৫ ই অগ্রহায়ণ
১৪২৯ বঙ্গাব্দ হেমন্তকাল।।

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা করি আপনাদের সময় গুলো ভালভাবেই কাটানোর চেষ্টা করতেছেন। প্রত্যেকটা মানুষ তাদের সময় গুলোকে স্মৃতিময় করে রাখতে, ফেমিলি বা বন্ধু বান্ধবের সাথে সুন্দর ভাবে কাটাতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে সে ক্ষেত্রে কেউ সফল হচ্ছে আবার কেউ ব্যর্থ হচ্ছে। তাই বলে কেউ থেমে নেই,সবাই নিজেদের মত করে চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমিও আমার একটি সুন্দর বিকালের কিছু মুহূর্ত আপনাদের সাথে সেয়ার করতে যাচ্ছি। চলুন শুরু করা যাক।

photo_2022-11-19_18-07-45.jpg

Location
Device-Redmi Not-8 Date-09-11-2022

আমি বেশ কয়েকদিন আগে ঢাকা থেকে হঠাৎ করে গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম। দিনটি ছিল মঙ্গলবার। আমি রাতের বেলা ১০ টার সময় তিতাস ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌছায়। সেখান থেকে অটোতে করে বাড়িতে চলে যায়। আমাদের বাড়ি থেকে দিনের বেলা আবার যায় আমার এক আন্টির বাসায়। সেখানে দুপুরের খাবার খেয়ে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়ে বিকাল বেলা তিতাস নদীর পাড় দিয়ে হাটতে বের হয়। বাসা থেকে পাচঁ থেকে দশ মিনিট হাটার পর একটি জাগায় অনেক মানুষের সমাগম দেখতে পায়। কিছু মানুষ আসতেছে আবার কিছু মানুষ যায়তেছে। আমি এক পথচারীকে জিঙ্গেস করলাম ভাইয়া ঐখানে এত মানুষ কেন..? তিনি বললেন যে আজকে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কার্তিক মেলা। তাই ঐখানে এত মানুষের সমাগম। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে, ধন্যবাদ ভাইয়া।

আমি অনেক ছোট থাকতে একবার মেলাতে গিয়েছিলাম। তবে তখন আমার বয়স কত ছিল সেটা আমার ঠিক মনে নেই। তাই মেলার কথা শুনে আমি সেখানে যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম। হাটতে হাটতে মেলার কাছে চলে গেলাম। মেলার ভিতরে যাওয়ার পর হঠাৎ করে মনে হলো স্টিমিটে সেয়ার করার জন্য কিছু ফটোগ্রাফি নেওয়া যাক। তারপর পকেট থেকে মোবাইলটা বের করে কিছু ফটোগ্রাফি করলাম। চলুন সে গুলো আপনাদের সাথে সেয়ার করি।

photo_2022-11-19_18-08-18.jpg

photo_2022-11-19_18-08-33.jpg

Location
Device-Redmi Not-8 Date-09-11-2022

তিতাস নদীর পাড়ে গ্রামের ছোট একটি জায়গায় মেলাটি বসেছে। জায়গার তুলানায় মেলাতে মানুষের সমাগম বেশি। বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে মেলাটি উপভোগ করা চেষ্টা করতেছে। কেউ নাগর দোলায় উঠতেছে, কেউ বিভিন্ন ধরনের বেলুন কিনে উড়াচ্ছে, কেউ বাচ্ছদের জন্য বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। আমি প্রথমে ঘুরে ঘুরে মেলাটা দেখার চেষ্টা করলাম।

