সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি খিচুড়ি রান্নার রেসিপি।
প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাইবোন বন্ধুরা,
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
| উপকরণের নাম | পরিমাণ |
|---|---|
| চাউল | ৪০০ গ্রাম |
| মসুর ডাল | ৪০০ গ্রাম |
| গাজর | ১ টি |
| পেঁপে | ১ টি |
| পালং শাক | ১ আঁটি |
| ফুলকপি | ২০০ গ্রাম |
| মিষ্টি কুমড়া | ২০০ গ্রাম |
| আলু | ৪ টি |
| পেঁয়াজ | ২টি |
| রসুন | ১ টি |
| লবণ | স্বাদমতো |
| হলুদ গুঁড়া | ১ টেবিল চামচ |
| ঘি | ১ টেবিল চামচ |
| ধনেপাতা | ইচ্ছে মতো |
| কাঁচামরিচ | ১০ টি |
| জিরা ও ধনিয়ার গুঁড়া মিক্স | ১ টেবিল চামচ |
| এলাচ দারুচিনি ও তেজপাতা গুঁড়া | ১ টেবিল চামচ |
| সয়াবিন তেল | পরিমাণ মতো |
| এলাচ | ৫ টি |
| দারুচিনি | ৪ পিস |
| তেজপাতা | ২ টি |
প্রয়োজনীয় ধাপ সমূহ
ধাপ-১
 |  |
|---|
প্রথমে চাল ও ডালগুলোকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে।
ধাপ-২
 |  |  |
|---|
এরপর খিচুড়ির মধ্যে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সবজিগুলো নিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে ছোট ছোট টুকরো করে নিতে হবে।
ধাপ-৩
 |  |
|---|
এরপর প্রয়োজনীয় মশলাপাতি গুলো গুছিয়ে নিব।
ধাপ-৪
 |  |
|---|
এরপর যে পাত্রে রান্না করব ওই পাত্রটিকে চুলায় বসিয়ে দিব। আমরা এখানে হাড়ি ব্যবহার করেছি তাই হাঁড়িটাকেই চুলাই বসিয়ে দিলাম এবং মিডিয়াম আছে জ্বাল দেওয়া শুরু করে দিলাম। পাত্রে থাকা পানি গুলো যখন শুকিয়ে যাবে তখন এর মধ্যে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিব।
ধাপ-৫
 |  |
|---|
এরপর তেল যখন গরম হয়ে যাবে তখন এর মধ্যে একের পর এক তেজপাতা,দারুচিনি,এলাচ,পেঁয়াজ,রসুন ও কাঁচা মরিচ গুলোকে পাত্রের মধ্যে দিয়ে দিব।
ধাপ-৬
 |  |
|---|
এরপর এর মধ্যে চাল ও ডাল দিয়ে মাখিয়ে নিব।
ধাপ-৭
 |  |
|---|
এরপর এর মধ্যে পরিমাণ মতো লবণ ও হলুদ দিয়ে মাখিয়ে নিব। এবং এভাবেই হালকা করে চাল ও ডাল গুলোকে ভেঁজে নিব।
ধাপ-৮
 |  |
|---|
হালকা করে চাল ও ডাল গুলোকে ভেঁজে নেওয়ার পর এর মধ্যে পালং শাক বাদে সমস্ত সবজি দিয়ে মাখিয়ে নিব।
ধাপ-৯
 |  |
|---|
যাইহোক সবজিগুলোকে মাখিয়ে নেওয়ার পর এর মধ্যে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিব। এবং পানি দিয়ে পাত্রটি কে কিছুক্ষণের জন্য ঢেকে দিব।
ধাপ-১০
 |  |
|---|
পাত্র টিকে ঢেকে জ্বাল দেওয়ার পর যখন পানিগুলো ভালোভাবে ফুটে উঠবে তখন এর মধ্যে পালং শাকগুলোকে দিয়ে দিব।
ধাপ-১১
 |  |
|---|
এভাবে কিছুক্ষণ জ্বাল দেওয়ার পর আমাদের রান্নাটা যখন প্রায় শেষের দিকে চলে আসবে তখন এর মধ্যে ধনিয়া পাতাগুলোকে দিয়ে দিব। এবং এর সাথে এক টেবিল চামচ ঘিও দিয়ে দিব।
শেষ ধাপ
ব্যাস তারপরে এভাবে কিছুক্ষণ জ্বাল দেওয়ার পর আমাদের সবজি খিচুড়ি রান্নাটা কমপ্লিট। যেহেতু রান্নাটা কমপ্লিট হয়ে গেছে তাই এটাকে চুলা থেকে নামিয়ে রাখবো।
ফাইনাল আউটপুট
তো প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাই বোন বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের পোস্ট। আজকের সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি খিচুড়ি রান্নার রেসিপি টা আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আজকের মত এটুকুই। আবারো খুব শীঘ্রই নতুন কোন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে ইনশা-আল্লাহ। ততক্ষণ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের খেয়াল রাখবেন।
খিচুড়ি আমার খুবই ফেভারিট আর সেটা যদি সবজি খিচুড়ি হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই।। আপনার প্রস্তুত করা খিচুড়ি রেসিপি দেখেই লোভ হচ্ছে খেতে নিশ্চয়ই খুব মজাদার হবে।। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা করে খেয়েছেন এই পুষ্টিকর খাবার।।
