ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ ফাইনাল (আর্জেন্টিনা বনাম ফ্রান্স) খেলা দেখার অনুভূতি।
প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাইবোন বন্ধুরা,
যাই হোক আপনারা সবাই তো নিশ্চয়ই জানেন ফাইনালে কোন দুইটা দল গিয়েছিল। তার পরেও একবার বলছি এবারের বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছে আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। যেহেতু আজকে ফাইনাল খেলা ছিল তাই আমরা আগে থেকেই চলে গিয়েছিলাম খেলা দেখার জন্য। খেলা দেখার জায়গায় পৌঁছে দেখি তুলনামূলকভাবে আজকে খেলা দেখার সদস্যের পরিমাণ অনেক বেশি। লোক সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ারই কথা কারণ এটাই যে এবারে বিশ্বকাপের শেষ খেলা। যাই হোক এবারে আসা যাক খেলাটির বিষয়ে কিছু কথা নিয়ে।
তো দেখতে দেখতে ঘড়ির কাটায় ৯ টা বেজে গেল। খেলা শুরু হয়ে গেল বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচ ফ্রান্স ভার্সেস আর্জেন্টিনা। প্রথমদিকে দেখলাম তুলনামূলকভাবে ফ্রান্সের থেকে আর্জেন্টিনা অনেক বেশি অ্যাডভান্স খেলছিল। যাই হোক এভাবে খেলা চলছিল তারপর হঠাৎ ২১ মিনিটের সময় দেখি যে ডি বক্সের মধ্যে ফাউল করার কারণে আর্জেন্টিনা একটা পেনাল্টি পেয়ে গেল।
আর দেখলাম পেনাল্টিটা মেসি গোলে হিট করলো এবং গোলটাকে নিশ্চিত করল। আর এই গোলটি নিশ্চিত করার মাধ্যমে আর্জেন্টিনা ফ্রান্সের থেকে এক গোলে এগিয়ে গেল। তারপর আবার খেলা চলতে থাকলো।
৩৫ মিনিটের সময় আমারা আবারো দেখলাম আর্জেন্টিনা আরও একটা গোল করে দিল। এরই মাধ্যমে আর্জেন্টিনা ফ্রান্সের থেকে দুই গোলে এগিয়ে গেল। প্রথম দিকে ফ্রান্সের প্লেয়ারদের পারফরম্যান্স অনেক বাজে ছিল কিন্তু যখনই ৪০ মিনিট হলো তখন থেকেই ফ্রান্সের প্লেয়াররা তাদের পারফরম্যান্স অনেকটাই ইমপ্রুভমেন্ট করল। যাক হোক এভাবে হাফ টাইম হয়ে গেল।
এবারে হাফটাইমের পর ফ্রান্সের প্লেয়াররা তাদের খেলার পারফরম্যান্স অনেকটাই ভালো করছিল। কিন্তু সহজে তারা গোল দিতে পারছিল না। যাইহোক এভাবে খেলা চলতে থাকলো।
তারপর ৬২ মিনিটে আর্জেন্টিনার একটা প্লেয়ার ডি মারিয়া নামে তাকে নামিয়ে দিল। তখন আর্জেন্টিনার সাপোর্টার যারা ছিল তারা তো অনেকটাই মন খারাপ করলো। কারণ তারা ডিমারিয়া কেউ মাঠে দেখতে চাইছিল। তো যাই হোক এভাবে খেলা চলতে থাকলো।
তারপর ৭৮ মিনিটে আর্জেন্টিনার একটা প্লেয়ার ডি বক্স এর মধ্যে ফাউল করার কারণে। ফ্রান্স একটা পেনাল্টি পেয়ে গেল। এবারে পেনাল্টি টা ফ্রান্সের তরফ থেকছ এম বাপ্পি গোলে হিট করলো এবং এম বাপ্পি পেনাল্টির গোলটা নিশ্চিত করার মাধ্যমে (ফ্রান্স ১-২ আর্জেন্টিনা) গোল হয়ে গেল।
তার ঠিক ২ মিনিটের মধ্যে আবারো ফ্রান্সের তরফ থেকে এমবাপ্পি আরো একটা গোল নিশ্চিত করল। এরই মাধ্যমে ফ্রান্সের ও দুই গোল আর্জেন্টিনার ও দুই গোল হয়ে গেল। এভাবেই খেলা চলতে থাকলো। ফ্রান্স তার আসল খেলাটা দেখিয়েই দিল। যাই হোক পরবর্তীতে ৯০ মিনিটের মধ্যে আর কোন দল গোল না করাতে ম্যাচটা ড্র হয়ে গেল। এর জন্য আবারো ৩০ মিনিট খেলা হবে।