photo_2022-11-19_18-08-03.jpg

photo_2022-11-19_18-08-07.jpg

Location
Device-Redmi Not-8 Date-09-11-2022

মেলাতে অনেক ধরনের খেলনা দেখতে পেলাম। আবার ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রও দেখতে পেলাম। যেমন চুলা, দা-বটি-ছুরি, হাঁড়ি-পাতিল, পিঠা বানানোর খাট-বেলুন, বাসনকোসনসহ রান্নাঘরের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। দেখতে অনেক সুন্দর প্রত্যেকটা জিনিষ কাঠ এবং স্টিল দিয়ে বানানো। পকেটে টাকা থাকলে এগুলোর মধ্যে যে কোন একটি জিনিষ না কিনে কেউ যেতে পারবে না।

photo_2022-11-19_18-08-11.jpg

photo_2022-11-19_18-08-15.jpg

Location
Device-Redmi Not-8 Date-09-11-2022

তারপর যে গুলো দেখলাম সে গুলো হলো ছেলেদের ফ্যাশনেবল জিনিস পত্র যেমন হাতের ব্রেসলেট,আংটি,ছেলেদের গলার চেইন,হাতের বালা সহ বিভিন্ন জিনিষ। তারপর উপরের আরেকটি ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন মেয়েদের ফ্যাশনেবল, সাজুগুজুর হেয়ার ব্যান্ড ও ক্লিপসহ অনেক জিনিষ বিক্রয় করতেছে। প্রত্যকটি মানুষ নিজেদের সাধ্য মত কিনাকাটা করতেছে।

photo_2022-11-19_18-08-29.jpg

Location
Device-Redmi Not-8 Date-09-11-2022

আমি ভেবেছিলাম মেলা থেকে কোন কিছু খাবো না। কারন আমি সাধারনত বাহিরের উন্মক্ত খাবার খায় না। আমার পেটে প্রবলেম হয়ে যায়। তবে যাদের পেটে কোন প্রবলেম নেই তারা দিব্যি খেয়ে যাচ্ছে। কোন সমস্যা হচ্ছে না। আমি উপরের শুকনো বড়ই আর আচার দেখে নিজেকে আর কন্ট্রোল রাখতে পারলাম না। জাষ্ট এখান থেকে দশ টাকার বড়ই আচার খেলাম। তারপর আচার খেতে খেতে আরো কিছু ফটোগ্রাফি করলাম যে গুলো পরের পর্বে সেয়ার করবো।

105.png

বন্ধুরা পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন জানিয়ে এখানেই আমার অগোছালো পোষ্টের ইতি টানলাম। আশা করি পোষ্টি পড়লে আপনাদের ভাল লাগবে। ভাল মন্দ অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। সবাই ভাল থাকবে,সুস্থ থাকবেন।

আল্লাহ হাফেজ
ধন্যবাদ।।

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7xbS7ungTbMjNMsQ7fPnm8uUBT2bU8Azf8zCDQrq3tkzHjjCFyraxJQeY79tPTN45w8XxU9wtvaFmWRaLhgHSy5GYKQ6bg.png

IMG_20190907_175336_618.JPG

আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।

FNeY1coMNUL9WkErUPeUKmtGszS37qoEdLJEhh8bj8LkMZg4ZnLbSCPtsqdFwbPFaU6vxamfJRhKsAXwWBZmAwtf2KFjktn9asDsnKpUF6cbBcNYFzwcTbFb5dfFf7N5Lt5j8KUqpB64Bhu5yFCR9Qn5uG4sQo8t4PYbc7VJq37PW7258mLRbFTrsBTtbAnos9AJnU46Lv3HqXsN7s.gif

45GhBmKYa8LQ7FKvbgfn8zqd6W2YEX34pMmaoxBszxVcFaFYLUUkHV6dSwLV7zz7zNE5rVJ5qtN3Zm6SdmcqGFekXXVnJVmd6y7N12FUdQdbdzipDFEFaWmdmFe1K9CCqMuRmX9o7cDLXe7oZxUwNZXbSxanRUefX7PYzUbi2zovtPsG5QcGuGgiyhkJur9LnLhaBtL31haW2181Ss.png

