সুস্থতা বড় একটা নেয়ামত
আজ--০৮ বৈশাখ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | রবিবার | গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- অসুস্থতা
- আজ-০৮মবৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে......!!
সুস্থতা যে সৃষ্টিকর্তার কত বড় একটা নিয়ামত এটা আমরা হয়তোবা অনেকে জানিনা। সৃষ্টিকর্তার সবথেকে সবথেকে বড় নেয়ামত আমাদেরকে সুস্থতা দান করা। আর এই ব্যাপারটা আমরা ঠিক তখনই অনুধাবন করতে পারি যখন আমরা অসুস্থ হই। যখন আমরা অসুস্থ হই তখন আমাদের নিজের কাছে মনে হয় যে কোন এক গোলক ধাঁধায় আটকে গিয়েছি। এজন্য আমাদের সকলের উচিত যখন আমরা সুস্থ থাকি তখন সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা করা সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করা যাতে করে তিনি আমাদেরকে সবসময়ই সুস্থ রাখেন। বেশ কয়েকদিন যাবত অনেক বেশি অসুস্থতা অনুভব করছি। যদিও বর্তমান সময়ে গরমের তীব্রতা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে চারিদিকে শুধুই অসুস্থতার আত্মচিৎকার। সেই সাথে আমাদের পরিবেশটাও কেমন যেন একটু বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। যদিও এই পরিবেশটা বেপরোয়া হওয়ার পিছনে আমরা মানুষেরাই অনেক বেশি দায়ী। আমরা মানুষেরা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে পরিবেশ নিধন করি আর এই পরিবেশ নিধনের কারণেই বর্তমান সময়ের আবহাওয়াটা কর্কষ রূপ ধারণ করেছে। ঈদের ছুটি শেষ করার পরেই ঢাকায় চলে এসেছিলাম কয়েক দিনের মধ্যে।
ঢাকায় এসেই ভার্সিটির পরীক্ষা দিতে হবে এটা ভেবেই আগে থেকে প্রিপারেশন নিয়ে রেখেছিলাম যদিও প্রিপারেশন খুব একটা ভাল ছিল না। কারণ ঈদের পর এই যেহেতু পরীক্ষা আর ঈদের পরে পরীক্ষা হলে প্রিপারেশন কখনোই ভালো হয় না এটা হয়তোবা আপনারা অনেকেই জানেন। এরপরেও যতটুকু পেরেছি প্রিপারেশন নিয়ে পরীক্ষার হলে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। পরীক্ষার হলে যাওয়ার পথেই ঘটেছিল সেই বিঘ্নতা। বাসে করে অনেকটা পথ যেতে হয় ভার্সিটিতে, বাসে করে যাওয়ার পথে প্রচন্ড রৌদ্র আর গরম থাকার কারণে বাসের মধ্যেই অনেকটা সময় বসে ছিলাম আর বসে থাকা অবস্থায় এতটা বেশি ঘেমে গিয়েছিলাম যে শার্ট ভিজে টপটপ করে পানি পড়ছিল। কিন্তু কিছু করার ছিল না কারণ জ্যামের মধ্যেই বসে ছিলাম। আর ঢাকা শহরের জ্যাম সম্পর্কে নতুন করে আর কিছু বলতে চাই না আপনারা অনেকেই জানেন ঢাকা শহরের জ্যাম সম্পর্কে। দু থেকে তিন ঘন্টা বাসের মধ্যে বসে থেকে অবশেষে ভার্সিটিতে গিয়েছিলা।