এখানে আরেকটা কথা বলতে হচ্ছে। আর্জেন্টিনার সাপোর্টারদের একটাই অভিযোগ ছিল যে ডি মারিয়া কে কেন মাঠ থেকে নামালো। কারণ ডিমারিয়ার পারফরম্যান্স আজকে অনেক দারুণ ছিল।
কিন্তু খেলার সময় যখন ১১৮ মিনিট হয়েছিল তখন হঠাৎ করে আর্জেন্টিনার একটা প্লেয়ার ডি বক্সের মধ্যে ভুলবশত হ্যান্ড করে ফেলে। তার জন্য পেনাল্টি হয়। এরই মাধ্যমে ফ্রান্স আরো একটা সুযোগ পেয়ে যায়। আর এবারের পেনাল্টি টাও ফ্রান্সের পক্ষ থেকে এমবাপ্পি হিট করল। এবং গোল নিশ্চিত করার মাধ্যমে আবারও (ফ্রান্স ৩-৩ আর্জেন্টিনা) গোল হয়ে গেল। লাহ টাইমসহ আর খেলার বাকি আছে মাত্র পাঁচ মিনিট। এ পাঁচ মিনিটে ফ্রান্স একটা দারুন আক্রমণ করেছিল আর্জেন্টিনার দিকে কিন্তু আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক বলটাকে সেভ করার মাধ্যমে কোন রকমে ম্যাচটাকে বাঁচিয়ে নেয়।
যেহেতু আবারো ম্যাচটি ড্র হয়েছে তাই এবারে পেনাল্টি হবে। প্রথম পেনাল্টিটা ফ্রান্সের তরফ থেকে মারলো এমবাপ্পি এবং গোলটা নিশ্চিত করলো(ফ্রান্স ১-০ আর্জেন্টিনা)। এর সাথে আর্জেন্টিনার তরফ থেকে প্রথম পেনাল্টিটা মারলো মেসি এবং মেসিও গোলটি নিশ্চিত করল(ফ্রান্স ১-১ আর্জেন্টিনা)। এরপর দ্বিতীয় পেনাল্টি টা ফ্রান্সের তরফ থেকে একটা প্লেয়ার মারল কিন্তু এবারে ফ্রান্সের প্লেয়ারটা গোলটা মিস করলো (ফ্রান্স ১-১ আর্জেন্টিনা)। এবারে আর্জেন্টিনার তরফ থেকে দ্বিতীয় পেনাল্টি টা দিবালা নামে একটা প্লেয়ার মারলো এবং গোলটি নিশ্চিত করল (আর্জেন্টিনা ২-১ ফ্রান্স)। এরপর তিন নাম্বার পেনাল্টিটা ফ্রান্সের তরফ থেকে একটা প্লেয়ার মারলো কিন্তু সেও পেনাল্টি টা মিস করল (আর্জেন্টিনা ২-১ ফ্রান্স)। এই পেনাল্টিটা মিস করার কারণেই আর্জেন্টিনার সাপোর্টাররা মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল যে এবারে তাদের দলই জিতবে। যাইহোক এবারে আর্জেন্টিনার একটা প্লেয়ার তিন নম্বর পেনাল্টি টা মারল এবং গোলটা নিশ্চিত করল (আর্জেন্টিনা ৩-১ ফ্রান্স)। আবার ফ্রান্সের একটা প্লেয়ার চতুর্থ নাম্বার পেনাল্টি টা মারলো এবং গোলটি নিশ্চিত করল (আর্জেন্টিনা ৩-২ ফ্রান্স)। এবারে আর্জেন্টিনা একটা প্লেয়ার চতুর্থ নম্বর পেনাল্টিটা মারার জন্য আসলো। এটা গোল নিশ্চিত করতে পারলেই আর্জেন্টিনা কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ জয়লাভ করবে। সবাই অনেক চিন্তার ভিতর ছিল। তারপর দেখলাম যে আর্জেন্টিনার প্লেয়ারটা গোল নিশ্চিত করল এবং আর্জেন্টিনাকে জয়লাভ করালো। শেষে ম্যাচটি রেজাল্ট হয়ে দাঁড়ালো আর্জেন্টিনা ৩-৩ ফ্রান্স। আর পেনাল্টির রেজাল্ট কে দাঁড়ালো আর্জেন্টিনা ৪-২ ফ্রান্স। এরই মাধ্যমে আর্জেন্টিনা জয়লাভ করল।
এরপর দেখলাম সবাইকে তাদের জয় লাভের প্রাইস গুলো দিয়ে দিল। দেখলাম এমবাপ্পি গোল্ডেন বুটটা পেল এবং মেসি গোল্ডেন বলটা পেল আর ভালো গোল সেফ দেয়ার কারণে আর্জেন্টিনার গোলকি মার্টিনেজ গোল্ডেন হ্যান্ড গ্লাভস। আর বিশ্বকাপ তো আর্জেন্টিনা পেয়েই গেল।
