"বড় ছেলে" নাটক রিভিউ 10% beneficary for @shyfox ❤️

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago (edited)
শুভ সকাল

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

বন্ধুরা আজকে আমি অফিস থেকে তারাতারি বাসায় চলে এসেছি। বাসায় এসে একটি নাটক দেখবো ভাবতেছিলাম। ইউটিউব থেকে খুজে খুজে খুব সুন্দর একটি নাটক দেখলাম। নাটকের নাম হলো বড় ছেলে। নাটকটি দেখে আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে। ভাবলাম একা কাধঁবো কেন,আপনাদেরকেও কাধায়ঁ, সেই চিন্তা করে আপনাদের সাথে সেয়ার করা। ইচ্ছা করলে আপনারাও দেখতে পারেন। চলোন শুরু করা যাক।

503.png

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব

❂নাটকের কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
নামবড় ছেলে
রচনা,পরিচালনামিজানুর রহমান আরিয়ান।
সম্পাদনাতৌফিকুল ইসলাম,মোঃ ইমতিয়াজ।
অভিনয়েজিয়াউল ফারুক অপূর্ব এবং মেহজাবিন চৌধুরী,খালেকুজ্জামান,শেলী আহসান এবং আরো অনেকে।
দৈর্ঘ্য৬০ মিনিট
সংগীতসাজিদ সরকার
মুক্তির তারিখসেপ্টেম্বর ২০১৭
ধরনপারিবারিক নাট্য
ভাষাবাংলা
দেশবাংলাদেশ
চরিত্রেঃ

জিয়াউল ফারুক অপূর্ব - রাশেদ
মেহজাবিন চৌধুরী - রিয়া

কাহিনী সারসংক্ষেপ

510.PNG

মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে রাশেদ। তার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক। এই পরিবারের মেয়েটি তার কন্যাকে সাথে নিয়ে এই পরিবারেই থাকে । এক সময় বাবার অবসর নেবার সময়ও চলে আসে । একপর্যায়ে নিতে হয় অবসর। এই পরিবারের আয়ের উৎস হিসাবে হাল ধরতে হয় বড় ছেলেকেই। তাও আবার টিউশনি করে। এদিকে রাশেদ ভালবাসে এক বড়লোকের মেয়ে রিয়াকে। রিয়া সব সময় ফোন করে রাশেদের খোজখবর নেয়। টিউশনি শেষ করে রিয়াকে রাশেদের ফোন করার কথা থাকলেও ফোনের চার্য শেষ হয়ে যাওয়ার কারনে আর রিয়াকে কল করা হয় নি। তারপর রাশেদের বাবা রাশেদকে চাকরির খোজখবরের কথা জিঙ্গেস করে। রাশেদ বলে আমি তো কয়েকটা ইন্টারভিউ দিয়েছি। দেখা যাক কি হয়। রাশেদ কে তার বাবা একটি ফোন নাম্বার দেয়। যেটা তার বাবার ছাত্রের নাম্বার। বলে আগামিকাল যোগাযোগ করে উনার অফিসে গিয়ে দেখা করতে। উনি একটি চাকরির ব্যাবস্থা করে দিবে।

512.PNG

পরেরদিন রাশেদ তার বাবার ছাত্রের অফিসে গিয়ে দেখা করে, তারপর রিয়ার সাথে দেখা করতে যায়। যাওয়া সময় রিয়ার জন্য পাচঁ টাকার বাদাম কিনে নিয়ে যায়। বাদাম নিয়ে যাওয়ার জন্য অবশ্য রিয়াই বলেছিল। রাশেদ বেকার তাই রাশেদের কাছে রিয়া দামি কিছু বায়না করে না। তারপর রিয়া রাশেদকে কি অবস্থা জিঙ্গেস করলে রাশেদ বলে যে বাবার এক ছাত্রের অফিসে গিয়েছিলাম, চাকরির জন্য। রিয়া চাকরির কথা শুনে হেসে বলে চাকরি হয়েছে..? রাশেদ বলে আগে হেসো না,চাকরি হয়নি দেখা করে এসেছি। রিয়া বলে চাকরিটা হয়ে গেলে ভাল হতো,এই নিয়ে ছয়টি বিয়ে ভাঙ্গলাম। তারপরও বাবা একটির পর একটি বিয়ে নিয়ে আসতেছে। রাশেদ বলে এদিকে তোমার বিয়ে আর ও দিকে বাবার রিটায়ার্ড এই দুটির মাঝে আমি পরেছি। তারপর দুইজন একটু হাটাহাটি করে,আনন্দ করে। তারপর রিয়া বাসা থেকে রান্না করে আনা খাবার রিয়ার গাড়িতে বসে রাশেদকে খাইয়ে দেয়।