শরীর থেকে এত বেশি পানি বের হয়েছে যে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেবে এটা ভেবেই আগে থেকেই দুটো স্যালাইন খেয়েছিলাম এরপরে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করেছিলাম। পরীক্ষার হলে প্রবেশ করার সাথে সাথেই গা টা হিমেল হাওয়ায় ঠান্ডা হয়ে গেল। ছোট্ট একটা রুম আর এই ছোট্ট রুমের মধ্যে তিনটা এসি বুঝতেই পারছেন তাহলে রুমটা কতটা বেশি ঠান্ডা ছিল। যদিও সেই সময়টাতে অনেক বেশি ভালো লাগছিল কারণ অনেকটা সময় গরমের মধ্যে থাকার কারণে শরীরটা একদম ঘেমে একাকার হয়ে গিয়েছিল এসি রুমের মধ্যে প্রবেশ করাতেই কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিলাম তবে এই সত্যিই আমার কাল হয়ে দাঁড়ালো। ঘন্টাখানেক বেশ ভালোই অতিবাহিত করছিলাম কিন্তু কিছু সময় যাওয়ার পরেই শরীরটা আস্তে আস্তে গরম হতে শুরু করলো। মনে মনে ভাবছিলাম হয়তোবা বেশি সময় এসির মধ্যে রয়েছি যার কারণে শরীরটা গরম হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু না আমার ধারণাটা পুরোটাই ভুল ছিল।
যত সময় যাচ্ছিল আমার শরীরটা ততই গরম হয়ে যাচ্ছিল সেই সাথে চোখে জ্বালাপোড়া করছিল। স্যারের থেকে অনুমতি নিয়ে বাহিরে গিয়ে চোখে পানি দিয়ে আবার পরীক্ষার হলে প্রবেশ করলাম কারন তখনও অনেক লেখা বাকি ছিল। লিখতে লিখতে একটা পর্যায়ে গিয়ে আর লেখার ইচ্ছেটা হলো না। বসেই থাকতে পারছিলাম না এতটা বেশি খারাপ লাগছিল এরপরে খাতা জমা দিয়ে বের হয়ে চলে আসি। করিডোরে আসার পরে কপাল এবং শরীরে হাত দিয়ে দেখি প্রচণ্ড গরম হয়ে আছে বুঝতেই পারছিলাম যে আমাকে জ্বরে ধরেছে। এরপরে সোজাসুজি চলে যাই ডাক্তারের কাছে ডাক্তারের কাছে গিয়ে পুরো ব্যাপারটা খুলে বলার পরে ডাক্তার আমার জ্বর মাপে, তখন অবধি আমার শরীরের তাপমাত্রা ছিল ১০৩। বুঝতেই পারছেন ১০৩ ডিগ্রি জ্বর চলে এসেছে। আবার আমাকে যেতে হবে দু'ঘণ্টা বাসে করে নিজের গন্তব্য স্থলে। সেখান থেকে কিছু ওষুধ খেয়ে আমি আবার বাস ধরে গন্তব্যস্থলে যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে নিন বাসের মধ্যে প্রবেশ করাতেই আবার সেই আগের মতই গরম এবং জ্যাম শুরু হয়ে গেল। যত বেশি গরম তত বেশি জ্যাম তার থেকে বেশি অস্থিরতা কাজ করছিল আমার শরীরের মধ্যে।
এই অস্থিরতা নিয়ে বাসের মধ্যে বসে থাকাটা যে কতটা কষ্টসাধ্য ছিল এটা আমি আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। কিছু কিছু অনুভূতি আছে যে অনুভূতিগুলো কখনো বলে বোঝানো সম্ভব হয়ে ওঠেনা, এরপরেও কিছু অনুভূতি থেকে যায়। যাইহোক দু থেকে তিন ঘন্টার বাস জার্নি সেই সাথে জ্যাম ঠেলে অবশেষে গন্তব্য স্থানে পৌছালাম সন্ধ্যার একটু আগে। সাথে সাথেই চলে গেলাম আবার ডাক্তারের কাছে ডাক্তারের কাছে গিয়ে আবার জ্বর মাপালাম তখনো শরীরে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর ছিল। এরপরে ডাক্তারের থেকে ওষুধ নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে এতটা বেশি খারাপ লাগছিল যে বলে বোঝাতে পারবো না। নিজে নিজেই মাথায় কিছুটা সময় পানি নিলাম মাথায় কিছুটা সময় পানি নিয়ে বেশ ভালো লাগছিল তখন মন চাচ্ছিল গোসল করে ফেলি। যেমন ভাবা তেমনি কাজ, সামান্য কিছু পানি দিয়ে গোসলটা সেরে ফেললাম শরীরের মধ্যে তখন কিছুটা ভালোলাগা কাজ করছে। কিন্তু জ্বরের তীব্রতা তখন পর্যন্ত থেকেই গিয়েছে।