তো যাই হোক সবশেষে একটা কথা বলতেই হচ্ছে সবগুলো দলই তার নিজের নিজের জায়গা থেকে ভালো খেলার চেষ্টা করেছে। খেলার মধ্যে তো হার-জিত থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তো যাই হোক কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ আর্জেন্টিনা জয় লাভের মাধ্যমে এবারের বিশ্বকাপের আমেজটা মোটামুটি শেষ হয়ে গেল। এখানে একটা কথা বলতে হচ্ছে ব্রাজিল হারার পর থেকেই মূলত আমেজটা প্রায় অর্ধেক হয়ে এসেছিল। আর এবারে পুরোপুরি শেষ আবার চার বছর পর এ আমেজটা আসবে হয়তো। কিন্তু আর্জেন্টিনার জয় লাভের আনন্দটা আর্জেন্টিনা ভক্তদের মধ্যে আগামী চার বছর থেকেই যাবে। যাই হোক এরমধ্যে আর্জেন্টিনার সাপোর্টারদের কাছে দুঃখের বিষয় একটাই ছিল যে এটাই ছিল মেসির লাস্ট বিশ্বকাপ খেলা। তবে এখানে আনন্দের বিষয় হলো এটাই যে শেষ বিশ্বকাপটা মেসি জয় করে নিয়েছে।
তো প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাই বোন বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের পোস্ট। আজকের লেখাগুলো আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আজকের মত এটুকুই। আবারো খুব শীঘ্রই নতুন কোন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে ইনশা-আল্লাহ। ততক্ষণ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের খেয়াল রাখবেন।
সত্যি বলতে অনেক ব্যস্ততার মাঝে দিন যায়, যার কারণে একটা ম্যাচ ও দেখার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। তবে ফাইনাল ম্যাচ বলে কথা, কিভাবে না দেখি। তাই পুরো ম্যাচটি মনোযোগ সহকারে দেখেছিলাম। টানটান উত্তেজনার মাধ্যমে ম্যাচটি শেষ হলো এবং অবশেষে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ী হলো। অনেক ভালো লাগলো খেলাটি, ধন্যবাদ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আমিও গতকাল খেলা দেখে খুব মজা পেয়েছি। এর আগে আমি কখনো এভাবে মনযোগ সহকারে খেলা দেখিনি। এই প্রথমবার এমন ভাবে খেলা দেখে খুব ভালো লেগেছে। আমি ব্রাজিলের সাপোর্টার ছিলাম তারজন্য চেয়েছিলাম আর্জেন্টিনা হারার জন্য। কিন্তু গতকাল দুই দলই ভালো খেলেছে। খেলায় এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হলে দেখতে অনেক ভালো লাগে। যাই হোক এবার মেসির জন্য শেষ বিশ্ব বলে জিতে গেল দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ গতকালকের খেলা এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে আমার পোস্টে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আমিও গতকাল একটানা বসে পুরো খেলা দেখতে পেরেছি।প্রতিদিন বাবুর জন্য খেলা ঠিকমত দেখা হত না,কিন্তু গতকাল সে ভালোই ঘুমিয়েছিল। আর আমরা পরিবারের সবাই মিলে খেলা দেখেছি।আসলে গতকাল প্রথমদিকে ফ্রান্সের খেলা খুব বেশি ভালো না হলেও পরে বেশ ভালোই খেলেছিল।আর ২/৩ মিনিটের মধ্যেই তারা ২ গোল করে পেলেছে।এতেই খেলার মোড় ঘুরে গিয়েছিল।কালকের ফাইনাল ম্যাচ একদম জমে গেছিল।আমার তো বেশ ভালোই লেগেছে।বিশেষ করে প্রথমবার পরিবারের সবাই মিলে একসাথে বসে খেলা দেখেছি সেই জন্য।