খিচুড়ি খেতে আপনার ভালো লাগে যেন ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
খুবই মজাদার একটি সবজির খিচুড়ি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন । এই ধরনের খিচুড়ি খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি ।প্রায় অনেক ধরনের সবজি দিয়ে আপনি খিচুড়িটি রান্না করেছেন। দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে।
সবজি খিচুড়ি আপনার খেতে ভালো লাগে যেন ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
শীতের বিভিন্ন সবজি দিয়ে মজাদার সবজি খিচুড়ি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া দেখতে বেশ সুস্বাদু মনে হচ্ছে। কিছুদিন আগে আমরা বন্ধুরা সবাই মিলে সবজি খিচুড়ি তৈরি করে রাত্রেবেলা পিকনিক করেছিলাম সেই টেষ্ট আপনার এই রেসিপি দেখে আবার পুনরায় অনুভব করছি। অনেক লোভনীয় দেখাচ্ছে ভাইয়া।
আপনারা সবজি খিচুড়ি দিয়ে পিকনিক করেছিলেন যেন ভালো লাগলো । আসলে বন্ধুদের সাথে এভাবে একসাথে পিকনিক করতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
সাধারণত খিচুড়ি খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। খিচুড়ি খাবারটা অনেক সুস্বাদু একটি খাবার। আর খিচুড়ি ভিতরে যদি বিভিন্ন প্রকারের সবজি দিয়ে রান্না করা যায় তাহলে এই খিচুড়ির স্বাদ বেশি বৃদ্ধি পায়।আসলে খিচুড়ির মধ্যে বিভিন্ন প্রকারে সবজি দিলে এর পুষ্টিগুণও বেড়ে যায়।আপনি আলু ফুলকপি ও গাজর দিয়ে চমৎকার একটি খেচুরের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনি ঠিক বলেছেন খিচুড়ির মধ্যে যদি সবজি দেওয়া যায় তাহলে স্বাদ যেমন বেড়ে যায় ঠিক তেমনি পুষ্টিও বেড়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
সত্যি বলতে ভাইয়া সবজি খিচুড়ি অনেক মজা হয়, আপনার সবজি খিচুড়ি দেখে সকাল সকাল লোভ লেগে গেল। এতো সকালে এমন খিচুড়ি দেখলে লোভ লাগা স্বাভাবিক। এই খিচুড়ি অনেক পুষ্টি গুণ সম্পূর্ণ। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দরভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।
প্রকৃতপক্ষে খিচুড়ি অনেক সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। এর মধ্যে যদি সবজি মেশানো হয় তাহলে কিন্তু পুষ্টিগুণ আরো বেড়ে যায়। আর আপনি তো দেখছি অনেকগুলো সবজি মিক্স করেছেন এই খিচুড়ির মধ্যে, আশা করছি অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আসলেই কিছুজির মধ্যে অনেকগুলো সবজি দিলে যেমন পুষ্টি বেড়ে যায় ঠিক তেমন সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
সবজি খিচুড়ি খেতে আমরা সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে বিশেষ করে ব্যাচেলার বাসায় এ ধরনের রেসিপি সব সময় অনেক বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে। আপনি খুবই সুস্বাদু করে এই সবজি খিচুড়ি রান্না করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে সকলে মিলে ভালই উপভোগ করেছিলেন। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মটি করার জন্য।
সবজি খিচুড়ি আমার অনেক পছন্দ। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক আকর্ষণীয় লাগছে। আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সবজি খিচুড়ি আপনার ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
শীতকালীন রংবেরঙের সবজি দিয়ে বেশ সুন্দর একটি সবজি খিচুড়ি তৈরি করেছেন দেখতে অনেক ইয়াম্মি দেখাচ্ছে।যেসব খাবার এত সুন্দর করে বিভিন্ন সবজি দিয়ে রং বেরঙের করে ফুটিয়ে তোলা হয় সে সব খাবার এমনিতেও খেতে ইচ্ছে জাগে খেতে মজার ও হয়।সবজি খিচুড়ি-স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী বাচ্চাদের জন্য অনেক ভালো একটি খাবার।ধন্যবাদ অনেক সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যটি করার জন্য।