এরপরে ওষুধ খেয়ে বেশিক্ষণ রাত না জেগে ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম কখন ভেঙেছে জানিনা তবে ঘুম ভাঙার পরে বুঝতে পারছিলাম তখন অব্দি জ্বর চলে গিয়েছে আবার মাঝ রাতে ঘুম ভাঙ্গার পরে দেখছি আবার আগের মতই জ্বর চলে এসেছে। তখন বুঝলাম যে যখন ওষুধ খাচ্ছি তখন জ্বরটা চলে যাচ্ছে আর যখন ওষুধের রিয়াকশনটা শেষ হয়ে যাচ্ছে তখন আবার জ্বর ফিরে আসছে। সকালবেলা উঠে আবার ডাক্তারের কাছে গিয়ে পুরো ঘটনাটা পড়লাম তারপরে ডাক্তার আবার কিছু ওষুধ দিল সেগুলো এখন খাচ্ছি মোটামুটি জ্বরটা চলে গিয়েছে তবে মাথা ব্যাথা এবং ঠান্ডা এখন পর্যন্ত রয়ে গিয়েছে। আশা করছি খুব দ্রুতই জর ঠান্ডা এবং মাথাব্যথা থেকে পরিত্রাণ পাবো ইনশাল্লাহ। আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন খুব দ্রুতই যেন সুস্থ হতে পারি।
অসুস্থ থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা যার কারণেই কমিউনিটিতে খুব একটা বেশি সময় দিতে পারছি না। সব সময় শরীরের মধ্যে একটা ক্লান্তি ভাব নিয়ে রুমের মধ্যে শুয়ে থাকি। যদিও রুমের মধ্যে শুয়ে থাকি তবে ইচ্ছে হয় না ফোনটা নিয়ে কিছুটা সময় টিপাটিপি করি বা কাজ করি। সবসময় যেন একটা ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব কাজ করে শরীরের মধ্যে। খুব দ্রুতই কমিউনিটিতে নিয়মিত পোস্ট করার চেষ্টা করব, আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | সুস্থতা বড় একটা নেয়ামত |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আরো একটা বিষয় আছে, অসুস্থ হলে কাছের মানুষগুলো প্রকৃত ব্যবহার দেখা যায় নিদারুণভাবে। ধন্যবাদ
এটা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া,,অসুস্থতা আমাদেরকে অনেক কিছু দেখায় এবং অনেক কিছু শিখিয়ে দেয়।আপনার মন্তব্য পেয়ে ভিষণ ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ভাই আপনি আর আমাদের মাঝে দারুণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, আসলে অসুস্থ না হলে বোঝা যায় না সুস্থতার যন্ত্রণা কত বেদনাদায়ক। সুস্থতা বড় একটি নিয়ামত অসাধারণ একটি কথা বলেছেন। মানুষ অসুস্থ না হলে সুস্থতার গুরুত্ব বুঝতে পারেনা। আপনার ১০৩ ডিগ্রি জ্বর এসেছে এবং আপনি বাস জার্নি করেছেন বুঝতেই পারছে কতটা কষ্টদায়ক ছিল। আপনার জন্য দোয়া কামনা করি খুব খুব শীঘ্রই যেন সুস্থ হয়ে ওঠেন ধন্যবাদ।
সুস্থতা যে আসলে কত বড় একটা নেয়ামত এটা আমরা তখনই বুঝতে পারি যখন আমরা অসুস্থ হয়। অনেকটাই জ্বর চলে এসেছিল তারপরও এখন আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ আছি এটাই অনেক বড় কথা। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আগে আমি আল্লাহর কাছে আপনার জন্য সুস্থতা কামনা করছি। আসলে সুস্থতা আল্লাহর একটি বড় নেয়ামত। যারা অসুস্থ হয়ে আছেন তারাই জানেন অসুস্থতা কেমন কষ্টদায়ক। আমরা প্রতিটা মানুষই সৃষ্টিকর্তার কাছে সুস্থ জীবন যাপন কামনা করি। আপনার জন্য অনেক সুস্বাস্থ্য কামনা করছি ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে আমরা সকলেই সৃষ্টিকর্তার কাছে সুস্থ এক জীবন যাপন কামনা করি। অসুস্থতা কখনোই আমাদেরকে ভালো কিছু বইয়ে নিয়ে আসে না। অসুস্থ হলে সত্যিই অনেক বেশি খারাপ লাগে আর যদি পরিবারের মানুষ পাশে না থাকে তাহলে তো পুরো ব্যাপারটাই অন্ধকার মনে হয়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আসলেই শরীর সুস্থ থাকলে মন ও ভালো থাকে।কারন সুস্থতার সঙ্গে শরীর-মন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত রয়েছে।আপনি পরীক্ষা দিতে দিতেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন জেনে খারাপ লাগলো।আপনার সুস্থতা কামনা করছি ভাইয়া।অতিরিক্ত গরমে সকলেই এমন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে পড়ছে ঘর থেকে বাইরে বের হলেই।তারপরও সাবধানে থাকতে হবে, শুভকামনা রইলো।
শরীর ভালো না থাকলে আসলেই আমাদের মন মেজাজ কোনটাই ভালো থাকে না। সেদিন পরীক্ষা দিতে দিতেই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলাম এরকম অসুস্থ অনেকদিন হইনি তবে নিজের কাছে অনেকটাই খারাপ লাগছিল সেই সময়টাতে। অবশ্যই সব সময় আমাদের সাবধানে থাকা উচিত। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সুস্থতা কত বড় নেয়ামত একজন অসুস্থ ব্যক্তি বুঝতে পারে। যখন সুস্থ থাকে তখন অসুস্থ তার মর্মটা সে বোঝেনা। কিন্তু যখন সে অসুস্থ থাকে তখন প্রতিটা পদে পদে সে এটাকে উপলব্ধি করতে পারে। বর্তমানে সময়টা বেশ খারাপ যাচ্ছে। এ সময় আমাদের সাবধানতা অবলম্বন করা উত্তম। বর্তমান সময়ে মানুষ যে কোন সময় অসুস্থ হয়ে পড়ছে। ভাই আপনার জ্বরে পরিমাণটা দেখে আমি একটু চমকে গিয়েছিলাম। যাহোক আপনার সুস্থতা কামনা করছি।
আসলেই বর্তমান সময়টা এতটা বেশি খারাপ যাচ্ছে যে চারিদিকে শুধু জয় এবং ঠান্ডায় মানুষ অনেকটাই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এ সময় আমাদের সকলের উচিত নিজের শরীরের দিকে খেয়াল রাখা। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন বাস্তবতার সাথে মিল করে একটি পোস্ট। আসলে ভাইয়া এখন সবাই কমবেশি একটু অসুস্থ হয়ে পড়ছে। আপনার পোস্ট করে জানতে পারলাম আপনার ১০৬ ডিগ্রি সেলসিয়া জ্বর হয়েছে তারপরও আপনাকে দুই ঘন্টা বাজে জার্নি করতে হবে খুবই দুঃখজনক ব্যাপার । তবে সুস্থতা সত্যিই একটা নেয়ামত। কেবলমাত্র অসুস্থতা হলেই এই সুস্থতাকে বোঝা যায়। ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আসলেই সেদিন অনেকটাই জ্বর চলে এসেছিল অনেকটা জ্বর আসার পরে আবার জার্নিটাও অনেক লং ছিল, লম্বা জার্নি করে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলাম তবে এখন আলহামদুলিল্লাহ মোটামুটি সুস্থ। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।