আসলে কালকের ম্যাচটা একদম পুরো জমে গিয়েছিল। প্রথমবার আপনার পরিবারের সবাই মিলে একসাথে খেলা দেখেছেন যেন ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এবারের বিশ্বকাপ ফুটবল খেলাটা আমি অনেক ভালোভাবে এনজয় করেছি। এর আগে আমি এত গুরুত্ব দিয়ে দেখতাম না কিন্তু এই পর্যায়ে যতগুলো খেলা চলছে তাও এভাবে দেখিনি। আজকের ফাইনাল খেলাটা খুব সুন্দর করে দেখেছি।দুই দলের খেলা এত সুন্দর ছিল দুই দলকে হারানো অনেক বেশি জটিল হয়ে গেছিল।অবশেষে হারানোর জটিলতার কারণে দুই দল পেনাল্টির মাধ্যমে একদল অন্য দলকে হারালো অনেক মজা উপভোগ করেছে এবারের খেলায়।
আপনি ইনজয় করেছেন জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
সত্যিই জেনো একটি ফাইনাল খেলা ছিলো। আমার দেখা সেরা একটি খেলা। আর্জেন্টিনা আমার প্রিয় দল। এবার বিশ্ব কাপ মেসি নিয়েছে দেখে ভীষণ খুশি হয়েছি। আপনার অনুভূতি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
আর্জেন্টিনা আপনার প্রিয় দল যেন ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কালকে আমাদের পরিবারের সকলেই খেলা দেখেছিল। আমাকে ডেকেছিল খেলা দেখার জন্য কিন্তু আমি যাইনি কিছুক্ষণ দেখেছিলাম তবুও। কিন্তু আমার পরিবারের সকলে যখন বলছিল আর্জেন্টিনা জিতে গিয়েছে ওটা শুনে একটু ভালো লাগছিল কারণ মেসির শেষ সাঞ্জ ছিল এটি। যাইহোক আপনি আজকে খেলার বিষয়ে এত বড় একটি পোস্ট করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো পড়তেও খুবই ভালো লেগেছে। সত্যি খুবই ভালো লিখেছেন আপনি।
অনেক আবেগ অনুভূতি উদ্যাম আর উদ্দিপনা নিয়ে গত কালকের প্রিয় দলের খেলা দেখতে বসেছিলাম। খেলার প্রথম আর্ধে যদিও মনে হয়েছে যে , আর্জেনন্টিনা একটা সহজ জয় পাবে। কিন্তু না ফার্ন্স সেটা হতে দিলো না । পরবর্তীতে সমগ্র বিশ্ব দেখলো একটি শ্বাসরুদ্ধকর খেলা।
আসলেই অন্যান্য ম্যাচের থেকে ফাইনাল এই ম্যাচটি ছিলো দারুণ ৷ এই ম্যাচটি দেখে আসলেই মনে হচ্ছে যে ফাইনাল খেলা হচ্ছে ৷ গতকালে এই ম্যাচটি আমিও উপভোগ করেছি ৷ চমৎকার একটি খেলা ছিলো ৷ দু দল তাদের নিজেদের জায়গায় থেকে জয় লাভের চেষ্টা করেছিলো ৷ তবে খেলায় তো হার জিত থাকবেই ৷ ধন্যবাদ আপনাকে আপনার অনুভুতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
আমি কালকে রাতের ফাইনাল খেলাটি ইনজয় করেছি সেটা বলবোনা। কারণ খেলা দেখে একদম হার্ট দুর্বল হয়ে গেছিল বলা যায়। সম্পূর্ণ খেলাটি আমি দেখেছিলাম। প্রথমত আর্জেন্টিনা দুটি গোল করে দিল কিন্তু ৭০ মিনিটের পর মাত্র ৯০ সেকেন্ডের মধ্যে ফ্রান্স দুটি গোল দিয়েছিল তখন শুরু হয়েছিল হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। প্রথম ৯০ মিনিট ড্র করেছে পরবর্তী ৩০ মিনিটে ও তারা ড্র করল। যাইহোক পেনাল্টি তে আর্জেন্টিনা তাদের জয় নিশ্চিত করল। শিশিরে কয়েক মিনিট নিশ্চিন্তে বসে থাকতে পারছিলাম না। বেশ ভালো একটি অভিজ্ঞতা ছিল।