সুস্বাদু পায়েস রান্নার রেসিপি।
প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাইবোন বন্ধুরা,
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
পোলাও চাল | ৫০০ গ্রাম |
দুধ | ২ কেজি ৫০০ গ্রাম |
খেজুরের গুড় | স্বাদমতো |
লবণ | স্বাদমতো |
চিনা বাদাম | ১০০ গ্রাম |
কাজুবাদাম | ৫০ গ্রাম |
তেজপাতা | ৩ টি |
দারুচিনি | চার টুকরা |
এলাচ | ৪ টি |
প্রয়োজনীয় ধাপ সমূহ
ধাপ-১
প্রথমে চিনা বাদাম গুলোকে ভেঁজে নিব এবং খোসা ছাড়িয়ে নেব। এবং এরই সাথে কাজু বাদাম গুলো কেউ কুঁচি কুঁচি করে কেটে নিব।
ধাপ-২
এরপর চুলায় একটা হাঁড়ি বসিয়ে হাঁড়ির মধ্যে দুধগুলো দিয়ে দিব এবং তার সাথে একটু পানি দিয়ে দেব।
ধাপ-৩
এরপর দুধ জ্বাল দিতে দিতে যখন ফুটে যাবে তখন চাউল গুলো দিয়ে দিব।
ধাপ-৪
এরপর যখন আবার ফুটে যাবে তখন এলাচ দারুচিনি ও তেজপাতা গুলো দিয়ে মিশিয়ে নিব।
ধাপ-৫
এরপর চাউল যখন একটু একটু সিদ্ধ হয়ে আসবে তখন স্বাদমতো গুড় এবং লবণ দিয়ে মিশিয়ে নিব। তবে এক্ষেত্রে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, গুড় দেয়ার সময় অবশ্যই চুলার আঁচ কমিয়ে রাখতে হবে। না হলে দুধের ছানা কেটে যাবে।
ধাপ-৬
যাইহোক এরপর যখন চাউল গুলো ভালো মতো সিদ্ধ হয়ে যাবে তখন এর ভিতর কাজু বাদাম এবং চিনা বাদাম সরিয়ে দিয়ে মিশিয়ে নেব।
শেষ ধাপ
ব্যাস এবারে হয়ে গেল আমাদের পায়েস রান্না কমপ্লিট। এবারে এটাকে নামিয়ে রাখলাম।
তো প্রিয় আমার বাংলা কমিউনিটির ভাই বোন ও বন্ধুরা এই ছিল আমার আজকের রেসিপি পোস্ট। আপনাদের কাছে আমার আজকের পোস্টটা কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আজকের মত এটুকুই। আবারো খুব শীঘ্রই নতুন কোন পোস্টে নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে ইনশা-আল্লাহ। ততক্ষণ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের খেয়াল রাখবেন।
শীতকাল মানে বাহারি রকম মিষ্টান্ন পিঠা পায়েসের উৎসব। পায়েসগুলোকে বেশ লভনীয় লাগছে । একা একাই তো মিষ্টি মুখ করলেন আমাদেরকে দিলেন না। আপনার পেট খারাপ করবে 🥴🥴। মজা করলাম আপনার কে ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর এই রেসিপি জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য
আরে আপু কি যে বলেন আমিও চালাক কম না পায়েস খাওয়ার দুদিন পরে আপনাদের মাঝে রেসিপিটি শেয়ার করেছি। 😁😁
পায়েস আমার খুবই পছন্দের একটি রেসিপি। আমার বাসায় প্রায় সময় আমার জন্য পায়েস তৈরি করে থাকে। ভাই মাঝে মাঝে এ ধরনের রেসিপি তৈরি করলে আমার জন্য পাঠিয়ে দিয়েন। দেখতে ভীষণ লোভনীয় লাগতেছে। খেতে ইচ্ছে করতেছে ভাই। চমৎকার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ঠিক আছে ভাই আপনাকে অবশ্যই ছবি পাঠিয়ে দেবো।😁
পায়েস আমার খুবই পছন্দের । পায়েস খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। খেজুরের গুড় দিয়ে পায়েসের রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। রেসিপিটি খুবই লোভনীয় লাগছে। দু রকমের বাদাম ব্যবহার করার খেতে ও নিশ্চয় খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খেতে তো বেশ ভালোই হয়েছিল। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
শীতের দিনে দারুন একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন ভাই।পায়েস খেতে কম বেশি সবাই পছন্দ করে আমারও খুব পছন্দ। তারপর আবার খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করছেন। পায়েস রান্না দেখে তো মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে খেতে। এতো সুন্দর করে পায়েস রান্না রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটি করে পাশে থাকার জন্য।
ভাইরে ভাই কি একটা রেসিপি নিয়ে এসেছেন,নিজেকে আর সামলাতে পারছিনা।শীতের ভেতর এই একটা স্পেশাল আইটেম খেজুরের গুড়ের পায়েশ।
খুব সুন্দর ছিল আপনার রেসিপিটা।আসলেই লোভ লেগে গেছে।উপস্থাপনা ভালো ছিল।শুভ কামনা রইলো।
রেসিপি টা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
অনেকদিন ধরে পায়েস খাওয়া হয়না।আপনার বানানো পায়েস দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছে। লোভ যেন আর সামলাচ্ছে না। দেখতে খুব সুস্বাদু ও মজাদার মনে হচ্ছে। বাসায় বানিয়ে একদিন খেয়ে দেখবো। এত সুন্দর একটি পায়েস রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আমার শেয়ার করা পায়েস রান্নার রেসিপিটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টে সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
শীতকালে পায়েসের রেসিপি দেখে তোর লোভ লেগে যাচ্ছে ভাইয়া। আপনি খেজুরের গুড় দিয়ে পায়েস বানিয়েছেন। যা দেখতে খুবই ভালো লাগছে। আপনি বাদাম দিয়ে এত সুন্দর করে পরিবেশন করেছেন যা দেখে ইচ্ছা করছে। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে এই সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
পায়েস আমার খুব পছন্দের। আসলে বাসায় সব সময় পাস রান্না করা হয় না। কোন মেহমান আসলে বা, বিশেষ অনুষ্ঠানে পায়েস রান্না করা হয়। আপনার পায়েস দেখেই খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে । পায়েস রন্ধন প্রক্রিয়া খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। সকল উপাদান ঠিকমতে দিয়েছেন দেখে মনে হচ্ছে নিশ্চয় অনেক মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। এত অসাধারণ পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আমার শেয়ার করা পায়েস রান্নার রেসিপি আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আহা!! খেজুরের গুড়ের পায়েস। আর এই পায়েস দেখেই তো জিভ গড়িয়ে জল পড়ার উপক্রম হয়েছে। এজন্যই আমার কাছে শীতকাল খুবই ভালো লাগে। কেননা এই শীতকালে খাঁটি খেজুরের গুড় পাওয়া যায়, আর সেই গুড়ের পায়েস খেতে অমৃত লাগে।আপনার তৈরি পায়েসে চিনা বাদাম ও কাজু বাদাম দেয়ার কারণে স্বাদের পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে গেছে। ধন্যবাদ ভাই, এত মজার একটি খাবার সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই খেজুরের গুড় দিয়ে পায়েশ অনেক সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
পায়েস আমার খুব পছন্দ। মিষ্টি জিনিসই আমার অনেক বেশি পছন্দ। আপনার রেসিপিটি দেখে জিভে জল চলে এসেছে। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা ভাইয়া। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
মিষ্টি জিনিস আপনার ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য।