HNWT6DgoBc14riaEeLCzGYopkqYBKxpGKqfNWfgr368M9VRjuxKSTKuNvqEk1nfiYiKKnHbcTuABq9Fu2qE77V9BjGsoqkb23ngKUAk2mCBmjpG3wz3go7Vd2YW.png

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png

download-03.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য

download-044.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP

RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png

Click Here For Join Heroism Discord Server

Sort:  
 2 years ago 

আসলে ব্যস্ততা আমাদের জীবনের অংশ। কেউ ব্যস্ততার মাঝেও পরিবারকে সময় দিতে পারছে আবার কেউ নিজের ব্যস্ততার কারণে পরিবারের সাথে ভালো সময় কাটাতে পারছে না। যাইহোক ভাইয়া মেলায় কাটানো মুহূর্তগুলো সব সময় অনেক সুন্দর হয়। আপনার মেলায় ভ্রমণের গল্প পড়ে ভালই লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলো দারুন করেছেন ভাইয়া।

 2 years ago 

জী আপু শত ব্যস্ততার মাঝেও গ্রামে চলে গেছিলাম। ধন্যবাদ আপু।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 2 years ago 

আপনি কুমিল্লার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার। আমি আজকে জানতে পারলাম।যাই হোক এত জনসমাগনে আপনি এত চবি তোললেন কেমনে,নিশ্চয়ই অনেক ধাক্কাধাক্কি খেয়ে এসেছেন 😂,আমার এই জন্যই মেলায় যেতে ইচ্ছে করে না।মেলার জিনিস পএ দেখতে আমার খুব ভালো লাগে।কতশত রংবেরঙের জিনিসপত্র। বাহিরে খাবারের মধ্যে মেলার নিমকি,মুরালি পেয়াজু খেতে আমার ভালোই লাগে।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ

 2 years ago 

জী আপু মেলাতে গেলে তো ঠেলাঠেলি ধাক্কাধাক্কি খেতেই হয়। আর আমার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা থানায়। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

হঠাৎ করে বাড়িতে যাওয়া এবং কি খালার বাড়ি বেড়াতে যাওয়া, সেখান থেকে মেলার গন্ধ পাওয়া, তিতাস নদীর পাড়ে, বিষয়টা খুবই আনন্দের। তবে মেলার ভিতরে চিত্রগুলো যতই পুরনো হোক না কেন বা একই রকম হোক না কেন আনন্দটা কিন্তু বরাবরই বেশি থাকে। কার্তিক মেলার ভ্রমণ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য মেলার ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।

 2 years ago 

জী ভাইয়া মেলা যেমনই হোক না কেন। আনন্দটাই আসল। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

আমরা ছোটবেলায় অনেক মেলা দেখেছি ভাইয়া আমাদের গ্রামের বৈশাখী মেলা হত।কিন্তু কার্তিক মেলাটা কখনো দেখি নাই আজ প্রথম দেখেছি আমি।আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আসার পর অনেক কিছু দেখেছি এবং অনেক কিছু শিখেছি ভালো লাগে।আপনি বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করে আমাদের সাথে মেলার আনন্দ ভাগাভাগি করেছেন ধন্যবাদ।

 2 years ago 

জী আপু আমি এই প্রথম কার্তিক মেলা দেখলাম। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

আসলে ভাই আপনি যদি মেলাতে ফটোগ্রাফি গুলো না করতেন, তাহলে আমরা দেখতাম কিভাবে যে আপনি পুরো মেলা উপভোগ করেছেন। আর সেটি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে। আর এটা সত্য কথা বলেছেন, বাইরের খাবার অনেকের পেটে সহ্য হয় না। বিশেষ করে আচার যেগুলো দেখা যাচ্ছে এগুলো স্বাস্থ্যসম্মত নয়। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

 2 years ago 

জী ভাইয়া আমার বাহিরের খাবার বেশি সহ্য হয় না। তাই বেশি খায় না। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