513.PNG

তারপর রাশেদের বাবা আবার তার ছাত্র জামিলকে ফোন করে চাকরির বিষয়টা জানতে চাই। জামিল সাহেব উনার স্যারকে রাশেদকে উনার অফিসে যেতে বলে। রাশেদ পরেরদিন উনার অফিসে গেলে জামিল সাহেব রাশেদকে ঐ পোষ্টে এমডি সাহেবের লোক জয়েন করেছে বলে দেয়। জামিলি সাহেবের অফিসে আরেকজন লোক ছিল,সে রাশেদের ব্যাপারে জানতে চাই। জামিল সাহেব বলে যে স্কুলের টিচারের ছেলে,চাকরির জন্য এসেছিল। এমডি সাহেবের লোকের কথা বানিয়ে বলে বিদায় করে দিয়েছি। রাশেদ ‍ভুলে উনার টেবিলে তার কলম ফেলে আসে। সেই কলম আনতে গিয়ে। এসব কথা জেনে ফেলে। এদিকে রিয়ার বাবা তার জন্য আবার ছেলে দেখেছে, রিয়ার কাছে তার বাবা বার বার কৈফিয়ত চাচ্ছে যে সে কেন বিয়ে করেবে না। আর ঐদিকে রাশেদের ঘরে বাজার করার টাকা নেই। প্রাইভেট থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে এবং ম্যানি ব্যাগে যা ছিল প্রায় সব টাকা তার মায়ের কাছে তুলে দেয় সংসারের বাজার করার জন্য। তার কিছু দিন পরে রাশেদের এক স্টুডেন্টের বাবা দিনাজপুর বদলি হয়ে যাওয়ায়,সে টিউশনিটাও চলে যায়। আবার রাশেদরা যে বাসায় ভাড়া থাকে সে বাসার ভাড়া ও চাচ্ছে। সব মিলিয়ে রাশেদ খুব চাপের মধ্যে আছে। আবার রাশেদের যে বোন বাড়িতে আছে সে একটি ব্যবসা করার কথা বলতেছে। রাশেদের বোনকে ভাল জাগায় বিয়ে দিলেও তার বোানের জামাই ভাল না হওয়ার কারনে তার বোন তার বাবার কাছে চলে এসছে। সে এখন এখানেই থাকতেছে।

518.PNG

তারপর রাশেদ রিয়াকে একদিন পার্কে দেখা করতে বলে। তারপর তার বর্তমান অবস্থা রিয়ার কাছে খুলে বলে। সে পরিবারের বড় ছেলে, তার পরিবার বর্তমানে তার উপর ডিপেন্ড। তার কোন চাকরি নেই, টাকার টেনশনে রাশেদের মেজাজ গরম হয়ে যাচ্ছে। সে ইচ্ছা করলে রিয়াকে নিয়ে পালিয়ে যেতে পারে। কিন্তুু তার পরিবারের কি হবে। সে তার পরিবারের চিন্তা করে সে রিয়াকে তার বাবার পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করে ফেলতে বলে। রিয়া তা মানতে রাজি হয় না। অনেক কান্না কাটি করে। রাশেদ রিয়াকে বর্তমানে পরিস্থিতি বুঝিয়ে বলে। রিয়া বাসায় গিয়েও বারবার রাশেদকে ফোন করে কান্না করেছিল। কিন্তুু রাশেদের তখন কিছুই করার ছিল না। অবশেষে রিয়া রাশেদকে শেষ বারের মত একবার দেখা করতে বলে। আর আসার সময় রিয়া গত ঈদে রাশেদকে যে শার্টটি গিফট করেছিল সেটা পড়ে আসতে বলে। আর আসার সময় সেই পাচঁ টাকার বাদাম আনতে বলে দেয়।

