অল্প সময়ে মান কচু ভর্তা করার রেসিপি।
প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাইবোন বন্ধুরা,
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
মান কচু | ৪ ফালি |
পেঁয়াজ | ১টি |
লবণ | স্বাদমতো |
কাঁচা মরিচ | ৭-১০ টি |
সরিষার তেল | পরিমাণ মতো |
প্রয়োজনীয় ধাপ সমূহ
ধাপ-১
প্রথমে চারফালি মান কচু নিয়ে সেগুলোকে আরো ফালি ফালি করে একটি পাত্রের মধ্যে সিদ্ধ করতে দেয়া হয়েছিল। মান কচুগুলো যেন তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়ে যায় তাই মূলত ফালিফালি করে দেয়া হয়েছিল।
ধাপ-২
বেশ কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়ে যখন মান কচুগুলো সিদ্ধ হয়ে যাবে তখন এগুলোকে একটি পাত্রে উঠিয়ে নিব। এবং সেই সাথে ঝাল পেঁয়াজ গুলো কেটে নিব।
ধাপ-৩
এরপর যখন ভর্তা বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো অর্থাৎ ঝাল,পেঁয়াজ,লবণ সয়াবিন তেল রেডি হয়ে যাবে,তখন ঝাল,পেঁয়াজ ও লবণ দিয়ে মান কচু হালকা করে মাখিয়ে নেব।
ধাপ-৪
এরপর সরিষার তেল দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিলেই আমাদের মান কচু ভর্তা কমপ্লিট হয়ে যাবে।
তো প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির ভাই বোন বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের রেসিপি পোস্ট। রেসিপিটা খুবই ছোট ছিল। খুব অল্প সময়ে চাইলেই এভাবে ভর্তা বানিয়ে খাওয়া যায়। আবার ভর্তা গুলো খেতে যে খারাপ লাগে তা কিন্তু নয়। তবে সবার মুখের রুচি যেহেতু একরকম নয় তাই ব্যক্তি ভেদে ভিন্নতা থাকতে পারে। তো যাই হোক আজকের মত এটুকুই। আবারো খুব শীঘ্রই নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে ইনশা-আল্লাহ। ততক্ষণ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের খেয়াল রাখবেন।
https://twitter.com/MdJohir65/status/1795518156678795476?t=pWysSermYYgPWqyCo35tjA&s=19
ভাইয়া এতদিন আগে তৈরি রেসিপির ফটোগ্রাফি এখনও আপনার গ্যালারিতে রয়েছে দেখে ভালো লাগলো। মান কচু ভর্তা খেতে আমিও খুব পছন্দ করি। গরম ভাতের সাথে খেতে দারুণ লাগে। এত রাতে আপনার ভর্তার কথা শুনে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আসলে শুধু এটাই না আরো অনেক ফটোগ্রাফি আছে যেগুলো অনেক আগে তুলে রাখা হয়েছিল।
মান কচু ভর্তা করার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছিলো। আমরা বাঙালি আর বাঙালিরা ভর্তা খেতে ভীষণ পছন্দ করে। আমিও ভর্তা খেতে পছন্দ করি। আপনার তৈরি রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাই। যদিও অনেক আগে রেসিপি তৈরি করেছিলেন। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি ভর্তা খেতে পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর কমেন্ট টি করার জন্য।
মান কচু ভর্তা দেখিয়ে তো লোভ ধরিয়ে দিলেন ভাইয়া কারণ কয়েক দিন থেকে ভাবছিলাম মানকচু ভর্তা করবো কিন্তুু করতে পারছিলাম না কারেন্ট ছিলো না এবং ফোন বন্ধ ছিলো জন্য। আজকে আপনার লোভনীয় মানকচু দেখে তো খুব খেতে মন চাচ্ছে।ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দর করে ভর্তা তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এখন যেহেতু কারেন্ট আছে আশা করি আপনিও মান কচু ভর্তা করতে পারবেন।
আমি বরাবরি মান খেতে পছন্দ করতাম না। কিন্তু একদিন হঠাৎ এই মান ভর্তা খেয়ে এতটাই ভালো লেগেছিল তারপর থেকে প্রিয় খাবারের তালিকায় চলে এসেছে এটি। গরম ভাতে গরম ভর্তা খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি এটি তৈরীর প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন, ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
মান খেতে ভালো না লাগলেও মান কচু ভর্তা খেতে আপনার ভালো লেগেছিল জেনে ভালো লাগলো। আসলে একই জিনিস ভিন্ন ভাবে ট্রাই করলে সেটা ভালো লেগে যেতেও পারে।
মান কচু আমার অনেক প্রিয়। আমরাও মাঝে মাঝে এভাবে মান কচু ভর্তা করে খাই।গরম ভাত দিয়ে এই ধরনের ভর্তা গুলো খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
মান কচু আপনার অনেক প্রিয় জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
মান কচু ভর্তা আমার খুবই ভালো লাগে। তবে অনেকদিন খাওয়া হয়নি। বেশ দারুণভাবে এই রেসিপি তৈরি করে আমাদের দেখানোর চেষ্টা করেছেন আপনি। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপি প্রস্তুত করা। এত সুন্দর ভাবে একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি অনেক সুস্বাদু ছিল
মান কচু ভর্তা আপনার খুবই ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
মান কচু ভর্তা খেতে আমার কিন্তু ভীষণ ভালো লাগে। তবে মান কচু খেতে গিয়ে যদি মুখের মধ্যে চুলকায় বা জ্বালাতন করে তাহলে খুবই বিরক্তকর লাগে। আপনি সরিষার তেল সহ অনেক কিছু ব্যবহার করে অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপিটা তৈরি করেছেন। দেখে কিন্তু ভীষণ সুস্বাদু মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ ভাইয়া মান কচুর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন মান কচু খেতে গিয়ে যদি গলার মধ্যে চুলকায় তাহলে বেশ খারাপ লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
ভাইয়া আপনি প্রথমবার মান কচু ভর্তা খেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আমি কখনো এই কচু ভর্তা খাইনি। তবে ছোট ছোট কচুর ছড়া গুলো ভর্তা করে খেয়েছিলাম। নতুন একটি রেসিপি শিখে ভালো লাগলো ভাইয়া।
জি,কখনো সুযোগ হলে ট্রাই করে দেখতে পারেন।