বাইরের খাবার না খাওয়াই ভালো, ধন্যবাদ মন্তব্যের ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।

 2 years ago 

কার্তিক মেলাতে আমি কখনো যায়নি। আসলে মেলা মানে বিভিন্ন রকম জিনিস, আসবাবপত্র ,খাবার দাবার,আনন্দের সমাহার। মেলায় গিয়ে ঘোরাঘুরি করতে বেশ ভালো লাগে। ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাইরের খাবার বেশি একটা ভালো হয় না ।কিন্তু মুখের তৃপ্তির জন্য মানুষ নিয়ে থাকে। আসলে এতগুলো খাবার একসাথে দেখলে না খেয়ে পারা যায় না। আমিও হয়তো ওই বড়ই আচার টেস্ট করতাম।

 2 years ago 

জী আপু বরই আচারটা টেষ্ট করলাম। ভালই লাগলো। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

তিতাস নদীর নামটা শুনেই লেখকের সেই, "তিতাস, একটি নদীর নাম" লেখাটার কথা মনে পরে গেলো। কার্তিক পুজো উপলক্ষ্যে আমাদের এখানে অনেক বাড়িতেই সুন্দর পুজো হয়। কার্তিক ঠাকুরকে আগের দিন নব বিবাহিত দম্পতির বাড়ির সামনে রেখে আসা হয় রাতের বেলা। যার বাড়ির সামনে রাখা হয় তার পরেথ দিন উঠে পুজো করতে হয়। আবার কার্তিক ঠাকুর রাখার সময় একটা চিঠিও দিতে হয়। তাতে যা যা উপকরণ লেখা থাকে তা দিয়ে পুজো করতে হয়। বেশ মজা হয় বিষয়টা। তবে আমাদের এখানে তেমন মেলা হয় না। আপনি ভালোই মেলা ঘুরে নিলেন। সাথে লোভে পড়ে কুলের আচারও খেয়ে নিলেন। তবে কমেন্ট করতে গিয়ে আমারও কিন্তু জিভে জল আসছে। 😁

 2 years ago 

জী আপু “তিতাস একটি নদীর নাম” উপন্যাসটি ভাল পরিচিতি লাভ করেছে। আর লোভে পড়ে কুলের আচার টেষ্ট করেছিলাম, হি হি হি।

 2 years ago 

কেউ পাশে থাকুক আর না থাকুক জীবন তো আর থেমে থাকে না জীবন জীবনের গতি চলতেই থাকবে আর এভাবেই জীবনটাকে উপভোগ করতে হবে।।
কার্তিকের মেলা ভ্রমণ করে সুন্দর ফটোগ্রাফি সেই সাথে সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন আপনার ব্লকে পড়ে বুঝতে পারলাম।
ঠিকই বলেছেন আচার জাতীয় খাবার দেখলে নিজেকে কন্ট্রোল করা খুবই কঠিন।।

 2 years ago 

জী ভাইয়া তার জন্যই একটু টেষ্ট করেছিলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 
এখনো যে বিভিন্ন জায়গায় মেলা হয় তা এই আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে জানতে পারছি। আমি ছোটবেলায় মেলায় যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতাম। আপনার মেলা থেকে তোলা নাগরদোলার ছবি দেখে ছোটবেলার কথা মনে পরে গেল। বাটি থালা এসবের দোকানের ছবি দেখে ভালো লাগলো কারণ এই ধরনের দোকানগুলো এখন চোখে পরে না। কিছু জায়গায় বানান ভুল আছে পরবর্তীতে খেয়াল রাখবেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।
 2 years ago 

জী ভাইয়া এখনো গ্রাম বাংলায় মেলা দেখা যায়। ধন্যবাদ ভাইয়া।

Coin Marketplace

STEEM 0.21
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 68014.74
ETH 3533.72
USDT 1.00
SBD 2.81