520.PNG

অন্যদিন রাশেদে লেইট করে আসলেও আজ তারাতারি এসেছে,আর রিয়া লেইট করে এসেছে। কারন সে মার্কেটে গিয়ে ছিল। তারপর রিয়া এক এক করে রাশেদের ফেমিলির সবার খুজ খবর নেই। রাশেদের চাকরির কিছু হলো কিনা,তার বাবার ডায়াবেটিসের কি অবস্থা,রাশেদের বোনের ব্যবসা কেমন চলছে,জেসির কি অবস্থা সব কিছুর খোজ খবরই নিলো। তারপর বাস্তুব আবেগ,ভালবাসার অনেক কথাই বললো,পার্কে,গাড়িতে অনেক কান্না কাটি করলো। সব শেষে রাশেদকে চিরদিনের জন্য ছেড়ে আসার সময় রাশেদকে কিছু গিফট দিয়ে আসলো। রাশেদের জন্য ঘড়ি,ফোনের চার্জের জন্য একটি পাওয়ার ব্যাংক,কিছু ফেসিয়াল টিসু,একটি ডায়রি,আর সেজির জন্য কিছু চকলেট। আজকে রিয়ার বিয়ের মার্কেট করা হবে রিয়াকে বারবার ফোন করে যেতে বলতেছে। অবশেষে রাশেদের কাছ থেকে শেষ বিদায় লগ্নে বুকে অনেক কষ্ট নিয়ে রিয়া চলে যায়। রাশেদ নিরুপায় হয়ে দাড়িয়ে থাকে। চোখের জল মুছে ফেলে। রাশেরা জানে তাদের প্রকাশ্যে কাধঁতে হয় না। কাধঁতে হয় লুকিয়ে। কারন তারা পরিবারের বড় ছেলে।

☬☬ব্যক্তিগত মতামত:☬☬

রাশেদরা,পরিবারের বড় ছেলেরা এভাবেই তাদের পরিবারের জন্য নিজের ভালবাসাকে কোরবানি দেয়। যদি রাশেদের একটি চাকরি হতো তহালে তারা দুইজন এত কষ্ট পেত না। এরকম হাজারো কাহিনী ঘটছে আমাদের ঘরে ঘরে। হয়তো সব গুলো মিডিয়ায় আসে না। কেউ দেখে না। তবে এটাই সত্য,এটাই বাস্তব পরিবারের বড় ছেলেরা পরিবারর জন্য অনেক সেক্রিফাইস করে। নাটকটি দেখে চোখের পানি আসে নাই,এমন একজন মানুষ ও খুজে পাওয়া যাবে না।

☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬

৯/১০

☬নাটকের লিংক☬

সবাইকে ধন্যবাদ💖💖💖।

2bP4pJr4wVimqCWjYimXJe2cnCgn9hyaM12S9qnYQP7.gif

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

4789.gif

Sort:  
 2 years ago 

বড় ছেলে নাটকটি আমরা সবাই প্রায় দেখেছি। আমি অনেকবার দেখেছি। পরিবারের বড় ছেলের দায়িত্ব অনেক বেশি থাকে। বাবার পরে পুরো পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে থাকে বড় ছেলে। আর বড় ছেলেরা কখনো কাঁদে না।কষ্টে তাদের বুকের ভিতর রক্তক্ষরণ হয় কিন্তু কারো সামনে কাঁদে না। তারা আড়াল করে। এবং পরিবারের জন্য সকল কিছু ত্যাগ করতে রাজি। আপনি খুবই সুন্দরভাবে নাটকটি রিভিউ করেছেন,পড়ে আবারও ভালো লাগলো।

 2 years ago 

জী ভাইয়া পরিবারের বড় ছেলেরা কাধেঁ না। তারা কষ্ট লুকিয়ে রাখে।

 2 years ago 

বড় ছেলে নাটকটা অনেকবারই দেখেছি। এই নাটকটি শুধুমাত্র একটি ছেলের পরিবারের উপর সকল দায়িত্বের বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আর আপনি সেই বিষয়গুলো অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে রিভিউ এর মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল

 2 years ago 

জী ভাইয়া শিক্ষনীয় নাটক।

 2 years ago 

বড় ছেলে এ নাটকটি আমিও কিছুদিন আগে দেখেছি ভাইয়া। সত্যি নাটকটি খুব সুন্দর ছিল। অপূর্ব আর মেহজাবিনের নাটক গুলো দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে আমি প্রায় ওদের সব নাটকই দেখি। আসলে সংসারের বড় ছেলে হলে বাবার পরে সংসারের দায়িত্বটা বড় ছেলে নিতে হয়। তাই রাশেদ সংসারের দায়িত্বের জন্য নিজের ভালোবাসা ত্যাগ করতে বাধ্য হল। নাটকটি দেখে আমারও খুব ভালো লেগেছে। আপনি খুব সুন্দর করে পুরো নাটকের রিভিউ দিয়েছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

জী আপু বড় হলেই কাধে এসে দায়িত্ব পরে।

 2 years ago 

বড় ছেলে এই নাটকটি দেখেনাই খুব কম সংখ্যক লোক রয়েছে এবং খুব কম সংখ্যক লোক রয়েছে যারা এ নাটকটি দেখে কাঁদে নাই। অনেক হিট করা একটা নাটক ছিল। কয়েকবার দেখেছিলাম ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য।

 2 years ago 

জী ভাইয়া নাটকটি দেখে আমিও কেধেঁছিলাম।

 2 years ago 

আসলে খুব কম সংখ্যক লোক রয়েছে নাটকটি দেখে কাঁদেনি। আমি মনে করি ৯৯% মানুষই কেঁদেছে ধন্যবাদ আপনাকে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।

 2 years ago 

এই নাটকটি যখন রিলিজ হয় তখন একবার দেখেছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল। আজকে আবার আপনার রিভিউটি পড়লাম। খুব সুন্দর করে প্রতিটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন। আসলে বাড়ির বড় ছেলের দায়িত্বই থাকে অন্যরকম। সে চাইলে পরিবারকে ফেলে রেখে নিজের চাওয়া পাওয়া পূরণ করতে পারে না । ভাইয়া আপনি পোস্ট লেখার পরে আর একবার চেক করবেন। শুরুতে কিছু কিছু বানান ভুল আছে। আশাকরি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন মন্তব্যটি।

 2 years ago (edited)

জী আপু আমি দুইবার দেখেছি। ধন্যবাদ।

 2 years ago 

অনেকদিন আগে বড় ছেলে নাটকটি দেখেছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল আমার কাছে নাটকটি। মধ্যবিত্ত মানুষের জীবন কাহিনী তুলে ধরা হয়েছিল নাটকে। এবং একটি মেয়ের সত্যিকারে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা তুলে ধরা হয়েছে।

 2 years ago 

জী আপু নাটকটি যে দেকেছে সেই কেধেঁছে।

 2 years ago 

মুভি থেকে আমি নাটক দেখতে বেশি পছন্দ করি। আর বড় ছেলে নাটক অনেক আগেই দেখা হয়েছে অনেক জনপ্রিয় একটি নাটক। যেটা নিজেকে ধৈর্যশীল এবং পরিবারের দায়িত্ববান ছেলে হিসেবে পরিচয় দিতে হয় সেটা শিখিয়েছে অনেক ভালো লাগে আমার কাছে নাটক।

 2 years ago 

জী ভাইয়া বাংলাদেশের নাটকের সুনাম আছে।

 2 years ago 

অপূর্ব আমার সবচেয়ে প্রিয় একজন অভিনেতা। তার প্রতিটি নাটক আমি দেখেছি। আমার কাছে সবচেয়ে বড় ছেলে নাটকটি আমার খুব ভালো লেগেছিল, নাটকটি দেখে এত কান্না করেছিলাম তা বলার মতো না, মেহজাবিন যখন খাবার কিছু গিফট নিয়ে দেখা করতে আসে শেষ বারের মতো ঐ দৃশ্য দেখে চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি।খুবই সুন্দর একটি নাটক শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

জী আপু আপনি ঠিক বলেছেন,ঐ মুহূর্তটা কেউ কান্না রাখতে পারে না।

 2 years ago 

বড় ছেলে নাটকটি কয়েক বছর আগে দেখেছি। মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলেদের কত দায়িত্ব থাকে সে সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং অনেক সুন্দর একটি ভালোবাসার গল্প নিয়ে নাটকটি তৈরি করা হয়েছিল। এর শেষ মুহূর্তটা সত্যিই অনেক বেদনাদায়ক ছিল। আমার এখনো মনে পড়ে আমি ওই মুহূর্তটা দেখে খুব কান্না করেছিলাম। আপনার পোস্টটি দেখে পুরা নাটকটির কথা আবার মনে পড়ে গেল। খুব সুন্দর লিখেছেন।

 2 years ago 

জী আপু নাটকটা অনেক বেদনার,অনেক কিছু শিখেছি।

 2 years ago 

নাটকটি দেখেছি।একটা বাস্তভিত্তিক নাটক ছিল।তবে নাটকে প্রেম এর কাহিনীটা একদম বাজে লেগেছে আর বিশেষ করে মেহেজাবিন এর অভিনয় একদম অভাররেটেড ছিল।

 2 years ago 

জী ভাইয়া যার কাছে যেমন লাগছে। ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.29
TRX 0.13
JST 0.033
BTC 63035.00
ETH 3022.97
USDT 1.00
SBD 3.82